চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর উপজেলার শীর্ষ সন্ত্রাসী ও ১১ মামলার আসামী ইব্রাহিম মিয়াকে যৌথ বাহিনীর সহায়তায় গ্রেফতার করেছে নবীনগর থানা পুলিশ। গতকাল ২৭ সেপ্টেম্বর শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর পৌর এলাকার নারায়ণপুর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত ইব্রাহিম নবীনগর পৌর এলাকার খোরশেদ মিয়ার ছেলে।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হুমায়ুন কবীর জানান, গোপান সংবাদের ভিত্তিতে যৌথবাহিনী অভিযান পরিচালনা করে নবীনগর পৌর এলাকার নারায়নপুর নিজ বাড়ী থেকে ১১ মামলার আসামী ও শীর্ষ সস্ত্রাসী ইব্রাহিম মিয়াকে গ্রেফতার করেন। আজ ২৮ সেপ্টেম্বর শনিবার তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর উপজেলায় ধানী জমিতে সেচ দিতে মোটর চালু করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে হয়ে শামিম মিয়া (৩২) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনাটি ঘটেছে আজ ১৫ জানুয়ারি বুধবার সকালে নবীনগর উপজেলার নাটঘর ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামের ধানী জমিতে। নিহত শামিম মিয়া একই গ্রামের মোল্লাবাড়ির হুমায়ুন মিয়ার ছেলে৷
হাসপাতাল ও ঘটনা সূত্রে জানা যায়, বিকালে স্থানীয় মোবারক মিয়ার ধানী জমিতে শামিম মিয়া সেচ দিতে যান। এ সময় জমির বৈদ্যুতিক খুঁটিতে কারেন্টের তার লাগিয়ে মোটর চালু করতে গিয়ে শামিম শক লেগে জমিতে ছিটকে পড়েন।
পরিবারের লোকজন শামিমকে উদ্ধার করেন জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. তাজুল ইসলাম মৃত ঘোষণা করেন।
এ ব্যাপারে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মোজাফ্ফর হোসেন জানান, নবীনগর থানাকে অবগত করেছি। নিহতের লাশ জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে রাখা আছে।
স্টাফ রিপোর্টার:
ভূমি ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা ফেরাতে বিভিন্ন সময় নানা উদ্যোগ নেয় সরকার। এবার ভূমি কর দেওয়া সহজ করার লক্ষ্যে সরাসরি ভূমি অফিসে গিয়ে কর দেওয়া বন্ধ করে অনলাইনে জমার নিয়ম চালু হচ্ছে। আগামী পহেলা বৈশাখ থেকে দেশের কোথাও ভূমি কর অনলাইন ছাড়া দেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে ‘বিএসআরএফ সংলাপ’ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন মন্ত্রী। বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) এ সংলাপের আয়োজন করে। ভূমি নিয়ে নাগরিকদের দ্বন্দ্ব কমাতে সব জমির মালিকদের স্মার্ট কার্ড দেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানান সাইফুজ্জামান চৌধুরী। ঘুষ বাণিজ্যের লাগাম টানতে সব এসিল্যান্ড অফিস সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘আমরা সব ভূমি মালিককে একটা স্মার্ট কার্ড দেওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছি। সেখানে সব ডেটা থাকবে। এই যে ঝগড়া-ঝাটি, তার কার্ডটা দিলেই সব বের হয়ে আসবে- তার কী পরিমাণ জমি আছে, কী পরিমাণ জমি ছিল, তিনি কী পরিমাণ জমি বিক্রি করেছেন। বিক্রি করা জমি অটোমেটিক ডিডাকশন হয়ে যাবে, অ্যাডজাস্ট হয়ে যাবে। ভূমিমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি। আমি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারব আমরা অনেকটা সাকসেসফুল বাট মাঠ পর্যায়ে সমস্যা এখনও রয়ে গেছে।
মন্ত্রী বলেন, আমাদের কাছে এমনও কমপ্লেইন আসবে যে ৫০০ টাকা কর দিত আর কিছুটা আলাদা করা হতো। এখনও কিছু কিছু জায়গায় সমস্যা হচ্ছে। কিন্তু আমি চেয়েছিলাম ৩১ ডিসেম্বর থেকে ম্যানুয়ালি ভূমিকর নেওয়া বন্ধ করতে। কিন্তু সচিব বললেন, এটা বাংলা মাসের সঙ্গে হিসাব-নিকাশ। আমরা যদি বাংলা নববর্ষ থেকে এটা করি ভালো হয়। সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘তাই আগামী ১ বৈশাখের পর থেকে আর কেউ ম্যানুয়ালি ভূমি দিতে পারবে না। তাহলে আমার এটা বন্ধ হয়ে গেলো, তাহলে তো সে (ভূমি অফিসের অসাধু কর্মকর্তা) কিছু করতে পারবে না। কারণ সে ম্যানুয়ালি নিতেই পারবে না। আমরা চাইছি মাঠ পর্যায়ের সমস্যাকে মিনিমাম লেভেলে নিয়ে আসতে।’
এসময় মন্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয় পার্বত্য এলাকায় জমি জরিপের অগ্রগতির বিষয়ে। জবাবে তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি রয়েছে। এখানে কাজ করতে আমাদের একটু কষ্ট হচ্ছে। সেখানে জরিপের কাজ করাটা, সেখানে কিছু জটিলতা রয়েছে। আমরা চাচ্ছি একটু স্লোলি, গ্র্যাজুয়ালি, কনফিডেন্স রেখে কাজটা করতে। সেখানে একটা কমিশন রয়েছে। কাজ করতে গেলে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এক প্রশ্নের জবাবে সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, আমি এখানে দিতে এসেছি। আমার কাছে অভিযোগ আসলেই আমি বলি, তদন্ত করুন এবং ব্যবস্থা নিন এবং আমাকে জানান কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। অফিসারদের মধ্যে আমি একটা প্যানিক রেখেছি। আমি এসব ক্ষেত্রে খুবই রূঢ়।
মন্ত্রী আরও বলেন, এখানে বসেছি সম্মান কামানোর জন্য। এত কষ্ট করে যদি ওদের জন্য দুর্নাম কামাতে হয়, তাহলে লাভটা কী? এ মেসেজ অলরেডি মাঠে আছে, তারপরও ওই যে কথা আছে না, চোরে না শোনে ধর্মের কাহিনি। বাট নো প্রবলেম তারা তাদের মতো চলুক, আমি আমার মতো চলব। সিস্টেম ডেভেলপ করেছে সিস্টেমের মধ্যে আটকাব। সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, আমরা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছি। আমরা আউটসোর্সিং করে সারাদেশে সব এসিল্যান্ড অফিসে সিসি ক্যামেরা বসাব। এ প্রকল্প আমরা হাতে নিয়েছি।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএসআরএফ সভাপতি তপন বিশ্বাস। সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার শ্যামগ্রাম ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৩ ফেব্রুয়ারি রোববার বিকেলে শ্যামগ্রাম মোহিনী কিশোর স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি বায়েজিদ আহমেদ বাবুর সভাপতিত্বে ও বিএনপি নেতা মঞ্জুরুল আলম মজনু ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা সাজ্জাতুল ইসলাম সায়মনের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির আহবায়ক ও নবীনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট এমএ মান্নান।
প্রধান বক্তা ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নাজমুল করিম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য, মাসুদুল ইসলাম মাসুদ, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. মাসুদ রানা, উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি নাজমুল হোসেন সেকিল ও আব্দুর রহিম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ডা. মহিন আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফ হোসেন রাজু, সাংগঠনিক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন সোহেল, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম রব্বানী নয়ন, উপজেলা মহিলা দলের আহবায়ক নাইলা ইসলাম, উপজেলা বিএনপির মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক ইমাম হাসান বাতেন, সদস্য মোস্তাক আহাম্মদ সেলিম, শ্যামগ্রাম ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ ধন মিয়া, ইউনিয়ন যুবদলের সহ-সভাপতি আলমগীর হোসেন আলম মেম্বার, ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাইদুল ইসলাম মামুন, ইউনিয়ন শ্রমিকদলের সভাপতি নজরুল ইসলাম, ছাত্রদল নেতা ইয়াসিন আরাফাত রিমন, ছাত্রদল নেতা শাহিদ আহমেদসহ স্থানীয় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অ্যাডভোকেট এমএ মান্নান বলেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনা তুমি যেখানেই পালিয়ে থাকোনা কেন এদেশে এনে তোমাকে বিচার করা হবে। তোমার দোসরদেরকেও বিচার করা হবে, কেউ বাঁচতে পারবেনা। আইনের মাধ্যমে তাদেরকে বিচার করা হবে ইনশাআল্লাহ।
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের মধ্যে এদেশের সংস্কারের সবকিছুই আছে, সরকারের মেয়াদকাল আছে, গঠনতন্ত্র আছে, জনগণের অধিকারসহ একটা রাষ্ট্র সংস্কারের সবকিছু আছে। আমি বর্তমান সরকারকে বলতে চাই এদেশের জনগণ আন্দোলন করেছে তাদের ভোটের অধিকারের জন্য, তাদের মৌলিক অধিকার আদায়ের জন্য, গণতন্ত্রের অধিকার আদায়ের জন্য এদেশের জনগণ অনেকদিন যাবত ভোট দিতে পারে নাই, আপনাদেরকে আমরা নির্দিষ্ট সময় সমর্থন দিচ্ছি আরো সমর্থন দেবো, মানুষ ১৭ বছর ভোট দিতে পারে নাই, তাই বলছি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে একটা ভোটের নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন।
তিনি আরো বলেন আমি আপনাদের অনুমতি নিয়ে আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাই, দল যদি আমাকে মূল্যায়ন করে আমি যদি এমপি হতে পারি নবীনগরের রাস্তাঘাটসহ সার্বিক উন্নয়ন করবো।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কারা নির্যাতিত সাবেক ছাত্রনেতা এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য বীর আবু আব্বাস ভূঁইয়া তার নিজ নির্বাচনী এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে দ্বিতীয় দফা গণসংযোগ করেছেন।
আজ ৭ নভেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে নবীনগর উপজেলার উত্তরাঞ্চলের তিনটি ইউনিয়নের একাধিক স্থানে নেতাকর্মী ও অনুসারীদের সঙ্গে নিয়ে গণসংযোগ করেন তিনি।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিজ এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী এই নেতা বেলা ১১টার দিকে বড়াইল ইউনিয়নের বড়াইল বাজারে লিফলেট বিতরণের মধ্য দিয়ে গণসংযোগ শুরু করেন। এরপর দুপুরে তিনি গোসাইপুর বাজার পরিচালনা কমিটির কার্যালয়ে সংক্ষিপ্ত সভা করেন। সভা শেষ করে তিনি পার্শ্ববর্তী কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের কৃষ্ণনগর বাজারে গণসংযোগ করেন এবং কৃষ্ণনগর আব্দুল জব্বার স্কুল অ্যান্ড কলেজ ছুটি ঘোষণার পরপর ওই প্রতিষ্ঠান চত্বরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থ নিয়ে আলোচনা করেন।
এ সময় তিনি ১৯৪৯ সালে এই বিদ্যালয় উদ্বোধনকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পদচারণার কথা নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরেন। এরপর তিনি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিবিজড়িত স্থানটিতে নির্মিত স্মৃতিফলক ও বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরে তিনি ওই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষকদের সঙ্গেও মতবিনিময় করেন।
মতবিনিময় শেষে তিনি বীরগাঁও ইউনিয়নের বাইশমৌজা বাজারে গণসংযোগ করেন। সরকারের উন্নয়ন বার্তা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে তিনি গ্রামের সাধারণ মানুষদের হাতে হাতে লিফলেট বিতরণ করেন। এ সময় তার অনুসারী নেতাকর্মীরা মিছিল ও স্লোগানসহ গণসংযোগে অংশ নেন।
স্থানীয় বড়াইল ইউনিয়ন শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান জাকির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক মোল্লা, কৃষ্ণনগর আব্দুল জব্বার স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ফেরদাউসুর রহমান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের দপ্তর সম্পাদক জহির রায়হান, স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ফখরুল আলম টনিক, জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ফাহিম হিরণ, নবীনগর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি এম নাঈমুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ৬ ডিসেম্বর শুক্রবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নবীনগর উপজেলায় কৃষকদলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। নবীনগর উপজেলার নাটঘর ইউনিয়নের কুড়িঘর বাজারে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নবীনগর উপজেলার নাটঘর ইউনিয়ন কৃষকদলের সভাপতি মোঃ আবুল কালামে’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক ও কুমিল্লা বিভাগীয় কৃষকদলের উপকমিটির যুগ্ম আহবায়ক কে.এম.মামুনুর অর রশিদ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সদস্য মোঃ সাইফুল হক, জেলা কৃষকদলের আহবায়ক আবু শামিম মোঃ আরিফ (ভিপি), সদস্য সচিব জিল্লুর রহমান, যুগ্ম আহবায়ক এইচ. এম. বাশার, যুগ্ম আহবায়ক ইবনুল হাসান সবুজ, যুগ্ম আহবায়ক নাসির সুলতানা আঁখি, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফ হোসেন রাজু, উপজেলা বিএনপি নেতা মহি উদ্দিন।
নবীনগর উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন বাবুলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক জহিরুল হক জুরু, যুগ্ম আহবায়ক আব্দুর রহিম, পৌর কৃষক দলের আহবায়ক আনোয়ার হোসেন, ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোঃ মফিজ উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আবু হানিফ, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক জহির চিশতীসহ বিএনপির অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।