নির্বাচন আয়োজনে অযৌক্তিক সময় নষ্ট করবো না: ড. ইউনূস

জাতীয়, 31 August 2024, 416 Views,
ফাইল ছবি

অনলাইন ডেস্ক :
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে অযৌক্তিক সময় নষ্ট করবো না।

banner

আজ ৩১ আগস্ট শনিবার রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।

এ সময় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে আসন্ন দুর্গা পূজায় কেউ যেন নৈরাজ্য করতে না পারে সে বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান ড. ইউনূস। এর আগে, বিকেল ৩টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোর সঙ্গে বৈঠক শুরু করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আলাদাভাবে এ বৈঠক চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত। বৈঠকে প্রথমেই অংশ নেয় সাতটি ইসলামি দল। সেগুলো হলো- খেলাফত মজলিশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশ, হেফাজতে ইসলামী, জমিয়তে উলামে ইসলামী, খেলাফত আন্দোলন, ইসলামী আন্দোলন এবং নেজামী ইসলাম। এরপর ধাপে ধাপে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, বাংলাদেশ জাসদ, ১২ দলীয় জোট, গণফোরাম এবং জাতীয় পার্টির সঙ্গে বৈঠক করবেন ড. ইউনূস।

গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব বুঝে নেয় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন উপদেষ্টা পরিষদ।

Leave a Reply

ইটালি প্রবাসী দিদারের মা আনোয়ারা বেগমের…

শফিকুল ইসলাম বাদল : ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সাদেকপুর ইউনিয়নের বিরামপুর Read more

কসবায় মায়ের অভিযোগে ছেলের কারাদণ্ড

চলারপথে রিপোর্ট : মাদকাসক্ত ছেলের নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে Read more
ফাইল ছবি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

চলারপথে রিপোর্ট : পুকুরের পানিতে ডুবে ইসরাত জাহান নোভা (৯) Read more

ইরান কখনও আপোস করবে না: আয়াতুল্লাহ…

অনলাইন ডেস্ক : জায়নবাদীদের সাথে ইরান কখনও আপোস করবে না Read more
ফাইল ছবি

সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক পাঁচ দিনের…

অনলাইন ডেস্ক : রাজধানীর শাহবাগ ও পল্টন মডেল থানার পৃথক Read more
ফাইল ছবি

প্রতারণা করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে…

অনলাইন ডেস্ক : জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদের পরিবার এবং আহতদের কল্যাণ Read more

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩৮ সদস্য বিশিষ্ট জাতীয় নাগরিক…

দুলাল মিয়া : ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এর Read more

কারাগারে হাজতির মৃত্যু

দুলাল মিয়া : ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারে জুনায়েদ মিয়া (৩২) নামে Read more

আখাউড়ায় কৃষকদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা

চলারপথে রিপোর্ট : কৃষকদের সেচ দক্ষতা বাড়াতে পানি ব্যবহারকারী গ্রুপের Read more

ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজের ১১তম ব্যাচের ওরিয়েন্টেশন

সঞ্জীব ভট্টাচার্য্য: রাজধানীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস ১১তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের Read more

স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে…

অনলাইন ডেস্ক : স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে অনশন Read more

ইরানে ইসরাইলি হামলার নিন্দা জানালো ২১…

অনলাইন ডেস্ক : ইরানে ইসরাইলি হামলার নিন্দা জানিয়েছে মিশরসহ ২১টি Read more

সেফটিক ট্যাংকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

জাতীয়, 5 April 2023, 1384 Views,

চলারপথে ডেস্ক :
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সেফটিক ট্যাংকের পানিতে পড়ে খালেদ বিন ওয়ালিদ নামে চার বছরের এক শিশুর মুত্যু হয়েছে।

banner

আজ ৫ এপ্রিল বুধবার উপজেলার বীরু বস্তি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। শিশুটি উপজেলার আশিদ্রোন ইউনিয়নের রামনগর এলাকার মুজিবুর রহমানের ছেলে।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ওয়াহিদ নানা বাড়ি বেড়াতে গিয়ে নির্মাণাধীন একটি সেফটিক ট্যাংকে পড়ে মারা যায়।

কৃষির সেচ ব্যবস্থা শতভাগ সৌরবিদ্যুতে আনার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

জাতীয়, 20 June 2023, 1068 Views,
ফাইল ছবি

অনলাইন ডেস্ক :
দেশের সব সেচ পাম্পকে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ক্ষেত্রে তিনি বলেছেন, প্রতিবছর ৮১ লাখ লিটার ডিজেল সেচ কাজে খরচ হয়।

banner

তিনি বলেছেন, কেউ যদি বেসরকারিভাবে সোলার প্যানেল স্থাপন করতে চায় তাহলে কর মওকুফসহ সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।

আজ ২০ জুন মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলানগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে একনেক বৈঠকে এ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনাসচিব সত্যজিত কর্মকার, তথ্য ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন, ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) ইমদাদউল্লা মিয়ান এবং আইএমইডির সচিব আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন। আরো উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য আব্দুল বাকী, এ কে এম ফজলুল হক।

প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, সৌর প্যানেল তৈরির সময় একটু উঁচু করে স্থাপন করতে হবে।

এর নিচে বিভিন্ন সবজি, মসলা এবং মাছ চাষ করা যায় কি না, এ বিষয়ে কৃষিমন্ত্রীকে নির্দেশনা দেন তিনি।

এ ছাড়া মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সকল একযোগে কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, মানুষ কষ্ট ভোগ করছে। তাদের জন্য মূল্যস্ফীতি কমাতে হবে।

পরিকল্পন্ত্রী জানান, বজ্রপাতে মৃত্যু কমাতে হাওর অঞ্চলে শেড নির্মাণের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সরকারি অফিস বা প্রকল্প বাস্তবায়নে কম জমি ব্যবহারে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে আন্ডারপাস নির্মাণসহ ১৬ প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।

এগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২৪ হাজার ৩৬২ কোটি ১৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিলের ১২ হাজার ৮৭৩ কোটি ১১ লাখ টাকা।

বৈদেশিক ঋণ ১১ হাজার ৪৭২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা এবং বাস্তবায়নকারী সংস্থার তহবিল থেকে ১৬ কোটি ১৫ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে।

ইসকন নিষিদ্ধ ও আইনজীবী আলিফ হত্যার বিচারের দাবিতে ঝিনাইদহে হেফাজতের বিক্ষোভ

জাতীয়, 2 December 2024, 328 Views,

অনলাইন ডেস্ক :

banner

ইসকন নিষিদ্ধ ও চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যার বিচারের দাবিতে মহেশপুরে বিক্ষোভ ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২ ডিসেম্বর সোমবার সকালে ঝিনাইদহে হেফাজতে ইসলাম উপজেলা শাখার উদ্যোগে শহরের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এলাকা থেকে মিছিলটি বের হয়। পরে তারা শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে কলেজস্ট্যান্ড চত্বরে সমাবেশে মিলিত হয়।

এ সময় বক্তব্য রাখেন হেফাজতে ইসলামের উপজেলা শাখার সভাপতি মাওলানা শেখ আসআদ, সাধারণ সম্পাদক মুফতি শোয়াইব আহমাদ মাহদী প্রমুখ।

সমাবেশে বক্তারা, অনতিবিলম্বে ইসকন নিষিদ্ধসহ হত্যার সাথে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান।

সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা বিল সংসদে পাস

জাতীয়, 24 January 2023, 1516 Views,
ফাইল ছবি

চলারপথে ডেস্ক :
সরকারি চাকরিজীবীদের বাইরে দেশের সব প্রাপ্ত বয়স্ক নাগরিককে পেনশন-ব্যবস্থার আওতায় আনতে জাতীয় সংসদে বহুল আলোচিত ‘সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা বিল-২০২৩’ পাস করা হয়েছে। তবে সরকারি চাকরিজীবীদের পৃথক গেজেট জারি করে এই পেনশন ব্যবস্থায় আনার সুযোগ বিলে রাখা হয়েছে। আজ ২৪ জানুয়ারি মঙ্গলবার সংসদের বৈঠকে বিলটি উত্থাপণ করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বিলটি পাসের জন্য সংসদে উত্থাপন করেন। পরে এটি কণ্ঠভোটে পাস হয়। এর আগে বিলের ওপর আনা জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে প্রেরণ ও সংশোধনী প্রস্তাবগুলো নিষ্পত্তি করা হয়।

banner

বিলটির বেশকিছু অসঙ্গতি তুলে ধরে বিরোধী দলীয় সদস্যরা সমালোচনা করেন। তারা বলেন, এটি সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এসব বিষয়ে তারা সংশোধণের প্রস্তাব করলেও তা কণ্ঠভোটে নাকচ হয়ে যায়।

বিলে বলা হয়েছে, জাতীয় পরিচয়পত্রকে ভিত্তি ধরে সর্বজনীন পেনশনের আওতায় ১৮ বছর বা তার বেশি বয়স থেকে ৫০ বছর বয়সী সব বাংলাদেশি নাগরিক অংশ নিতে পারবেন। বিশেষ বিবেচনায় পঞ্চাশোর্ধ্ব ব্যক্তিদেরও পেনশন স্কিমের আওতায় রাখার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। তবে মাসিক পেনশন-সুবিধা পেতে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর চাঁদাদাতাকে ধারাবাহিকভাবে কমপক্ষে ১০ বছর চাঁদা দিতে হবে। ১০ বছর চাদা দেওয়া শেষে তিনি যে বয়সে উপনীত হবেন, সে বয়স থেকে আজীবন পেনশন পাবেন। বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি কর্মীরাও এতে অংশ নিতে পারবেন।

এই চাঁদার হার কত হবে, তা এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। আইন হওয়ার পর সংশিতষ্ট কর্তৃপক্ষ এটি নির্ধারণ করবে। মাসিক বা ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে চাঁদা দেওয়া যাবে এবং অগ্রিম ও কিস্তিতেও চাঁদা দেওয়ার সুযোগ থাকবে।

পাস হওয়া বিলে বলা হয়েছে, চাঁদাদাতা ধারাবাহিকভাবে কমপক্ষে ১০ বছর চাঁদা দিলে মাসিক পেনশন পাবেন। চাঁদাদাতার বয়স ৬০ বছর পূর্তিতে পেনশন তহবিলে পুঁঞ্জিভূত মুনাফাসহ জমার বিপরীতে পেনশন দেওয়া হবে। একজন পেনশনার আজীবন পেনশনুসুবিধা পাবেন। সরকার গেজেট জারি করে বাধ্যতামূলক না করা পর্যন্ত এই পেনশন স্কিমে অংশগ্রহণ হবে ঐচ্ছিক।

বিলে বলা হয়েছে, পেনশনে থাকাকালীন কোনো ব্যক্তি ৭৫ বছর পূর্ণ হওয়ার আগে মারা গেলে তাঁর নমিনি অবশিষ্ট সময়ের জন্য (মূল পেনশনারের বয়স ৭৫ বছর পর্যন্ত) মাসিক পেনশন প্রাপ্য হবেন। চাঁদাদাতা কমপক্ষে ১০ বছর চাঁদা দেওয়ার আগে মারা গেলে জমাকৃত অর্থ মুনাফাসহ তাঁর নমিনিকে ফেরত দেওয়া হবে।

পেনশন তহবিলে জমা দেওয়া অর্থ কোনো পর্যায়ে এককালীন তোলার প্রয়োজন পড়লে চাঁদাদাতা আবেদন করলে জমা দেওয়া অর্থের সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ ঋণ হিসেবে তুলতে পারবেন। যা ফিসহ পরিশোধ করতে হবে। পেনশন থেকে পাওয়া অর্থ আয়করমুক্ত থাকবে। পেনশনের জন্য নির্ধারিত চাঁদা বিনিয়োগ হিসেবে গণ্য করে কর রেয়াতের জন্য বিবেচিত হবে।

বিলে বলা হয়েছে, নিম্ন আয়সীমার নিচের নাগরিকদের অথবা অসচ্ছল চাঁদাদাতার ক্ষেত্রে পেনশন তহবিলে মাসিক চাঁদার একটি অংশ সরকার অনুদান হিসেবে দিতে পারবে। বিলে সর্বজনীন পেনশন পদ্ধতিতে সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত অথবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অংশ নেওয়ার সুযোগ রাখা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে কর্মী ও প্রতিষ্ঠানের চাঁদার অংশ কর্তৃপক্ষ নির্ধারণ করবে। তবে সরকারি সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত সরকারি ও আধা সরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ব্যক্তিরা এই পেনশনুব্যবস্থার আওতাবহির্ভূত থাকবেন।

বিলে একটি জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। এই কর্তৃপক্ষের একজন নির্বাহী চেয়ারম্যান ও চারজন সদস্য থাকবেন। এঁদের নিয়োগ করবে সরকার।

বিলে ১৬ সদস্যের একটি পরিচালনা পর্ষদ গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। এর চেয়ারম্যান হবেন অর্থমন্ত্রী। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব, অর্থ বিভাগের সচিব, এনবিআর চেয়ারম্যান, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব, সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান, এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি, এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের সভাপতি, উইমেন চেম্বাস অব কমার্সের সভাপতি এর সদস্য হবেন। পরিচালনা পর্ষদের সদস্যসচিব হবেন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান।

বিলে বলা হয়েছে, বিধি দ্বারা নির্ধারিত এক বা একাধিক তপসিলি ব্যাংক জাতীয় পেনশন তহবিলের ব্যাংকার হিসেবে কাজ করবে।

বিরোধী দলীয় সদস্যদের সমালোচনা

বিল পাসের আগে আলোচনায় অংশ নিয়ে গণফোরাম সদস্য মোকাব্বির খান বলেন, ‘উদ্যোগটি চমৎকার হলেও এই পেনশন ব্যবস্থায় সাধারণ মানুষের সাড়া পাওয়া যাবে না। কারণ সরকারি চাকুরিজীবীরা যেভাবে পেনশন পান তার সঙ্গে অনেক কিছুই সামাঞ্জস্যপূর্ণ নয়। মানুষ রিটার্ন কিভাবে পাবে তা পরিস্কার নয়। এটি অনেকটা ব্যাংকিং প্যাকেজের মত। এই বিলটি পাসের আগে সাধারণ মানুষের মতামত নেওয়া উচিত।’

জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম বলেন, “এই বিলটি সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সংবিধানে বলা হয়েছে, ‘সামাজিক নিরাপত্তার অধিকার, অর্থাৎ বেকারত্ব, ব্যাধি বা পঙ্গুত্বজনিত কিংবা বৈধব্য, মাতাপিতৃহীনতা বা বার্ধক্যজনিত কিংবা অনুরূপ অন্যান্য পরিস্থিতিজনিত আয়ত্তাতীত কারণে অভাবগ্রস্ততার ক্ষেত্রে সরকারি সাহায্য লাভের অধিকার৷’ মানুষের কাছ থেকে চাদা নিয়ে সরকার আবার ফেরত দেবে। এই বিল পাস করার কোনো সুযোগ নেই।”

জাপার আরেক সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘এই পেনশন স্কিমে সরকারের অংশগ্রহণ কী? সরকারের কোনো অংশগ্রহণ নেই। এটা ব্যাংকের ডিপিএস স্কিমের মত। গুঞ্জন আছে, সরকারের টাকার অভাব হয়েছে। জনগণের কাছ থেকে টাকা নিয়ে কী সরকার চলবে?’ টাকা পাচার, বিদেশে বাংলাদেশীদের বাড়ি কেনাসহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরে অর্থমন্ত্রীর সমালোচনা করে মুজিবুল হক বলেন, ‘অর্থমন্ত্রী কথা কম বলেন। বোবার শত্রু কম। কিন্তু অর্থমন্ত্রীর কানে কথা পৌঁছে কি না জানা নেই। তাঁর কোনো ফিডব্যাক, উদ্যোগ দেখা যায় না।’

জাপার আরেক সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ‘আপাতদৃষ্টিতে আইনটি ভাল। কিন্তু বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যেভাবে প্রভিডেন্ট করে এটি তার বাইরে কিছু বলে মনে হয় না। সরকার কী মুনাফা দেবে তা পরিস্কার নয়।’ তিনিও দাবি করেন, এই আইনটি সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।

জাপার আরেক সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, ‘শেয়ালের কাছে মুরগি বর্গা রাখার মত। মানুষ ব্যাংকে টাকা রাখবে আর ব্যাংক দেদারছে টাকা বিদেশে পাচার করবে। ব্যাংকগুলো মানুষের আস্থা হারিয়েছে। এক ব্যাংকের পরিচালক আরেক ব্যাংক থেকে টাকা নিচ্ছে। ব্যাংকগুলো বারো ভুঁইয়াদের কাছে চলে গেছে। সব সুবিধা পাচ্ছেন ঋণখেলাপিরা।’ এসময় বিদেশে টাকা পাচার নিয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘দেখার কেউ নেই। যারা টাকা পাচার করছে তাদের উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে।’

বিরোধী দলের সদস্যদের সমালোচনার জবাবে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘এই বিলটি আনার আগে অনেক আলোচনা করা হয়েছে। যাঁরা লিখিত মতামত দিয়েছিলেন তাদের মতামত আমলে নেওয়া হয়েছে। সংসদীয় কমিটিতেও বিলটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। বিলটি গ্রহণযোগ্যতা পাবে বিবেচনায় এটি সংসদে আনা হয়েছে।’

এমপিদের আজীবন পেনশনের দাবি

বিলের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে স্বতন্ত্র সদস্য রেজাউল করিম বাবলু সাবেক সংসদ সদস্যদের আজীবন পেনশন স্কিম চালু করার দাবি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘অফিসের পিয়ন, গার্ডরা পেনশন পেয়ে থাকে। এমপিদের জন্য এমন ভাতার দাবিতে সংসদে আগেও আলোচনা হয়েছে। যারা একবার সংসদ সদস্য হিসেবে পদ পাবে, তারা যেন আজীবন একটা পেনশন স্কিম পায়।’

বিলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, তাঁর একজন শিক্ষক ৩৬ বছর চাকরি করার পরেও এখনও পেনশনের টাকা তুলতে পারেননি। জনগণ পেনশনের টাকা জমা দিবে কিন্তু তারা তো অফিসের বারান্দাই চেনে না। এই টাকার নিরাপত্তা কী? নতুন বিলে সেই নিশ্চয়তা নেই বলেও দাবি করেন তিনি।

৫০টি জেলায় ১০০টি রাস্তা-মহাসড়ক উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

জাতীয়, 21 December 2022, 1471 Views,
স্টাফ রিপোর্টার:
১০০টি সেতু উদ্বোধনের দেড় মাস পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল বুধবার সারাদেশের ৫০টি জেলায় ২০২১ দশমিক ৫৬ কিলোমিটার সম্মিলিত দৈর্ঘ্যের ১০০টি সড়ক ও মহাসড়ক উদ্বোধন করেছেন। প্রধানমন্ত্রী গতকাল বুধবার সকালে রাজধানীতে তাঁর কার্যালয় থেকে মহাসড়কগুলো ভার্চুয়ালি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন। সম্প্রতি আটটি বিভাগে অধিকাংশ রাস্তা নির্মাণ বা উন্নয়ন করা হয়েছে। ১০০টি মহাসড়কের মধ্যে ৯৯টি সরকারি তহবিল থেকে সম্পন্ন হয়েছে, বাকি একটি এবং ৭০ কিলোমিটার গাজীপুরের জয়দেবপুর থেকে টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা মহাসড়ক পর্যন্ত ৬১৬৮ দশমিক ৮৩ কোটি টাকা ব্যয়ে চার লেনের কাজ সম্পন্ন হয়েছে এডিবি, ওপেক ও আবুধাবির তহবিলের আওতায়। প্রধানমন্ত্রী এর আগে গত ৭ নভেম্বর সারাদেশের ২৫টি জেলায় ১০০টি সেতুর উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনকৃত রাস্তাগুলোর মধ্যে শুধু বিদেশি ঋণে ৭০ কিলোমিটার রাস্তার কাজ হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায় দুই পাশে সার্ভিস লেন দিয়ে সড়কটি চার লেন করা হয়েছে। সড়ক ও মহাসড়কের একটি ২২,৭৭৪ কিলোমিটার সড়ক নেটওয়ার্ক রয়েছে। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ সময় কৃষিমন্ত্রী ড. মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক উপস্থিত ছিলেন। মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নূরী সড়কের সংক্ষিপ্ত উপস্থাপনা করেন।
উন্নয়ন করা মহাসড়কগুলোর মধ্যে ঢাকা প্রশাসনিক বিভাগের আওতায় রয়েছে ৩২টি, ময়মনসিংহ প্রশাসনিক বিভাগের আওতায় রয়েছে ৬টি, চট্টগ্রাম প্রশাসনিক বিভাগের আওতায় রয়েছে ১৫টি, সিলেট প্রশাসনিক বিভাগের আওতায় রয়েছে ৪টি, খুলনা প্রশাসনিক বিভাগের আওতায় রয়েছে ১৬টি, রংপুর প্রশাসনিক বিভাগের আওতায় রয়েছে ১৫টি, রাজশাহী প্রশাসনিক বিভাগের আওতায় রয়েছে ৮টি এবং বরিশাল প্রশাসনিক বিভাগের আওতায় রয়েছে ৪টি।
১০০ মহাসড়কগুলো হলো- ঢাকা প্রশাসনিক বিভাগের: ১. জয়দেবপুর-চন্দ্রা-টাঙ্গাইল-এলেঙ্গা সড়ক, ২. এলঙ্গা-জামালপুর জাতীয় মহাসড়ক, ৩. সালনা (রাজেন্দ্রপুর)-কাপাসিয়া-টোক-মঠখোলা মহাসড়ক, ৪. মাওনা-ফুলবাড়ীয়া-কালিয়াকৈর-ধামরাই-নবীনগর (ঢুলিভিটা) মহাসড়ক, ৫. হেমায়েতপুর-সিংগাইর-মানিকগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়ক, ৬. জিঞ্জিরা-কেরাণীগঞ্জ-নবাবগঞ্জ-দোহার-শ্রীনগর মহাসড়ক (কদমতলী থেকে জনি টাওয়ার লিংকসহ), ৭. ইজতেমা মহাসড়ক (আর-৩০৩), ৮. ভবেরচর-গজারিয়া-মুন্সীগঞ্জ জেলা মহাসড়ক, ৯. জিরাবো-তৈয়বপুর-দিয়াখালী-তাজপুর জেলা মহাসড়ক, ১০. মাতুয়াইল-নিউটাউন-কোনাপাড়া-মানিকান্দি-শেখেরজায়গা জেলা মহাসড়ক, ১১. তুরাগ-রুহিতপুর-বাউরভিটা জেলা মহাসড়ক (জেড-৫০৫৯), ১২. শ্রীপুর-বৈরাগীরচালা জেলা মহাসড়ক, ১৩. কালীগঞ্জ-তুমুলিয়া-উলুখোলা জেলা মহাসড়ক, ১৪. গোলড়া-সাটুরিয়া জেলা মহাসড়ক, ১৫. নিমতলী-সিরাজদিখান-কাকালদী জেলা মহাসড়ক, ১৬. মুন্সীগঞ্জ (হাসাড়া)-আলমপরি-শিবরামপুর-(সিরাজদীখান)-নওয়াবপুর (কাসুর) জেলা মহাসড়ক, ১৭. শিবপুর-দুলালপুর-লাকপুর-হাতিরদিয়া জেলা মহাসড়ক, ১৮. জিহাসতলা-শেখেরচর জেলা মহাসড়ক, ১৯. রাজবাড়ি-বাগমারা জৌকুড়া ফেরিঘাট সংযোগ সড়ক, ২০. আহ্লাদীপুর-রাজবাড়ি-পাংশা-কুমারখালী-কুষ্টিয়া সড়ক (তত্ত্বীপুর-মাচমাড়া অংশসহ), ২১ শরীয়তপুর-নড়িয়া (ভোজেস্বর বাইপাসসহ) সড়ক, ২২ বোয়ালমারি (সাতৈর) মোহাম্মাদপুর সড়ক, ২৩. রাজবাড়ী-বালিয়াকান্দি-জামালপুর-মধুখালী সড়ক, ২৪ বিজয়পাশা-তালারহাট-জয়নগরঘাট সড়ক, ২৫. গোয়ালন্দ (জামতলা) গোদারবাজার-পাংশা-হাবাসপুর সড়ক, ২৬. ভাঙ্গাব্রীজ-বোতলা-কমলাপুর-আইসার-ধামুসা-পিরেরবাড়ী-সড়ক, ২৭. পাকুল্লা-দেলদুয়ার-এলাসিন সড়ক প্রশস্তকরণ (দেলদুয়ার-এলাসিন অংশ), ২৮. ভাতকুড়া (করটিয়া)-বাসাইল-সখিপুর সড়ক প্রশস্তকরণ (ভাতকুড়া-বাসাইল অংশ), ২৯. টাঙ্গাইল-দেলদুয়ার সড়ক, ৩০. ঘাটাইল (পোড়াবাড়ী)-শালিয়াজানী-গোপালপুর-সরিষাবাড়ী (জগন্নাথগঞ্জ) সড়ক, ৩১. ভরাডোবা-সাগরদিঘী-ঘাটাইল-ভূঞাপুর সড়ক, ৩২. উজানপুর-বাজিতপুর-অষ্টগ্রাম সড়ক।
ময়মনসিংহ প্রশাসনিক বিভাগের: ৩৩. ইসলামপুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিস-হাকিম চেয়ারম্যানবাড়ি-ঋষিপাড়া সড়ক, ৩৪. নান্দাইল-আঠারবাড়ী-কেন্দুয়া সড়ক, ৩৫. ময়মনসিহ-গফরগাঁও-টোক সড়ক, ৩৬. নেত্রকোণা-পূর্বধলা-হোগলা-ধোবাউড়া সড়ক (জেড-৩৭০৭) (নেত্রকোনা-নারায়নডহর পর্যন্ত), ৩৭. ত্রিশাল-বালিপাড়া-নান্দাইল (কানুরামপুর) সড়ক, ৩৮. ভালুকা-গফরগাঁও-হোসেনপুর সড়ক।
চট্টগ্রাম প্রশাসনিক বিভাগের: ৩৯. হাটহাজারী-ফটিকছড়ি-মানিকছড়ি-মাটিরাঙ্গা-খাগড়াছড়ি সড়ক, ৪০. বারৈয়ারহাট-হেঁয়াকো-নারায়নহাট-ফটিকছড়ি সড়ক (হেঁয়াকো-ফটিকছড়ি অংশ), ৪১. রাউজান-বাহ্মনছড়ি (শহীদ জাফর সড়ক), ৪২. প্রীতিলতা সড়ক (পটিয়া-বোয়াখালী-কানুনগোপাড়া সড়ক), ৪৩. মইজ্জারটেক-বোয়ালখালী-কানুনগোপাড়া-উদরবন্যা সড়ক, ৪৪. মইজ্জারটেক-বিএনডিসি মৎস বন্দর ফেরীঘাট সড়ক, ৪৫. ইয়াংচা-মানিকপুর-শান্তিবাজার সড়ক, ৪৬. লক্ষ্মীপুর-চরআলেকজান্ডার-সোনাপুর সড়ক, ৪৭ সোনাপুর (মান্নাননগর)-চরজববর-ষ্টীমারঘাট সড়ক, ৪৮. ভূঁঞারহাট-চেয়ারম্যানঘাট সড়ক, ৪৯. সোনাইমুড়ী-সেনবাগ-কল্যান্দী সড়ক, ৫০ চাঁপাপুর-টমছমব্রিজ-বার্ড-কালিরবাজার-বরুড়া সড়ক, ৫১. নিমসার-বরুড়া সড়ক, ৫২. খাজুরিয়া-পয়েলগাছা-বরুড়া সড়ক, ৫৩. লাকসাম (বিনয়ঘর)-বাইয়ারাবাজার-ওমরগঞ্জ-নাঙ্গলকোট সড়ক।
সিলেট প্রশাসনিক বিভাগের: ৫৪. জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহাসড়ক [আগের নাম: সিলেট (ওসমানী বিমানবন্দর বাইপাস)-সালুটিকর-কোম্পানীগঞ্জ সড়ক], ৫৫. কুলাউড়া-পৃথিমপাশা-হাজীপুর-শরিফপুর জেলা মহাসড়ক (জেড-২৮২২), ৫৬. চুনারুঘাট-সাটিয়াজুড়ী-নতুনবাজার সড়ক, ৫৭. সিলেট-সুনামগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়ক।
খুলনা প্রশাসনিক বিভাগের: ৫৮. যশোর-বেনাপোল সড়ক, ৫৯. দৌলতদিয়া-ফরিদপুর (গোয়ালচামট)-মাগুরা-ঝিনাইদহ-যশোর-খুলনা-মোংলা (দ্বিগরাজ) সড়ক (মাগুরা শহর অংশ), ৬০. খুলনা-চুকনগর-সাতক্ষীরা সড়ক (খুলনা অংশ), ৬১ খুলনা-চুকনগর-সাতক্ষীরা সড়ক (সাতক্ষীরা অংশ), ৬২. নওয়াপাড়া-বাগেরহাট-পিরোজপুর সড়ক, ৬৩. আহলাদিপুর-রাজবাড়ী-পাংশা-কুমারখালী-কুষ্টিয়া (চৌরহাস) সড়ক, ৬৪. চড়াইকোল আর-৭১১-শিলাইদহ লিংক রোড সড়ক, ৬৫. বাগেরহাট-চিতলমারী সড়ক, ৬৬. চিতলমারী-পাটগাতী (টুঙ্গিপাড়া) সড়ক, ৬৭. আড়পাড়া-কালিগঞ্জ সড়ক (ঝিনাইদহ অংশ), ৬৮. আড়পাড়া-কালিগঞ্জ সড়ক (মাগুরা অংশ), ৬৯. আড়পাড়া-শালিখা সড়ক, ৭০. খালিশপুর-মহেশপুর-দত্তনগর-জিন্নানগর-যাদবপুর সড়ক, ৭১. চুড়ামনকাঠি-চৌগাছা সড়ক, ৭২. নড়াইল-ফুলতলা সড়ক, ৭৩. কচুয়া (পিংগুরিয়া)-তেলিগাতী-হেরমা-রামপাল সড়ক।
রংপুর প্রশাসনিক বিভাগের: ৭৪. খানসামা-রানীরবন্দর সড়ক, ৭৫. বীরগঞ্জ-খানসামা-দারোয়ানী সড়ক, ৭৬. চিরিরবন্দর-আমতলী বাজার সড়ক, ৭৭. বীরগঞ্জ-কাহারোল সড়ক, ৭৮. পঞ্ছগড়-গোয়ালপাড়া-রুহিয়া, ৭৯. গাইবান্ধা-গোবিন্দগঞ্জ ভায়া নাকাইহাট জেলা মহাসড়ক, ৮০. সোনাহাট সেতু এ্যাপ্রোচ হতে সোনাহাট স্থলবন্দর পর্যন্ত সড়ক, ৮১. নীলফামারী বাইপাস সড়ক, ৮২. রানীসংকৈল-হরিপুর সড়ক, ৮৩. জয়পুরহাট-রাজাবিরাট-গোবিন্দগঞ্জ সড়ক, ৮৪. ধূপণী বেলকা সড়ক, ৮৫. দারিয়াপুর-কামারজানি সড়ক, ৮৬. মধুপুর-শ্যামপুর জেলা মহাসড়ক, ৮৭. সাহেবগঞ্জ-হারাগাছ জেলা মহাসড়ক, ৮৮. লালমনিরহাট-মোঘলহাট সড়ক।
রাজশাহী প্রশাসনিক বিভাগের: ৮৯. জয়পুরহাট-আক্কেলপুর-বদলগাছি সড়ক, ৯০. ক্ষেতলাল-গোপিনাথপুর-আক্কেলপুর সড়ক, ৯১. নন্দিগ্রাম -তালোড়া-দুপচাঁচিয়া-আক্কেলপুর জেলা মহাসড়ক, ৯২. নন্দিগ্রাম-কালিগঞ্জ-রাণীনগর জেলা মহাসড়ক, ৯৩. হরিশপুর বাইপাস মোড় হতে বনবেলঘরিয়া বাইপাস মোড় সড়ক, ৯৪. রাজশাহী-নওহাটা-চৌমাসিয়া সড়ক, ৯৫. সিরাজগঞ্জ-কড্ডা-সমেশপুর সড়ক, ৯৬. উল্লাপাড়া-লাহিড়ীমোহনপুর-ভাঙ্গুড়া (ময়দানদিঘী বাজার) সড়ক।
বরিশাল প্রশাসনিক বিভাগের: ৯৭. বরিশাল-ঝালকাঠি-ভান্ডারিয়া-পিরোজপুর আঞ্চলিক মহাসড়ক, ৯৮. পটুয়াখালী-আমতলী-বরগুনা-কাকচিড়া আঞ্চলিক মহাসড়ক, ৯৯. মাদারীপুর-পাথারিয়ারপাড়-ডাসার-আগৈলঝড়া জেলা মহাসড়ক ও ১০০. গুইংগারহাট-চরপাতাস্কুল-দলিলখাঁর হাট-দৌলতখান হ্যালিপ্যাড-দৌলতখান বাজার জেলা মহাসড়ক।