ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মজলিশপুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে মাওঃ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে মাওঃ ইউসুফ বিন ইয়াকুবের পরিচালনায় মজলিশপুর ইউনিয়নের উলামা মাশায়েখদের এক আলোচনা সভা ১০ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিকাল ৩ টায় অনুষ্ঠিত হয়।
এতে বক্তব্য রাখের মাওঃ হারুন আল হাবীব, মুফতী আব্দুল হান্নান কাসেমী, মাওঃ আমিনুল ইসলাম, মাওঃ আল আমিন মামুন, মাওঃ মুশাহিদুল ইসলাম, মাওঃ উসমান গণি, মাওঃ হাবিবুর রহমান, মাওঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন, হাফেজ মাওঃ ইসহাক, মাওঃ জাকির হোসাইন, মাওঃ দেলুয়ার, মাওঃ মুফতী বিল্লাল, মাওঃ সাইফুল ইসলাম মঞ্জু, মাওঃ এমদাদ, হাফেজ শফিক, হাফেজ আনোয়ার, মাওঃ নাসির, মাওঃ মুক্তার, মাওঃ ফয়সাল আহমেদ সুলতান, মাওঃ ইলিয়াস, মাওঃ শামিম, মাওঃ হাফিজ, মাওঃ মাহমুদ, প্রমুুখ।
আলোচনা সভায় সকলের পরামর্শ ক্রমে মুফতি আব্দুল হান্নান কাসেমী কে সভাপতি মাওঃ আল আমিন মামুন কে সাধারণ সম্পাদক মাওঃ ইউসুফ বিন ইয়াকুব কে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৫১ সদস্য ইত্তেহাদুল উলামা ত্বলাবা ঐক্য পরিষদ কমিটি গঠন করা হয়েছে।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কৃষকলীগের উদ্যোগে বৃক্ষরোপন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে আজ ১ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদত বার্ষিকী “জাতীয় শোক দিবস” উপলক্ষে জেলা আওয়ামী লীগের মাসব্যাপী কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
সকাল ১০টায় সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপন কর্মসূচির উদ্বোধন করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার।
এ সময় জেলা আওয়ামী লীগ নেতা খোকন কান্তি আচার্য্য, পৌর আওয়ামীলীগ নেতা মাসুকুল কবির সহ ডাঃ মোঃ অলিউর রহমান, মোঃ আলাউদ্দিন, আবুল বাছের চৌধুরী, এহসানুল হক, আঞ্জুআরা বেগম প্রমুখসহ জেলা ও শহর কৃষকলীগ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিএনপির চলমান নাশকতামূলক হরতাল ও অবরোধের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শান্তি সমাবেশ ও পদযাত্রা করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ।
আজ ২৯ নভেম্বর বুধবার সকাল সাড়ে ১০ টায় শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে এ কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন।
জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক মো. মনির হোসেন এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও বারবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি হাজি মো. হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমএইচ মাহবুব আলম, পৌর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম।
এসময় অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা মুজিবুর রহমান, অ্যাড. মাহবুবুল আলম খোকন, গোলাম মহিউদ্দিন খান খোকন, শেখ মো. মহসিন, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তানজিল আহমেদ, মহসিন মিয়া, সৈয়দ মিজানুর রেজা, হাজি ফারুক আহমেদ, জায়েদুল হক, স্বপন রায়, মাহমুদুর রহমান জগলু, কাচন মিয়া, সৈয়দ মো. আসলাম, ফারুকুল ইসলাম, খোকন কান্তি আচার্য,সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবুল কালাম ভূঞা, জেলা যুবলীগ সভাপতি এড.শাহানুর ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক এড.সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, মহিলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা মুজিব, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি অ্যাড. লোকমান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান আরিফ, জেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি অ্যাড. আবু কাউসার, সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান আশা, জেলা কৃষকলীগ আহবায়ক সাদেকুর রহমান শরীফ, যুগ্ম-আহবায়ক সেলিম ভূঞা, জেলা যুব মহিলা লীগ সভাপতি রাবেয়া খাতুন রাখী, সাধারণ সম্পাদক আলম তারা দুলি, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন শোভন, জেলা মৎস্যজীবী লীগ সভাপতি আবদুর রহমান,সাধারণ সম্পাদক শাহপরান, তাঁতী লীগ সভাপতি আসাদুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দুলাল।
সমাবেশ শেষে পদযাত্রাটি কাউতলী মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘবদ্ধ অপহরণ চক্রের ৯ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল রবিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে পৌর শহরের কাউতলী এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে আনিসুল হক নামে অপহৃত এক ব্যবসায়ীকে উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের কান্দিপাড়ার শাকিল প্রকাশ লায়ন শাকিল (৩৫), শাকিলের স্ত্রী হাবিবা আক্তার (২৯), শহরের শিমরাইলকান্দির এনামুল হক প্রকাশ জুয়েল (৩০), একই এলাকার জোনায়েদ (২৭), সাইমন ইসলাম প্রকাশ রাজু সিকদার (২৫), জেলার কসবা উপজেলার সাহাপুর গ্রামের জোনাকি প্রকাশ শিউলী (২৫), সদর উপজেলার কোড্ডা গ্রামের সৌরভ (২২), শহরের কলেজপাড়ার বাবুল মিয়া (৪৫) ও শহরতরীর বিরাসার গ্রামের পান্না চৌধুরী (৩০)।
পুলিশ জানায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামের ব্যবসায়ী আনিসুল হকের সাথে মোবাইল ফোনে হাবিবা বেগমের পরিচয় হয়। তারা মোবাইল ফোনে কথা বলতেন। গত রবিবার সন্ধ্যার দিকে আনিসুল হক হাবিবা বেগমের সাথে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পাইকপাড়া (পানির ট্যাংক) সামনে দেখা করতে আসেন।
সেখানে আগে থেকে মাইক্রবাস নিয়ে উৎপেতে থাকা ৮/৯ জন অপহরণকারী কিছু বুঝে উঠার আগেই আনিসুল হককে মাইক্রোবাসে জোরপূর্বক তুলে শহরের কাউতলী এলাকার আলম ভবনের চতুর্থ তলায় নিয়ে যান। সেখানে তাকে আটকে রেখে মারধোর করেন। এক পর্যায়ে তার কাছে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। ১০ লাখ টাকা না দিলে তাকে হত্যা করে লাশ গুম করবে বলে হুমকি দেয়। শাকিলের স্ত্রী হাবিবা বেগম ব্যবসায়ী আনিসুল হককে টাকা না দিলে ধর্ষণ মামলা দিব বলে হুমকি দেয়। আনিসুল হক ভয়ে তার স্ত্রী ও তার মামাকে মুক্তিপণের টাকার বিষয়ে বললে, তারা টাকা জোগাড় করছে বলে অপহরণকারী দলকে জানায়। অপহরণকারীরা আনিসুল হকের কাছে থাকা১৫ হাজার ৫০০ টাকা তারা ছিনিয়ে নেয়।
খবর পেয়ে পুলিশ রাত সাড়ে ৯ টার দিকে শহরের কাউতলী গ্রামের আলম ভবনের চতুর্থ তলা থেকে ব্যবসায়ী আসিসুল হককে উদ্ধার করে ও সংবদ্ধ অপহরণ চক্রের ৯ সদস্যকে গ্রেফতার করে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, গ্রেপ্তারকৃত শাকিল কুখ্যাত অপহরনকারী, ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি ভাংচুরসহ একাধিক মামলার পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামি। অপহরণ চক্রের মূলহোতা হচ্ছে শাকিল।
তিনি আরো জানান, এই চক্রে দুইজন নারী সদস্য রয়েছে, তাদের কাজ হচ্ছে বিভিন্ন জনের সাথে মোবাইল ফোনে সখ্য গড়ে তোলা। এক পর্যায়ে দেখা করতে আসলে তারা তাদের কে অপহরণ করে নিয়ে মুক্তিপণ আদায় করা। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু নাট্যমের আয়োজনে আজ ১৭ ফেব্রুয়ারি শনিবার ছবিআকাঁ ক্লাস চলাকালীন সময়ে প্রকৃতির সান্নিধ্যে শিশু ও ৯ম আর্ট ক্যাম্প, আমাদের গ্রাম বাংলা শীর্ষক আলোচনা, পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিশিষ্ট লেখক কবি মোঃ আঃ কুদদূস।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু নাট্যমের উপদেষ্টা চিত্রশিল্পী মোঃ আসাদুর রহমান আলমগীর ও প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোঃ খান বিটুর পরিচালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, শিশু নাট্যমের উপদেষ্টা সহকারী অধ্যাপক তাসমিয়া সুলতানা এ্যানি, উপদেষ্টা ও সাবেক ছাত্র ডাঃ রিয়াজ উদ্দিন মিতুল, ঢাবির সহকারী রেজিস্ট্রার মোঃ রিফাত আমিন।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন যুগ্ম সম্পাদক দিপ্ত মোদক।
প্রধান অতিথি বিশিষ্ট লেখক কবি মোঃ আঃ কুদদূস বলেছেন, শিশুদের মানবিক মানুষ করে গড়ে তুলতে হলে শিল্প সংস্কৃতির বিভিন্ন ধারায় তাদের কে নিয়ে যেতে হবে। তিনি ছোট বেলার স্মৃতিচারণ করে বলেছেন খালে বিলে, পুকুরে নদীতে সাঁতার কেটে ও গ্রামের যে ফল গাছে উঠে ফল পেড়েছি আর এখন শিশুরা ইট-পাথরের দালান-কোঠায় বসবাস করে ফার্মের মুরগী বানিয়ে ফেলছি।
শিশু নাট্যম যে উদ্যোগ নিয়েছে প্রকৃতির সান্নিধ্যে শিশু এ ভাবনা নিয়ে গ্রামে আর্ট ক্যাম্পের আয়োজন করা শিশু মেধা বিকাশে ভালো একটি কাজ। তিনি আরো বলেন, গ্রাম বা প্রকৃতি নিয়ে কবিতা, আর্টিকেল লিখেননি বা ছবিআকাঁ ও ছবি তুলেননি পৃথিবীতে এমন কবি বা শিল্পী নেই। এ পৃথিবীতে আমরা শিশুদের পুতুল বানিয়ে ফেলেছি, এ জায়গা থেকে শিশুদের মুক্তি দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথিকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে।
প্রধান অতিথি পল্লী কবি জসীম উদ্দিন ও শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের জন্মদিন উপলক্ষে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।
তার পূর্বে শিশু নাট্যমের ছবি আঁকা বিভাগের ছাত্র এসএসসি পরীক্ষার্থী তন্ময় দেবনাথ প্রান্ত ও আবদুল্লাহ আল জিহাদকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
আওয়ামীলীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি-জামাতের চরিত্র হলো দুর্নীতি করা, অগ্নি সন্ত্রাস করে মানুষ হত্যা করা।
তিনি আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আজ ৩ জানুয়ারি বুধবার বিকেলে গণভবন থেকে টাঙ্গাইল, গাইবান্ধা, রাজশাহী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা ও চট্টগ্রামের (সন্দ্বীপ) আওয়ামীলীগ আয়োজিত ভার্চুয়ালি নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরো বলেন, ৭ জানুয়ারি দুর্বৃত্তপরায়নতার জবাব দিতে হবে ব্যালেটের মাধ্যমে। তিনি বলেন, এই নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য খুবই জরুরি। যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করেনা, তারা দেশটাকে ধ্বংস করে দিতে চায়।
তিনি ভোটাররা যাতে শান্তিপূর্ণভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন সেই পরিবেশ করে দেয়ার জন্য প্রার্থীদের প্রতি আহবান জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনতার জয় হবে। নির্বাচনটা যাতে শান্তিপূর্ণভাবে হয় সেদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। তিনি বলেন, শান্তিপূর্নভাবে মানুষ তাদের ভোটের অধিকার প্রয়োগ করবেন। তাদের ইচ্ছেমতো ভোট দেবেন। এখানে কেউ কাউকে বাঁধা দিতে পারবেন না। কোন প্রকার সংঘাত আমি চাইনা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জেলা আওয়ামীলীগ আয়োজিত ভার্চুয়ালি নির্বাচনী জনসভায় সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
এ সময় তিনি প্রধানমন্ত্রীর সাথে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪-(কসবা-আখাউড়া) আসনের সংসদ সদস্য ও আগামী নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬-(বাঞ্ছারামপুর) আসনের সংসদ সদস্য ও আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্যাপ্টেন (অবঃ) এবি তাজুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১-(নাসিরনগর) আসনের সংসদ সদস্য ও আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বি.এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫- (নবীনগর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফয়জুর রহমান বাদল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য ও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাহারকারী শিক্ষক নেতা শাহজাহান আলম সাজু, সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম ওরফে শিউলী আজাদ, জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর সভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির, বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মিসেস নাছিমা মুকাই আলী ও মাউশির সাবেক মহাপরিচালক এবং ইউনির্ভাসিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ফাহিমা খাতুনকে পরিচয় করিয়ে দেন।
সভাপতির বক্তব্যে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডের ফিরিস্তি তুলে ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, একটি কৃষি কলেজ ও একটি মর্ডাণ স্টেডিয়াম করে দেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে দাবি জানান।
নির্বাচনী জনসভায় নতুন প্রজন্মের প্রথম ভোটার জান্নাতুল ফেরদৌস মীম ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের একজন ছাত্র বক্তব্য রাখেন। এর আগে সাংস্কৃতিক পরিবেশনা উপস্থাপন করা হয়।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর ভার্চুয়ালি নির্বাচনী জনসভা উপলক্ষে দুপুরের পর থেকেই বিভিন্ন এলাকা থেকে ঢাক-ঢোল পিটিয়ে ও বিভিন্ন ব্যানার, ফেস্টুন হাতে নিয়ে আওয়ামীলীগের কর্মী-সমর্থকরা নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে প্রবেশ করতে থাকে। বিকেলের আগেই কানায় কানায় পূর্ন হয়ে যায় নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ। জনসভায় নারীদের উপস্থিতি ছিলো চোখে পড়ার মতো। কর্মী-সমর্থকদের নৌকা-নৌকা শ্লোগানে প্রকম্পিত হয় নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ।