চলারপথে রিপোর্ট :
ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করেছে সাধারণ ছাত্র জনতা।
২৩ অক্টোবর বুধবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের কালীবাড়ি মোড় থেকে একটি আনন্দ মিছিল বের হয়। মিছিলটি জেলা শহরের প্রধান-প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রেসক্লাবের সামনে এসে শেষ হয়। মিছিল শেষে প্রেসক্লাবের সামনে সংক্ষিপ্ত পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।
পথ সভায় ছাত্র জনতার পক্ষে বক্তব্য রাখেন, সাব্বির আহমেদ উসমানি, মোহাইমিনুল আজবীন, ইকরামুল মারজান চৌধুরী ও মোহাম্মদ হানিফসহ শিক্ষার্থীরা।
এ সময় বক্তরা ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি আওয়ামী লীগসহ তাদের অঙ্গ সহযোগী সংগঠন গুলোকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানান। সমাবেশ শেষে ছাত্র জনতার পক্ষ থেকে উপস্থিত জনতার মাঝে মিষ্টি বিতরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
সদ্য অনুষ্ঠিত সুপ্রীম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন বাতিলের দাবিতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
আজ ১৯ মার্চ রবিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালত প্রাঙনে বিক্ষোভ মিছিল শেষে জেলা আইনজীবী সমিতি ভবনের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি অ্যাডভোকেট এম.এ. মান্নানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট তরিকুল ইসলাম রুমার পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন আইনজীবী ফোরামের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট গোলাম সারওয়ার খোকন, জেলা আইনজীবী সমিতির সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট মোস্তাক আহাম্মদ ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সামসুজ্জামান চৌধুরী কানন প্রমুখ ।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে এমন কোন জায়গা নেই যেখানে ভোট চুরি হয় নাই। বাকি ছিল সুপ্রীম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন। সুপ্রীম কোর্টের ৫০ বছরের ইতিহাসে যা হয়নি এবার তা হয়েছে । বক্তারা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে পুণরায় নির্বাচন দাবি করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘আমার জীবন আমার সম্পদ, বীমা করলে থাকবে নিরাপদ’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে আজ ০১ মার্চ বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতীয় বীমা দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে সকালে জেলা প্রশাসকের অফিস প্রাঙ্গণ থেকে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের নেতৃত্বে একটি র্যালি বের হয়ে শহরের কাউতলী মোড় প্রদক্ষিণ করে জেলা প্রশাসকের অফিস প্রাঙ্গনে গিয়ে শেষ হয়।
পরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন জাতীয় বীমা দিবস উদযাপন কমিটির আহবায়ক ও জীবনবীমা করপোরেশনের ইনচার্জ মোঃ মিজানুর রহমান, ডেল্টা লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর ইনচার্জ মোহাম্মদ আরজু, ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর এরিয়া প্রধান মোঃ মিজানুর রহমান, ফারইষ্ট লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর ইনচার্জ মোঃ তাজুল ইসলাম, পপুলার ইন্সুরেন্স কোমপানীর ইনচার্জ মোঃ কামরুজ্জামান,সানফ্লাওয়ার লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর ইনচার্জ মোঃ আবুল বাশার প্রমুখ।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা ও জনগণের আগ্রহ ও বিশ্বাস সৃষ্টির মাধ্যমে বীমা কোম্পানী গুলোকে কাজ করতে হবে।
সভায় জাতীয় বীমা কোম্পানী গুলোর পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম কে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘সাগর-রুনি হত্যা মামলার সঠিক তদন্তের জন্য পুলিশকে ৫০ বছর সময় দিতে হবে’ আইনমন্ত্রীর এমন মন্তব্যের বিষয় জানতে চাইলে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী এডভোকেট আনিসুল হক বলেন, এটা বিতর্কের প্রশ্ন না। আমার কষ্ট হয়। আপনাদের জন্য ভালো কথা বললেও আপনারা অন্য ভাবে নেন। আমি বলেছি, যারা সত্যিকারের এই অপরাধটা করেছে তাদেরকে ধৃত করার জন্য সবরকম চেষ্টা করেও যদি সময় লাগে এবং আপেক্ষিক ভাবে আমি বলেছি ৫০ বছরও যদি লাগে। কিন্তু যারা এই অপরাধ করেছে তাদেরকে ধরার জন্য যত সময় লাগুক তাদেরকে আমরা ধরবো। এই কথাকে আপনারা (সাংবাদিক) মনে করেছেন যে, ৫০ বছর লাগবে।
আজ ২ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলওয়ে ষ্টেশনে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। আইনমন্ত্রী আরো বলেন, আমার কথা হচ্ছে সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া উচিত। আসল অপরাধিকে ধরা উচিত। আমাদের আইনী কাঠামোতে বলা হয়, যে অপরাধি নয়, তাকে হয়রানি করা যাবে না। প্রকৃত অপরাধীকে ধরতে হবে। সেই কারণে আমি এই কথা বলেছি। আপনারা (সাংবাদিক) গেলেন ক্ষ্যাপে। আমি বুঝলাম না ভালো কথা বললেও আপনারা এরকম ক্ষেপে যান কেন, প্রশ্ন তাঁর।
এই মামলাটির তদন্ত ধীর গতি হচ্ছে কিনা এবং এরকম বিলম্বে তদন্তের আর নজির আছে কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে আনিসুল হক বলেন, আমি যেই কারণে সময়ের কথাটা বলেছি। পৃথিবীতে এরকম অনেক মামলা আছে। ৪২ বছর পরে ইউনাইটেড কিংডমে (যুক্তরাজ্য) একটি খুনের মামলার আসামীদেরকে ধরতে পেরেছে। এমেরিকায় কিছু দিন আগে ২৪ বছর পরে একটি খুনের মামলার রহস্য উদঘাটন করেছে। আমার কথা হচ্ছে-পুলিশ চেষ্টা করছে। তাদের তদন্ত চলছে। প্রকৃত আসামীকে এখন পর্যন্ত তদেেন্ত ধরতে পারছে না, এই জন্য তদন্তে সময় লাগছে।
তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে বলেন, আপনারা কি চান তদন্ত বন্ধ হয়ে যাক। আমি এই কারণেই বলেছি, যতক্ষণ পর্যন্ত অপরাধিকে না ধরা হবে ততদিন পর্যন্ত তদন্ত চলবে।
এর আগে ঢাকা থেকে আন্ত:নগর মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনে আইনমন্ত্রী আনিসুল সকাল সোয়া দশটায় আখাউড়া জংশন ষ্টেশনে এসে পৌঁছেন। এসময় দলীয় নেতাকর্মীরা তাঁকে স্বাগত জানান। তিনি ২ দিনের সফরে নিজ নির্বাচনী এলাকায় আসেন। তিনি বিকালে কসবা উপজেলা আওয়ামীলীগ আয়োজিত গণসংবর্ধনায় যোগদান করবেন। পরদিন আখাউড়া উপজেলার ধরখার ইউনিয়নে একটি সেতু উদ্বোধন এবং দলীয় জনসভায় যোগদান করার কথা রয়েছে।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল, যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক মোঃ আতাউর রহমান নাজিম, আব্দুল মমিন বাবুল, ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু, সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন নয়ন, উপজেলা মহিলালীগের সাধারণ সম্পাদক পিয়ারা আক্তার পিওনা প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস ও আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের উদ্যোগে ভাষা সৈনিক ও মুক্তিযোদ্ধা মিয়া আবদুল মতিনকে সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে।
আজ ২০ ফেব্রুয়ারি সোমবার বিকেলে জেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার।
জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আমিনুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধের গবেষক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাহিত্য একাডেমির সভাপতি কবি জয়দুল হোসেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াছেল সিদ্দিকী ও কসবা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমীন ভূঁইয়া বকুল। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পাল বাবু।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আল-মামুন সরকার বলেন, জেলা পরিষদ মুক্তিযোদ্ধা ও ভাষা সৈনিকদের স্মৃতি রক্ষায় কাজ করবে। তিনি বলেন, জেলা পরিষদের উদ্যোগে স্মৃতি বিজরিত স্থান আখাউড়া উপজেলার ঘাগুটিয়া এলাকায় একটি পর্যটন ছাউনী নির্মাণ করা হবে। সেই ছাউনীর নাম করন ভাষা সৈনিক মিয়া আবদুল মতিনের নামে করা হবে। এছাড়াও জেলার আরো চারজন ভাষা সৈনিকের স্মৃতি রক্ষায় কাজ করবে জেলা পরিষদ।
স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে ৯১ বয়স বয়সী ভাষা সৈনিক মিয়া আবদুল মতিন বলেন, তখন আমি আখাউড়ার মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্র। মায়ের ভাষা তারা কেড়ে নিতে চায় বিষয়টি শোনার পর আর স্থির থাকতে পারিনি। পরে আখাউড়ায় আন্দোলন শুরু করি। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি মিছিলে নেতৃত্ব দেয়ার অপরাধে ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি আমার বাড়ি থেকে আমাকে গ্রেফতার করা হয়। দুই মাস কারাবরণ শেষে জেলখানা থেকে বেরিয়ে আসি। এই আন্দোলনের জন্য জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাকে ঢাকায় ডেকে নিয়ে শার্ট ও প্যান্ট উপহার দেন।
এদিকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষে এক আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য অতিথিরা তাকে বিদায় জানানোর সময় অনেকের চোখেই পানি চলে আসে।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই মিয়া মতিনের হাতে শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেয়া হয়। উল্লেখ্য, মিয়া আবদুল মতিনের বাড়ি আখাউড়া ফেব্রুয়ারি টনকী গ্রামে। তিনি ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলা ভাষার জন্য আটজনের মিছিলে নেতৃত্ব দেন। মিছিলটি উপজেলার মোগড়া বাজার ও গঙ্গাসাগর রেলওয়ে স্টেশন এলাকা প্রদিক্ষণ করে। পরে তাদের এই আন্দোলনটি গণবিক্ষোভে রূপ নেয়।
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি মিছিলে নেতৃত্ব দেয়ার অপরাধে ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি তাকে তার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়। দুই মাস কারাবরণ শেষে জেলখানা থেকে তিনি ছাড়া পান। ১৯৫৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মতিনসহ আরো কয়েকজনকে ঢাকায় ডেকে পাঠান ও সাহসিকতার জন্য তাদের উপহার দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে ঐতিহ্যবাহী ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯৮ ব্যাচের রজত জয়ন্তী আজ ১ জুলাই শনিবার দিনব্যাপী বিদ্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে সকাল ৯টায় ৯৮ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয় প্রাঙ্গন থেকে একটি শোভাযাত্রা বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় বিদ্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়।
দুপুরে বিদ্যালয়ের হল রুমে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মোহাম্মদ সেলিম শেখ।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক গোপাল সূত্রধর।
স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা ইউসিসিএ’র (বিআরডিবি) চেয়ারম্যান আবু কাউছার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি মোঃ তাজুল ইসলাম, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ডঃ আবদুল্লাহ আল-মামুন প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতি অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।