চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সংস্কৃতি চর্চার প্রধান অঙ্গন শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে দেয়াল ভেঙ্গে, জানালার লোহার রড কেটে দুঃসাহসিক চুরি সংঘটিত হয়েছে। সঙ্গীতপ্রশিক্ষণ কেন্দ্র তিতাস ললিতকলা একাডেমিতে গত বুধবার দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে। সকালে দরজা খুলে দেখা যায় প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পশ্চিম দিকের জানালার লোহার রড কাটা এবং পেছনের একটি দেয়াল ভাঙ্গা, চোর জানালা কেটে প্রবেশ করে ম্যান্ডোলিন,তবলা, টেবিল ফ্যান, ঝুলানো ফ্যান সহ বিভিন্ন বাদ্য যন্ত্র নিয়ে যায়। এর পূর্বেও এই অঙ্গনের জেলা স্কাউটস ভবন সহ পাশের ভবনে জানালা ভেঙ্গে চুরির ঘটনা ঘটেছে। শহীদ ধীরেন্দ্র নাথ দত্ত ভাষা চত্বরে একাধিক সঙ্গীত নাটক চিত্রকলা সংস্কৃতিচর্চা, পাঠাগার, স্কাউট ভবন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্কুল এর অফিস প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে। সাধারণত সন্ধ্যার পর এই মাঠে একশ্রেণীর নেশাসক্ত বখাটে মাস্তানদের উপস্থিতি চোখে পড়ে। রাতের বেলায় এই নীরব এলাকায় মাঠে, ছাদে, বারান্দায় নেশাসক্তরা আড্ডা দেয় বলে আশপাশের বাসিন্দারা জানিয়েছে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানাকে অবগত করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ সেখানে অভিযান চালিয়ে কয়েকজনকে আটক করে বলে জানা গেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাহে রমজানে বাজার স্থিতিশীল রাখতে মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করেছে জেলা প্রশাসন।
আজ ১৪ মার্চ বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন বিপিএমসহ ভোক্তা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা এ মনিটরিং কার্যক্রম চালান।
এ সময় তারা শহরের আনন্দবাজার, জগৎবাজার, সড়ক বাজার, কোর্ট রোডসহ বিভিন্ন বাজারের ক্রেতা বিক্রেতাদের সাথে পন্যের মূল্য নিয়ে কথা বলেন এবং বিভিন্ন দোকানের ক্রয় মূল্যের সাথে বিক্রয়মূল্য সঠিকতা যাচাই করেন।
বাজার মনিটরিং কার্যক্রমে পণ্যের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম না বাড়ানো, দোকানে পণ্যের অতিরিক্ত মজুত না করা এবং সঠিক মূল্যতালিকা টানানোর বিষয়ে ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয়।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান জানান, যদি কোনো ব্যবসায়ী পণ্য মজুত রেখে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে এবং নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি বিক্রি করেন, তাহলে সে ব্যবসায়ীকে আইনের আওতায় আনা হবে। বাজারদর স্বাভাবিক রাখতে জেলা শহরের পাশাপাশি উপজেলা পর্যায়ের বাজারগুলোতেও নিয়মিত মনিটরিং কার্যক্রম চলবে বলে জানান তিনি।
এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মুহাম্মদ আলমগীর কবির, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি’র সভাপতি আলহাজ্ব আজিজুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইউনিয়ন পর্যায়ে কৃষক সমাবেশ সফলের লক্ষ্যে আজ ২৩ নভেম্বর শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের প্রস্তুতিসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত সভায় জেলার বিভিন্ন উপজেলার কৃষকদলের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ ও কুমিল্লা বিভাগীয় কৃষকদলের উপ-কমিটির যুগ্ম আহবায়ক ব্যারিস্টার ওবাইদুর রহমান টিপু।
জেলা জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের আহবায়ক ও জেলা বিএনপির সদস্য আবু শামীম মোঃ আরিফের (ভিপি শামীম) সভাপতিত্বে ও জেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব মোঃ জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় এতে প্রধান বক্তার বক্তব্য ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এনায়েত উল্লাহ খোকন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সহ সাধারণ সম্পাদক ও কুমিল্লা বিভাগীয় কৃষকদলের উপ-কমিটির যুগ্ম আহবায়ক কে.এম. মামুনুর অর রশিদ, কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সদস্য মোঃ সাইফুল হক, জেলা কৃষকদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মোঃ কাউছার মিয়া, জেলা কৃষকদলের যুগ্ম আহবায়ক মোঃ আল আমিন, যুগ্ম আহবায়ক মোঃ ইবনুল হাসান সবুজ, যুগ্ম আহবায়ক মোঃ এইচ. এম. আবুল বাশার, চাঁদপুর জেলা কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা কৃষকদলের আহবায়ক এমরান আহমেদ রনি, নবীনগর উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন বাবুল, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আব্দুর রহিম, কসবা উপজেলা কৃষকদলের আহবায়ক শাহন মিয়া, সদস্য সচিব ইকবাল হোসেন, নাসিরনগর উপজেলা কৃষকদলের আহবায়ক আমিরুল ইসলাম আমির, আখাউড়া উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব বাহাদুর ইসলাম তিতাস, বিজয়নগর উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব আতিকুল ইসলাম সজিব, সরাইল উপজেলা কৃষকদলের আহবায়ক মশিউর মাস্টার প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকদের জন্য কৃষি বীমা, বিনা মূল্যে চিকিৎসা, সার, বীজসহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দেয়া হবে। আমাদের দেশের কৃষকরা সবসময় অবহেলিত। তাদের উৎপাদিত পণ্য সঠিক মূল্যে বিক্রি করার ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সাবেক আমীর মরহুম সৈয়দ গোলাম সারওয়ারের স্মরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জামায়াতের উদ্যোগে দোয়া ও কর্মজীবনের উপর আলোচনা সভা ২১ জুন শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ভাদুঘর আল হেরা কমপ্লেক্স মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আমীর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ) সংসদীয় আসন এর জামায়াত মনোনীত প্রার্থী মাওলানা মুহা. মোবারক হোসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য এবং কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলের টিম সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তার।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, সৈয়দ গোলাম সারওয়ার ছিলেন ইসলামী আন্দোলনের একনিষ্ঠ কর্মী ও সাহসী নেতা। রাজনৈতিক প্রতিকূল পরিবেশে তিনি নিরলসভাবে সংগঠনের দায়িত্ব পালন করেছেন, বহুবার কারাবরণ করেছেন এবং রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন সহ্য করেছেন। তাঁর অবদান জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের কর্মীদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা আমিনুল ইসলামের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন নরসিংদী জেলা সিভিল সার্জন ডা. আমিরুল হক শামীম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিভিল সার্জন ডা: নোমান মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জামায়াতের এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনের জামায়াত মনোনীত প্রার্থী মো: জোনায়েদ হাসান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) সংসদীয় আসনের জামায়াত মনোনীত প্রার্থী ও নাসিরনগর উপজেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা যুব ও আইন বিষয়ক সম্পাদক কাজী সিরাজুল ইসলাম, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা এইচ আরডি সম্পাদক রাজিফুল হাসান বাপ্পি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জেলা কর্ম পরিষদ সদস্য ডা: এম.এ. হানিফ, জেলা কর্ম পরিষদ সদস্য মাওলানা খুরশিদ আলম, জেলা কর্ম পরিষদ সদস্য ও মিডিয়া-প্রচার সম্পাদক মো: রোকন উদ্দিন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সভাপতি মো: হাসান মাহমুদ প্রমুখ।
উল্লেখ্য, মরহুম সৈয়দ গোলাম সারওয়ার বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করার পর জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেন এবং ২০১২ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত টানা আট বছর জামায়াতে ইসলামী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আমীর হিসেবে সংগঠনের নেতৃত্ব দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
“সেবার ব্রতে চাকরি” এই শ্লোগানে শতভাগ মেধা, যোগ্যতা ও স্বচ্ছতার মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশের ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ন হয়ে পুলিশে চাকরি পেয়েছেন ৭১ জন চাকরি প্রত্যাশী। অনলাইনে জনপ্রতি মাত্র ১০৫ টাকা খরচ করে (আবেদন খরচ) তারা চাকরি পেয়েছেন।
গতকাল বুধবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ লাইন্সের ড্রিল শেডে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বিপিএম চাকরি প্রত্যাশীদের মধ্যে উত্তীর্ণ ৭১জনের নাম ঘোষনা করেন।
৭১ জনের মধ্যে ৬০ জন ছেলে এবং ১১ জন মেয়ে। পরে পুলিশ সুপার সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বিপিএম ফুল দিয়ে চাকুরি পাওয়াদের বরণ করে নেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে ১ হাজার ৭৩৮ জন আবেদন করেন। প্রিলিমিনারি স্কিনিং শেষে ১২৩৮ জন প্রার্থীর শারীরিক মাপ, শারীরিক সক্ষমতা যাচাই পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ শেষে ৪৬৩ জন চাকরি প্রত্যাশী লিখিত পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হন।
এর মধ্যে ৪৬১ জন প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২৮৯ জন মৌখিক (ভাইভা) পরীক্ষার জন্য উত্তীর্ন হন। ২৮৯ জন চাকরি প্রত্যাশী মৌখিক (ভাইভা) পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেন। তার মধ্যে ৭১জনকে চুড়ান্তভাবে মনোনীত করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা টিআরসি-২০২৪ নিয়োগ বোর্ড। ৭১ জনের মধ্যে ৬০জন ছেলে ও ১১ জন মেয়ে।
এ ব্যাপারে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বিপিএম বলেন, সততা ও নিরপেক্ষতার সাথে মূল্যায়নের ভিত্তিতে ৭১ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নিয়োগ পরীক্ষায় যোগ্যতা ও মেধাকে মূল্যায়ন করা হয়েছে। নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা ছিলো। আমরাও সঠিক কাজটি করতে পেরেছি। ১০৫ টাকা আবেদন খরচের বিনিময়ে তাদের চাকরি হয়েছে।
তিনি আজকে যারা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ পুলিশের নতুন সদস্য হলেন তারা সবাই সততা, নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্বের সাথে দেশসেবার মনোভাব নিয়ে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে কাজ করার আহবান জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার মধ্যে দিয়ে মহান স্বাধীনতার স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালিত হয়েছে।
দিবসটি উপলক্ষে আজ ১৫ আগস্ট মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে স্থানীয় লোকনাথ উদ্যান (টেংকেরপাড়) থেকে সর্বস্তরের মানুষের অংশ গ্রহনে এক শোক র্যালি বের হয়। র্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদিক্ষণ করে শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ারের জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখন পৌর মুক্ত মঞ্চে স্থাপিত জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পন করে জাতির জনকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। পরে জেলা প্রশাসনের পক্ষে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, পুলিশ প্রশাসনের পক্ষে পুলিশ সুপার মোঃ শাখাওয়াত হোসেন পুষ্পস্তক অর্পন করেন। পরে জাতির জনকের প্রতি রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদর্শন করে ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
এর পর পর্যায়ক্রমে জেলা পরিষদের পক্ষে চেয়ারম্যান আল-মামুন সরকার, পৌর সভার পক্ষে মেয়র মিসেস নায়ার কবির, জেলা আওয়ামীলীগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়ন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন অফিসের প্রধানগন ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তক অর্পন করে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন উপজেলা, ইউনিয়ন ও পৌর শহরের সকল ওয়ার্ডে কাঙ্গালী ভোজ অনুষ্ঠিত হয়।