চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া উপজেলার ছয়গড়িয়া শাহ আলম উচ্চ বিদ্যালয়ের বহিস্কৃত ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোছাঃ সেলিনা বেগমের স্থায়ী বরখাস্ত ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে।
আজ ২৭ অক্টোবর রবিবার সকালে বিদ্যালয় মাঠে মানববন্ধনে শতাধিক শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসী অংশ নেয়। মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোছাঃ সেলিনা বেগম মিথ্যা মামলা দিয়ে বিদ্যালয়ের ভূমি দাতা ও সাবেক সভাপতি আবুল বাশার ওরফে মোঃ মোবারক হোসেনকে হয়রানি করেছেন। মানসিক নির্যাতনে চলতি বছরের ১০ জুলাই মোবারক হোসেন মারা গেছেন। বিদ্যালয়ের পড়ালেখার সুুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে সেলিনা বেগমকে স্থায়ী বরখাস্ত করে নতুন প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানান শিক্ষার্থীরা। মানববন্ধনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জান্নাত মনি, মেহের, ইমতিয়াজ,সুমন প্রমুখ।
৮ম শ্রেণীর হামিম ইসলাম বলেন, আমি ৪ বছর ধরে এই স্কুলে পড়ালেখা করতেছি। সেলিনা ম্যাডাম ইংরেজি শিক্ষক হয়েও কোন ক্লাশ নিতনা। আমরা তাকে ক্লাশ করার কথা বললে তিনি আমাদেরকে ধমক দিতেন, বকাঝকা করতেন। তিনি ১২টার সময় স্কুলে এসে ২টায় চলে যেতেন। আমরা এই অযোগ্য শিক্ষককে চাইনা।
৮ম শ্রেণীর ছাত্রী মেহের বলেন, সেলিনা ম্যাডাম স্কুলের অন্যান্য শিক্ষকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে। এজন্য স্কুলে ঠিক ভাবে ক্লাশ হয়না। আমরা সঠিক ভাবে লেখাপড়া করতে চাই। সেলিনা ম্যাডামের পদত্যাগ চাই।
জানা গেছে, প্রধান শিক্ষকসহ শূণ্য পদে নিয়োগ নিয়ে গড়িমসি, বিদ্যালয়ের আয় ব্যয়ের হিসাব না দেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিদ্যালয়ের ম্যনেজিং কমিটি গত ৫ জুলাই মোছাঃ সেলিনা বেগমকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি এবং সহকারি প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে।
বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি নিহত মোবারক হোসেনের মেয়ে রেখা বেগম অভিযোগ করে বলেন, আমার বাবা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া এবং আয় ব্যয়ের হিসাব চাওয়ায় সেলিনা বেগম বাবার সাথে খারাপ আচরণ করতো। তিনি মিথ্যা মামলা দিয়ে আমার বাবাকে হয়রানি করেছে। মানসিক চাপে আমার বাবার মৃত্যু হয়েছে। আমি সেলিনা বেগমের বিচার চাই।
চলারপথে রিপোর্ট :
বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের উদ্দেশ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের আওতায় ও উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
১৫ দিনব্যাপী এ প্রশিক্ষণ কোর্সে মোট ৪৫ ঘন্টায় বিভিন্ন বিষয়ে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। আখাউড়া উপজেলার স্থায়ী নাগরিকরা এ প্রশিক্ষণের সুযোগ পাবে। এ জন্য অবশ্যই আগ্রহী ও মনযোগী হতে হবে। ১৮ থেকে থেকে ৩৫ বছর বয়সের যে কোন নারী-পুরুষ প্রশিক্ষণ গ্রহণের আবেদন করতে পারবে। তবে কম্পিউটারে দক্ষ এবং অভিজ্ঞ প্রার্থীদের বয়স বেশি হলেও বিবেচনা করা হবে। ‘উপজেলা প্রশাসন আখাউড়া’ নামের আইডি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এ ব্যপারে প্রচার করা হয়েছে।
এছাড়াও বিভিন্ন ভাবে প্রচার করা হচ্ছে। আগ্রহী প্রার্থীকে অলাইনে ‘গুগুল ফরম’ পুরণ করে আবেদন করতে হবে। আবেদনে ফরমে নাম, মোবাইল নম্বর, বয়স, আখাউার স্থায়ী বাসিন্দা কিনা, বেসিক কম্পিউটার দক্ষতা রয়েছে কিনা, ল্যাপটপ আছে কিনা ইত্যাদি তথ্য প্রদান করতে হবে। মাত্র ২৫ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে তাই দ্রুত সমেয়র মধ্যে আবেদন করতে হবে।
এ ব্যাপারে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার সংগ্যজাই মারমা বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে রুপান্তরের মাধ্যমে অর্থনৈতিক, সামাজিক উন্নয়ন এবং দেশের মানব সম্পদকে বিশ^মানের হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির আওতায় আখাউড়ায় ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। বেকার যুবকরা তথ্য প্রযুক্তিতে দক্ষ ও অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে। এ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে কর্মসংস্থানের সুযোগ ররেয়ছে। প্রশিক্ষণ শেষে সরকারি সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে।
আবেদন করার লিঙ্ক-https://forms.gle/aJACGTvrwBfJXj9AA
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় ১০ম গ্রেডে উন্নীতকরণের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষকরা।
আজ ৪ অক্টোবর শুক্রবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলা পরিষদের সামনে অনুষ্ঠিত এ মানববন্ধনে তিন শতাধিক শিক্ষক অংশ নেন।
১০ম গ্রেড বাস্তবায়ন পরিষদের সমন্বয়ক মো. আবু জাফর, সহকারি শিক্ষক মো. ইকবাল হোসেন, মোহাম্মদ শাহজালাল, মো. সেকের মিয়া, জান্নাতুল ফেরদৌস, বিল্লাল আহমেদ, মাহবুবুল আলম, মো. সামসুল আলম, মো. রফিকুল ইসলাম, নজরুল হক চৌধুরী, মো. সাইফুল ইসলাম প্রমুখ এ সময় বক্তব্য রাখেন।
প্রধান শিক্ষক আব্দুল হাই ও মৌসুমী আক্তার এ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, আমাকে অর্থনৈতিক মুক্তি দাও আমি সমৃদ্ধ জাতি গড়ে দেব। যোগ্যতা থাকা সত্বেও সহকারি শিক্ষকদের গ্রেড নিচে। সহকারি শিক্ষকরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। এ সরকার যেহেতু বৈষম্য বিরোধী সরকার সেহেতু অচিরেই দাবি পূরণ করা হবে বলে আশা করছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজিবি দিবসকে স্মরণীয় করে রাখার লক্ষ্যে আজ ২০ ডিসেম্বর বুধবার বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া চেকপোষ্ট সীমান্তের শূণ্য রেখায় বিজিবি-বিএসএফ যৌথ রিট্রিট সিরিমনি প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৬০ বিজিবি সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় বিজিবি আখাউড়া আইসিপি এবং ভারতের ত্রিপুরার ৪২ ব্যাটালিয়ন বিএসএফ আগরতলা আইসিপির মধ্যে যৌথ রিট্রিট সিরিমনি প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিজিবি কুমিল্লা সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল মোঃ শরিফুল ইসলাম মেরাজ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও ৬০ বিজিবি সুলতানপুর ব্যাটালিয়েনের অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল মুহাম্মদ আশিক হাসান উল্লাহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, ৬০ বিজিবি সুলতানপুর ব্যাটালিয়েনের উপ-অধিনায়ক মেজর এ এম জাবের বিন জব্বার, পুলিশ সুপার মোঃ সাখাওয়াত হোসেন, বিএসএফ ৪২ ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত কমানডেন্ট কে এস ন্যাগী, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাবেয়া আক্তারসহ বিজিবি ও বিএসএফ এর বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অতিথিদের আগমনের পর বন্ধুত্বের সেতু বন্ধনের অংশ হিসেবে বিজিবি-বিএসএফ প্যারেড কন্টিজেন্ট দল চমকমপ্রদ ও মনোমুগ্ধকর প্যারেড প্রদর্শন করেন। বিউগলের সুরের সাথে দুই দেশের জাতীয় পতাকা নমিত করা হয়। এসময় সীমান্তের দুই অংশে শত শত দর্শনার্থী দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর প্যারেড উপভোগ করেন এবং করতালির মাধ্যমে তাদেরকে অভিনন্দন জানান।
প্যারেড শেষে বিজিবি কুমিল্লা সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল মোঃ শরিফুল ইসলাম মেরাজ এবং বিএসএফ ৪২ ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত কমানডেন্ট কে এস ন্যাগী পরস্পরকে বিজিবি দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফুল ও মিষ্টি উপহার দে।
বিএসএফ ৪২ ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত কমানডেন্ট কে এস ন্যাগী বিজিবি দিবসে শুভেচ্ছা জানান।
বিজিবি কুমিল্লা সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল মোঃ শরিফুল ইসলাম মেরাজ বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রয়েছে। এ ধরনের অনুষ্ঠান আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সর্ম্পক উন্নয়নের একটি মাধ্যম।
তিনি বলেন, এই এলাকায় বর্তমানে সীমান্ত হত্যা প্রায় শূণ্যের কোটায়। গত এক বছরে একটি সীমান্ত হত্যার ঘটনা ঘটে। এটা আমাদের দ্ইু বাহিনীর মধ্যে যে সুসম্পর্ক তারই বহিঃপ্রকাশ। এ ধরনের অনুষ্ঠান দু’দেশের সম্পর্ক উন্নয়ন ও মানুষকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করবে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।
বিএসএফ’র আপত্তিতে আখাউড়া ইমিগ্রেশন ভবন নির্মাণ কাজ বন্ধের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বিজিবি কুমিল্লা সেক্টর কমান্ডার বলেন, এটা অচিরেই শুরু হয়ে যাবে। মন্ত্রণালয় পর্যায়ে কথাবার্তা চলছে। অচিরেই এ ব্যপারে সিদ্ধান্ত পেয়ে যাবো।
চলারপথে রিপোর্ট :
হিন্দু ধর্মালম্বীদের ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া সীমান্তে বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স বা ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে (বিএসএফ) মিষ্টি উপহার দিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
১৯ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আখাউড়া-আগরতলা চেকপোস্টের (নোম্যান্সল্যান্ড) শূন্য রেখায় সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হয় দু’দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর চেকপোস্ট ক্যাম্প কমান্ডারদ্বয়।
এ সময় ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা আইসিপি বিএসএফ ক্যাম্প কমান্ডার মো. জাবেদ সশীলের হাতে মিষ্টির প্যাকেট তুলে দেন আখাউড়া চেকপোস্ট ৬০ ব্যাটালিয়নের বিজিবি ক্যাম্প কমান্ডার মো. শাহ আলম। এ ছাড়া দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কমান্ডাররা কুশল বিনিময় করেন। এ সময় উভয় দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানরা উপস্থিত ছিলেন।
বিজিবি ক্যাম্প কমান্ডার মো. শাহ আলম বলেন, সৌহাদ্য, সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্ববোধ বজায় রাখতে প্রতিবছর শারদীয় দুর্গোৎসবে একে অপরকে মিষ্টি বিতরণ করে আসছে বিজিবি ও বিএসএফ। এতে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ও ভ্রাতৃত্ববোধ আরো সুদৃঢ় হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় নিরাপদ খাদ্য, খাদ্য নিরাপত্তা, খাদ্য স্বাস্থ্যবিধি, রক্তলপ্ততা, অপুষ্টি এবং স্বাস্থ্যকর বার্ধক্য বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা সিভিল সার্জন অফিসের আয়োজনে আজ ০২ মার্চ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের হলরুমে কর্মশালার উদ্বোধান করেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ হিমেল খান। কর্মশালায় মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন ডাঃ জান্নাতুল মাওয়া।
এসময় বক্তব্য রাখেন জেলা সিভিল সার্জন অফিসের সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ নাজবাহুল ইসলাম, স্বাস্থ্য পরিদর্শক মোঃ মোশাররফ হোসেন, স্যানিটারি ইন্সপেক্টর মোঃ রফিকুল ইসলাম, আখাউড়া প্রেসক্লাবের সাধারণ হান্নান খাদেম, সাংবাদিক বিশ^জিৎ পাল বাবুল, জালাল হোসেন মামুন, আশীষ সাহা, মিশু প্রমুখ।
কর্মশালায় নিরাপদ খাদ্য গ্রহণ, ভেজাল খাদ্য পরিহার করা সঠিক খাদ্যাভাস গড়ে তোলার বিষয়ে আলোচনা করেন। এসময় বক্তারা ভেজালমুক্ত খাদ্য উৎপাদনের উপর গুরত্ব দিয়ে নিজ নিজ বাড়িতে শাক সবজি চাষ, পশু পালনের আহবান জানান। খাবার ঢেকে রাখা যাতে ধুলা বালি না পরে। খাবারের আগে হাত ধোয়া। নির্দিষ্ট স্থানে বর্জ্য ফেলা ইত্যাদি বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য সকলের প্রতি আহবান জানান।
বক্তারা বলেন স্বাস্থ্যই সুখের মুল, আর সুস্বাস্থ্যের জন্য দরকার নিরাপদ খাদ্য। তাই ভেজাল খাদ্য উৎপাদন রোধে কঠোর আইন তৈরি এবং নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা প্রয়োজন।