চলারপথে রিপোর্ট :
সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন মুক্তির পথ যুব সংগঠনের উদ্যোগে প্রতি বছরের ন্যায় প্রীতি ফুটবল ম্যাচ-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২০ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বিকাল ৪ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার কাজীপাড়া জেলা ঈদগা মাঠে দুই দলের অংশগ্রহণে এই প্রীতি সিরিজ অনুষ্ঠিত হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের কোষাধ্যক্ষ মোঃ মোস্তাক মিয়া এর সঞ্চালনায় সংগঠনের সভাপতি এড. মোঃ মাসুদ পারভেজের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ক্রীড়া সংগঠক ও যুক্তরাজ্য জাতীয়তাবাদি কৃষকদলের সদস্য সচিব, যুক্তরাজ্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাতীয়তাবাদি ফোরামের আহবায়ক শাহ মো ইব্রাহীম মিয়া।
বিশেষ অতিথি ছিলেন মুক্তি পথ যুব সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা উপদেষ্টা আলহাজ্ব মোঃ মানিক মিয়া, আলহাজ্ব মোঃ ফরহাদ সিদ্দিকী, মোঃ সাদেকুল ইসলাম, মোঃ জামাল মিয়া(কবিরাজ), মোঃ হানিফ মিয়া, মোঃ ফরহাদ হোসেন আহমেদ, মোঃ অলিউর রহমান(প্র.শি.), মোঃ আজমল ছিদ্দিকী, মুক্তির পথ যুব সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক সভাপতি ও উপদেষ্টা মোঃ নাদিম মিয়া,মুক্তির পথ যুব সংগঠনের এক্সিকিউটিভ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ রুবেল মিয়া(দলিল লেখক), উপদেষ্টা এনামুল হক(এনাম), মুক্তির পথ যুব সংগঠনের স্থায়ী কমিটির সদস্য মোঃ দিদার, সাবেক সভাপতি ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আরাফকত খন্দকার, সাবেক সভাপতি ও স্থায়ী কমিটির সদস্য এড. শাহ মোঃ কাউছার, মোঃ হানিফ, আসির হোসেন মিলন, মোঃ খোকা মিয়াসহ বিভিন্ন সামাজিক ও ক্রীড়া সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
ট্রাইবেকার সাদা দলকে৩-৪গোলে পরাজিত করে নীল দল জয় লাভ করেন।
পরে খেলায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আদালত চত্বর থেকে অপহরণ হওয়া তিন যুবককে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় এক অপহরণকারীকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় যুবকদের কাছ থেকে নেয়া ৫০ হাজার টাকার মধ্যে ১৫ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।
জরুরি সেবা সার্ভিস ৯৯৯-এ কল পেয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে পৌর এলাকার ভাদুঘর রেললাইনের পাশ থেকে অপহৃত তিন যুবক সোহাগ মিয়া (৩০), হিমেল মিয়া (১৯) ও মুন্না মিয়া (৩৫) কে উদ্ধার করা হয়। এ সময় পুলিশ অপহরণকারী লাল মিয়া (২৯) কে গ্রেফতার করতে পারলেও অন্যান্য অপহরণকারীরা পালিয়ে যায়।
উদ্ধার হওয়া সোহাগ মিয়া জেলার কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামের জাহের মিয়ার ছেলে, হিমেল একই গ্রামের নেসার উদ্দিনের ছেলে ও মুন্না মিয়া আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের নোয়ামোড়া গ্রামের ইয়াজ উদ্দিনের ছেলে। গ্রেফতারকৃত লাল মিয়া কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামের আনোয়ার মিয়ার ছেলে।
উদ্ধার হওয়া হিমেল, সোহাগ ও মুন্না এবং পুলিশ জানায়, কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামের আনোয়ার মিয়ার ছেলে লাল মিয়ার সাথে তাদের বিরোধ চলে আসছিলো। এই বিরোধের জেরে লাল মিয়ার সাথে কয়েকদিন আগে তাদের ঝগড়া হয়। এ ঘটনায় লাল মিয়া তাদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে তারা আদালতে আত্মসমর্পন করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসেন। পরে আদালত তাদেরকে জামিন দিলে দুপুর দেড়টার দিকে তারা আদালত চত্বর থেকে বের হওয়ার সময় আদালতের সামনের রাস্তা থেকে মামলার বাদি লাল মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার ভাদুঘর গ্রামের তার ভগ্নিপতি ও খালাতো ভাই সাহস মিয়াসহ ৬/৭ জন যুবক তাদেরকে দেশীয় অস্ত্রের মুখে তাদের মোটর সাইকেলে তুলে নেয়। পরে তাদেরকে প্রথমে শহরের ওয়াপদার ভেতরে ও পরে ভাদুঘর রেললাইনের পাশে বাঁশ ঝাড়ের নিচে নিয়ে বেধরক মারধোর করে। পরে লাল মিয়া ও সাহস মিয়া তাদের কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। টাকা না দিলে তাদেরকে ট্রেনের নীচে ফেলে মেরে ফেলার হুমকি দেয়।
পরে তিন যুবক তাদের স্বজনদের কাছ থেকে বিকাশের মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকা লাল মিয়ার বিকাশ নম্বরে এনে দেয়। পরে সুযোগ বুঝে অপহৃত যুবকদের একজন জরুরি সেবা সার্ভিস ৯৯৯ কল করে পুলিশের সহায়তা চাইলে বিকেল সাড়ে ৪ টার সময় পুলিশ ভাদুঘর এলাকার রেললাইনের পাশ থেকে তিন যুবককে উদ্ধার ও অপরহনকারী লাল মিয়াকে গ্রেপ্তার করে। পরে লাল মিয়ার কাছ থেকে বিকাশের মাধমে নেয়া ৫০ হাজার টাকার মধ্যে ১৫ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, জরুরি সেবা সার্ভিস ৯৯৯ থেকে ফোন পেয়ে আমরা তিন যুবককে উদ্ধার করি ও অপহরণকারী লাল মিয়াকে গ্রেপ্তার করি। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী সোহাগ মিয়া বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। আমরা বাকীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছি। আজ ১৯ মে শুক্রবার গ্রেফতারকৃত লাল মিয়াকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদের দায়িত্বপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি আলহাজ্ব এডভোকেট লোকমান হোসেন।
পরে দুপুর ১২ টায় সদর উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ে তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন দলীয় অগ্রজ নেতৃবৃন্দ, বন্ধুজন, শুভানুধ্যায়ী, সহকর্মী, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও বিশিষ্টজনদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি সাবেক মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজী মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম খোকন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূইয়া, সাধারণ সম্পাদক এম এ এইচ মাহবুবুল আলম, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ রফিকুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের অন্যতম নেতা শেখ মোঃ আনোয়ার, সৈয়দ মোহাম্মদ আসলাম, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, প্রভাষক মোঃ মনির হোসেন, আব্দুল খালেক বাবুল, জেলা কৃষক লীগ আহবায়ক মোঃ সাদেকুর রহমান শরীফ, পৌর আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ মাসুকুল কবীর, মাছিহাতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আল আমিনুল হক পাভেল, সুহিলপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুর রশিদ ভূইয়া, মজলিশপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ কামরুল হাসান, সাদেকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ নাসির উদ্দিন, বুধল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আতিকুর রহমান শফিক, নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শাহ আলম, বাসুদেব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল হাকিম মোল্লা, নাটাই উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী মোহাম্মদ আবু সাঈদ, তালশহর পূর্ব ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ মনিরুল ইসলাম, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ভিপি হাসান সারওয়ার, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক এম সাইদুজ্জামান আরিফ, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি মোঃ মনিরুজ্জামান ভূইয়া শিপু, সাধারণ সম্পাদক কাজী খায়রুল হাসান, পৌর স্বেচ্ছাসেবক সভাপতি এডভোকেট কামরুজ্জামান অপু, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আরিফুল ইসলাম, জেলা যুব মহিলা লীগ সাধারণ সম্পাদক আলম তারা দুলি, জেলা পরিবহন শ্রমিক লীগ সভাপতি বারিন্দ্র নাথ ঘোষ, জেলা মৎস্যজীবী লীগ সভাপতি আব্দুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহপরান, জেলা তাঁতী লীগ সভাপতি মোঃ আসাদুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দুলাল, পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কাশেম, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাজ্জাদ করিম, ১ নং ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক ও জেলা বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হানিফ মিয়া, ২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক কাউন্সিলর আবুল বাশার, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মোহাম্মদ রবিউল হোসেন রুবেল, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন শোভন, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ সানি শাহ্, সদর উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মোঃ তরিকুল ইসলাম রায়হান, সাধারণ সম্পাদক তাবাসসুম অনিক, জেলা ছাত্রলীগ সহ সভাপতি মোহাম্মদ সানি শাহ্, সদর উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মোঃ তরিকুল ইসলাম রায়হান, সাধারণ সম্পাদক তাবাসসুম অনিক।
এ সময় তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) হিসাবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।
উপজেলা পরিষদ সুন্দর ও সাফল্যের সাথে যথাযথভাবে পরিচালনায় অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন সদর উপজেলার সকলস্তরের জনগণের দোয়া ও ভালোবাসা কামনা করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খোকন মিয়া নামে দুই বছরের এক সাজাপ্রাপ্ত আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ ১৭ মার্চ রবিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের থলিয়ারা গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত খোকন মিয়া ইউনিয়নের চান্দি গ্রামের রমজান আলীর ছেলে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রবিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে খোকন মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম উৎসব শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২০ জুন মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫ টায় বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করেই ইসকন এর উদ্যোগে বিপুল সংখ্যক ভক্তবৃন্দের অংশগ্রহনে উৎসবমুখর পরিবেশে এ রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়।
রথযাত্রাটি শহরের শ্রী শ্রী রাধা মাধব মন্দির থেকে বের হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শ্রী শ্রী আনন্দময়ী কালিবাড়ীতে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় ঢাক, খোল, করতালসহ উলু ধ্বণিতে মুখরিত হয়ে উঠে চারপাশ। পূণ্যার্থীরা সৃষ্টির কল্যাণ কামনায় শ্রদ্ধাভরে জগন্নাথ দেবের কাছে ভক্তি নিবেদন করেন।
প্রসঙ্গত, আগামী ২৮ জুন আনন্দময়ী কালিবাড়ি থেকে উল্টো রথযাত্রা হওয়ার কথা থাকলেও পবিত্র ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে ও সম্প্রীতির বন্ধন সুদৃঢ় রাখতে একদিন আগে ২৭ জুন উল্টো রথযাত্রা করা হবে বলে জানিয়েছে ইসকন ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
চলারপথে রিপোর্ট :
ষষ্ঠ ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে আগামী ৫ জুন অনুষ্ঠিতব্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও ব্যবহার করে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনায় নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী আফরিন ফাতেমা জুঁই (ফুটবল প্রতীক)।
আজ ৩০ মে বৃহস্পতিবার নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোঃ আবদুল্লাহ আল মামুনের কাছে হাজির হয়ে তিনি নিঃশর্ত ক্ষমা চান ও এ বিধি মেনে চলার বিষয়ে মুচলেকা দেন।
রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে লিখিতভাবে কারণ দর্শানোর জন্য আফরিন জুঁইকে দেওয়া নোটিশে উল্লেখ করা হয়, আপনি সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হয়েছেন। আপনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুক আইডি ব্যবহার করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও এবং স্থিরচিত্র ব্যবহার করে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন, যা উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা ২০১৬ এর বিধি ৮ (৫) এর পরিপন্থী। যার সুনির্দিষ্ট তথ্যচিত্র প্রমাণাদি রয়েছে।
এমতাবস্থায়, আপনার বিরুদ্ধে উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা ২০১৬ এর বিধি ৩২ অনুযায়ি কেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না ও বিধি ৩৩ অনুযায়ি কেন প্রার্থীতা বাতিলের সুপারিশ করা হবে না তা আগামী ৩০ মে (বুধবার) দুপুর ১২টার মধ্যে নিম্ন স্বাক্ষরকারীর কার্যালয়ে স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে লিখিতভাবে কারণ দর্শানোর জন্য বলা হলো।
এ বিষয়ে রিটার্নিং অফিসার মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘ওই প্রার্থী লিখিত জবাবে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন। এছাড়া এ ধরণের কাজ আর করবেন না বলে মুচলেকা দিয়েছেন। এ কারণে ওনাকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। শোকজের জবাব নির্বাচন কমিশনে পাঠানো হয়েছে।