চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় চাপাইনবাবগঞ্জের জনি পাশা (৩৩) নামে এক যুবক আটক হয়েছে। গত রোববার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার জয়নগর এলাকা থেকে তাকে আটক করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ ২৩ সেপ্টেম্বর সোমবার তাকে থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
বিজিবি সুলতানপুর ৬০ ব্যাটালিয়ন সূত্র জানায়, চাপাইনবাবগঞ্জ উপজেলা সদরের সোনাপুটি গ্রামের মঞ্জিল মিয়ার ছেলে জনি ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করে।
স্থানীয় মো. মামুন মিয়া নামে একজনের সহায়তায় কাজের সন্ধানে তিনি ভারত যাচ্ছিলেন। এ সময় আখাউড়া বিওপি’র টহল দল তাকে আটক করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া পৌর শহরের খড়মপুরস্থ প্রখ্যাত আওলিয়া কল্লা শহীদ (র.) মাজার শরীফ পরিচালনা কমিটির নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী দুই ভাইয়ের কেউ জয়ী হতে পারেনি। ভোটের লড়াইয়ে আপন দুই ভাই একে অপরের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন। ওই দুই সহোদর হলেন বড় ভাই মোঃ মলিন মিয়া খাদেম (আনারস) ও ছোট ভাই মোঃ খোকন মিয়া খাদেম (মোরগ)। গত শুক্রবার শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। খোকন খাদেম ৩৩ ভোট ৫ম এবং মলিন খাদেম ১০ ভোট পেয়ে সবার নিচে অবস্থান ছিল।
মাজার কমিটি সূত্রে জানা গেছে, ২১ টি সাধারণ সদস্য পদে খড়মপুর গ্রামের ৭ টি পাড়া থেকে ৪২ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নেয়। এর মধ্যে উত্তর পাড়া থেকে ৭ জন প্রার্থী নির্বাচন করে। ভোটাররা গোপন ব্যালটে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেয়। উত্তর পাড়া থেকে নির্বাচিত হয়েছে মোঃ কামরুল হাসান (দেয়াল ঘড়ি), রোজবেল খাদেম (আম) ও সাকির খাদেম (হারিকেন)। আলোচিত দুই ভাই পাশ করতে পারেনি। একই পদে দুই ভাই প্রার্থী হওয়ায় এলাকায় ভোটারদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।
উল্লেখ্য, কল্লা শহীদ (র.) মাজারটি বাংলাদেশ ওয়াকফ্ এস্টেট এর তালিকাভুক্ত একটি দরগাহ শরীফ। ই. সি. নং ৪৫৬৬। ২৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি মাজার পরিচালনা করে। পদাধিকার বলে জেলা প্রশাসক ওই কমিটির সভাপতি এবং আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিনিয়র-সহ সভাপতি।
গ্রামের ৭টি পাড়া থেকে ৪২ জন প্রার্থী হয়েছেন। প্রত্যেক পাড়া থেকে ৩ জন করে ২১ জন সদস্য নির্বাচন করবেন ভোটাররা। পরবর্তীতে সদস্যের ভোটে একজন সাধারণ সম্পাদক ও একজন সহ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়। ওয়াকফ প্রশাসকের সুপারিশক্রমে ২ জন সদস্য মনোনয়ন দেওয়া হয়। কমিটির মেয়াদ ৩ বছর।
জানতে চাইলে খোকন খাদেম বলেন, কিছু ভোটারকে চাপ দিয়ে আমাকে ভোট দিতে দেয়নি। নইলে আমি অবশ্যই পাশ করতাম।
এদিকে কাজী বাড়ির কাজী জাহাঙ্গীর খাদেম ও কাজী ইমরান খাদেম দু’জনেই সমান ৪৪ ভোট পায়। তখন নির্বাচন কমিশনার উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা লটারির ব্যবস্থা করে। লটারিতে কাজী জাহাঙ্গীর খাদেম জয়লাভ করে।
এদিকে কাজী বাড়ির কাজী শরীফ খাদেম টানা ২৩ বছর মাজার কমিটির সদস্য থাকার পর এবারের নির্বাচনে পরাজিত হয়েছেন। নির্বাচনে তিনি ৪০ ভোট পেয়ে ৫ম হয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার খলাপাড়ায় ভাঙন দেখা দেওয়া হাওড়া নদীর বাঁধ মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে। বাঁধের পাশে মাটি ভর্তি ব্যাগ দিয়ে মেরামত কাজ শুরু করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। ভাঙন কবলিত স্থানটি মেরামত হলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ লাঘব হবে। অন্যদিকে ওই এলাকার প্রায় ২ হাজার বিঘা ফসলি জমি তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থেকেও রক্ষা পাবে। সড়কটি দিয়ে ওই এলাকার অন্তত ১০টি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে।
জানা গেছে, গত ডিসেম্বর মাসে জনগুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটির খলাপাড়া কবরস্থানের সামনে পানির তোড়ে ভেঙ্গে যায়। খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাটি পরিদর্শন করে বাঁধ মেরামতের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডকে অবহিত করে। এরই প্রেক্ষিতে চলতি সপ্তাহে পানি উন্নয়ন বোর্ড বাঁধটি মেরামত কাজ শুরু করে।
ওই এলাকার বাসিন্দা ইব্রাহিম মিয়া বলেন, সড়কটি ভেঙ্গে আমাদের চলাফেরায় অসুবিধা হয়েছে। অন্যদিকে চিন্তায় ছিলাম পানিতে জমি তলিয়ে গেলে জমিতে আবাদ করতে পারব না। এখন বাঁধটি মেরামত করার কারণে চলাচলের সুবিধাও হবে। আর ফসলি জমি তলিয়ে যাওয়ার চিন্তাও থাকবে না। অটোচালক কাইয়ুম মিয়া বলেন, রাস্তাটি ভাঙ্গা থাকায় এতদিন গাড়ি চালাতে ভয় করত। এখন আর সে ভয় থাকবে না।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারি প্রকৌশলী মোঃ মহিউদ্দিন বলেন, স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে বাঁধটি ভঙেনের খবর পেয়ে সরজমিনে পরিদর্শন করে কর্তৃপক্ষকে অবগত করি। কর্তৃপক্ষের নির্দেশে আপাতত বস্তায় মাটি ভরে বাঁধ মেরামত করছি।
আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা বলেন, খবর পেয়ে উপজেলা প্রকৌশলীকে নিয়ে জায়গাটি পরিদর্শন করি। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলীকে জানাই। ব্লক নির্মাণ করা সময় সাপেক্ষ হওয়ায় পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রাথমিকভাবে বস্তায় মাটি ভরে বাঁধটি মেরামত করছে। বিষয়টি আমি সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ জিল্লুর রহমান চৌধুরী আখাউড়া স্থলবন্দর পরিদর্শন করেছেন।
আজ ২০ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে সাড়ে ১২টায় তিনি আখাউড়া স্থলবন্দরে এসে পৌঁছেন।
এসময় স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য জাহাঙ্গীর কবির ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ হাসান আলী সঙ্গে ছিলেন। তিনি স্থলবন্দর, শুল্ক ষ্টেশন, ইমিগ্রেশন এলাকা ঘুরে দেখেন। সীমান্তের শূণ্য রেখায় পর্যন্ত গিয়ে বন্দরের অবকাঠামোসহ বিভিন্ন বিষয়ে খোঁজ খবর নেন এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলেন। এসময় বন্দরের ব্যবসায়ীদের সাথেও কথা বলেন। ব্যবসায়ীরাও তাদের সুযোগ-সুবিধার কথা বন্দর চেয়ারম্যানকে অবকগত করেন।
পরিদর্শন শেষে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ জিল্লুর রহমান চৌধুরী বলেন, সরেজমিনে আখাউড়া স্থলবন্দর দেখতে এসেছি। এ বন্দরে ১৫ একর জায়গা রয়েছে। এরমধ্যে কিছু জায়গায় উন্নয়ন করা হয়েছে। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ একটি প্রজেক্ট নিয়েছে। এ প্রজেক্টের আওতায় আখাউড়া স্থলবন্দর এবং তামাবিল স্থলবন্দরে ২১৭ কোটি টাকায় উন্নয়ন কাজ করা হবে। দ্রুত এর এ কাজ শুরু হবে। কাজ শেষ হলে আখাউড়া স্থল বন্দরে বিরাট পরিবর্তন আসবে। ফলে এখানে ব্যবসার আকার এবং সুযোগ অনেক বেশি হবে। ২০২৫ সালের মধ্যে প্রজেক্টি শেষ হবে বলে তিনি জানান।
স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য ও প্রজেক্ট পরিচালক জাহাঙ্গীর কবির জানান, এখানে পাকা ইয়ার্ড, গুদাম, কাঁচামালের পার্কিং, ওয়েব্রীজ, ট্রান্সশিপমেন্ট শেড, বিভিন্ন সরকারি সংস্থার অফিস এবং আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে। যাতে ব্যবসায়ীরা খুব সহজে সকল সেবা নিতে পারেন।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাবেয়া আক্তার, আখাউড়া স্থলবন্দরের সহকারি পরিচালক মাহমুদুর রহমান, সিএন্ডএফ এজেন্ট সভাপতি হাসিবুল হাসান, সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফোরকান খলিফা, ব্যবায়ী নেছার উদ্দিন ভূঁইয়া প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় পৃথক স্থান থেকে দুই তরুণীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নিহতরা হলো, উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের আব্দুল্লাহপুর এলাকার ইউনুছ মিয়ার মেয়ে কলেজ ছাত্রী শারমিন আক্তার (১৭) ও পৌর শহরের বড় বাজার এলাকার সাগর মিয়ার মেয়ে সুফিয়া (১৪)। পারিবারিক কলহের জেরে তারা আত্মহত্যা করেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারনা করছে পুলিশ।
আজ ২৮ জানুয়ারি রবিবার দুপুরে এ আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে। পরিবারের লোকজন তাদেরকে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকেই মৃত ঘোষণা করেন।
থানা পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পরিবারের ওপর অভিমান করে দুপুর পোনে ১২ টার দিকে শারমিন আক্তার নিজ ঘরের তীরের সাথে গলায় ফাঁস দেয়। পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
অপরদিকে, দুপুর দেড়টার দিকে সুফিয়া বসত ঘরের তীরের সাথে ওড়না প্যাচিয়ে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক মোঃ জহির উদ্দিন বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসার আগেই তাদের মৃত্যু হয়েছে।
পরিবারের বরাত দিয়ে আখাউড়া থানার ওসি নূরে আলম বলেন, বড় বাজার এলাকার মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ ছিল বলে তা মা জানিয়েছে। কলেজে না যাওয়ায় মা বকা দেওয়ায় অভিমান করে শারমিন আত্মহত্যা করেছে বলে পরিবার সূত্রে জানতে পেরেছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহগুলো জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা- আখাউড়া) আসনের আওয়ামীলীগ মনোনিত প্রার্থী ও আইনমন্ত্রী অ্যাড. আনিসুল হক বলেন, ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশের মানুষ সারা বিশ্বকে দেখাবে যে তারা গণতন্ত্র কি সেটার মানে বুঝে এবং তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে জানে। আপনারা কেন্দ্রে গিয়ে আমাকে ভোট দিবেন।
আজ ৪ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের হীরাপুর মধ্যপাড়া প্রাইমারি স্কুল মাঠে নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, ১৯৭৫ সালের পরে ২১ বছর বাংলাদেশের কোন উন্নয়ন হয় নাই। লুটপাট হয়েছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা লুটপাটে বাধা দিয়েছেন। তিনি বাংলাদেশকে উন্নয়নের স্বপ্ন দেখিয়েছে। আমাদের চোখ খুলে দিয়েছেন। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ পর্যন্ত উন্নয়নের কাজ শুরু করেন। ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১৫ বছরে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ পাল্টে দিয়েছেন। সারা বিশ্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। কেউ কোন দিন ভাবতে পারেনি এবং বিশ্ব ব্যাংকও ভাবতে পারে নাই। বিশ্ব ব্যাংক মনে করেছিল তারা টাকা না দিলে পদ্মা সেতু হবে না। বিশ্ব ব্যাংক দুর্নীতির কথা বলে ঋণ বন্ধ করে দেয়। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন আমরা ঋণ চাই না। আমরা জনগণের টাকা পদ্মা সেতু করবো এবং সেটা করেছেন।
বিএনপি জামাতের সমালোচনা করে অ্যাড. আনিসুল হক বলেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি জামাত উছিলা খোজে কিভাবে নির্বাচন না করা যায়। ২০২৩ সালে আবারও অবরোধ শুরু করেছে। কোন কারন নাই। তারা ট্রেনে আগুন দিয়ে মা ও শিশুকে পুড়িয়ে অঙ্গার করে দিয়েছে। তাদের মায়া দয়াও নাই। এমন রাজনৈতিক দলের কাছে বাংলাদেশের মানুষ নিরাপদ নয়। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিরাপদ নয়। সেটা প্রমান করার সময় এসেছে। প্রমান করার সময় এসেছে আমরা বাংলাদেশকে ভালোবাসি। তাই কেন্দ্রে গিয়ে আওয়ামীলীগকে ভোট দেব।
বিএনপি জামাত দেশকে ধ্বংস করতে চায়। তারা আবারও ১৯৭১-এ ফিরে যেতে চায়। জননেত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের সুর্য দেখিয়েছেন। সেই সূর্য প্রত্যেকবার উঠুক আমার সেটাই চাই। এজন্য তিনি সবাইকে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার আহবান জানান।
সাধারণ মানুষের উদ্দেশ মন্ত্রী বলেন ৭ জানুয়ারি ভোট দিয়ে সারা বিশ্বকে দেখাবেন আপনারা আমাকে ভালোবাসেন।
দক্ষিণ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মজনু মিয়ার সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল, দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ জালাল উদ্দীন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল অহাব, যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আতাউর রহমান নাজিম, উপজেলা স্বেচ্ছেসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহ আলম, মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদিকা পিয়ারা বেগম, ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু ও সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন নয়ন প্রমুখ।