চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় সাবেক আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হকের ফাঁসি ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজলের বিচার দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকালে নির্যাতিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলাবাসীর আয়োজন রেলওয়ে স্টেশনের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
আখাউড়া উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মোঃ জয়নাল আবেদীন আবদুর সভাপতিত্বে ও পৌর বিএনপির সদস্য সচিব মোঃ আক্তার হোসেন খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব ডাঃ খোরশেদ আলম, পৌর বিএনপির আহবায়ক মোঃ সেলিম ভূইয়া, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হাসান সানী, পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি বাহার মিয়া, বিএনপি নেতা শেখ জীবন, মহিলা দলের নেত্রী অন্তুরা বেগম, আবু বকর প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, বিগত ১৫ বছর স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে মানুষের বাক স্বাধীনতা, মানবাধিকার ছিলোনা। সারা দেশের মতো কসবা-আখাউড়ায় বিএনপি অসংখ্য নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়েছে। গুম, খুন করেছে। সাবেক আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজলের নির্দেশে ২০১৪ সালে উপজেলা নির্বাচনের দিন তারাগন ভোটকেন্দ্রে পৌর যুবদলের সহ-সভাপতি হাদিস মিয়াকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
আওয়ামীলীগ আমলে আখাউড়ায় ক্রস ফায়ার দিয়ে মানুষকে হত্যা করেছে।
তারা লুটপাট ও জনগনের জায়গা জমি দখল করে কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে। মানববন্ধনে উপজেলার মনিয়ন্দ গ্রামের নিহত রহিজ মিয়ার স্ত্রী খাদিজা ও তার ছেলে অভিযোগ করেন আনিসুল হকের নির্দেশে সাদা পোষাকে রহিজ মিয়াকে ধরে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে ক্রয় ফায়ার দিয়ে হত্যা করা হয়। তারা রহিজ হত্যার বিচার চান।
মানববন্ধনে হত্যা, মামলা-হামলায় নির্যাতিত পরিবারের সদস্য, রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীসহ বিপুল সংখ্যক মানুষ অংশ নেন।
আখাউড়া প্রতিনিধি :
একটি প্রভাবশালী মহল ফসলি জমির পাশে খাল দখলে নিয়ে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করে জমির পানি নিষ্কাশন বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টির প্রতিকার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন কৃষকরা।
লিখিত অভিযোগ ও ভুক্তভোগী কৃষক সূত্রে জানা যায়, উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের চরনারায়ণপুর মৌজায় বুড়িবিলের পাশে ৫ শতাধিক বিঘা কৃষি জমি রয়েছে। উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের দরুইন গ্রামের মৃত শরিয়ত উল্লার ছেলে মো. তাহের মিয়া ও একই গ্রামের হাজী আবুল কাশেমের ছেলে মো. রাসেল মিয়া বিগত কয়েক বছর পূর্বে চরনারায়ণপুর মৌজাতে কিছু জমি ক্রয় করে জমিগুলোর পশ্চিম পাশে উত্তর-দক্ষিণ করে একটি বেড়িবাঁধ নির্মাণ করে। যার ফলে ওই এলাকার শত শত বিঘা কৃষি জমিতে বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা ও শুস্ক মৌসুমে পানির অভাব সৃষ্টির হয়ে জমিগুলো চাষে অযোগ্য হওয়ার উপক্রম। ভুক্তভোগী কৃষকরা এসব নিয়ে প্রতিবাদ করলে তাদের উপর চড়াও হয়ে ভয়ভীতি হুমকি ধমকি দেন তারা। এ চক্রটির দাপটে কেউ কথা বলার সাহস পায়না। নিরীহ কৃষকদের জমি দখলের চেষ্টায় লিপ্ত আছে বলে অভিযোগ কৃষকদের।
সম্প্রতি আবারও জমি কেটে পুকুর নির্মাণ শুরু করেছে তাহের মিয়া। কিন্তু পুকুরের পাড় নির্মাণের কারণে পুকুরের পেছনের প্রায় ৫০০ বিঘা জমি থেকে পানি নিষ্কাশন বন্ধ হয়ে যাবে। আবার বর্ষাকালে পানি সরাতে না পেরে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হবে। ফলে শত শত বিঘা জমির চাষাবাদ হুমকির মুখে পড়ছে।
খাল দখলের ফলে ভুক্তভোগী কৃষক লিয়াকত আলী অভিযোগ করে বলেন, আমার এখানে প্রায় ২৮ বিঘা জমি রয়েছে। চারদিকে ঘুরিয়ে যে বাঁধ দিচ্ছে এতে করে আমাদের জমিগুলোর পানি নিষ্কাশন পথ বন্ধ হয়ে পরেছে। এ বাঁধের ভেতরে শত শত বিঘা জমি জলাবদ্ধ হয়ে চাষাবাদ বন্ধ হয়ে যাবে। চাষাবাদ না করতে পারলে আমরা না খেয়ে মরব।
স্থানীয় বাসিন্দা মিলন মিয়া বলেন, একটি প্রভাবশালী মহল খালে মাটি ফেলে বেড়িবাঁধ দিয়েছে। আমরা বাঁধা দিয়েছি কিন্তু তারা আমাদের বাঁধা মানে নাই। তারা বলেছিল ব্রীজ করে দিবে কিন্তু ব্রিজ করে দেয় নাই। এ জন্য জমির পানি নিষ্কাশন হয় না। আমরা অনেক কষ্টের মধ্যে আছি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে অভিযুক্ত তাহের মিয়া বলেন, এখানে কোনো খাল নেই। নিজের জায়গায় বাঁধ দিয়েছি। এতে করে কৃষকদের কোনো ক্ষতি হবে না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহানা বেগম বলেন, চরনরায়ণপুরে ৫০০ বিঘা জমি রয়েছে। ২০১৯ সালে কৃষকরা ইউএনও স্যারের কাছে অভিযোগ দিয়েছিল। স্যারের নির্দেশে আমি তদন্ত করার জন্য সেখানে গিয়েছিলাম। সেখানে উঁচু বাঁধের কারণে কৃষকদের জমিতে পানি আসা-যাওয়া বাঁধাগ্রস্ত হয়। এখানে যদি আবারও বড় বাঁধা তৈরি করা হয় তাহলে কৃষি জমির ক্ষতি হবে। সেচের অভাবে জমিগুলো খালি পড়ে থাকবে। এটা কৃষির জন্য হুমকি স্বরুপ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন বলেন, কৃষকদের যাতে ক্ষতি না হয় সে ব্যাপারে উভয় পক্ষের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা বলেন, কৃষকদের একটি দরখাস্ত পেয়েছি। স্থানীয় চেয়ারম্যানকে বিষয়টি দেখার জন্য বলেছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পূর্বাঞ্চল সীমান্তে অভিযান চালিয়ে ভারতীয় বিভিন্ন ব্রান্ডের এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন, মাদক, ওষুধ, চশমা, চকলেট, থান কাপড়সহ একাধিক চোরাচালান পণ্য জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ২৫ বিজিবি। যার আনুমানিক বাজার মূল্য ১ কোটি ৩৪ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। গতকাল ৩ নভেম্বর রোববার দুপুরে ২৫ বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল ফারাহ মোহাম্মদ ইমতেয়াজ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, সীমান্তে নিরাপত্তা রক্ষা ও চোরাচালান প্রতিরোধে সরাইল ২৫ ব্যাটালিয়নের অধীনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পূর্বাঞ্চলের আখাউড়া ও বিজয়নগর উপজেলা সীমান্তে বিজিবি গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রাখে। তারই ধারাবাহিকতায় ৩১ অক্টোবর রাত থেকে ২ নভেম্বর শনিবার সীমান্ত এলাকায় অভিযান চালানো হয়।
বিজিবি কর্তৃপক্ষ জানায়, অভিযানে ভারতীয় উন্নতমানের ব্লেজারের থান কাপড় ১২২৪ মিটার, ভারতীয় বিভিন্ন প্রকার উন্নতমানের চশমা ৭৮৭০ পিস, ভারতীয় চকলেট ৩১৮০ পিস, বিভিন্ন ব্রান্ডের এন্ড্রয়েড মোবাইল ২৬টি, কুকুর ও বিড়ালের ওষুধ সামগ্রী ৩৬২ পিস, বিভিন্ন প্রকার প্রসাধনী সামগ্রী ৪৩ পিস, ইস্কফ ৪৩০ বোতল, মদ ৫৭ বোতল এবং ভারতীয় গাঁজা ১০ কেজি আটক করতে সক্ষম হয়।
আটককৃত মাদকদ্রব্য এবং চোরাচালানি মালামালের সর্বমোট বাজার মূল্য ১ কোটি ৩৪ লাখ ৭৭ হাজার টাকা।
ভারত থেকে আনা চোরাচালানি মালামাল জব্দ করা হলেও কোনো চোরাকারবারিকে আটক করতে পারেননি বিজিবি জওয়ানরা।
২৫ বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল ফারাহ মোহাম্মদ ইমতেয়াজ জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তপথে যাতে চোরাচালানি মালামাল বাংলাদেশে প্রবেশ করতে না পারে সে ব্যাপারে সরাইল ব্যাটালিয়ন (২৫ বিজিবি) বদ্ধ পরিকর ও অবৈধ চোরাচালানি মালামাল আটকে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় দুই স্ত্রী ও একাধিক সন্তান রেখে অন্যের নববধূকে নিয়ে উধাও হয়েছে রানা হরিজন (৩৪) নামে এক যুবক। ওই নববধূকে (১৬) প্রেমের ফাঁদে ফেলে পালিয়েছে রানা। এ সময় নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকারও নিয়ে যায়।
রানা হরিজন আখাউড়া উপজেলা কার্যালয়ে পরিচ্ছন্নতা কর্মচারী হিসেবে কর্মরত। সে হরিজন কলোনির বাসিন্দা গাবুল হরিজনের ছেলে।
২২ রবিবার দুপুর ১২টার দিকে পৌরশহরের হরিজন কলোনিতে সংবাদ সম্মেলন করে এমন অভিযোগ করেন নববধূর মা।
সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে নববধূর মা বলেন, কলোনির বাসিন্দা গাবুল হরিজনের ছেলে রানা হরিজন ইতোপূর্বে দুইটি বিয়ে করেছেন এবং তাদের সংসারে একাধিক সন্তানও রয়েছে।
তিনি বলেন, তার দুই মেয়েকে উচ্চশিক্ষা (অনার্স পাশ) দিয়ে পাত্রস্থ করেছেন। ছোট মেয়ে প্রীতি রাণী আখাউড়া রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে; কিন্তু স্কুলে যাওয়া আসার পথে আমার মেয়েকে উত্ত্যক্ত করতে থাকে ওই বখাটে রানা হরিজন। আখাউড়া ইউএনও অফিসের কর্মচারী হওয়ায় প্রভাব দেখিয়ে তাকে কুপ্রস্তাব দেওয়ার পাশাপাশি বিয়ে করতে বলে রানা। এসব বিষয়ে সামাজিক সালিশে রানাকে একাধিকবার সতর্কও করা হয়েছে।
নববধূর মা আরো বলেন, রানা হরিজনের অত্যাচারের কারণে পড়াশোনা বন্ধ দিয়ে তার মেয়েকে সম্প্রতি অন্যত্র বিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিয়ের ১৪ দিন পর তার মেয়ে বেড়াতে আসলে রানা হরিজন ফুঁসলিয়ে প্রেমের ফাঁদে ফেলে তাকে নিয়ে উধাও হয়ে যায়। এ সময় নগদ ৯০ হাজার টাকা ও আড়াই ভরি স্বর্ণালংকারও সঙ্গে নিয়ে যায়।
যদিও গাবুল হরিজন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, আমার ছেলে ওই মেয়েকে নিয়ে পালিয়েছে সত্য। এখন কোথায় আছে আমরা কেউ জানি না। তবে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি।
আখাউড়া থানার ওসি আসাদুল ইসলাম বলেন, খবর নিয়ে যতদূর জানা গেছে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। বিয়ে হওয়ার পরেও মেয়েটি সে তার প্রেমিক রানার হাত ধরেই পালিয়েছে। তবে তাদের উদ্ধার করার জন্য পুলিশের একটি দল চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অংগ্যজাই মারমা বলেন, রানাকে আইনের আওতায় আনতে পুলিশকে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
আখাউড়া প্রতিনিধি :
আখাউড়া পৌরশহরের রাধানগরে সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পালের বাসায় চুরির ঘটনা ঘটেছে। ৭ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দিনগত রাতের কোন এক সময় বাসার দুতলায় বাড়ান্দার গ্রীল কেটে এ চুরির ঘটনা ঘটে। অজ্ঞাত চোরেরা একটি ল্যাপটপ, ২টি ক্যামেরা, ১টি মূল্যবান মোবাইল ফোন সেট, ৩টি চার্জার, নগদ টাকাসহ ২ লক্ষাধিক টাকার মালামাল নিয়ে যায়। খবর পেয়ে আজ ৮ ফেব্রুয়ারি বুধবার সকালে আখাউড়া থানার ওসি, ওসি (তদন্ত) সহ পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যায়। বিশ্বজিৎ পাল বাবু দৈনিক কালেরকন্ঠের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি।
জানা যায়, সকাল সাড়ে আটটার দিকে বিশ্বজিৎ পাল ড্রইং রুমে গিয়ে দেখে ওয়ারড্রবের ড্রয়ার খোলা। ফ্লোরে কাপড় চোপড় ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে। পরে বাড়ান্দায় গিয়ে দেখেন গ্রীলের একটি অংশ কাটা। পরে তিনি বুঝতে পারেন তার ঘরে চুরির ঘটনা ঘটে। সাংবাদিকতায় ব্যাঘাত ঘটানোর জন্য পরিকল্পিতভাবে চুরির ঘটনা বলে দাবি করছেন সাংবাদিক বাবু।
বিশ্বজিৎপাল বলেন, রাত দেড়টার পর কোন এক সময় আমার বাসার বাড়ান্দার গ্রীল কেটে চোরের দল ঘরে প্রবেশ করে ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, ক্যামেরা এবং চার্জার এবং কিছু টাকা নিয়ে গেছে। চোরেরা ব্যাগ থেকে অন্যান্য কাগজপত্র রেখে ল্যাপটপটি নিয়ে গেছে। বিষয়টি আমার কাছে এটি পরিকল্পিত বলে মনে হচ্ছে। আমার সাংবাদিকতায় ব্যাঘাত ঘটনানোর জন্য এ চুরির ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসেছে। পুলিশ সুপার দ্রুত মালামাল উদ্ধারের নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানতে পেরেছি। সবার সাথে পরামর্শ করে এ ব্যপারে আইনগত ব্যবস্থা নেব।
আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আসাদুল ইসলাম বলেন, রাতের অন্ধকারে চোর চক্র বাড়ান্দার গ্রীল কেটে চুরি করেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। বিষয়টি দ্রুত উদঘাটন করে যারা এর সাথে সম্পৃক্ত তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে।