চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সম্প্রতি বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ৯শত জন কৃষকের মাঝে শীতকালীন সবজি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ৩ নভেম্বর রোববার দুপুরে সদর উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সে সদর উপজেলা কৃষি অফিসার শাহানা বেগমের তত্ত্বাবধানে কৃষকদের মাঝে এই সার ও বীজ বিতরণ করা হয়।
সার ও বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত কৃষি অফিসার সালমা সুলতানা, উপ-সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা আনোয়ারুল হক তালুকদার ও সকল ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাগণ।
সদর উপজেলা কৃষি অফিসার শাহানা বেগম জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রণোদনার কর্মসূচি আওতায় রবি ২০২৪-২৫ মৌসুমে সম্প্রতিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মাঝে শীতকালীন সবজির আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ৯০০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার দেয়া হয়েছে।
কৃষকদের মাঝে ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো, বেগুন, মিষ্টি কুমড়া, মরিচ, ব্রোকলি, লাউয়ে বীজ ও ১০ কেজি ডিএপি সার, ১০ কেজি এমওপি সার এবং বিকাশের মাধ্যমে প্রত্যেক কৃষককে ১হাজার টাকা করে প্রদান করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী, বর্তমান সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ও জেলা আওয়ামলিীগের সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, নৌকায় ভোট দিলে দেশের উন্নয়ন হয়, নৌকায় ভোট দিলে দেশ এগিয়ে যাবে।
আজ ১৮ ডিসেম্বর সোমবার বিকেলে সদর উপজেলার বাসুদেব উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ আয়োজিত এক নির্বাচনী সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এম. আলম ভূইয়ার (মোবাশ্বের) সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত নির্বাচনী সভায় মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, বাসুদেব ইউনিয়নবাসী আমার আপনজন, আমার আত্মার আত্মীয়। আমি তিনবার নির্বাচন করেছি। তিনবারই বাসুদেব থেকে আমার নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছি। এবারও বাসুদেব থেকে আমার নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছি। তিনি বলেন, আমি আজ আপনাদের কাছে ভোট চাইতে আসিনাই, দোয়া চাইতে এসেছি।
তিনি বলেন, আমি যতবারই নির্বাচন করেছি আপনারা আমাকে ভালোবেসে বাক্সভরে ভোট দিয়েছেন। আমি আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ। তিনি বলেন, বাসুদেববাসী সব সময় আমার পাশে ছিলেন, আমি জানি আপনারা আগামীতেও আমার পাশে থাকবেন।
মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব ছিলাম। তিনবার আপনাদের ভোটে এমপি হয়েছি। আমি এমপি হওয়ার আগে এই এলাকা কেমন ছিলো, বর্তমানে কেমন আছে তার বিচার বিশ্লেষন আপনারা করবেন। তিনি বলেন, বাজারে দোকানীরা অনেক ধরনের পসরা নিয়ে বসে থাকেন। আপনারা কিন্তু ভালো পসরা কিনেন।
আগামী ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আপনারা বিচার বিশ্লেষন করে ভোট দিবেন। তিনি বলেন, সুশিক্ষিত মানুষেরাই কিন্তু রাজনীতি করে, সুশিক্ষিত মানুষরাই কিন্তু জনপ্রতিনিধি হয়। এখানে অ্যাডভোকেট আলী আজম সাহেব এমপি হয়েছেন, এখানে অ্যাডভোকেট লুৎফুল হাই সাচ্চু সাহেব এমপি হয়েছেন। এখানে আবদুল হাই সাহেব দুইবার এমএলএ হয়েছেন।
বাসুদেবের পরিবেশ একটি শিক্ষা বান্ধব পরিবেশ, সংস্কৃতি বান্ধব পরিবেশ। আজ বাসুদেবে পরিবেশ কিন্তু শহর থেকে কোন অংশে কম নয়। বাসুদেবে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। আপনারা কি চলমান উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে চান। যদি উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে চান তাহলে আপনারা নির্বাচনে নৌকা মার্কাকে বিজয়ী করবেন। তিনি বলেন, এই নৌকা মার্কা হক-ভাসানীর নৌকা। এই নৌকা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৌকা। এই নৌকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নৌকা। এই নৌকা জনগনের নৌকা।
তিনি বলেন, চলমান উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আগামী নির্বাচনে আপনারা নৌকা মার্কাকে বিজয়ী করবেন। নৌকাকে বিজয়ী করলে দেশে উন্নয়ন হয়, নৌকাকে বিজয়ী করলে দেশ এগিয়ে যায়।
নির্বাচনী সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজী হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডঃ মাহবুবুল আলম খোকন, সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, জেলা যুবলীগের সভাপতি অ্যাডঃ শাহানুর ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডঃ সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হাকিম মোল্লা, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তোফায়েল আহমেদ মোল্লা, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গাজী আবদুল মতিন, সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ জয়নাল আবেদীন প্রমুখ।
উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মোহাম্মদ মহসিন, তানজিল আহমেদ, সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একইদিন ও একই সময়ে পৃথক স্থানে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি।
আগামীকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে শহরের শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে শান্তি সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করে জেলা আওয়ামী লীগ। শান্তি সমাবেশ শেষে উন্নয়ন শোভাযাত্রা করবে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।
অপরদিকে আর নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে মঙ্গলবার একই সময়ে শহরের দক্ষিণ মৌড়াইল থেকে বিএনপি একটি পদযাত্রা বের করবে। পদযাত্রাটি শহরের জেলা পরিষদ, কালীবাড়ি মোড়, টি.এ. রোড, মঠের গোড়া প্রদক্ষিণ করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
আজ ১৭ জুলাই সোমবার দিনভর শহরজুড়েই আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শান্তি সমাবেশ ও উন্নয়ন শোভাযাত্রার বিষয়ে মাইকিং হচ্ছে। অপরদিকে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে বিএনপির পক্ষ থেকে শহরজুড়ে মাইকিং হয়েছে।
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বর্তমানে আহবায়ক কমিটির সদস্য হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি সাংবাদিকদের বলেন, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে মঙ্গলবার পদযাত্রা করবে বিএনপিসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
এ ব্যাপারে জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের দায়িত্বে থাকা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী বলেন, মঙ্গলবার বেলা ১১টায় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত সমাবেশ হবে। সমাবেশ শেষে শোভা যাত্রা হবে।
এ ব্যাপারে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, একই সময়ে দুই প্রধান দল কর্মসূচি দিয়েছে। তবে ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় কর্মসূচি পালিত হবে। এ বিষয়ে নিয়ে আমরা যথেষ্ট সচেতন অবস্থায় রয়েছি। মঙ্গলবার পর্যাপ্ত পরিমান পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধভাবে রেলওয়ের জলাশয় বালু ফেলে ভরাটের দায়ে জব্দ করা ১৫ হাজার ঘনফুট বালু উম্মুক্ত নিলামে বিক্রি করা হয়েছে। নিলামে ৮১ হাজার টাকায় এই বালু বিক্রি করা হয়।
গতকাল বুধবার বিকেলে সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গনে সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেনের উপস্থিতিতে এই উম্মুক্ত নিলাম অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে রেলওয়ের জলাশয় অবৈধভাবে বালু ফেলে ভরাটের প্রতিবাদে গত রবিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সদর উপজেলার বড় হরণ লেবেল ক্রসিং এলাকায় মানববন্ধন করে এলাকার সর্বস্তরের জনগণ।
সদর উপজেলা প্রশাসন, স্থানীয় লোকজন ও নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, বড়হরণ এলাকায় রেলের জলাশয় বালু ফেলে ভরাট করে ফেলে স্থানীয় একটি প্রভাবশালী চক্র। বিষয়টি জানতে পেরে গত সোমবার দুপুরে সেখানে ভ্রাম্যমান অভিযান পরিচালনা করেন সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেন।
এ সময় বালু ভরাটের কাছে ব্যবহৃত একটি ভেকু ও জলাশয়ে ফেলা সকল বালু জব্দ করা হয় এবং চার কার্যদিবসের মধ্যে জব্দ করা বালু নিলাম ডেকে বিক্রি করে জলাশয়কে পূর্বের অবস্থায় ফিরে আনতে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আলমকে নির্দেশ দেন তিনি।
এসিল্যান্ডের নির্দেশে বুধবার বিকেলে নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গনে উম্মুক্ত নিলাম আহবান করেন ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আলম। সেসময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেন। নিলামে নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের পয়াগ নরসিংসার গ্রামের খলিলুর রহমান নামে এক ব্যক্তি সর্বোচ্চ মূল্য ৮১ হাজার টাকা ডাক তোলেন।
এ ব্যাপারে নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ আলম বলেন, ৮১হাজার টাকায় সর্বোচ্চ মূল্য উঠে উম্মুক্ত নিলামে। আগামী শনিবার থেকে ওই ব্যক্তির কাছে বালু বুঝিয়ে দেয়া হবে।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেন বলেন, পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ এর আলোকে সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের বড়হরণ এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।
রেলওয়ের মালিকানাধীন একটি জলাশয় বালু ফেলে ভরাট করার অপরাধে একটি ভেকু ও ভরাট করা বালু জব্দ করা হয়। তিনি বলেন, এর আগেও গত ১৯ ফেব্রিয়ারি বালু ফেলে জলাশয় ভরাটের দায়ে বড় হরণে অভিযান চালিয়ে খননযন্ত্র জব্দসহ এক লাখ টাকা করিমানা করা হয়। তিনি বলেন, পরিবেশ আইনে জলাশয় কোনোভাবেই ভরাট করার সুযোগ নেই।
চলারপথে রিপোর্ট :
ট্রাক্টরের চাপায় পিষ্ট হয়ে মিতু (১৩) নামের এক কিশোরী নিহত হয়েছে। আজ ১৪ মার্চ শুক্রবার বিকেলে কুমিল্লা- সিলেট সড়কের সদর উপজেলার নন্দনপুর এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত মিতু ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার কাঁচারি পাড় এলাকার মজনু মিয়ার একমাত্র মেয়ে। মিতু সরাইল একডেমীর ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী।
হাসপাতাল ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মিতু গত ৩-৪ আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার অষ্টগ্রামে তার আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে যায়। বিকেলে বিভাটেক যানবাহনে করো সরাইল নিজ বাড়িতে ফিরছিল। পথিমধ্যে নন্দনপুর এলাকায় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক্টরের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ সময় মিতু ছিটকে পড়ে ট্রাক্টরের চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়রা মিতুকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জরুরি বিভাগে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাজুল ইসলাম মিতুকে মৃত ঘোষণা করে।
খাটিহাতা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুন রহমান জানান, ট্রাক্টর ও বিভাটেকটি জব্দ করা হয়েছে। তবে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোন অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।