চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবাগত জেলা প্রশাসক মো. দিদারুল আলম বলেছেন, দুর্নীতি ও জনদুর্ভোগের বিষয়ে জিরো টলারেন্স। আমার সময়কালে এই দুইটা জিনিস কখনোই হবে না। কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যদি দুর্নীতি অথবা কাউকে দুর্ভোগে ফেলার অভিযোগ আসে, সেটি ছাড় দেওয়া হবে না। তা ছাড়া জনভোগান্তি যেন না হয় সে জন্য সকল অফিসারদের বলা হয়েছে কেউ কাজ নিয়ে আসলে সবকিছু ঠিক থাকলে দ্রুত কাজ করে দেবেন, আর যদি না হয় তাহলে সেই কাজ হবে না বলে ভোক্তাকে ফেরত দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যেন সময় ব্যয়ের মাধ্যমে ভোগান্তি না হয়।
২৫ সেপ্টেম্বর বুধবার সন্ধ্যা ৭টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
মতবিনিময়ের শুরুতে সকল সাংবাদিকদের সাথে পরিচিত হন নবাগত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মো. দিদারুল আলম। এ সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার প্রধান কিছু সমস্যা ও বিভিন্ন সেক্টরে ত্রুটি রয়েছে-এমন বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছ থেকে বক্তব্য শোনেন তিনি। পরে সেসব বিষয়গুলোর সমাধানের বিষয় নিয়ে বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক।
চার লেন সড়কের প্রকল্প নিয়ে মো. দিদারুল আলম বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যোগদানের পর মহাসড়কের অবস্থাটি আমি দেখেছি। খোঁজ নিয়ে জানতে পারি, সড়কের কাজে সংযুক্ত লোকজন ভারতে চলে গেছে। পরে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠির মাধ্যমে জানানো হয়েছে। সেক্ষেত্রে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা চারলেন সড়কের বাকি কাজগুলো সরকারি অর্থায়নে করার অনুমোদন দিয়েছে। তাই অতি দ্রুতই চার লেন সড়কের অসমাপ্ত কাজ শুরু হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুটি মোটর সাইকেলের মুখোমুখী সংঘর্ষে মোঃ আলাউদ্দিন (২৫) নামে এক যুবক নিহত এবং মোহন মিয়া (৩২) নামে অপর মোটর সাইকেল যাত্রী আহত হয়েছেন।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় রাধিকা-শিবপুর সড়কের সদর উপজেলার বিরামপুর নামক স্থানে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আলাউদ্দিন জেলার নবীনগর উপজেলার বিদ্যাকুট গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে। আহত মোহন মিয়াকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভর্তি করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর থেকে নবীনগরে যাওয়ার পথে রাধিকা-শিবপুর সড়কের বিরামপুরে দুটি মোটর সাইকেলের মুখোমুখী সংঘর্ষ হয়।
এ সময় মোটর সাইকেল আরোহীরা সড়কে এবং সড়কের পাশের খাদে পড়ে যায়।
স্থানীয়রা আহতবস্থায় আলাউদ্দিন ও মোহন মিয়াকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আলাউদ্দিনকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত মোহন মিয়াকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের কাউতলী এলাকায় অভিযান দুই ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। ৫ নভেম্বর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত সায়মন মিয়া (২৪) ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের ভাদুঘর এলাকার শফিক মিয়ার ছেলে ও দাতিয়ার এলাকার আবুল ফায়েজের ছেলে ওমর ফারুক রনি (২০)।
আজ ৬ নভেম্বর বুধবার দুপুরে র্যাব-৯, সিলেট ক্যাম্পের মিডিয়া অফিসার সহকারী পুলিশ সুপার মো. মশিহুর রহমান সোহেলের স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের কাউতলী এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেফতার করা। গ্রেফতার সায়মন মিয়া ডাকাত দলের সর্দার। তার বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। জনস্বার্থে তাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়।
চলারপথ রিপোর্ট :
“করবো ভূমি পুনরুদ্ধার, রুখবো মরুময়তা, অর্জন করতে হবে মোদের খরা সহনশীলতা” প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নদী প্রকৃতি সুরক্ষা সামাজিক আন্দোলন “তরী বাংলাদেশ” এর আয়োজনে পালিত হলো বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২৪।
আজ ৬ জুন বৃহস্পতিবার দিবসটি উপলক্ষে জেলা শহরের বঙ্গবন্ধু স্কায়ার থেকে জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণ পর্যন্ত একটি বর্ণাঢ্য সচেতনতা র্যালি শেষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ মিলনায়তনে নদী ও প্রকৃতি সুরক্ষায় করণীয় শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. বিল্লাল মিয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন তিতাস সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদের পরিচালক মো. মনির হোসেন, জেলা খেলাঘর সাধারণ সম্পাদক নিহার রঞ্জন সরকার, জেলা পরিষদ সদস্য রোমানুল ফেরদৌসী, হাকিম রেজা। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন তরী বাংলাদেশ আহবায়ক শামীম আহমেদ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা পরিবেশ সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা, গুরুত্ব ও করণীয় নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ও দিক নির্দেশনা প্রদান করেন। জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. বিল্লাল মিয়া ‘তরী বাংলাদেশ’ এর সকল কাজে পাশে থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নদী, খাল, জলাশয় রক্ষা তথা পরিবেশ রক্ষায় সকল প্রকার সহযোগিতার আশ্বাস দেন। ‘তরী বাংলাদেশ’ আহবায়ক শামীম আহমেদ বলেন পরিবেশ রক্ষায় নদী-প্রকৃতি সুরক্ষার বিকল্প নেই। পরিবেশ তথা আমাদের জীবনের স্বার্থে সারাদেশের নদী-খাল দখল দূষণ মুক্ত রাখা জরুরি। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নদী-খাল-জলাশয় রক্ষায় অন্যান্য সংস্থার পাশাপাশি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদস্য গণ আরো কার্যকর ভূমিকা রাখবেন।
আব্দুল মতিন শিপন এর সঞ্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ‘তরী বাংলাদেশ’ আহবায়ক কমিটির সদস্য খালেদা মুন্নী।
বক্তব্য রাখেন তরী বাংলাদেশ এর আহবায়ক কমিটির সদস্য হৃদয় কামাল, সরাইল উপজেলা আহবায়ক মো. মাহবুব খান, বিজয়নগর উপজেলা তরী সদস্য মো. সাদেকুল ইসলাম ভূইয়া, শাহ আবুল মনসুর আল-আমীন। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন তরী বাংলাদেশ সদস্য খাইরুজ্জামান ইমরান, নাফিস আহমেদ সেলিম, সুশান্ত পাল, নাজমুল খান, শিপন কর্মকার, শিরিন আক্তার, নাজমা আক্তার, আব্দুল হেকিম সহ প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে দুস্থদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী উপহার দিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের (৬০ বিজিবি) আয়োজনে মঙ্গলবার বিকালে আখাউড়া ও কসবার সীমান্তবর্তী চন্ডিদ্বার বিওপি’র এলাকার ঝাঠুয়ামোড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ১০০ জন অসহায়-দুস্থ পরিবারের মাঝে শুকনা খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
প্রত্যেককে পাঁচ কেজি চাল, দুই কেজি ডাল, এক কেজি তেল, এক কেজি চিনি ও দুই কেজি আলু দেওয়া হয়। এসময় সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মুহাম্মদ আশিক হাসান উল্লাহ, পিএসসি বলেন, আমরা খুবই ভাগ্যবান যে আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান এঁর মত একজন নেতা পেয়েছিলাম। যার কারণে আজ আমরা একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে বিশ্ববাসীর নিকট মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছি। এ রকম মহান নেতা একশ বছরে অথবা হজার বছরে একজন জন্ম গ্রহণ করে থাকেন। বঙ্গবন্ধুর প্রতিটি কথা আমাদের জন্য অনুকরণীয় এবং অনুস্বরণীয়। আমরা সীমান্ত রক্ষার মহান দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছি। সীমান্ত রক্ষী বাহিনী হিসেবে বঙ্গবন্ধুর দেওয়া উপদেশ ও নির্দেশ আমরা যথাযথভাবে পালন করেতে পারলে আজকের অনুষ্ঠানের সার্থকতা।
তিনি জানান, সীমানা ঘেঁষা মানুষদের অনেকেই বেশ গরীব। এ কারণেই আমরা শহর থেকে দূরের এলাকা বেছে নিয়েছি। আমাদের এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে।
খাদ্য সামগ্রী বিতরণের সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের উপ অধিনায়ক মেজর এ. এম. জাবের বিন জব্বার, পিএসসি, চন্ডিদার বিওপি ক্যাম্প কমান্ডার নায়েব সুবেদার হারুনুর রশিদ প্রমুখ।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, দিবসের কর্মসূচি অনুযায়ী সুলতানপুর ব্যাটালিয়ন (৬০ বিজিবি) এ বাদ ফজর হতে কোরআন খতম করা হয়। মসজিদে জোহর নামাজের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ শাহাদাত বরণকারী পরিবারবর্গের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রিভিলি হতে রিট্রিট পর্যন্ত ব্যাটালিয়নের সকল স্থাপনায় জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয় এবং কর্মরত সকল সদস্য কালো ব্যাজ পরিধান করে। এসব খাদ্যসামগ্রী পেয়ে খুশি আব্দুল ক্দ্দুুস নামে বৃদ্ধ বলেন, বিজিবির এ সহযোগিতা আমাদের খুব উপকারে আসবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের পারুলিয়া পাড়া, কলামুড়ি ও বুধল ইউনিয়নের ছাতিয়ান গ্রামে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের সার্বিক সহযোগিতায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্নে অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৩ মার্চ রবিবার চালানো অভিযানে নেতৃত্ব দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ একরামুল হক নাহিদ।
অভিযানে পুরাতন কলামুড়ি বায়তুল মামুর জামে মসজিদ থেকে ছাতিয়ান পর্যন্ত ৭৫০ ফুট অবৈধ পাইপ লাইন উচ্ছেদ, পারুলিয়া পাড়া থেকে ৫০০ফুট অবৈধ গ্যাস পাইপ লাইন উচ্ছেদ ও ২ কিলোমিটার এলাকার গ্যাস পাইপ লাইন নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে।
জানা গেছে, নিয়মিত অভিযানের পাশাপাশি গোপন সূত্রে তথ্য সংগ্রহ করে রবিবার সকালে অভিযানে যায় বাখরাবাদের অভিযানিক টিম। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত কলামুড়ি, ছাতিয়ান, ও পারুলিয়া পাড়া এলাকায় ২ টি অবৈধ গ্যাস সংযোগের নেটওয়ার্ক চিহ্নিত করে ৪৫ গ্রাহকের গ্যাস সংযোগ অবৈধ শনাক্ত হওয়ার পর এসব সংযোগগুলো বিচ্ছিন্ন করা হয়।
সূত্র জানায়, এই সঞ্চালন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ২০১৫-১৬ সালে সুহিলপুরের পারুলিয়া পাড়ার অবৈধ গ্যাস সংযোগ গুলো দিয়েছেন সরাইলের গ্যাস ঠিকাদার মোজাহিদুল ইসলাম সেলিম ওরফে সেলিম মাস্টার।
কলামুড়ি থেকে ছাতিয়ান পর্যন্ত অবৈধ পাইপলাইন স্থাপন করে সংযোগ গুলো দিয়েছেন ঠিকাদার বাশার। অভিযানে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহ আলম, উপব্যবস্থাপক গোলাম মুক্তাদির ,উপব্যবস্থাপক সাজ্জাদ হোসেন, সহকারী প্রকৌশলী নূর মোহাম্মদ, সহকারী প্রকৌশলী তারিকুল ইসলাম, উপসহকারী প্রকৌশলী মো. মনিরুল ইসলাম ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ মহাব্যবস্থাপন প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, অবৈধ গ্যাস সংযোগ ও বকেয়া বিল আদায়ে আমাদের টিম ধারাবাহিকভাবে কাজ করে আসছে। বকেয়া বিল পরিশোধ ও অবৈধভাবে গ্যাস সংযোগ নিয়ে ব্যবহার না করতে জনসাধারণের মাঝে সচেতনতা তৈরির জন্য সকল মহলের সহযোগিতা চেয়েছেন। এছাড়া অবৈধ সংযোগগুলোর সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।