চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিম্ন আয়ের কার্ডধারীদের মধ্যে টিসিবির নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রয় শুরু হয়েছে। আজ ২২ সেপ্টেম্বর রোববার সকাল ১০টায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুক্তা গোস্বামী উপজেলা পরিষদ চত্বরে এই বিক্রয় কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
প্রত্যেক কার্ডধারীকে ৬০ টাকা কেজি দরে ২ কেজি মশুর ডাল, ১০০টাকা লিটার দরে ২ লিটার সয়াবিন তেল ও ৩০ টাকা কেজি দরে ৫ কেজি চাল দেয়া হয়।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুক্তা গোস্বামী জানান, সদর উপজেলার স্বল্প আয় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মধ্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
পৌর এলাকার ৪ হাজার ৯৫২ জনসহ সদর উপজেলায় ১৬ হাজার ৬১৮ জন নিম্ন আয়ের কার্ডধারী মানুষের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে সেপ্টেম্বর মাসের টিসিবির এ পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
আজ পৌর এলাকার উপজেলা পরিষদ চত্বর, কালভৈরব, কারখানাঘাট, আনন্দবাজার ও শেরপুর ঈদগাহ মাঠে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। পরে পর্যায়ক্রমে সদর উপজেলার ইউনিয়ন পর্যায়ে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে। টিসিবির পণ্য নিয়ে কেউ যেন কোন রকম দুর্নীতি করতে না পারে সেজন্য আমাদের মনিটরিং অব্যাহত থাকবে।
এ সময় সদর উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ ইসমাইল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধভাবে তিতাস নদী থেকে বালু উত্তোলনের দায়ে ড্রেজার ও বাল্কহেড জব্দ করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বালু তোলার কাজে নিয়োজিত দুইজন ড্রেজার ও বাল্কহেড চালকসহ ছয়জনকে আটক করা হয়। পরে ড্রেজার ও বাল্কহেডের দুই চালককে দুই মাস করে কারাদন্ড প্রদান করা হয়। দন্ডপাওয়া দুই চালক হলেন কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুর উপজেলার সুভারামপুর গ্রামের ইজাজুল ইসলাম ও মাগুরা জেলার মোহাম্মদপুর উপজেলার বিনোদপুর গ্রামের জিল্লুর রহমান।
আজ ২৭ আগস্ট রবিবার দুপুরে সদর উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের রাজকৃষ্ণপুর এলাকা থেকে এগুলো জব্দ করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সুলতানপুর ইউনিয়নের রাজকৃষ্ণপুর এলাকার তিতাস নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছিলো একটি চক্র। বিষয়টি জানতে পেয়ে সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোশারফ হোসেন দুপুরে সেখানে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন। এ সময় তিনি দুইজন ড্রেজার ও বাল্কহেড চালকসহ ছয়জনকে আটক করেন। পরে তিনি ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে বালু মহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ এর ৪(গ) ধারা লঙ্ঘন করে নদী থেকে বিপণনের উদ্দেশ্যে বালু উত্তোলন করায় এবং ড্রেজিং এর কারণে নদীর তীর ভাঙ্গনের শিকার হওয়ায় আইনের ১৫(১) ধারায় আটক দুইজন ড্রেজার ও বাল্কহেড চালককে ২ মাস করে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন ও আটক চারজন শ্রমিককে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেন। জব্দকৃত ড্রেজার ও বাল্কহেড স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যের জিম্মায় দিয়ে দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ছাত্র-জনতার স্মরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। আজ ১৪ জুলাই সোমবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের পুরাতন কাচারি সড়ক মোড়ে পৌর মার্কেটের সামনে নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনায় ও গণপূর্ত অধিদফতর, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়নে এই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মিত হবে।
ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনকালে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ এ জেড এম আরিফ হোসেন, সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত মো. ইশতিয়াক ভূইয়া, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি হাফেজুর রহমান মোল্লা (কচি), জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মোবারক হোসেন আকন্দ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা বায়েজিদুর রহমান সিয়ামসহ জুলাই আন্দোলনে আহত ছাত্র জনতারা।
স্টাফ রিপোর্টার :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়-৯৯৯ এর ফোন পেয়ে এক দম্পত্তিকে আগুন থেকে উদ্ধার করতে গিয়ে এক মানসিক প্রতিবন্ধীর ছুরিকাঘাতে মোঃ আতিকুল্লাহ (৪৫) নামে পুলিশের এক উপ-পরিদর্শক (এসআই) গুরুতর আহত হয়েছেন। এ সময় পুলিশ ওই প্রতিবন্ধীকে আটক করে।
আজ ১৫ জানুয়ারি রবিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে সদর উজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের বেহাইর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহত আতিকুল্লাহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক হিসেবে কর্মরত। হামলাকারী প্রতিবন্ধীর নাম সাইদুল ইসলাম (৩১)। তিনি নাটাই উত্তর ইউনিয়নের বিহাইর গ্রামের বজলু মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, রবিবার বিকেলে মানসিক প্রতিবন্ধী সাইদুল ইসলাম তার বাবা-মাকে বন্দি করে ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। স্থানীয়দের মধ্যে একজন ৯৯৯ এ ফোন করে এক প্রতিবন্ধী নিজের বাবা-মাকে ঘরে বন্দি করে আগুন লাগিয়ে দিয়েছেন জানিয়ে সাহায্য চান। ফোন পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রনে এনে প্রতিবন্ধী সাইদুল ইসলামের বাবা বজলু মিয়া ও মা আনোয়ারা বেগমকে উদ্ধার করেন।
এক পর্যায়ে পুলিশ সাইদুলকে আটক করার চেষ্টা করলে সাইদুল তার হাতে থাকা ছুরি দিয়ে এসআই আতিকুল্লাহকে পেট ও বুকের ডান পাশে এবং ডান হাতের কনুয়ে আঘাত করেন। এতে আতিকুল্লাহ গুরুতর আহন হন। পরে অন্যান্য পুলিশ সদস্যরা সাইদুলকে আটক করে ও আহত আতিকুল্লাহকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে যান।
খবর পেয়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপারেশন) জয়নাল আবেদীন ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোজাম্মেল হোসেন হাসপাতালে ছুটে আসেন। আহত পুলিশের এস.আই আতিকুল্লাহকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যাগ রক্ত দেয়া হয়।
এ ব্যাপারে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা রানা নুরুস শামস বলেন, আহত আতিকুল্লাহকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। তার প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। ব্যান্ডেজ দিয়ে তার রক্ত বন্ধ করা হয়েছে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার নেওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, আহত পুলিশ সদস্য আতিকুল্লাহকে উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকায় নেওয়ার চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, ওই মানসিক প্রতিবন্ধী, তার বাবা ও মা পুলিশ হেফাজতে রয়েছে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন কর্মকর্তা আবদুস সামাদ বলেন, আগুন লেগেছে সংবাদ পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছি। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি, ঘরের ভেতরে আগুন। ওই প্রতিবন্ধী যুবক ঘরের ভেতরের ও বাহিরের কলাপসিবল ফটকে তালা দিয়ে হাতে ছুরি বসা রয়েছে। কেউ এগিয়ে গেলেই ওই যুবক আঘাত করার চেষ্টা করে। প্রথমে আমাদের সাথে যাওয়া দুই পুলিশ সদস্য তাকে আটকের চেষ্টা করে। সে সময় ওই প্রতিবন্ধী যুবক এক পুলিশ সদস্যকে ছুরিকাঘাত করে। অন্য পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রতিবন্ধী যুবককে আটক করলে আমরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় বিএনপি। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কেন্দ্রীয় বিএনপির নয়াপল্টনের কার্যালয়ে কারণ দর্শানোর লিখিত জবাব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১৩ জানুয়ারি সোমবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক চিঠির মাধ্যমে তাদেরকে কারণ দর্শানো হয়েছে।
বিএনপির দুই নেতা হলেন : জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন। তারা দু’জনই জেলা বিএনপির ৩২ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
জানা গেছে, কমিটির নেতৃত্ব নিয়ে বিরোধের জেরে জেলা বিএনপি দুই ভাগে বিভক্ত। আগামী ১৮ জানুয়ারি জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন। রবিবার হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি ও জহিরুল হক খোকনের নেতৃত্বে জেলা বিএনপির একটি বড় অংশ সমাবেশ করে সম্মেলন প্রতিহতের ঘোষণা দেন।
কারণ দর্শানোর নোটিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ৮ জানুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার উজানভাটি রেস্টুরেন্টে জাতীয় নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্ল্যাহ বুলু, সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মোস্তাক মিয়া, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবদুল মান্নান, সদস্য সচিব সিরাজুল ইসলাম, সদস্য হাফিজুর রহমান মোল্লা ও জহিরুল হকের সমন্বয়ে একটি যৌথ এক সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে হাফিজুর রহমান মোল্লা ও জহিরুল হকের পক্ষ থেকে কিছু দাবি উত্থাপিত হয়। দাবিগুলো আলোচনার ভিত্তিতে যে সিদ্ধান্ত হয় সেটি বাস্তবায়নের আগে হাফিজুর রহমান মোল্লা ও জহিরুল হক সম্মেলন বিরোধী সভা-সমাবেশ করে যাচ্ছেন। যা সম্পূর্ণরূপে সংগঠন বিরোধী কার্যকলাপ। কেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, তার যথাযথ কারণ জানাতে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে একটি লিখিত জবাব দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জহিরুল হক বলেন, আমরা সংগঠন ও সম্মেলন বিরোধী কোনো সমাবেশ করিনি। গতকাল রবিবার আমরা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘোষিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে ৩১ দফা দাবি বাস্তবায়নে সমাবেশ করেছি। সেটিই ব্যানারে লেখা ছিল। আমরা কোনো শর্ত ভঙ্গ করিনি বরং আমাদেরকে কারণ দর্শানো উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মনে হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়াস্থ সকল বে-সরকারি ব্যাংক ব্যবস্থাপকদের সমন্বয়ে গঠিত ব্যাংকার্স ফোরাম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আগামী দুই বছর মেয়াদের জন্য ১১ সদস্য বিশিষ্ট একটি নির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি গঠনকল্পে গত বুধবার বিকেলে সভা অনুষ্ঠিত হয়। ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মেহেদী হাসান চৌধুরী চন্দনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত সকল সদস্যের সম্মতিক্রমে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মেহেদী হাসান চৌধুরী চন্দনকে সভাপতি ও ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক কাজী আবদুল কাইয়ুম খাদেমকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
১১ সদস্য বিশিষ্ট একটি নির্বাহী অন্যান্যরা হলেন, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক আবদুর রফিক মিয়া- সিনিয়র সহ-সভাপতি, ডাচবাংলা ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মোঃ আরিফুল হক- সহ-সভাপতি, ইস্টার্ণ ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ সাইদুর রহমান যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মোঃ শফিকুল ইসলাম-সহ-সাধারণ সম্পাদক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মোঃ জয়নাল আবেদীন মোল্লাকে সাংগঠনিক সম্পাদক ও পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মোঃ হায়দার আলী- কোষাধ্যক্ষ নির্বাচিত হন।
কমিটিতে কার্যকরি সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন এনসিসি ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক এম.ইউ শামসুদ্দিন আহমেদ, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মোঃ আবদুল মোকলেছ ভুঁইয়া ও উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মোঃ সাজিদুর রহমান।