চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর আধুনিক হাসপাতাল প্রাইভেট লিমিটেডের নতুন সংযোজন অত্যাধুনিক রোগ নির্ণয়কারী প্রতিষ্ঠান “আধুনিক মাল্টিকেয়ার ডায়াগনষ্টিক এ- কনসালটেশন লিমিটেড” এর উদ্বোধন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে দিনব্যাপী বিশেষায়িত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়। আজ ৫ অক্টোবর শনিবার সকালে আধুনিক হাসপাতাল প্রাইভেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডাঃ সৈয়দ ইসরার কামালের সভাপতিত্বে “আধুনিক মাল্টিকেয়ার ডায়াগনষ্টিক এ- কনসালটেশন লিমিটেড”এর উদ্বোধন করেন উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মো: ইমরানুল হক ভূঁইয়া।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আধুনিক হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও নাক,কান গলা বিশেষঞ্জ সার্জন সহযোগী অধ্যাপক ডা. রোকন উদ্দিন ভুইয়া, ডায়াগনষ্টিক এ- কনসালটেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও কুন্ডা ইউপি চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন ভূইয়া,পরিচালক ডা: মুকবুল হোসেন,পরিচালক ডাঃ পান্না বনিক,হাজ্বী রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, মো: শাহেদুল ইসলাম,মো: ফরহাজদুক ভুইয়া, স্বপন দেবনাথ, মো: মনিরুজ্জামান,আশরাফুল ইসলাম বাবুল,বীরেন্দ্র বিশ্বাসসহ পরিচালকবৃন্দ, সাংবাদিক, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও সুশীল সমাজ উপস্থিত ছিলেন। পরে এক দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
এদিকে“আধুনিক মাল্টিকেয়ার ডায়াগনষ্টিক এ- কনসালটেশন লিমিটেড” এর উদ্বোধন উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করে।
অন্যদিকে আধুনিক হাসপাতাল কনফারেন্স কক্ষে উন্নত চিকিৎসা’ প্রত্যাশা, প্রাপ্তি ও করণীয় শীর্ষক সাংবাদিক, চিকিৎসক, সুশীল সমাজ ও আধুনিক হাসপাতালের পরিচালকগণের অংশগ্রহণ এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময়কালে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানায়, আধুনিক সকল সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত অত্যাধুনিক “আধুনিক মাল্টিকেয়ার ডায়াগনষ্টিক এ- কনসালটেশনে সকল পরীক্ষা নিরীক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে। যা রোগী একই স্থানে সকল পরীক্ষা ও চিকিৎসা সেবা পাবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নজরুল ও চন্দন দুই বন্ধু, জন্মের পর থেকেই দুই জনের একসঙ্গে বেড়ে ওঠা। দু’জনেই লেখাপড়া শেষে একসঙ্গে একটি স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। দীর্ঘদিন যাবত লিভারজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন শিক্ষক নজরুল ইসলাম (৪৫)।
গতকাল বুধবার দুপুরে নিজ বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার সদর ইউনিয়নের পশ্চিমপাড়ার বাসিন্দা নজরুল ইসলাম।
মুসলিম বন্ধুর লাশের খাটিয়া কাঁধে করে গোরস্তানে নিয়েছেন হিন্দু বন্ধু চন্দন দেব। বন্ধু নজরুলের শেষ বিদায়ে প্রতিটি কাজে অংশ নিয়েছেন চন্দন দেব।
নজরুল ইসলামের জানাযার সময় উপস্থিত মুসল্লিদের উদ্দেশ্য নাসিরনগর আশুতোষ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক চন্দন দেব বলেন, আমাদের জন্ম দুটি গর্ভে কিন্তু আমরা চলেছি ভাইয়ের মতো। নজরুলের মৃত্যুতে আমি ভেঙে পড়েছি। ধর্ম আমাদের আলাদা করতে পারেনি; কিন্তু মৃত্যু আলাদা করে দিল!
সাম্প্রতিক সময়ে দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। এখানে শতবছর ধরে সকল ধর্মের মানুষ পারস্পরিক সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রেখে সুখে-শান্তিতে বসবাস করে আসছে। নজরুল ইসলামের লাশের খাটিয়া কাঁধে তুলে নিয়ে সেই কথা আবার মনে করিয়ে দিয়েছেন চন্দন দেব।
বিজয়লক্ষ্মী কলেজের প্রভাষক বরুণ কান্তি সরকার বলেন, এটাই আমাদের প্রকৃত নাসিরনগর। শুধু চন্দন দেব নয়, এর আগেও হিন্দু পরশমনি নামের একজনের শেষকৃত্যে মুসলমান যুবকরাও ভূমিকা রেখেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ছোট একটি রুম, পাশে টয়লেট। এই রুমে প্রায় ৮-৯ মাস ধরে বন্দি মানসিক ভারসাম্যহীন সুজিত দাস। রুমের দরজার নিচে একটু ফাঁক, এই ফাঁক দিয়েই দেওয়া হয় খাবার। খাবার দেওয়ার পর এই ফাঁকটুকু আবার বন্ধ করে দেয় স্বজনেরা। এভাবেই চলছিলো সুজিতের প্রায় ৮-৯ মাস।
গতকাল সোমবার দুপুরে স্থানীয় একজন ফাঁক দিয়ে সুজিতকে দেখতে পায়। পরে তিনি পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ এসে সুজিতকে উদ্ধার করে। ঘটনাটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার সদর ইউনিয়নের কাশিনগর এলাকার। উদ্ধার সুজিত দাস (৩৪) কাশিনগর এলাকার হরেন্দ্র দাসের ছেলে। উদ্ধারের পর পুলিশ সুজিতকে স্বজনদের মাধ্যমে গোসল করান ও ভালো কাপড় পড়ান।
নাসিরনগর থানার ওসি সোহাগ রানা সাংবাদিকদের জানান, সুজিত মানসিক ভারসাম্যহীন। ৭-৮ বছর আগে তিনি তার চাচাকে আঘাত করেন। পরে সুজিতের আঘাতে তার চাচার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পর সুজিত জেল খাটে। জেল থেকে বের হয়ে আবার পাগলামি শুরু করে সুজিত। এতে পরিবারের সদস্যরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। কাকে, কখন আবার আঘাত করে। পরিবারের স্বজনেরা সুজিতকে অনেক চিকিৎসাও করায়। তাতেও তার কোনো কাজ হয়নি। পরে পরিবারের সদস্যরা নিজেদের নিরাপত্তা স্বার্থে ছোট্ট একটি রুমে তাকে আটকে রাখে। এই রুমে সুজিত প্রায় ৮-৯ মাস আটকা ছিলো।
২৯ এপ্রিল সোমবার দুপুরে স্থানীয় একজনের মাধ্যমে খবর পায় পুলিশ। পরে পুলিশ এসে এই রুম থেকে সুজিতকে উদ্ধার করে। পরিবারের সদস্যদের মাধ্যমে সুজিতকে আবারো চিকিৎসার জন্য পাঠানো হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির এক ডিলারের বিরুদ্ধে চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কর্মসূচির আওতায় সুবিধাভোগীদের ১৫ টাকা দরে ৩০ কেজি চাল দেওয়ার কথা। তবে দেওয়া হচ্ছে ২৭-২৮ কেজি। বিতরণের সময় সরকারি প্রতিনিধি হিসেবে ট্যাগ অফিসার থাকার কথা থাকলেও সে নিয়ম মানা হচ্ছে না। এতে ঠকছেন হতদরিদ্ররা। বিষয়টি ডিলার স্বীকার করলেও একে অন্যকে দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন সঠিক ওজনে চাল দিচ্ছেন না ডিলার। উপজেলার ফান্দাউক গ্রামে এ অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে। অভিযুক্ত ডিলারের নাম মো. বদর আলম। তিনি ওই গ্রামের বাসিন্দা। এমন অভিযোগ পাওয়ার পর সরেজমিন গিয়ে সুবিধাভোগীদের চাল মেপে পাওয়া গেছে ২৮ কেজি।
উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, হতদরিদ্রদের জন্য খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ১৩টি ইউনিয়নে ২৬ ডিলার ও ৮ হাজার ৭০৫ উপকারভোগীর নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। ফান্দাউক ইউনিয়নের ডিলার বদর আলমের মাধ্যমে ৩০৪ জন চাল পাচ্ছেন। গত ২২ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়েছে চাল বিতরণের কাজ। শেষ হওয়ার কথা ৭ মার্চ।
গত সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে সরেজমিন দেখা গেছে, ডিলার বদরের দোকানের সামনে কয়েকশ লোক জড়ো হয়েছেন। তাঁরা কার্ড দেখিয়ে সারিবদ্ধভাবে চাল নিচ্ছেন। কয়েকজন ওজনে কম দেওয়ায় চাল না নিয়ে বাড়িতে চলে যান। প্রতিবাদ করলে নাম কেটে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ তাঁদের।
সেখানে কথা হয় শিউলি বেগম ও মুর্শিদা বেগমের সঙ্গে। তাঁরা জানান, অশিক্ষিত হওয়ায় মিটারের মাপ বোঝেন না। বাড়িতে চাল নিয়ে দেখেন তিন কেজি কম। বেশি কথা বললে নাম কেটে দেবে। এ জন্য কিছু বলার সাহস পান না।
আলাল মিয়া, নজরুল মিয়া ও পৈলন খাঁ অভিযোগ করেন, চাল নিতে এলে ডিলার বলেছে, দুই কেজি কম নিতে হবে। এ জন্য তাঁরা চাল নেবেন না। দুই বছর ধরেই কম দেওয়া হচ্ছে। চাল দেওয়ার সময় সরকারি লোক থাকার কথা। কিন্তু তারা ৫-১০ মিনিট থেকে চলে যায়। এ দিন সরকারি লোক আসেনি বলে জানান তাঁরা।
এসব অভিযোগের বিষয়ে ডিলার মো. বদর আলম বলেন, ‘আমার কী করার আছে। সরকারি গুদাম থেকে বস্তায় দু-তিন কেজি চাল কম থাকে। এরপরও আমি বলেছি ৩০ কেজি করে চাল দেওয়ার জন্য। হয়তো শ্রমিকরা ভুল করেছে।’ ট্যাগ অফিসার ছাড়া চাল দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আজকে ট্যাগ অফিসার আসেনি।’
সরকারি ট্যাগ অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করার কথা উপজেলা স্বাস্থ্য সহকারী মো. মোজাম্মেল হকের। তিনি সেখানে ছিলেন না। তিনি বলেন, ‘আমি সরকারি চাকরি করি। আমার দায়িত্ব হাসপাতালে। চাল বিতরণে অনিয়ম হলে সেটা আমার দেখার কথা না। সেটি দেখবেন খাদ্য কর্মকর্তা।’
ডিলার ও ট্যাগ অফিসারের এমন দাবির বিরোধিতা করে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার আচার্য বলেন, ‘চাল বিতরণের সময় ট্যাগ অফিসার উপস্থিত থাকবেন। গুদাম থেকে চাল কম দেওয়ার সুযোগ নেই।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফকরুল ইসলাম বলেন, হতদরিদ্রদের চাল বিতরণে ওজনে কম দেওয়ার সুযোগ নেই। অভিযোগ সত্য হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘পরিবর্তনশীল ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনে সাক্ষরতার প্রসার’ এই প্রতিপাদ্য সামনে রেখে নাসিরনগরে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত হয়েছে।
আজ ৮ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সকালে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর আয়োজনে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয়। র্যালিটি উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
র্যালি শেষে উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ফখরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান রাফি উদ্দিন আহমদ।
সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহাগ রানা, উপজেলা প্রকৌশলী রবিউল হুসাইন, শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ ইকবাল মিয়া, প্রেসক্লাব সভাপতি সুজিত কুমার চক্রবর্তী প্রমুখ।
১৯৬৫ সালের ১৭ নভেম্বর জাতিসংঘ শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা (ইউনেসকো) ৮ সেপ্টেম্বরকে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। ১৯৬৬ সালে বিশ্বে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উদযাপন করা হয়। ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও সমাজের মধ্যে শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা ও তাৎপর্য তুলে ধরার লক্ষ্যে প্রতিবছর এ দিবসটি পালন করা হয়ে থাকে। দিবসটি উদযাপনের মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিভিন্ন দেশের সাক্ষরতা ও বয়স্ক শিক্ষার অবস্থা তুলে ধরা হয়।
দেশে বর্তমানে সাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। গতবছর অর্থাৎ ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে এ হার ছিল ৭৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ। সে হিসাবে এক বছরে দেশে সাক্ষরতার হার বেড়েছে ১ দশমিক ৪২ শতাংশ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা সদরের ফিরোজিয়া হাফিজিয়িা মাদরাসার হাফেজ ছাত্রদের পাগড়ী প্রদান করা হয়েছে। আজ ৫ এপ্রিল শুক্রবার বাদ জুমা মাদরাসা মসজিদে পাগড়ী প্রদান করা হয়।.
মাদরাসা পরিচালনা কমিটির সহ-সভাপতি ও মাদরাসার দাতা মোঃ নাছির চৌধুরীর সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন মাদরাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ইমরানুল হক ভূইয়া।
মাদরাসা পরিচালনা কমিটির সম্পাদক সাংবাদিক আকতার হোসেন ভূইয়ার সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন মাদ্রাসা জামে মসজিদের খতিব মূফতি মাওলানা নজরুল ইসলাম, ইমাম ও প্রধান শিক্ষক হাফেজ মোঃ ইয়াইয়া মাহমুদ।
এসময় মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির কোষাধ্যক্ষ প্রধান শিক্ষক এবিএম ছালেম,সদস্য হাজী আলামিন চৌধুরী,ইলিয়াছ মিয়া,প্রধান শিক্ষক আবদুর রহিমসহ পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দ,শিক্ষার্থী ও মুসল্লীগণ উপস্থিত ছিলেন। মাদ্রাসার ৩ জন হাফেজ মো: জাকির হোসেন,হাফেজ মো: আবুল খায়ের ও হাফেজ মো: রাকিবুল ইসলামের মাথায় পরিধান করান মাদ্রাসা জামে মসজিদের খতিব মূফতি মাওলানা নজরুল ইসলাম। নামাজ শেষে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।