চলারপথে রিপোর্ট :
চট্টগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি প্রবীর কুমার রায়ের সাথে আজ ৭ অক্টোবর সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার জাবেদুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত ডিআইজি প্রবীর কুমার রায়।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইকবাল হোছাইন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জয়নাল আবেদিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) বিল্লাল হোসেন, জেলা পজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি পরিতোষ রায়, সাধারণ সম্পাদক প্রবীর চৌধুরী রিপন।
উক্ত সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক বিদ্যুৎ বৈদ্য, সদর উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি সব্যসাচী পাল, আনন্দময়ী কালীবাড়ি ট্রাষ্টি বোর্ডের সভাপতি অরুপ রায়, কাল ভৈরব মন্দির কমিটির সভাপতি স্বপন ভট্টাচার্য, ভাদুঘর সাহা পাড়া মন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুমন সাহা, রঘুনাথ জিউর দুর্গা মন্ডপ কমিটির সাধারণ সম্পাদক সন্তোস ঘোষ, রামরাইলের পরিতোষ দেব নাথ প্রমুখ।
সভায় প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, নির্বিঘ্নে শারদীয় দুর্গাপূজা সম্পন্ন করারই হচ্ছে আমাদের মূল লক্ষ্য। আমরা সবাই মিলে মিশে এই উৎসব সম্পন্ন করতে চাই। সকল মন্ডপে নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক রাখার জন্য সকলের অনুরোধ জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘স্বাস্থ্য সুরক্ষায় পরিস্কার হাত সর্বদা গুরুত্বপূর্ণ’ এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার আয়োজনে ও IUGIP, এলডিইডি এর সহযোগিতায় জাতীয় স্যানিটেশন মাস ও বিশ^ হাত ধোয়া দিবস ২০২৪ পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে সকাল ১০টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার অস্থায়ী কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি র্যালি বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে এক আলোচনা সভায় মিলিত হয়।
পৌর প্রশাসক মোহাম্মদ রুহুল আমিন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক ও পৌর পরিষদ সদস্য সুশান্ত সাহা, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ও পৌর পরিষদ সদস্য মোঃ শামসুর রহমান, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও পৌর পরিষদ সদস্য নিরূপা ভৌমিক, তরী বাংলাদেশ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সভাপতি মোঃ শামীম আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক খালেদা আক্তার মুন্নী, পৌরসভার হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মোহাম্মদ গোলাম কাউছার, সহকারী প্রকৌশলী সবুজ কাজী, শহর পরিকল্পনাবিদ জান্নাতুল ফেরদৌস আরা, IUGIP প্রকল্পের সিডিএ মোজাম্মেল হক মজুমদার প্রমুখ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন পৌরসভার সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তা মুখলেছুর রহমান। সভায় সভাপতির বক্তব্যে পৌর প্রশাসক মোহাম্মদ রুহুল আমিন বলেন, বিশ্ব ব্যাপী জনসচেতনতা তৈরী ও উদ্বুদ্ধ করনের জন্য চালানো একটি প্রচারণামূলক দিবস হচ্ছে বিশ্ব হাতধোয়া দিবস। তিনি বলেন, স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। হাত ধোয়া ছাড়া যে কোন খাবার গ্রহন করলে এটা শরীরের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে।
এছাড়াও বক্তারা হাত দোয়ার উপর গুরুত্ব আরোপসহ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকার জন্য সকলকে সচেতন করেন এবং জীবানুমুক্ত না থাকলে শরীরে বিভিন্ন ভাইরাস আক্রান্ত হয় বলেও সর্তকর্তসহ বিভিন্ন দিকনিদের্শনা মূলক বক্তব্য রাখেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে ছিটকে পড়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন অপর একজন। ১১ আগস্ট শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টির দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের কলেজপাড়ার লেভেল ক্রসিং এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া ব্যক্তির নাম মাইন উদ্দিন (৪০)। তিনি কুমিল্লার হোমনা উপজেলার ঘনিয়ারচর গ্রামের মৃত রোককু মিয়ার ছেলে। ছিটকে পড়ে আহত অপর ব্যক্তি হলেন জগত মিয়া (৫০)। তিনি নরসিংদীর বেলাব উপজেলার বাড়িচা গ্রামের আবদুর রেজ্জাক মিয়ার ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) মো. হাতেম আলী ভূঁইয়া বলেন, আখাউড়ার খড়মপুর মাজারে বার্ষিক ওরসে যাওয়ার জন্য অনেকে ট্রেনের ছাদে ওঠেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে আখাউড়াগামী তিতাস কমিউটার ট্রেনটি শহরের কলেজপাড়ার লেভেল ক্রসিং এলাকা অতিক্রম করার সময় ওই দুই ব্যক্তি হঠাৎ ট্রেনের ছাদ থেকে নিচে পড়ে যান। এ সময় ট্রেনের চাকায় মাইন উদ্দিনের বাঁ পা কাটা পড়ে। আর জগত মিয়া রেললাইনের পাশে ছিটকে পড়েন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে যান। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মাইন উদ্দিন মারা যান। আহত জগত মিয়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। নিহত ব্যক্তির লাশ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অধিক দামে কাপড় ও ফল বিক্রির দায়ে চার প্রতিষ্ঠানকে ২৩ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
আজ ২৫ মার্চ সোমবার দুপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারি পরিচালক মোঃ মেহেদী হাসান শহরের হালদারপাড়া ও মসজিদ রোডে অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা করেন।
এ ব্যাপারে অভিযান পরিচালনাকারী ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারি পরিচালক মোঃ মেহেদী হাসান জানান, পবিত্র রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল ও ভেজাল পণ্যের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়তই বাজারে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
অভিযানের অংশ হিসেবে সোমবার দুপুরে শহরে হালদারপাড়ায় কাপড়ের দোকান ও মসজিদ রোডে ফলের দোকান ও ফলের দোকানে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এ সময় দেখা যায় হালদারপাড়ার ফড়িং ও ফ্রেঞ্জি নামে কাপড়ের দোকানে এক দাম লিখে রাখা হয়। কিন্তু তারা অনেকের কাছে লিখে রাখা দামের কম দামেও বিক্রি করছিলেন। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে ফড়িংকে ১০ হাজার ও ফ্রেঞ্জিকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
তিনি বলেন, মসজিদ রোডে বেশি দামে ফল বিক্রি করায় দায়ে ২ দোকানিকে ৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানার পাশাপাশি তাদের সর্তকও করা হয়। ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পাদুকা শিল্পে আঁচ লেগেছে। এক সময় ঈদের আগে জেলার পাদুকা পল্লীতে চরম ব্যস্ততা থাকতো। কিন্তু এবারে দেখা মিলছে চিত্র ভিন্ন।
একদিকে উপকরণের মূল্য বৃদ্ধি, অন্যদিকে মন্দার প্রভাবে কাজ কমে যাওয়ায় কারখানা টিকিয়ে রাখতে হিমশিম খেতে হচ্ছে মালিকদের। সেইসঙ্গে যেটুকু কাজ মিলেছে, তাও করতে গিয়ে লোডশেডিংয়ের ছোবল পহাতে হচ্ছে।
এদিকে, অটো মেশিনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কুলিয়ে উঠতে পারছেন না হাতে জুতা তৈরির আদি কারাখানাগুলো। এছাড়া দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির বাজারে মজুরি না বাড়ায় হতাশ পাদুকা কারিগররা।
সরেজমিনে পাদুকা শিল্প পল্লীতে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে ঈদের আগে জুতা তৈরির যে ব্যস্ততা সচরাচর থাকতো সেটি আর আগের মতো নেই। হাতে তৈরির কারখানাগগুলোতে শ্রমিকের পরিমানও কমে গেছে। নেই কোনো কর্মচাঞ্চলতা। যে পরিমান অর্ডার পাওয়া গেছে, তা নিয়ে কাজ করছেন তারা।
পাদুকা তৈরির কারিগর এরশাদ মিয়া বলেন, বর্তমানে আমাদের কাজকর্ম অনেক কমে গেছে। চার বছর ধরে চায়না অটো মেশিনের কারণে আমাদের হাতে তৈরি জুতাগুলোর কদর কমে গেছে। আগে একটি কারখানাতে ২০/২৫ জন শ্রমিক কাজ করলেও এখন মাত্র চার থেকে পাঁচজন শ্রমিক আছে। রমজান মাস যে আমাদের মৌসুম তা বুঝাই যাচ্ছে না। কাজ না থাকায় অনেক কারিগররা এখন অন্যান্য পেশায় চলে গেছেন।
প্রবীণ কারিগর এরশাদ মিয়া বলেন, ৩০ বছর ধরে আমি এই পেশার সঙ্গে জড়িত। আগে চাহিদা অনেক ভালো ছিল। অটোমেশিনের কোম্পানি বের হয়ে আমাদের চাহিদা কমে গেছে। যে কাজ তা দিয়ে এখন আর কাঙ্খিত মুনাফা পাওয়া যায় না। পরিবার নিয়ে চলতে এখন কষ্ট হচ্ছে।
কারিগর বাদশা মিয়া বলেন, দিন দিন সবকিছুর দাম বাড়লেও আমাদের মজুরির দাম আর বাড়ছে না। প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা কাজ করে ৫০০ টাকা মতো রোজগার হয়। কিন্তু নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যর দাম বেড়ে যাওয়ায় এই টাকা দিয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয়।
পাদুকার একাধিক ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, করোনা পরিস্থিতির পর অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব পড়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পাদুকা শিল্পে। আর যেটুকু জুতা তৈরির অর্ডার মিলেছে, লোডশেডিংয়ের কারণে তাও করতে গিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে। বাজারের প্রতিযোগিতায় টিকতে গিয়ে কম মূল্যে তাদের জুতা বিক্রি করতে হচ্ছে। আর জুতা তৈরির উপকরণগুলোর দাম যেভাবে বেড়েছে, সেই অনুপাতে জুতার মূল্য বাড়ে নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১৯৬৩ সাল থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় পাদুকা শিল্পের যাত্রা শুরু হয়। নান্দনিক ডিজাইন ও গুনগত মান ভালো হওয়ায় ক্রমেই বিকাশ ঘটতে থাকে এ শিল্পের। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এখানকার জুতার বেশ শুনাম। তবে গেল কয়েক বছর ধরে এই শিল্প খাতটি অনেকটাই দমে গেছে।
মাত্র কয়েক বছর আগেও জেলায় ৫ শতাধিক পাদুকা কারখানা থাকলেও এখন তা কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৫০ এর ঘরে। কোনোরকমে টিকে থাকা অবশিষ্ট কারখানাগুলো চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। এসব কারখানার মধ্যে ২৫টি অটোমেটিক মেশিন এবং বাকিগুলোতে হাতেই তৈরি হয় লেডিস, জেন্টস, শিশুদের জন্য বিভিন্ন ডিজাইনের জুতা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফুট ওয়্যার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ মিয়া বলেন, জুতার উপকরণগুলোর দাম দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ায় আমাদের জুতা তৈরি করে বিক্রি করতে লোকশান গুনতে হচ্ছে। এছাড়া লোডশেডিংয়ের কারণে কাজ করতে না পারায় আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি। সরকারিভাবে সহযোগিতা পেলে এই শিল্পকে টিকিয়ে রাখা যাবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৌর এলাকার ছয়বাড়িয়া ডিসি প্রজেক্টে থাকা কাশবনে চলছে ছবি তোলার হিড়িক। প্রজেক্টের নির্মাণ কাজ এখনো শেষ না হওয়ায় পুরো প্রজেক্টেই ছেয়ে গেছে এখন কাশবনে। ডিসি প্রজেক্টের ভেতরেই নির্মিত হয়েছে মডেল মসজিদ। মডেল মসজিদ নির্মাণ হওয়ার পর যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছে কাশবনও।
মডেল মসজিদ ও কাশফুলে মিলে ডিসি প্রজেক্ট এলাকাকে হয়ে উঠেছে নৈসর্গিক সৌন্দর্যের ভান্ডার। প্রতিদিন কাশফুল দেখতে সেখানে ভীড় জমে হাজারো মানুষের। দুপুরের পর থেকেই সেখানে ঢল নামে প্রকৃতিপ্রেমীদের। মানুষ দল বেঁধে সেখানে যান কাশফুলের শুভ্রতা উপভোগ করতে।
প্রকৃতিপ্রেমীরা সেখানে গিয়ে ছবি তুলেন। প্রতিদিন হাজারের মানুষের পদভারে সেখানে এক অভ‚তপূর্ব দৃশ্যের অবতারণা হয়।
সেখানে ছবি তোলার জন্য রয়েছে কয়েকজন পেশাদার ফটোগ্রাফার। প্রকৃতিপ্রেমীদের অনেকেই আবার খাদেমের অনুরোধ না শুনে মসজিদের বারান্দা, মসজিদের দোতলায় গিয়েও ছবি তুলেন। এতে করে মসজিদের পবিত্রতা নষ্ট হচ্ছে। প্রকৃতিপ্রেমী আশরাফ মেহেদী বলেন, এই জায়গায় এলে আর বাড়ি যেতে মন চায়না। কাশবনে মিলিয়ে যেতে মন চায়।
পরিবার পরিজন নিয়ে ঘুরতে আসা আজিজ আহমেদ বলেন- সুযোগ পেলেই পরিবারের সবাইকে নিয়ে এখানে ঘুরতে আসি। কাশবনের সাথে মডেল মসজিদটিও এ জায়গার সৌন্দর্য্য আরো বাড়িয়ে দিয়েছে।
সেখানে ঘুরতে যাওয়া হাফেজ মোঃ আবদুল্লাহ আল মামুন খান বলেন, সৌন্দর্য্য মহান আল্লাহর দান। তিনি বলেন, মসজিদের পবিত্রতা নষ্ট করা কারো উচিত নয়। তিনি ছবি তোলার সময় সবাইকে সচেতন হওয়ার আহবান জানান।