চলারপথে রিপোর্ট :
আগামীকাল ১৫ অক্টোবর মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডাঃ শফিকুর রহমান। সকাল ৯ টায় তিনি বঙ্গবন্ধু স্কয়ারের জাতীয় বীর আব্দুল কুদ্দুস মাখন পৌর মুক্তমঞ্চে জেলা জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন।
কর্মী সম্মেলনে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারি সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাসুমসহ কেন্দ্রীয়, আঞ্চলিক ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখবেন।
এদিকে জেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলন উপলক্ষে গতকাল রোববার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার স্থানীয় একটি রেষ্টেুরেন্টে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছে জেলা জামায়াতে ইসলামী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর গোলাম ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা ও কুমিল্লা-নোয়াখালী অঞ্চলের টিম সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আবদুস সাত্তার, কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা ও কুমিল্লা-নোয়াখালী অঞ্চলের টিম সদস্য সাবেক জেলা আমীর অধ্যক্ষ কাজী নজরুল ইসলাম খাদেম, জেলা নায়েবে আমীর কাজী ইয়াকুব আলী, জেলা সেক্রেটারি মুহা. মোবারক হোসাইন ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি মোঃ আতিকুল ইসলাম ভূইয়া প্রমুখ।
মতবিনিময় সভায় লিখিত বক্তব্যে জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মুহা. মোবারক হোসাইন বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছর আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার জামায়াতে ইসলামীর নেতৃবৃন্দকে সাংবাদিকদের সাথে মিলিত হবার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে রেখেছিল।
৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অনিবার্য গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়েছি। জামায়াতের উপর যারপরনাই নির্যাতন-নিপীড়ন চালিয়েও জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারেনি।
এ পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে বৈষম্যহীন স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে আমীরে জামায়াত ডাঃ শফিকুর রহমান ১০ দফা সংস্কার প্রস্তাব তুলে ধরেছেন। আগামীকাল ১৫ অক্টোবর মঙ্গলবার তার ব্রাহ্মণবাড়িয়া আগমন উপলক্ষে দলের কর্মী, সমর্থক ও সহযোগিদের নিয়ে কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
মতবিনিময় সভায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজনের নেতৃত্বে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্টনিক মিডিয়ার প্রায় অর্ধশত সংবাদ-কর্মী অংশ নেয়।
এদিকে মঙ্গলবারের কর্ম সম্মেলনের সমর্থনে আজ ১৪ অক্টোবর সোমবার সকালে জেলার সবকটি উপজেলায় আমীরে জামায়াতকে স্বাগত জানিয়ে মিছিল করেছে জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস ২০২৪খ্রি. পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে প্রতি বছরের মতো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নির্ধারিত আজ ৬ এপ্রিল সকাল ১১টায় জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া’র কনফারেন্স রুমে তত্ত্বাবধায়ক ডাক্তার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন এর সভাপতিত্বে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মোঃ ইকবাল হোসাইন। ডাক্তার মাহমুদুল হাসান এর উপস্থাপনায় “স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিতে : কাজ করি একসাথে” শীর্ষক প্রতিপাদ্য বিষয়ে প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাক্তার সুমন ভূঁইয়া। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোগী মৃত্যুর বিভিন্ন কারণ বর্ণনা করেন ডাক্তার খোকন দেবনাথ। মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা নাজবাহুল ইসলাম বকুল, সাংবাদিক আবুল হাসনাত অপু, সিনিয়র স্টাফ নার্স (শিশু বিভাগ ইনচার্জ) মোছাম্মত হেলেনা বেগম, নার্স মোছাম্মত রুনা আক্তার, হেলথ এডুকেটর মোঃ শরিফুল ইসলাম। পরে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে জেনারেল হাসপাতালে আগত রোগী ও অভিভাবকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে র্যালী অনুষ্ঠিত হয়। উভয় কর্মসূচীতে অতিথিবৃন্দসহ ডাক্তার আজহারুর রহমান তুহিন, ডাক্তার শামীমা সুলতানা, ডাক্তার মারুফ হোসেন, ডাক্তার হিমেল এবং সাংবাদিক ও নার্সগণ অংশ নেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, বর্তমান জনসংখ্যা অনুপাতে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শয্যা (বেড) সংখ্যা খুবই কম। প্রয়োজনের ১০ ভাগের এক ভাগ মাত্র। আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যকে আরো উন্নত করতে হবে। আমাদের স্ট্রাকচারাল উন্নয়ন হয়েছে। এখন দরকার মানসিক উন্নয়ন। দেশ থেকে মেধাবী সন্তানেরা চলে যাচ্ছে বিদেশে, এই একেবারে যাওয়াটা আমাদের জন্য দেশের জন্য ক্ষতির কারণ। স্বাস্থ্য শিক্ষার মাধ্যমে মানুষকে মোটিভেট দিয়ে রোগমুক্ত করতে হবে। তিনি ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নয়ন বাংলাদেশের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
সভাপতির বক্তব্যে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন বলেন বর্তমানে শিশু মৃত্যু হার, মাতৃ মৃত্যু হার কমেছে। পুষ্টিমান বেড়েছে, এই পুষ্টিমান বৃদ্ধিকে ধরে রাখতে হবে। দেশের মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে। সেবা গ্রহিতা ও সেবা দানকারীদের মাঝে আন্তরিক সম্পর্ক স্বাস্থ্য সেবার মানকে বাড়িয়ে দেয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিনী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৮ আগস্ট মঙ্গলবার সকালে জেলা ছাত্রলীগের আয়োজনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের হলরুমে এ আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনের সংসদ সদস্য র.আ.ম উবায়দুল মোকতাধির চৌধুরী।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেলের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শাহদাৎ হোসেন শোভনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন সরকার, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজী মোঃ হেলাল উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু প্রমুখ।
সভায় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জীবন আদর্শ ও মহান মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর এগিয়ে যাওয়ায় তার অবদানের বিভিন্ন স্মৃতিচারণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
কোটা সংস্কার ও মেধাবীদের কর্মসংস্থানের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ-মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১১ জুলাই বৃহস্পতিবার বিকেলে “বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের” ব্যানারে এবং সাধারণ শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
পরে এক বিক্ষোভ মিছিল কুমারশীল মোড় প্রদক্ষিণ করে পুনরায় প্রেসক্লাবের সামনে এসে শেষ হয়।
মানববন্ধনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী শাহ আলম পালোয়ান বলেন, বৈষম্যমূলক কোটার মাধ্যমে আমাদের হেনস্তা করা হচ্ছে। আমরা কোটা বা সরকারের বিরুদ্ধে নই। আমরা চাই কোটা সংস্কার করে পাঁচ ভাগে নামিয়ে আনা হোক।
ফাহিম মুনতাসির বলেন, আমরা হাইকোর্টের রায়কে সবসময় সম্মান জানাই। আমরা কোটা বাতিল চাই না, কোটার যৌক্তিক সংস্কার চাই। আমাদের আন্দোলন সরকারের বিরুদ্ধে না, আমাদের অবস্থান কোটা সংস্কারে পক্ষে। আমরা চাই কোটাকে সংস্কার করে মেধাবীদের কর্মসংস্থান করা হোক।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি মাদরাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভের পাশাপাশি জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে।
আজ ৮ সেপ্টেম্বর রবিবার এই ঘটনায় শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভাদুঘর দারুচ্ছুন্নাহ (ডিএস) কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ একরাম হোসেনের অপসারণের দাবিতে দুপুরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা।
এসময় মাদরাসার শিক্ষার্থী খালেদ সাইফুল্লাহ অভিযোগ করেন, পরীক্ষার ফি দুই-তিনগুন বেশি নিয়ে অধ্যক্ষ আত্মসাত করেছেন। ১৪ বছর যাবত উপাধ্যক্ষ নিয়ে দেওয়া হয়। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর থেকে তিনি পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। শান্তা আক্তার নামে আরেক শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, অধ্যক্ষ একরাম হোসেন সব মেয়েদের হিজাব খুলে পড়াশোনা করতে চাপ প্রয়োগ করতেন। অথচ আমি খ্রিস্টানদের একটি স্কুলে পড়াশোনা করে এসেছি। কিন্তু সেখানে পর্দার ব্যাপারে কোন বাধা ছিলনা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আইয়ূবপুর ইউনিয়নের চর ছয়ানী গ্রামে ঘরে ঢুকে প্রবাসীর স্ত্রী ও দুই শিশু পুত্রকে জবাই করে হত্যা করেছে অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা। আজ ১৭ অক্টোবর মঙ্গলবার সকালে চর ছয়ানী গ্রামের দক্ষিণপাড়ার নিজ ঘর থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহতরা হলেন, ছয়ানী গ্রামের বাসিন্দা ও সৌদি আরব প্রবাসী শাহ আলমের স্ত্রী জেসি আক্তার (৩৫), তার বড় ছেলে মাহিন (১৪) ও ছোট ছেলে মহিন (৭)। এ সময় তাদের ৭ মাস বয়সী বয়সী কন্যা সন্তান ওজিহাকে অক্ষত অবস্থায় পাওয়া যায়।
ঘটনার পর পরই ত্রিপল খুলের রহস্য উদ্ধার করতে বাঞ্ছারামপুর থানা পুলিশ, জেলা গোয়েন্দা পুলিশ, পিবিআই, সিআইডিসহ আইন-শৃংখলাবাহিনীর একাধিক টিম কাজ শুরু করে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার আইয়ূবপুর ইউনিয়নের চর ছয়ানি গ্রামের বাসিন্দা ও সৌদি আরব প্রবাসী শাহ আলমের স্ত্রী জেসি আক্তার দুই পুত্র ও এক কন্যা সন্তান নিয়ে বাড়ির একটি পাকা ভবনে বসবাস করতেন।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বাড়ির গৃহপরিচারিকা জেসমিন আক্তার বাসায় কাজ করতে এসে বাড়ির গেইট বন্ধ দেখতে পায়।
পরে তিনি জেসি আক্তারের জায়ের কাছ থেকে চাবি নিয়ে গেইট খুলে ভেতরে প্রবেশ করে দেখেন বিল্ডিংয়ের দরজা বন্ধ।
পরে জেসমিন আক্তার বিষয়টি আশপাশের লোকজনকে জানালে তারা পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে রুমের মেঝেতে মা জেকি আক্তার ও বড় ছেলে মাহিনের লাশ এবং পাশের বাথরুমে ছোট ছেলে মহিনের লাশ দেখতে পায়। এ সময় প্রবাসী শাহআলমের ৭ মাস বয়সী কন্যা সন্তান ওজিহাকে অক্ষত অবস্থায় পাওয়া যায়।
এ ব্যাপারে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম বলেন, আমরা জেসি আক্তার ও তার বড় ছেলে মাহিনের রক্তাক্ত লাশ মেঝে থেকে ও ছোট ছেলে মহিনের লাশ বাথরুম থেকে উদ্ধার করে।
তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারনা করা হচ্ছে তাদেরকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। ধারনা করা হচ্ছে ভোরের দিকে পূর্ব পরিচিত অথবা পূর্ব পরিকল্পিতভাবে এই হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে। তবে বাড়ি থেকে কোন মালামাল খোয়া যায়নি। তিনি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আমরা তিনজনকে আটক করেছি। নিহতদের লাশ ময়নাতদন্ত করার জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন ) মোঃ ইকবাল হোসাইন বলেন, আমরা বিভিন্ন বিষয় মাথায় রেখে ঘটনার তদন্তকাজ করছি। রহস্য উদঘাটনে বাঞ্ছারামপুর থানা পুলিশ, জেলা গোয়েন্দা পুলিশ, পিবিআই, সিআইডিসহ আইন-শৃংখলাবাহিনীর একাধিক টিম কাজ শুরু করেছে।