চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নাশকতা ও বিস্ফোরক মামলায় ড. ইয়াকুব মিয়া নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে যৌথবাহিনীর সদস্যরা।
আজ ৩ অক্টোবর ৩ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে পৌর এলাকার ঘোকর্ণঘাট এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
এদিন সন্ধ্যার দিকে যৌথবাহিনীর পক্ষ থেকে দেওয়া এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পৌর এলাকার ঘোকর্ণঘাট এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত ইয়াকুব মিয়াকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। যৌথবাহিনীর এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপাক্ষিক টি-২০ হুইল চেয়ার ক্রিকেট সিরিজ খেলতে আগামীকাল শনিবার ভারতের কলকাতার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হবে ডিডিএফ হুইল চেয়ার ক্রিকেট দল (ড্রীম ফর ডিসএবিলিটি ফাউন্ডেশন হুইল চেয়ার ক্রিকেট দল) ৭ মে থেকে ১০ মে পর্যন্ত ভারতের কলকাতার এন কে ডি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে এই সিরিজ।
এই উপলক্ষে আজ ৫ মে শুক্রবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এর প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়।
প্রেস ব্রিফিংয়ে ড্রীম ফর ডিসএবিলিটি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি মোঃ হেদায়েতুল আজিজ মুন্না জানান, আগামী ৭ মে থেকে ১০ মে পর্যন্ত ভারতের কলকাতার এন কে ডি স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপাক্ষিক টি-২০ হুইল চেয়ার ক্রিকেট সিরিজ অনুষ্ঠিত হবে। এতে ভারতীয় হুইল চেয়ার ক্রিকেট দলের মোকাবেলা করবে বাংলাদেশের ডিডিএফ হুইল চেয়ার ক্রিকেট দল (ড্রীম ফর ডিসএবিলিটি ফাউন্ডেশন হুইল চেয়ার ক্রিকেট দল)। তিনি জানান, গত ২০১৯ সালে ও ভারতে অনুষ্ঠিত ত্রিদেশীয় ট্রাই নেশন হুইল চেয়ার ক্রিকেট সিরিজে ভারত ও নেপালকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলো ডিডিএফ হুইল চেয়ার ক্রিকেট দল। তিনি বলেন, আমরা প্রত্যাশা করি বিগত বছরের মতো এবারো ভারতের মাটিতে লাল-সবুজের বিজয় নিশান উড়াবো। তিনি জানান, সমাজের মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি আমরা পরিবর্তন করতে চাই। আমরা প্রতিবন্ধীরাও পারি।
প্রেস ব্রিফিংয়ে হুইল চেয়ার ক্রিকেট টিমের উপদেষ্টা, কোচ, অধিনায়কসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। মুন্না বলেন, ২৫ সদস্যের হুইল চেয়ার ক্রিকেট দলটি শনিবার সকাল সাড়ে ৭ টায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে ভারতে যাবে। সিরিজকে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের কাউতলী নিয়াজ মুহম্মদ স্টেডিয়ামে গত কয়েক দিন তারা অনুশীলন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লাসহ জেলায় কর্মরত বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকার সাংবাদিকগণ ও ডিডিএফ হুইল চেয়ার ক্রিকেট দলের উপদেষ্টাগন উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে পহেলা বৈশাখ উদযাপন হয়েছে।
১৪ এপ্রিল শুক্রবার সকালে বাঙালি সংস্কৃতিকর অনুষঙ্গ বর্ষবরণ উদযাপনে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে শহরের লোকনাথ টেংকের পাড় থেকে একটি বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা হয়।
ঢাক আর ঢোলের তালে তালে লাঠিখেলা প্রদর্শনের মাধ্যমে শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় ফারুকী পার্ক চত্বরে গিয়ে সমবেত হয়। সেখানে জাতীয় সঙ্গীত শেষে স্থানীয় শিল্পীদের পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক ও আবৃত্তি অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় স্থানীয় সংসদ সদস্য র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার, পুলিশ সুপার মো. শাখাওয়াত হোসেন, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবিরসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতা ও নানা শ্রেণী পেশার মানুষ সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাবেক ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ডা. মো. আবু সাঈদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাবেক ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ডা. মো. আবু সাঈদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ ২৮ অক্টোবর সোমবার বেলা ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আফরিন আহমেদ হ্যাপি এই আদেশ দেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের পুলিশ পরিদর্শক (ওসি) হাবিবুল্লাহ সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, রোববার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে প্রভাবশালী এই চিকিৎসক নেতাকে গ্রেফতার করা হয়। পরে সন্ধ্যা ৬টায় তাকে আদালতে নেওয়া হয়। সে সময় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আসামি আবু সাঈদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। গতকাল তার শুনানি হয়নি। এরই প্রেক্ষিতে আজ ২৮ অক্টোবর সোমবার আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
ডা. আবু সাঈদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিএমএ’র সভাপতি ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) সাধারণ সম্পাদক। এ ছাড়া তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান।
প্রসঙ্গত, তার বিরুদ্ধে দুটি মামলা রয়েছে। তাকে ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ৬০ নম্বর আসামি হিসেবে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। অন্য মামলায় তিনি উচ্চ আদালত থেকে অস্থায়ী জামিনে রয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়র ক্যাডার কম্পোজিশনের সুরক্ষা, পদোন্নতি, পদসৃজন, স্কেল আপগ্রেডেশন ও আন্তঃ ক্যাডার বৈষম্য নিরসনসহ বিভিন্ন দাবিতে আজ ২৬ মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলন করেছে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি। সকাল সোয়া ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সভাপতি প্রফেসর ড. মো. ইব্রাহিম।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সমিতির সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ হামজা মাহমুদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ এ. এস.এম. শফিকুল্লাহ, প্রফেসর খালেদ খান, আহসান শাহরিয়ার তোফা, মোঃ সাইদুল ইসলাম খান, শায়েলা ইয়াসমিন, মোঃ মোসলেম উদ্দিন, শামসুল হক।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, শিক্ষা ক্যাডার নিয়ন্ত্রিত সরকারি কলেজ সমূহে উচ্চ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা স্তরে প্রায় ৫০ লাখ শিক্ষার্থী অধ্যায়নরত রয়েছে। শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তার সংখ্যা মাত্র ১৬ হাজার। গুরুত্বপূর্ণ এই খাতে ১২ হাজার ৪৪৪ টি পদ সৃজনের প্রস্তাব আটকে আছে ৯ বছর ধরে।
উপরন্ত আমরা লিখিতভাবে আপত্তি জানাবার পরেও বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলভুক্ত প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ৫১২টি পদ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিল বহির্ভুত করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নিয়োগবিধি চুড়ান্ত করা হয়েছে। এটি সুষ্পষ্টই শিক্ষা ক্যাডারের অস্তিত্বের উপর আঘাত। আমরা এ সকল কর্মকান্ডকে সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার শামিল মনে করি। শিক্ষা ক্যাডারকে অন্ধকারে রেখে এই বিধি করার এখতিয়ার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নেই। আমরা শিক্ষা ক্যাডার বিরোধী এসকল কর্মকান্ডের তীব্র প্রতিবাদ জানাই এবং অবিলম্বে এই বিধি বাতিলের দাবি করি।
আমাদের দাবি না মানলে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত মোতাবেক আগামী ২ অক্টোবর সারাদেশে একদিনের কর্মবিরতি পালন করা হবে। এতে দৃশ্যমান অগ্রগতি না হলে ১০, ১১, ১২ অক্টোবর টানা তিনদিনের কর্মবিরতি পালন করা হবে।
লিখিত বক্তব্যে আরো বলা হয়, প্রশাসনসহ অন্যান্য সেক্টরের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে অফিস রয়েছে। কিন্তু জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে শিক্ষা ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনের জন্য শক্তিশালী শিক্ষা প্রশাসন গড়ে উঠেনি। দেশের সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে শিক্ষা ক্যাডার নিয়ন্ত্রিত জেলা ও উপজেলা শিক্ষা প্রশাসন প্রতিষ্ঠা প্রয়োজন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শারমিন নিগার বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ স্মার্ট লিগ্যাল এইড গঠন করতে বড় কিছু করতে হয়না একটিই শুধু ই-সেবা। যেমন একটি স্মার্ট মোবাইল এবং ইন্টারনেট যাহা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গ্রামে গঞ্জে পৌছে দিয়েছেন এবং আজ আমরা তার সুফল ভোগ করছি ভবিষ্যতেও করবো। তিনি বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতির স্বপ্ন এবং এই স্বপ্নে স্বপ্নিত হচ্ছে আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মহোদয়।
আজ ২৮ এপ্রিল রবিবার জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উপলক্ষে র্যালি শেষে আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। তিনি আরো বলেন, সরকারি খরচে অসহায় মানুষের ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করতে স্কুল, এনজিও, ইমাম এবং বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানসহ ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে প্রচার করে লিগ্যাল এইডকে আমরা শক্তিশালী করতে পেরেছি।
তিনি বলেন, যার জন্ম না হলে আমরা আইনগত অধিকারের কথা বলতে পারতামনা তিনি হলেন সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। অনুষ্ঠানে বক্তব্যে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মাসুদ পারভেজ বলেছেন, সংবিধান কর্তৃক স্বীকৃত আইনের চোখে সবাই সমান এবং সমান ভাবে আইনের আশ্রয় নেয়ার অধিকারী। আদালতে আসা দরিদ্র ও অস্বচছল অসহায় ও যাদের আর্থিক সংগত নেই সেই ধরনের লোকদের নির্দেশনা দেয়ার মতো কেউ থাকে না। কিন্তু বর্তমান সরকারের নির্দেশনায় লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে দরিদ্র ও অস্বচছল অসহায়, গরীব মানুষের ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আফরিন আহমেদ হ্যাপী এবং সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাকিবুল হাসান রকির যৌথ সঞ্চালনায় এতে আরো বক্তব্যে রাখেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচার মোহাম্মদ ফারুক, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন সুলতানা, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ,কে এম কামরুজ্জামান মামুন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল মোঃ বিল্লাল হোসেন, জজ কোর্টের পিপি অ্যাডঃ মাহাবুবুল আলম খোকন, জেলা লিগ্যাল এইড এর মাধ্যমে সেবা গ্রহীতা আনোয়ার হোসেন এবং শারমিন বেগম।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুাল-২ এর বিচারক মোহাম্মদ রেজাউল করিম, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আয়েশা আক্তার সুমি, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক মোঃ আবদুল হান্নান, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৩য় আদালতের বিচারক মোঃ আল আমিন, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ শাহাদাত হোসেন, অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাদেকুর রহমান, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সামিউল আলম, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাখাওয়াত হোসেন এবং জেলা জজশীপ, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, আইনজীবী সমিতি, এনজিও,স্কাউট, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা কর্মচারীগন উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্যে রাখেন সিনিয়র সহকারী জজ ও জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার রহিমা আলাউদ্দিন মুন্নি।
র্যালি শেষে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শারমিন নিগার ফিতা কেটে স্টল এবং ভিডিও প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন।