অনলাইন ডেস্ক :
আন্তর্জাতিক মান ও পদ্ধতি মেনে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশি নাগরিকদের গচ্ছিত রাখা অবৈধ অর্থ ফেরত দিতে পূর্ণ সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সুইজারল্যান্ড।
ঢাকায় নিযুক্ত সুইস রাষ্ট্রদূত রেটো সিগফ্রিড রেংগলি এবং পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের মধ্যে এক বৈঠকে এই প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।
আজ ১২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আলোচনাকালে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন সুইস ব্যাংকে নির্দিষ্ট কিছু বাংলাদেশি ব্যক্তির অবৈধ সম্পদ শনাক্ত ও উদ্ধারে সুইস কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করেন।
সাম্প্রতিক ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণ-অভ্যুত্থানকে একটি বিস্ময়কর ঘটনা হিসেবে উল্লেখ করে সুইস রাষ্ট্রদূত এই পরিবর্তনকে বাংলাদেশে ব্যাপক সংস্কারের একটি সুযোগ হিসেবে অভিহিত করেন এবং সংস্কার প্রক্রিয়ায় সুইস সরকারের সমর্থনের আশ্বাস দেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এই উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকটি কমিশন গঠনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের কথা তুলে ধরেন।
উভয় পক্ষ জাতিসংঘের গুম বিরোধী সনদে বাংলাদেশের যোগদানে আনন্দ প্রকাশ করে এবং মানবাধিকার কর্মসূচি আরও সমুন্নত রাখতে একসঙ্গে কাজ করতে সম্মত হয়েছে।
বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশকে একটি অভূতপূর্ব সম্ভাবনাময় বাজার হিসেবে বর্ণনা করেন এবং নতুন সুইস বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বেসরকারি খাতের আরও বেশি সম্পৃক্ততা এবং সমতল ক্ষেত্র তৈরির প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
বিশেষ করে আইসিটিতে বাংলাদেশি তরুণদের অপার সক্ষমতার কথা উল্লেখ করে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা উদ্যোক্তা ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্ণ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে সুইস সহায়তা কামনা করেন।
রাষ্ট্রদূত এ বিষয়ে সুইস পক্ষের আগ্রহের কথা জানান।
উভয় পক্ষ রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেন এবং একমত হন যে মিয়ানমারে বাস্তুচ্যুত জনগণকে নিরাপত্তা, নিরাপত্তা ও অধিকারসহ তাদের স্বদেশে প্রত্যাবাসনই সংকটের একমাত্র সমাধান।
সুইস রাষ্ট্রদূত রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি কক্সবাজারের স্থানীয় জনগোষ্ঠীর প্রতি আরও মানবিক সহায়তার আশ্বাস দেন।
সুইস দূত সুইস ফেডারেল কাউন্সিলরের কাছ থেকে আসা মূল অভিনন্দন বার্তাটি পররাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেন।
সূত্র : বাসস
অনলাইন ডেস্ক :
গ্রিসে বৈধভাবে বসবাসে অনুমতি পেলেন ৩ হাজার ৪০৫ জন বাংলাদেশি। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে দুই দেশের মধ্যে সই হওয়া একটি সমঝোতা চুক্তির আওতায় এই অনুমতি দিল গ্রিস।
ইউরপের দেশটিতে বসবাসের অনুমতির জন্য আবেদন করেছিল ১০ হাজার ৩৩৭ জন বাংলাদেশি। জাচাইবাছাইয়ের পর ১ হাজার ৯ জনের আবেদন শেনজেন ভিসা রিপোর্টের ভিত্তিতে বাতিল হয়ে যায়। বাকি ৫ হাজার ৯০০ জনের আবেদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছে গ্রিসের অভিবাসন ও অ্যাসাইলেম মন্ত্রণালয়।
২০২২ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গ্রিসে দুই বছর ধরে অবস্থান করা যেকোনো বাংলাদেশি আবেদনকারীর পাসপোর্টে ২ বছরের মেয়াদ থাকলে এই আবেদন করার ক্ষেত্রে যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছেন। তবে এই আবেদন করার আগে অ্যাথেন্সের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে নাম রেজিস্ট্রেশন করতে হয়েছে আবেদনকারীদের। গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এই রেজিস্ট্রেশন চলেছে।
এই বছরও একই প্রক্রিয়ায় এখন পর্যন্ত ১১৩ বাংলাদেশি গ্রিসে বসবাসের অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছেন।
গ্রিসের অভিবাসন ও অ্যাসাইলেম মন্ত্রী দিমিত্রিস কেইরিদিস এই বছরের শুরুতে বলেছিলেন ২০২৪ সাল হবে বৈধ অভিবাসনের বছর। এই লক্ষে অভিবাসন ব্যবস্থার আধুনিকায়ন শুরু করেছে দেশটি। গ্রিসের লক্ষ্য ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে ৮ লাখ ৫০ হাজার অভিবাসন আবেদন নিষ্পন্ন করা।
অনলাইন ডেস্ক :
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি যেমন মাথাচাড়া দেবে, জঙ্গিবাদও মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। আজ ২৭ জুলাই বৃহস্পতিবার দুপুরে কলকাতা প্রেস ক্লাবে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে এ কথা বলেন ভারত সফররত ড. হাছান মাহমুদ।
মন্ত্রী বলেন, বেগম খালেদা জিয়া যখন ক্ষমতায় ছিলেন তখন একসঙ্গে বাংলাদেশে ৬৩ জেলায় বোমা হামলা হয়েছিল। শায়খ আব্দুর রহমান, বাংলা ভাই, আফগানিস্তানের ট্রেনিংপ্রাপ্তরা প্রকাশ্যে মহড়া দিত। এই হচ্ছে বিএনপি সরকারের আমল।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশে ২০০১ সালে যে নির্বাচনে আমরা হেরে যাই এবং বিএনপি ক্ষমতায় আসে, তারপর অন্যান্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর অন্যায়ভাবে নির্যাতন হয়েছে। নৌকা প্রতীকে ভোট দেওয়ার অপরাধে মা-মেয়েকে এক রাতে ধর্ষণ করা হয়েছে। গৃহহারাদের জন্য তখন ঢাকায় আমাদের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় অফিসে লঙ্গরখানা ও আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছিল।
নিজ দলের আদর্শ তুলে ধরে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক অপশক্তির বিরুদ্ধে দেশ হিসেবে সংগ্রাম করেছে এবং অসাম্প্রদায়িক দল হিসেবে যে দলটি প্রতিষ্ঠিত, সেটি হচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র ব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে এসে অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিযুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন। হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবার মিলিত রক্তস্রোতের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে।
বিএনপি নির্বাচনে আসবে কিনা- এ প্রশ্নে ড. হাছান বলেন, বিএনপি গণমানুষের দল বলে তারা দাবি করে। কিন্তু সিটি কর্পোরেশন এমন কি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও তাদের দলের সবাইকে অংশ নিতে বারণ করেছে। এ সত্ত্বেও তাদের অনেকেই কাউন্সিলর, মেম্বার এমনকি চেয়ারম্যান পদেও নির্বাচনে অংশ নিয়েছে।
বাংলাদেশ-ভারত সহযোগিতার প্রশ্নে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, আমাদের সাথে ভারতের এবং অন্যান্য দেশের আন্তরিক সহযোগিতা আছে। আমাদের শুধু বাণিজ্যে সহযোগিতা নয়, নিরাপত্তা থেকে শুরু করে নানাবিধ সহযোগিতা আছে। আমরা মনে করি আমাদের অঞ্চলকে নিরাপদ রাখা, এখানে শান্তি, স্থিতি বজায় রাখা আমাদের আন্তরিক দায়িত্ব। একইসাথে ভারতেরও দায়িত্ব। অর্থাৎ এসব ক্ষেত্রে প্রয়োজন আমাদের দুই দেশের সহযোগিতা।
অনলাইন ডেস্ক :
রুশ সাবমেরিন কমান্ডার আততায়ীর গুলিতে নিহত হয়েছেন। ৪২ বছর বয়সি কমান্ডার স্ট্যানিস্লাভ রিজিটস্কিকে সোমবার মর্নিং ওয়াকের সময় গুলি করে হত্যা করা হয়। রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ক্রাসনোদারে সামরিক অভিযানের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার বরাতে এ খবর জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস।
কমান্ডার সকাল ৭টা থেকে ৮টার মধ্যে দৌড়াতে বের হন। এ সময়ের মধ্যে অজ্ঞাত ব্যক্তি তাকে লক্ষ্য করে একাধিক গুলি ছুড়ে। এ ঘটনায় একটি ফৌজদারি মামলা হয়েছে। আলজাজিরার প্রতিবেদনে জানা গেছে, কমান্ডার রিজিটস্কিকে একটি স্পোর্টস কমপ্লেক্সের কাছে দৌড়ানোর সময় চারবার গুলি করা হয়।
নিহত কর্মকর্তা রাশিয়ার ব্ল্যাক সি ফ্লিট সাবমেরিনের কমান্ডার হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন। ওই জাহাজটি ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার শিকার হয়েছিল।
তিনি ২০২২ সালের জুলাইয়ে ইউক্রেনের ভিনিতসিয়া শহরে একটি সাবমেরিন-চালিত ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় জড়িত ছিলেন। এতে শিশুসহ ২৩ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হন। তাকে হত্যার পেছনে কে জড়িত তা জানা যায়নি এখনো। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ও এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি। সূত্র: আলজাজিরা
অনলাইন ডেস্ক :
পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার একদিনের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও চলছে গণনা। এরইমধ্যে ২৫১ আসনের ফলাফল অনানুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ হয়েছে।
ভোট গণনায় বাংলাদেশ সময় ৯ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত এগিয়ে দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)-সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।
দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে আরেক সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের দল পিএমএল-এন। তৃতীয় অবস্থানে বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পিপিপি।
পাকিস্তানের গণমাধ্যম জিও টিভির অনলাইন সংস্করণ বলছে, নির্বাচন কমিশন ঘোষিত বেসরকারি ফল অনুযায়ী, ২৬৫ আসনের মধ্যে ইমরান খান সমর্থিত স্বতন্ত্ররা জয় পেয়েছেন ১০৬টি আসনে, নওয়াজের পিএমএল-এন জিতেছে ৬৭টি এবং বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি আসন পেয়েছে ৫১টি। এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয় পেয়েছেন ১১ জন।
এর বাইরে এমকিউএম ৯টি, জেইউআই (এফ) ৩টি, আইপিপি দুটি এবং বিএনপি একটি জয় পেয়েছে।
অবশ্য ১৫০ আসনে জিতেছেন বলে দাবি করেছেন পিটিআই প্রধান গোহর খান। সেজন্য এককভাবে সরকার গঠন করতে কোনো দলের সঙ্গে জোট গড়বেন না বলেও ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
অন্যদিকে, নওয়াজকন্যা পিএমএল-এন-এর প্রধান সংগঠক মরিয়ম নওয়াজ জানিয়েছেন তার বাবা বিজয় ভাষণ দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট মরিয়ম নওয়াজ লিখেছেন, কিছু ফল এখনও ঘোষণা করা হয়নি। কিন্তু পিএমএল-এন একক বৃহত্তম দল হতে চলেছে। চূড়ান্ত ফল ঘোষণার পরপরই নওয়াজ শফির দলের প্রধান কার্যালয়ে যাবেন বিজয় ভাষণ দেওয়ার জন্য। সঙ্গে থাকুন।
উল্লেখ্য, পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে এককভাবে সরকার গঠন করতে চাইলে অন্তত ১৩৪ আসনে জয়লাভ করতে হবে।
পাকিস্তানে ভোটার সংখ্যা ১২৮ মিলিয়ন।
এ নির্বাচনে স্বতন্ত্র ও দল মিলিয়ে ১৭ হাজার ৮১৬ প্রার্থী জাতীয় পরিষদের ২৬৫টি, পাঞ্জাব পরিষদের ২৯৬টি, সিন্ধ পরিষদের ১৩০টি, খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের ১১৩টি ও বেলুচিস্তানের ৫১টিসহ মোট ৮৫৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
৮ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলে পাকিস্তানের বহুল প্রতীক্ষিত সাধারণ নির্বাচনে।
এদিন সারা দেশে মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়। বিক্ষিপ্ত কিছু রাজনৈতিক সহিংসতার খবরও পাওয়া যায়। এদিন খাইবার পাখতুনখোয়াতে ভয়াবহ হামলার ঘটনাও ঘটে।
অনলাইন ডেস্ক :
মালয়েশিয়ায় নবনিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেছেন মালয়েশিয়া প্রবাসী বাংলাদেশি সাংবাদিকবৃন্দ। এ সময় সাংবাদিকবৃন্দ হাইকমিশনারকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রার চিত্র তুলে ধরতে এবং বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচারের মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি সমুজ্জ্বল রাখতে সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান। উপস্থিত সাংবাদিকরা পাসপোর্ট সমস্যা, ভিসা জটিলতাসহ প্রবাসীদের বিভিন্ন স্বার্থ, সংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহ হাইকমিশনারের কাছে তুলে ধরেন এবং তা সমাধানে তার হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন দূতাবাসের প্রথম সচিব (পাসপোর্ট ও ভিসা) মিয়া মোহাম্মদ কিয়াম উদ্দিন, প্রথম সচিব (প্রেস) সুফী আব্দুল্লাহিল মারুফ, আরটিভির মালয়েশিয়া প্রতিনিধি মোস্তফা ইমরান রাজু, সময় টিভির মোহাম্মদ আব্দুল কাদের, এনটিভির কায়সার হামিদ হান্নান, বাংলাদেশ প্রতিদিন ও এশিয়ান টিভির জহিরুল ইসলাম হিরণ, নিউজ টোয়েন্টিফোর টিভির শাহাদাত হোসেন, বিডি নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের রফিক আহমেদ খাঁন, বিজয় টিভির আশ্রাফুল মামুন, একুশে টিভির শেখ আরিফুজ্জামান, ফটো জার্নালিস্ট ফরহাদ হোসেন, দ্যা রিপোর্টের শওকত হোসেন জনি প্রমুখ।