চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইলে অটোরিকশাচালক হত্যার অভিযোগে সাবেক চার মন্ত্রী-এমপিসহ ৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
আজ ৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার রসুলপুর গ্রামের সুলতান উদ্দিন নামে এক ব্যক্তি বাদি হয়ে এই মামলা করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সরাইল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রফিকুল হাসান।
মামলার আসামিরা হলেন, সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান চট্টগ্রাম-২ আসনের সাবেক এমপি নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সাবেক এমপি জিয়াউল হক মৃধা, সংরক্ষিত আসনের সাবেক এমপি উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম (শিউলি আজাদ), উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ঠাকুর রাব্বি, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শরীফ উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আহমেদ বাপ্পি, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রোকেয়া বেগমসহ কয়েকটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নাম রয়েছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশে আগমনকে কেন্দ্র করে ২০২১ সালের ২৬, ২৭ ও ২৮ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষ হয়। ২৮ মার্চ ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের হোটেল লাল শালুকের পাশে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন লিটন মিয়া নামের অটোরিকশাচালক।
নিহত লিটন সরাইল উপজেলার কাটানিসার গ্রামের মোজাম মিয়ার ছেলে। এই হত্যা মামলাটি তৎকালীন সময়ে থানায় নিয়ে গেলেও তা গ্রহণ করা হয়নি বলে অভিযোগ করেন পরিবারের সদস্যরা।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী আত্মগোপনে রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে গত একমাসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৪টি হত্যা ও একটি গুমেরসহ ৬টি মামলা হয়েছে।
চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেটের সীল-সাক্ষর জালিয়াতি
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আহমেদ বাপ্পীকে (২৯)কে গ্রেপ্তার করেছে অপরাধ তদন্তকারী সংস্থা (সিআইডি)। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের বিচারকের সীল ও স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগে গতকাল সোমবার ভোরে তাকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত রাব্বি উপজেলার নিজ সরাইল গ্রামের মোখলেছুর রহমানের ছেলে।
গতকাল সোমবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিআইডির পুলিশ সুপার শাহরিয়ার রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের বিচারকের সীল-সাক্ষর জাল-জালিয়াতি করে মোটর সাইকেলের লাইসেন্স করে আসছিল। সম্প্রতি একটি মোটর সাইকেল আটকের পরে দেখা যায় ওই মোটর সাইকেলের সীল ও সাক্ষর ভূয়া। পরে ওই চক্রের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইশতিয়াক আহমেদ বাপ্পী ৫নং আসামী। সোমবার ভোরে তার নিজ বাড়ি থেকে বাপ্পীকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে আদালতে প্রেরণের প্রস্তুতি চলছে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহাদাৎ হোসেন শোভনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, বাপ্পীকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি শুনেছি। এ ব্যাপারে খোঁজ-খবর নেয়া হচ্ছে। দোষী প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সংসদ সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগমকে (শিউলি আজাদ) ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ ৭ অক্টোবর সোমবার দুপুরে তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হলে তার ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট স্বাগত সাম্য এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
কোর্ট পরিদর্শক বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, সোমবার দুপুর ১২ টায় তাকে আদালতে নিয়ে আসা হয়। এসময় তদন্তকারী কর্মকর্তা তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতের নিকট ১০ দিনের রিমান্ড চাইলে আদালত ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক এমপি উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগমকে গত রোববার রাতে ঢাকার নিকেতনের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম (শিউলি আজাদ) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের আংশিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। তিনি সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি প্রয়াত এ কে ইকবাল আজাদের সহধর্মিনী।
চলারপথে রিপোর্ট :
ছাত্র জীবন থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির প্রতি ঝোঁক ছিল তার। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক থাকা অবস্থায় ক্যাম্পাসে অল্প কদিনে সংগঠক হিসেবে নেতৃত্বের গুণাবলীর জন্য পরিচিতি পান ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী। এমবিবিএস শেষ করে নিজের শহর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ক্রিশ্চিয়ান মেডিকেল সেন্টারে চিফ মেডিকেল অফিসার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। সাম্প্রতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা উপ-কমিটির সদস্য করা হয়েছে তাকে।
উপ-কমিটির সদস্য পদ প্রসঙ্গে ডা. আশীষ বলেন, ‘রাজনীতির মধ্যেই ছিলাম, সরকারের স্বাস্থ্য সুরক্ষা পলিসিতে যেখানে যখন আমি ও আমার প্রতিষ্ঠানের কাজ করার সুযোগ ছিল, আমরা ছিলাম। প্রধানমন্ত্রী প্রান্তিক মানুষের জন্য যে টেলিমেডিসিন সেবা গোঁটা বাংলাদেশ জুড়ে শুরু করেছিলেন, আমার প্রতিষ্ঠান ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ সে প্রকল্পের অন্যতম অংশীদার ছিল।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক প্রজ্ঞায় বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ এক নবশক্তিতে রূপান্তরিত হয়েছে। নবরুপের এ বাংলাদেশের ডিজিটাল অংশীদার ছিলাম, এখন স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণে কর্মী হয়ে শ্রম দিব, এজন্য রাজনীতির মাঠে।’
তিনি আরো বলেন, ‘মূলধারার রাজনীতিতে থেকে একটা অঞ্চল বা গোষ্ঠীর আর্থ সামাজিক জীবনে যতটুকু ভূমিকা রাখতে যায়, একজন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের পক্ষে তা সম্ভব নয়। গণমানুষ, জনস্বাস্থ্য বা গণশিক্ষা একটা জাতির সামগ্রিক আগ্রগতির হাতিয়ার। আমার স্বাস্থ্য সেবার গুণগত মান, সেবার পরিধি ও বিস্তার নিয়ে আগে থেকেই কাজ করছিলাম। উপ-কমিটির সদস্য পদ পাওয়ার পর থেকে দায়িত্ব বেড়েছে তা বুঝতে পারছি।’
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যদি নৌকার টিকিট পান তাহলে জনগণের প্রত্যাশা পূরণে আপনার ভূমিকা কী হবে, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমি সামান্য কর্মী। এ অঞ্চলের মানুষের সঙ্গে আমার আত্মার আত্মায়তা হয়েছে এখন তারই প্রতিফিলনে তারা হয়ত আমাকে চাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী যদি মনে করেন আমি যোগ্য অবশ্যই নির্বাচনের মাঠে আমাকে দেখা যাবে, তবে দল আমার ওপর যে দায়িত্ব দেবে তা পালন করে যাব।’
ডা. আশীষ বলেন, ‘কেন্দ্র থেকে সবাইকে মাঠে কাজ করতে বলা হয়েছে, আমি আমার পেশাগত জায়গা স্বাস্থ্য খাতে গত ১৪ বছরে সরকার যে অমূল পরিবর্তন করেছে তা একটা পরিসংখ্যান নিয়ে কাজ করছি। এটাকে নানা মাধ্যমে জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে চাই। শুধু মাত্র স্বাস্থ্য সুরক্ষার দিকে তাকালে বোঝা যায় শেখ হাসিনা আমাদের ভবিষ্যতের জন্য কেন এবং কতটা গুরুত্বপূর্ণ।’
ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী ১৯৯০ সালে সরাইল অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও ১৯৯২ সালে নটর ডেম কলেজ থেকে স্টার মার্কস নিয়ে এইচএসএসি পাশ করেন। তিনি সরকারি কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাশ করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ক্রিশ্চিয়ান মেডিকেল সেন্টারে পেশাজীবনের হাতেখড়ি করেন। ২০০৪ সালে তিনি বেসরকারি স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতলের পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন, প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যে নিজেদের নাম পরিবর্তন করে ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ করেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঞা মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
আজ ৩০ সেপ্টেম্বর শনিবার ভোর ৩টায় রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আব্দুস সাত্তার ভূঞার একমাত্র ছেলে মাইনুল হাসান তুষার। তিনি বলেন, বাবা দীর্ঘদিন ধরে কিডনিজনিত রোগে ভুগছিলেন। তার শারীরিক অবস্থা খারাপ হলে এক সপ্তাহ আগে এভার কেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই চিকিৎসা চলছিল। শনিবার ভোর ৩টা ২ মিনিটে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
মাইনুল হাসান তুষার বলেন, বাবার প্রথম নামাজে জানাযা সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। পরে সেখান থেকে মরদেহ তার নির্বাচনী এলাকা সরাইলে নেওয়া হবে।
আব্দুল সাত্তার ভূঞা ১৯৩৯ সালের ১৬ জানুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের পরমানন্দপুর গ্রামের আব্দুল হামিদ ভূঞা ও রহিমা খাতুনের সংসারে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতে আইনজীবী পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সভাপতি পদে ছিলেন দীর্ঘদিন।
আব্দুস সাত্তার ভূঞা ১৯৭৯ সালে তৎকালীন কুমিল্লা-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ও জুনের নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ সালের নির্বাচনে তৎকালীন ৪ দলীয় জোট সরকার থেকে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী হিসেবে আবদুস সাত্তার আইন, মৎস্য ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। তবে ২০০৮ সালের নির্বাচনের পরে রাজনৈতিক কার্যক্রমে নিষ্ক্রিয় ছিলেন তিনি। ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে বিএনপি মনোনীত সংসদ সদস্য হিসেবে জয়লাভ করেন। ২০২৩ সালের ২ জানুয়ারি তাকে বিএনপি থেকে বহিষ্কার করা হয়। পরে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে তাতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেন এ নেতা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ নদীবন্দর থেকে আশুগঞ্জ স্থলবন্দর পর্যন্ত নির্মাণাধীন চারলেন প্রকল্পের কারণে বিতরণ পাইপ লাইনের ত্রুটি সংশোধনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার কিছু অংশে এবং সরাইল উপজেলায় ৯ দিন গ্যাস সরাবরাহ বন্ধ থাকবে।
আগামী ২০ নভেম্বর সকাল ৬টা থেকে ২৮ নভেম্বর সকাল ৬টা নাগাদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ঘাটুরা থেকে উত্তর দিকে সরাইল উপজেলা পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকার কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
আজ ৯ নভেম্বর বৃহস্পতিবার বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শঙ্কর মজুমদার স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, আশুগঞ্জ নদীবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত সড়ককে চারলেন মহাসড়কে উন্নীতকরণ প্রকল্পের ইউটিলিটি সিফটিংয়ের আওতায় ঘাটুরা টিবিএস থেকে সরাইল বিশ্বরোড পর্যন্ত নির্মিত ছয় ইঞ্চি ব্যাসের চার বার চাপের মূল বিতরণ গ্যাস পাইপ লাইনে ত্রুটি দেখা দিয়েছে।
২০ নভেম্বর থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত এ ত্রুটি সংশোধনের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। সেজন্য ওই সময়ে ঘাটুরা থেকে উত্তর দিকে সরাইল পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ সাময়িকভাবে বন্ধ থাকবে। বিশেষ কারণে নির্ধারিত সময় পরিবর্তন হলে জানিয়ে দেওয়া হবে বলে ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।