চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা ও আখাউড়ায় সাবেক আইনমন্ত্রী এডভোকেট আনিসুল হকের গ্রেপ্তারে আনন্দ মিছিল ও কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসাবে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন উপজেলা বিএনপি ও অংগ সংগঠন।
আজ ১৪ আগস্ট বুধবার দুপুরে কসবা পৌরশহরে এসব কর্মসুচি পালন করেন বিএনপি নেতৃবৃন্দ। দুপুরে কসবা উপজেলা সদরের সুপার মার্কেট থেকে আনন্দ মিছিলটি বের হয়। মিছিলটি কসবা পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় উপজেলা সুপার মার্কেট চত্বরে এসে শেষ হয়।
উপজেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক এডভোকেট ফখর উদ্দিনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. শরীফুল হক স্বপন, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মুহাম্মদ ইলিয়াছ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. ইকলিল আজম, উপজেলা বিএনপি’র কার্যনির্বাহী সদস্য ও যুবদলের সাবেক আহবায়ক মো. কামাল উদ্দিন, উপজেলা যুবদল আহবায়ক মো. মাসুদুল হক ভুইয়া দীপু, সদস্য সচিব মো. জিয়াউল হুদা শিপন, পৌর বিএনপির আহবায়ক মো. শরীফুল ইসলাম ভূইয়া, সদস্য সচিব মো. আইয়ুম খান, উপজেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি মেহেদী হাসান রুবেলসহ দলীয় নেতা-কর্মীরা। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের গ্রেপ্তারের খবরে তার নিজ এলাকা কসবায় তাৎক্ষণিকভাবে বিএনপির উদ্যোগে আনন্দ মিছিল, মিষ্টি বিতরণ এবং কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়েছে।
এসময় তারা আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের ফাঁসি দাবি করেন। এদিকে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের গ্রেপ্তারের সংবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় আনন্দ মিছিল করেছে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। মঙ্গলবার রাত সাড়ে আটটায় পৌরশহরের সড়ক বাজার তিন রাস্তার মোড় থেকে মিছিলটি বের হয়ে প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে রেলওয়ে স্টেশন রোডে পথসভা করে।
বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মোঃ জয়নাল আবেদীন আব্দু, সদস্য সচিব ডাঃ খোরশেদ আলম ভূইয়া, পৌর বিএনপির আহবায়ক মেঃ সেলিম ভূইয়া, সদস্য সচিব মোঃ আক্তার খান, যুবদলের আহবায়ক মো: জাকির হোসেন, সদস্য সচিব মো: মহসিন ভূইয়া, পৌর যুবদলের আহবায়ক মেঃ জাবেদ আহমেদ, ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হাসান সানী প্রমুখ। বক্তারা আনিসুল হকের ফাঁসির দাবি জানান। সভা শেষে আনিসুল হকের কুশপুত্তলিকায় আগুন দেয়া হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
কিডিন ও পিত্তে পাথর, হার্টে সমস্যা, ডায়াবেটিস ও শ্বাসকষ্ট রোগে ভুগছেন মনোয়ারা বেগম (৫৫)। চিকিৎসক বলেছেন অপারেশন করাতে। কিন্তু টাকার অভাবে অপারেশন করাতে পারছেন না তিনি। টাকার জন্য ঠিকমত ওষুধ সেবন করতেও পারেন না। দিন দিন তার শরীরের অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে। বাঁচার জন্য, চিকিৎসার জন্য সহৃদয় মানুষের সহযোগিতা চান স্বামী হারা অসহায় এই নারী। মনোয়ারা বেগম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া পৌরশহরের রাধানগর পশু হাসপাতাল সংলগ্ন আলমগীর মিয়ার বাড়িতে মেয়ের সাথে ভাড়া বাসায় থাকেন। দ্রুত তার কিডনি ও পিত্ত পাথরের অপারেশন করা দরকার।
জানা যায়, পৌরশহরের দেবগ্রামের ফুল মিয়ার মেয়ে মনোয়ারা বেগম। ১০ বছর আগে স্বামী মারা গেলে ১ টি ছেলে ও ২ টি মেয়ে নিয়ে বাবার বাড়িতে আশ্রয় নেন। বহু কষ্ট করে মেয়েদের বিয়ে দিয়েছেন। সংসারে অভাব অনটন লেগেই থাকতো। সংসারে স্বচ্ছলতা ফেরাতে বড় আশা বুকে নিয়ে ছেলেকে বিদেশ পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু চাকরী না পেয়ে ছেলে দেশে ফিরে এসেছে। স্বামী নাই। ছেলে বেকার। সংসারে আয় রোজগার করার কেউ নাই। বিগত ৪ বছর ধরে মনোয়ারা বেগম বিভিন্ন রোগে ভুগছেন। তার চিকিৎসার জন্য প্রচুর অর্থের প্রয়োজন। কিন্তু টাকার অভাবে চিকিৎসা ও ঠিকমত ওষুধ সেবন করতে পারছেন না তিনি।
সরেজমিনে বাসায় গিয়ে দেখা যায়, টিন সেডের ছোট্ট একটি রুমে শুয়ে আছেন মনোয়ারা বেগম। শরীর অনেকটা শুকিয়ে গেছে। ঠিকমত কথা বলতে পারছিলেন না তিনি। কথা বলতে গিয়ে বার বার হাঁপিয়ে উঠছিলেন তিনি।
অসহায় এই নারী বলেন, বাবা গরীব। পরের বাড়িতে থাকি। আমার টাকা পয়সা নাই। আমার খুব কষ্ট। ওষুধপত্র সেবন করতে পারছি না। ডাক্তার বলছে কিডনি ও পিত্ত পাথরের অপারেশ করাতে কিন্তু টাকার জন্য পারতেছি না। আত্মীয় স্বজনের সহযোগিতায় কোন রকমে চলতেছি। মরলে বেচে যেতাম, মরিও না বাঁচিও না। মানুষের দয়ায় আল্লাহ যদি আমাকে মরন পথ থেকে বাঁচায়।
এ ব্যাপারে আখাউড়া পৌরসভার প্যানেল মেয়র ও দেবগ্রাম এলাকার পৌর কাউন্সিলর মোঃ বাবুল মিয়া বলেন, মনোয়ারা বেগমের অসুস্থতার বিষয়টি আমি অবগত আছি। যতটুকু পারি সহযোগিতা করবো।
চলারপথে রিপোর্ট :
হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ অনুমতিতে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের ত্রিপুরায় ৩ হাজার ২২৫ কেজি ইলিশ মাছ রপ্তানি করা হয়েছে।
আজ ২২ সেপ্টেম্বর শুক্রবার দুপুরে ১টি পিক-আপ ৭০টি কার্টুন ভর্তি ইলিশ মাছ নিয়ে আগরতলায় প্রবেশ করে। এছাড়াও আখাউড়া স্থল বন্দর দিয়ে আগরতলায় আরও ইলিশ যাওয়ার কথা রয়েছে।
মাছের রপ্তানীকারক ঢাকার যাত্রাবাড়ির মেসার্স রিপা এন্টারপ্রাইজ। ত্রিপুরার আগরতলার বিমল রায় মাছগুলো আমদানি করেছেন। মাছের সিএন্ডএফ করেছে আখাউড়ার প্রীতম এন্টারপ্রাইজ।
প্রীতম এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মোঃ মনির হোসেন বাবুল বলেন, প্রতি কেজি মাছ ১০ ডলার দরে রপ্তানি করা হয়েছে। রপ্তানীকৃত মাছের মূল্য ৩২ হাজার ২৫০ ডলার যা বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৩৬ লক্ষ ৪৪ হাজার টাকা।
এদিকে আজ বিকালে আরও ১ হাজার ৫০০ কেজি মাছ ত্রিপুরায় পাঠানোর কথা রয়েছে। ঢাকার এসএস কর্পোরেশন ত্রিপুরার আগরতলার কৃষ্ণপদ রায়ের কাছে ইলিশ মাছ রপ্তানী করছে।
মাছের সিএন্ডএফকারী প্রতিষ্ঠান এফ.এ এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মোঃ শাহনেওয়াজ মিয়া শানু বলেন, দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৭৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৫০ মেঃ টন করে ইলিশ মাছ রপ্তানীর অনুমতি দিয়েছে। তারই অংশ মেসার্স রিপা এন্টারপ্রাইজ ৩ হাজার ২২৫ মেঃ টন ইলিশ মাছ রপ্তানী করেছে। বিকালে এসএস কর্পোরেশনের আরও ১ হাজার ৫০০ টন মাছ আগরতলায় পাঠানো হবে। যাত্রাবাড়ীর রপ্তানীকারক ফিস বাজারও এ বন্দর দিয়ে ইলিশ রপ্তানী করবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় প্রেমে ব্যর্থ হয়ে শাহিদ (১৫) নামে এক কিশোর কেড়ির বড়ি (ইঁদুর মারা ওষুধ) খেয়ে আত্মহত্যা করেছে।
আজ ১ অক্টোবর রবিবার দুপুরের দিকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুল ইসলাম। এর আগে আখাউড়া পৌরসভার মসজিদপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত কিশোর আখাউড়া উপজেলার মসজিদপাড়ার মো. নিজাম মিয়ার ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, শনিবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে পরিবারের অজান্তে কেড়ির বড়ি খেয়ে ছটফট করতে থাকলে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে অবস্থার অবনতি দেখে চিকিৎসকরা জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেফার করে। সেখানে ভোর রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে প্রেমে ব্যর্থ হয়ে সে এ ঘটনা ঘটাতে পারে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ভাগ্য বদলের আশায় ১৭ বছর আগে সৌদি আরবে পাড়ি জমিয়েছিলেন ফায়েজ মিয়া। সেখানে দাম্মাম শহরে তিনি একটি বড় কোম্পানিতে কাজ করতেন। এবার দেশে এসে কোরবানির ঈদ করার কথা ছিল। এরই মধ্যে গত ১৪ মে কর্মস্থল সৌদি আরবের দাম্মামে হঠাৎ স্ট্রোক করে তিনি মারা যান। বুক ভরা আশা নিয়ে বিদেশ পাড়ি দেওয়া ফায়েজ বাড়ি ফিরেছেন ঠিকই কিন্তু জীবিত নয় কফিনবন্দি হয়ে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে ২১ দিনের মাথায় আজ ৪ জুন মঙ্গলবার দুপুরে তার মরদেহ নিজ জন্মভূমি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ার তারাগনে আসলে অশ্রুসিক্ত নয়নে শেষ বিদায় দেন আত্মীয়স্বজনসহ প্রতিবেশী।
বাদ আছর আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের কালিনগর বাইতুল মামুর জামে মসজিদ মাঠে বাদ আসর জানাযা শেষে সাতপুকুরপাড়ে তার দাফন সম্পন্ন করা হয়। এর আগে, ভোরে সৌদি এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে সেখান থেকে পরিবারের সদস্যরা তার মরদেহ গ্রহণ করেন। এরপর সড়ক পথে নিহতের মরদেহ লাশবাহী একটি অ্যাম্বুল্যান্স করে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। নিহতের মরদেহ দুপুরে গ্রামের বাড়িতে পৌঁছালে শুরু হয় শোকের মাতম। পরিবার-পরিজন আর স্বজনদের আহাজারিতে বাতাস ভারী হয়ে ওঠে।
নিহতের মরদেহ এক নজর দেখেতে পাড়া প্রতিবেশী আত্মীয়স্বজনসহ এলাকার শত শত লোকজন তার বাড়িতে ভিড় করেন। ফায়েজ আখাউড়া পৌর শহরের তারাগন এলাকার মৃত আবুল কাশেমের ছেলে। তার পরিবারে স্ত্রী, ৩ মেয়ে ১ ছেলে রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রায় ১৭ বছর আগে ফয়েজ মিয়া সৌদি আরব পাড়ি জমান। সেখানে দাম্মাম শহরে তিনি একটি বড় কোম্পানিতে কাজ করতেন। সর্বশেষ গত প্রায় ৫ বছর আগে দেশে আসেন। এবার কোরবানির ঈদের আগে দেশে আসার কথা ছিল। গত ১৪ মে স্ট্রোক করে মায়াভরা এ পৃথিবী থেকে না ফেরার দেশে চলে যান।
চাচাতো ভাই আলাউদ্দিন বলেন, ফায়েজ একজন কর্মঠ লোক ছিল। দেশে থাকতে কাজ ছাড়া কিছুই বুঝতো না। পরিবারের সদস্যদের মুখে হাসি ফোটাতে অনেক কষ্ট করে বিদেশে যায়। এরপর এই পরিবারটা ভালই চলছিল। হঠাৎ করে এভাবে সে মারা যাবে তা কখনো ভাবতে পারছি না। দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া শেষে দুপুরে নিহতের মরদেহ গ্রামের বাড়িতে এসেছে। বাদ আসর জানাযা নামাজ শেষে তার দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে।
মাওলানা হাফেজ নুরুল ইসলাম বাবুল বলেন, ফায়েজ খুব ভালো একজন মানুষ ছিল। ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন দেখতো বড় হওয়ার। এভাবে চলে যাবে তা কখনো ভাবতে পারিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
দেশ বরেণ্য শিল্পপতি আব্দুল মোনেমের ৩য় মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় স্মরণ সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার বিকালে উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের ধলেশ্বর গ্রামের রাবিয়া খাতুন স্মৃতি পাঠাগারের উদ্যোগে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন রাবিয়া খাতুন স্মৃতি পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী আকছির এম. চৌধুরী।
আকরাম হোসেনের সঞ্চালনায় আলোচনায় স্মরণ সভায় বরেণ্য এই গুণি ব্যক্তির জীবন ও কর্মের উপর আলোচনা করে বক্তব্য রাখেন, আখাউড়া প্রকৃতি ও পরিবেশ ক্লাবের আহবায়ক সাংবাদিক রুবেল আহমেদ, বেসরকারি গ্রন্থাগার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন কানু, স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী নেছার উদ্দিন ভুঁইয়া, আমির চৌধুরী, রনি চৌধুরী, আনোয়ার হোসেন, রতন চৌধুরী, শফিকুল ইসলাম প্রমুখ। বক্তারা বলেন, আমরা জীবনে সবাই সফল হতে চাই, সেরা হতে চাই, বিখ্যাত হতে চাই।
এদের মধ্যে শুধুমাত্র হাতেগোনা কয়েকজন সফলকাম হন। তেমন একজন সফল মানুষ বিশিষ্ট শিল্পপতি আব্দুল মোনেম। তিনি তার সংক্ষিপ্ত জীবনে পৃথিবীতে রেখে গেছেন অনেক কীর্তিগাঁথা যা মানুষ মনে রাখবে সুদীর্ঘ সময়কাল। ভোগ করবে এর সুফল। তার একক প্রচেষ্টায় তিনি শূন্য থেকে শীর্ষ সারিতে আরোহণ করেছেন। তাঁর জীবন থেকে অনেক কিছু শিক্ষা নেওয়ার আছে বলে মন্তব্য করেন বক্তারা।
অনুষ্ঠানে আব্দুল মোনেমের স্মরণে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। পরে মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া পাঠ করা হয়।
উল্লেখ্য, মরহুম আব্দুল মোনেম এর নানার বাড়ি আখাউড়া দক্ষিণ ইউনিয়নের হীরাপুর গ্রামে। তিনি তার শৈশবের একটি বড় অংশ আখাউড়ায় নানার বাড়িতে কাটিয়েছেন। আখাউড়া পৌরশহরের তারাগনে তার শশুর বাড়ি।