চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী ও তার সহধর্মীনি মাউশির সাবেক মহাপরিচালক ও ইউনির্ভাসিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রেজারার প্রফেসর ফাহিমা খাতুনসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের ৩৫০ জনের নাম উল্লেখপূর্বক অজ্ঞাতনামা আরো ১০০/১২০ জনকে আসামি করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গত ২০২১ সালের ২৭ মার্চ বিকেল ৩টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বুধল ইউনিয়নের নন্দনপুর বাজারের সামনে সংঘর্ষের সময় বাদল মিয়া (২৬) নামক এক যুবক হত্যার ঘটনায় তার পিতা জাবির হোসেন বাদী হয়ে ২৮ অক্টোবর সোমবার সন্ধ্যায় এই মামলাটি দায়ের করেন মৃত বাদল মিয়া সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলার বজেন্দ্রগঞ্জ (লৌলারচর, চর হবিবপুর) গ্রামের জাবির মিয়ার ছেলে।
জাবির মিয়া তার পরিবার নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুর বাজারের পাশে ভাড়াটিয়া বাড়িতে বসবাস করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মোজাফ্ফর হোসেন মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। মামলার উল্লেখযোগ্য আসামীরা হলেন, জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বিল্লাল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও নবীনগর পৌর সভার সাবেক মেয়র শিব শংকর দাস, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন, সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি তাজ মোহাম্মদ ইয়াছিন ও মুজিবুর রহমান বাবুল, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মোঃ মহসিন, জেলা আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন, উপ-দপ্তর সম্পাদক সুজন দত্ত, জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মফিজুর রহমান বাবুল, জেলা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জহিরুল ইসলাম জহির, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ভিপি জায়েদুল হক, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মাহমুদুর রহমান জগলু, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক হালিম শাহ লিল মিয়া, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক এম. সাইদুজ্জামান আরিফ, জেলা আওয়ামীলীগের উপ-প্রচার সম্পাদক মাসুম বিল্লাহ, ওলামা সমন্বয় পরিষদের জেলা সভাপতি ক্বারী আনিছ, জেলা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সহ-সভাপতি কাজী জাহাঙ্গীর, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর মৃধা, বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ফয়জুন নাহার টুনি, জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য মোঃ বাবুল আক্তার ও সনি আক্তার সূচী, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি জালাল হোসেন খোকা, কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা আলা মুনিল হক আলামিন, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা মেহেদী হাসান লেনিন ও রিদোয়ান আনসারী রিমো, সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আলী আজম, সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন রানা, জেলা যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মহসিন খন্দকার, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি আনিসুর রহমান রনিসহ এজহারনামীয় ৩৫০জন। এছাড়াও মামলায় অজ্ঞাতনামা আরো ১০০/১২০ লোককে আসামী করা হয়।
মামলার বাদী জাবির মিয়া এজাহারে অভিযোগ করে বলেন, ২০২১ সালের ২৬ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশে আগমনকে কেন্দ্র করে আন্দোলন কর্মসূচির সময় জেলার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ মিছিল হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ২৭ মার্চ বিকেল ৩ টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বুধল ইউনিয়নের নন্দনপুর বাজারের সামনে সংঘর্ষের সময় বাদল মিয়ার উপর গুলি ককটেল নিক্ষেপ করে। তাদের ছোরা গুলি বাদেেল বুকে লাগে। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিসৎক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ওই সময় হাসপাতাল থেকে কোন স্লিপ দেয়া হয়নি ও ময়নাতদন্ত ছাড়াই তার লাশ দাফন করা হয়।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মোজাফ্ফর হোসেনের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকারের রোগমুক্তি কামনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সর্বস্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্যোগে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল আজ ১৪ জুলাই শুক্রবার বিকালে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা এম ওয়াছেল সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ আবু হোরায়রাহ, ফসিউর রহমান হাছান, আওলাদ হোসেন খান, রোস্তম আলী ভূঁইয়া, জেলা আনসার কমান্ড্যান্ট (অবঃ) মোঃ তাজুল ইসলাম, আফছারুন নবী মোবারক, জেলা তাঁতীলীগের সভাপতি মোঃ আসাদুজ্জামান আসাদসহ বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ প্রমুখ।
দোয়া পরিচালনা করেন মাওঃ মোঃ আব্দুল্লাহ্।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার তিতাসের বুকভরা ঢেউ আর প্রাণের উচ্ছাসে তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
পৌর এলাকার শিমরাইলকান্দি গাঁওগেরাম পয়েন্ট থেকে মেড্ডা মেড্ডা সরকারি শিশু পরিবার পয়েন্ট পর্যন্ত তিতাস নদীতে এই নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয়।
আজ ৭ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দুুপুর পৌনে তিনটার দিকে শিমরাইলকান্দি গাঁওগেরাম পয়েন্টে নৌকা বাইচ উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম। প্রতিযোগীতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জ জেলার ১৫টি নৌকা অংশ গ্রহন করে।
এর মধ্যে ছিলো সদর উপজেলার ৪ টি নৌকা (ভাড়াকৃত), বিজয়নগর উপজেলার ৫টি নৌকা, সরাইল উপজেলার ১টি নৌকা, আশুগঞ্জ উপজেলার ২টি নৌকা (ভাড়াকৃত) নবীনগর উপজেলার ২টি নৌকা (ভাড়াকৃত) ও নাসিরনগর উপজেলার ১ টি নৌকা ( ভাড়াকৃত) প্রতিযোগীতায় নবীনগর উপজেলার নৌকা প্রথম, সরাইল উপজেলার নৌকা দ্বিতীয় এবং সদর উপজেলার নৌকা তৃতীয় স্থান অধিকার করে।
বিকেল ৫টায় মেড্ডা সরকারি শিশু পরিবার পয়েন্টে তিতাস নদীর পাড়ে অনুষ্ঠিত পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর সভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির, সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে প্রথম স্থান অর্জনকারী নবীনগর উপজেলার নৌকাকে নগদ ১ লাখ টাকা, দ্বিতীয় স্থান অর্জনকারী সরাইল উপজেলার নৌকাকে ৫০ হাজার ও তৃতীয় স্থান অর্জনকারী সদর উপজেলার নৌকাকে ৩০ হাজার টাকা পুরষ্কার দেয়া হয়। এছাড়াও নৌকা বাইচে অংশ নেওয়া ১৫ টি নৌকাকেই ২৫ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়।
পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, যত দিন বাঙ্গালি ও বাংলা সংস্কৃতি থাকবে তত দিন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হবে। তিনি বলেন, তিতাসপাড়ে আজ হাজার হাজার মানুষ। এতেই বুঝা যায় মানুষ নৌকা বাইচকে কত ভালোবাসে। তিনি নৌকা বাইচ প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠানের সাথে জড়িত সকলকে ধন্যবাদ জানান।
জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, মহামারি করোনার কারনে গত দুই বছর ২০২০ এবং ২০২১ সালে নৌকা বাইচ বন্ধ ছিলো। করোনার পর ২০২২ সালে আবার নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয়। আগামীতেও এই নৌকা বাইচ অব্যাহত থাকবে।
এদিকে নৌকা বাইচকে কেন্দ্র করে দুপুরের পর থেকে শহরে মানুষের ঢল নামে। নৌকা বাইচ উপভোগ করতে শহরের শিমরাইলকান্দি থেকে মেড্ডা পর্যন্ত তিতাস নদীর তীরে জন¯্রােতে পরিনত হয়। নদীর পাড় ছাড়াও মানুষ নদীর পাড়ের বহুতল বিশিষ্ট ভবনের ছাদে উঠে, শেখ হাসিনা সড়কের ব্রীজে উঠে নৌকা বাইচ উপভোগ করে। আবার অনেকেই নৌকা বাইচ উপভোগ করতে ছোট ছোট নৌকা ভাড়া করে পরিবার পরিজন নিয়ে তিতাস নদীর বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেয়।
এদিকে নৌকা বাইচ উপলক্ষে প্রতিযোগীতাস্থলে পুলিশ, বিজিবি, আনসার ও নৌ-পুলিশের কয়েকটি টীম নিয়োজিত থাকে। এছাড়াও ছিল ডুবুরী দল, ফায়ার সার্ভিস ও মেডিকেল টীম। পাশাপাশি নৌকা বাইচ প্রতিযোগীতা সুন্দরভাবে করার জন্য জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটদের নেতৃত্বে ৮টি টীম কাজ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বর্জ্য থেকে সার ও জ্বালানি উৎপাদনের জন্য নবনির্মিত প্লান্ট উদ্বোধন ও পৌরসভার কাছে এটি হস্তান্তর করা হয়েছে।
আজ ২০ মার্চ সোমবার দুপুরে পৌর শহরের ছয়বাড়িয়া এলাকায় স্থাপিত প্লান্টটির উদ্বোধন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
এসময় বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডক্টর আব্দুল হামিদ, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. জিয়াউল হক মীর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির।
এতে সভাপতিত্ব করেন পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল কুদ্দুস।
পরে প্লান্টটি পৌরসভার কাছে হস্তান্তর করা হয়।
পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়িত এ প্লান্টটি প্রতিদিন ১২ টন জৈব বর্জ্য থেকে ৫০০ কেজি জৈব সার ও এক টন প্লাস্টিক ও পলিথিন থেকে ৫০০ লিটার অপরিশোধিত তরল জ্বালানি উৎপাদন করতে সক্ষম। এক কোটি ৪৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা ব্যয়ে প্লান্টটি স্থাপনের ফলে বর্জ্যের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনাসহ পরিবেশ সুরক্ষিত হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ২৫ জুলাই মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরস্থ সিলভার ফর্ক রেস্টুরেন্টের হলরুমে জাতিসংঘের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ECONOMIC AND SOCIAL COMMISSION FOR ASIA AND THE PACIFIC (ESCAP) এর সাথে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত মতবিনিময় সভায় সভাপত্বি করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সভাপতি আলহাজ্ব আজিজুল হক।
এতে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রতিনিধি দলের প্রধান মিকিকো তানাকা, ডিরেক্টর এন্ড হেড, সাউথ এন্ড সাউথ-ওয়েস্ট এশিয়া অফিস, ইউনাইটেড ন্যাশনস এসকেপ, রঞ্জন রত্না, ডেপুটি হেড এন্ড সিনিয়র ইকোনোমিক এফায়ারর্স অফিসার, ইউনাইটেড ন্যাশনস, আজহার জয় মর্জিনা ডিউক্রেস্ট, চীফ অব সেকশন, ট্রান্সপোর্ট কানেক্টিভিটি এন্ড লজিস্টিক সেকশন, ট্রান্সপোর্ট ডিভিশন, জোসেফ জর্জ, সিনিয়র রিচার্জ এসিষ্টেন, সাউথ এন্ড সাউথ-ওয়েস্ট এশিয়া অফিস, ইউনাইটেড ন্যাশনস, মোঃ মাজেদুল ইসলাম, ডেভেলপমেন্ট, কোর্ডিন্যাশন অফিসার, ইউএন রেসিডেন্ট, কোর্ডিনেটর অফিস, মোশাররফ হোসেন, ডিরেক্টর ট্রেড ইনভেষ্টম্যান এন্ড ডেভেলপমেন্ট, বিমসটেক সেক্রেটারিয়েট, ঢাকা, মোঃ আরিফুর রহমান, ডিরেক্টর, সাউথ এশিয়া-১, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ঢাকা প্রমুখ।
অপরদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র পক্ষ থেকে আরো উপস্থিত ছিলেন ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি কাজী জাহাঙ্গীর, সহ-সভাপতি হাজী মোঃ বাবুল মিয়া, পরিচালক মোঃ আজিজুর রহমান শামীম, সুব্রত পাল, আলহাজ্ব মমিনুল আলম বাবু, আলহাজ্ব মোঃ শাহ আলম, মোঃ আল মামুন, মোঃ বাবুল মিয়া, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ নুরুজ্জামান ভূঁইয়া, মোঃ জুয়েল খান, চেম্বার সচিব মোঃ আজিম উদ্দিন।
এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া স্থলবন্দর সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি মোবারক হোসেন ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক ফোরকান খলিফা কাজলসহ অন্যান্য আমদানী ও রপ্তানীকারকবৃন্দ।
উক্ত মতবিনিময় সভায় আখাউড়া স্থলবন্দরের বর্ডার ট্রেড এর বিভিন্ন সমস্যাসমূহ সম্পর্কে প্রতিনিধি দলটি অবগত হয় এবং দু’দেশের প্রতিবন্ধকতা সমূহ সমাধান ও ব্যবসা বাণিজ্য সহজীকরণ করে কীভাবে উভয় দেশের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি করা যায় সে বিষয়ে বিশদভাবে অবগত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোসল করতে গিয়ে ডোবার পানিতে ডুবে আব্দুর রাহিম নামে এক প্রতিবন্ধী শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
আজ ২৭ এপ্রিল শনিবার বিকেল ৫টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের বড়হরণ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মৃত রাহিম (১১) ঐ গ্রামের সবুর মিয়ার ছেলে।
মৃতের চাচা আলী আজম জানান, আব্দুর রাহিম বিকেলে বাড়ির পাশে ডোবায় গোসল করতে গিয়ে ডুবে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন৷ রাহিম প্রতিবন্ধী ছিলো।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি মো. আসলাম হোসেন জানান, বিকেলে ডোবাতে ডুবে একটি প্রতিবন্ধী শিশু মারা গেছে। লাশ জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে রাখা আছে।