চলারপথে রিপোর্ট :
সড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত এক নারীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ ৭ অক্টোবর সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুলতানপুর-আখাউড়া আঞ্চলিক সড়কের বাসুদেব ইউপির কোট্টা সড়কের পাশ থেকে এ লাশ উদ্ধার করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ মোজাফফর হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বিকেলে সদর উপজেলার বাসুদেব ইউপির কোট্টা সড়কের পাশে লাশ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। পরে সেখান থেকে একজন জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করে পুলিশকে অবহিত করেন। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে প্রেরণ করে। ওসি আরো জানান, অজ্ঞাত নারীর বয়স আনুমানিক ২৫। তার নাম-পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে। নিহতের শরীরে গোলাপী রঙের বোরখা ছিল। লাশের বিভিন্ন অংশে পিঁপড়া ও পোকামাকড় কামড়ে মাংস তুলে ফেলেছে। তাৎক্ষণিকভাবে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, রোববার দিবাগত রাতে যে কেউ তাকে হত্যা করে ফেলে যায়। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের অংশ হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লিফলেট বিতরণ করেছে বিএনপি ও অঙ্গ-সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
আজ ২৯ ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে সদর উপজেলার বুধল ইউনিয়নের নন্দনপুর বিসিক শিল্পনগরী এলাকা, নন্দনপুর বাজার, বুধলসহ বিভিন্ন এলাকায় তারা লিফলেট বিতরণ করেন।
লিফলেট বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান আহবায়ক কমিটির সদস্য জহিরুল হক খোকন, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবি.এম. মোমিনুল হক, সদর উপজেলা বিএনপির আহবায়ক জহিরুল ইসলাম চৌধুরী, সদস্য সচিব আলমগীর হোসেন, জেলা যুবদলের সভাপতি মোঃ শামীম মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আতিকুল হক জালাল প্রমুখ।
এ সময় এক সংক্ষিপ্ত এক সভায় জেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক জহিরুল হক খোকন বলেন, নির্বাচন বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের অংশ হিসেবে লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, প্রহসনের নামে ডামি নির্বাচন দেশের জণগন মানেনা মানবেও না। তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ছাড়া এদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবেনা। আমরা নির্বাচনের দাবি আদায় করেই ঘরে ফিরবো।
উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাদের মধ্যে আভ্যন্তরীন বিরোধ এখন চরমে। জেলা বিএনপিতে রয়েছে দুটি গ্রুপ। দুটি পক্ষের মধ্যে প্রকাশ্যে বিরোধ থাকায় তারা ঠিকভাবে কর্মসূচিও পালন করতে পারছেন না। এছাড়াও জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচিসহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের অনেক শীর্ষ নেতাই বর্তমানে বিভিন্ন মামলায় কারাগারে রয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ফ্ল্যাট বাসা থেকে শরীর মীর (৪০) নামের এক ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ ১১ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বিয়াল্লিশ্বর গ্রামের একটি ফ্ল্যাট বাসা থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত শরীর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়নের বিয়াল্লিশ্বর মীরবাড়ির মৃত আব্দুল কাইয়ুম মীরের ছেলে৷ তিনি স্থানীয়ভাবে একজন পরিচিত ব্যবসায়ী এবং কান্দিপাড়ার সিরাজিয়া ট্রেইলার্সের মালিক ছিলেন।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, দুই দিন আগে রাতে তিনি নিজ ভাড়া বাসায় প্রবেশ করার পর আর বাইরে বের হননি। এদিকে তার স্ত্রী সিজারিয়ান অপারেশনের জন্য শহরের একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে ভর্তি থাকায় ফ্ল্যাটে তিনি একাই ছিলেন।
স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার সকালে ওই ফ্ল্যাট থেকে দুর্গন্ধ বের হতে থাকে। পাশের ফ্ল্যাটের বাসিন্দারা বিষয়টি বুঝতে পেরে বাড়ির মালিককে অবগত করেন। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হলে তারা দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন, তিনি হৃদরোগ বা অন্য কোনো শারীরিক জটিলতায় মারা যেতে পারেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম জানান, আমরা ফ্ল্যাট থেকে একজনের লাশ উদ্ধার করেছি। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়েছে। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপির নৌকা প্রতিকের সমর্থনে আজ ২৫ ডিসেম্বর সোমবার স্থানীয় বঙ্গবন্ধু স্কয়ারের জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখন পৌর মুক্ত মঞ্চে নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গণমানুষের নেতা, নিরাপদ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার স্থপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভানেত্রী মিনারা আলমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভেকেট তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাতের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত নারী সমাবেশে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন, মাউশির সাবেক ডিজি ও ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ফাহিমা খাতুন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য পারভীন জামান কল্পনা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর সভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির, জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ মোঃ আবু সাঈদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা। স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও পিপি অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম খোকন।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, নারীরা এখন যে নিরাপদে আছেন, সে নিরাপদ আপনারা বজায় রাখবেন কিনা, সেটা আপনারাই ভাববেন। কারো প্রভাবে আপনার সন্তান যদি মাদকাসক্ত হয়ে যায় তাহলে আপনি সেই নিরাপদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া বজায় রাখতে পারবেন না। এই নিরাপদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া গড়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রার্থী, নৌকার প্রার্থী।
তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডের ফিরিস্তি তুলে ধরে বলেন, দেশে উন্নয়ন-অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে নৌকা মার্কাকে বিজয়ী করবেন।
তিনি আগামী ৭ জানুয়ারী সারাদিন নৌকা প্রতিকে ভোট দেয়ার জন্যে ভোটারদের প্রতি আহবান জানান। সমাবেশে বিপুল সংখ্যক নারী উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুল কাদের বলেছেন, ছাত্র-জনতার ঐক্যবদ্ধ ভূমিকার কারণে গত ১৭ বছরের নিপীড়িত শাসন ব্যবস্থাকে বিতাড়িত করতে পেরেছে। এই আন্দোলন শুধুমাত্র ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের বিরুদ্ধে নয়, বরং রাষ্ট্রের অপব্যবস্থার বিরুদ্ধেও ছিল। আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে হঠানো গেলেও তাদের সাঙ্গপাঙ্গরা এখনো নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আন্দোলনের গতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পাঁয়তারা করে বেড়াচ্ছে। তারা কখনো আনসার বা ভিন্ন রুপে ফিরে আসে। তাই আমরা লঙ্কার সিস্টেমকে বদলাতে চাই যাতে কেউ লঙ্কায় গিয়ে রাবন হতে না পারে। সংখ্যালঘুদের দুর্গা পূজাকে ঘিরে একটি মহল ছাত্র সমাজকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চেষ্টা করবে। তাই দূর্গাপূজাকে নির্বিঘ্ন ও সফল করতে ছাত্র-জনতাসহ সকলকে পাশে থাকতে আহ্বান জানান।
আজ ১১ সেপ্টেম্বর বুধবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের জাতীয় বীর আব্দুল কুদ্দস মাখন পৌর মুক্তমঞ্চে শহীদ পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ এবং দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ছাত্র-নাগরিক মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি আরো বলেন, যারা ছাত্রদের বুকে গুলি চালিয়ে রক্ত ঝড়িয়েছে তাদের অচিরেই বিচারের আওতায় আনা হবে। আন্দোলনে নিহত ও আহতদের কল্যাণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুসের সাথে কথা হয়েছে। ফাউন্ডেশন গঠনের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। ফাউন্ডেশন গঠনের পর প্রত্যেক নিহত ও আহতদের পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা ও একজন করে সরকারি চাকরীর নিশ্চয়তা দেয়া হবে।
সীমান্ত হত্যার কথা উল্লেখ করে বলেন, প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক হবে, কোন নতজানু সম্পর্ক হবে না। সেই সম্পর্ক হবে ন্যায্য ও সমমর্যাদার।
জিয়া উদ্দিন আয়ান তাঁর বক্তব্যে বলেন, এটা ছাত্রদের প্রতিনিধির সরকার। আস্থা রাখতে হবে এ সরকারের প্রতি। আগে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এর আগে কেউ ক্ষমতায় আসতে পারবে না। শেখ হাসিনা যে গর্তেই লুকিয়ে থাকুক না কেন, তাকে বের করে এনে ফাঁসি দিতে হবে। এজন্য সরকারকে চাপ দিতে হবে। যে সরকারই ক্ষমতায় আসুক তাদেরকে চাপে রাখতে হবে। প্রয়োজনে আবার আন্দোলনে নামতে হবে। আন্দোলনের সময় সারাদেশে পুলিশ নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে। এই পুলিশকে ঢেলে সাজাতে হবে। এমনভাবে সাজাতে হবে যেন-গুলি করা তো দূরের কথা কোনো পুলিশ যেন চোখ রাঙিয়ে কথা বলতে না পারে।
আন্দোলনে নিহত তানজিন মাহমুদ সুজনের বোন ইসরাত জাহান বলেন, পুলিশ নৃশংসভাবে হত্যাকান্ড চালিয়েছে। আমার ভাইসহ ছয়জনকে হত্যার পর পিকআপ ভ্যানে করে লাশ আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়, যেন চেনা না যায়। সঙ্গে থাকা স্কুলের আইডি দেখে ভাইকে চিহ্নিত করা হয়। আমি আমার ভাইসহ সকল শহীদের বিচার দাবি করছি।
সভায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক হামযা মাহবুবে সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন সহ সমন্বয়ক আতিক মুন্সী, খালিদ হাসান, মোঃ মহিউদ্দিন, সমন্বয়ক জিয়া উদ্দিন আয়ান, আলী আহমেদ আরাফ. মোঃ ইব্রাহিম। এছাড়াও সভায় বিভিন্ন শহীদ পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সাইদুর রহমান, শাহজাহান মোল্লা, ইসরাত জাহান প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, দেশের প্রাচীনতম চিকিৎসা পদ্ধতি “হোমিওপ্যাথিক” চিকিৎসা ব্যবস্থাকে সার্বজনিনভাবে গ্রহণযোগ্য ও প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। দেশ, জাতি এবং গোটা বিশ্ব উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে এগিয়ে গেলেও চিকিৎসা ক্ষেত্রে ‘এন্টিবাইয়োটিকের’ প্রয়োগে রোগাক্রান্ত বিপুল জনগোষ্ঠীকে বিপদজনক পথে টেলে দিচ্ছে। সেই ক্ষেত্রে দেশের প্রাচীনতম চিকিৎসা পদ্ধতি ‘হোমিওপ্যাথিক’ চিকিৎসার প্রচার ও প্রসারে ‘এন্টিবাইয়োটিকের’ কুপ্রভাব থেকে জাতিকে রক্ষা করা সম্ভব হবে।
তিনি গতকাল জেলাপরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক সম্মেলন ও প্রশিক্ষণ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এই অভিমত ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার আয়োজনে ডাঃ মোঃ আব্দুল কাদিরের সভাপতিত্বে এবং ডাঃ মোঃ ফারুকের সঞ্চালনায় বিশিষ্ট চিকিৎসা বিজ্ঞানি ডাঃ শেখ ফারুক এলাহী প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সম্মেলনে স্থানীয় বিশিষ্ট হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক সহ জেলার বিপুল সংখ্যক চিকিৎসক উপস্থিত ছিলেন।