চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া বড় বাজার মাছের আড়তে অভিযান পরিচালনা করে ১৭৫ কেজি নিষিদ্ধ জাটকা জব্দ করে এতিমখানায় দিয়েছে প্রশাসন।
আজ ৫ নভেম্বর মঙ্গলবার ভোরে অভিযান পরিচালনা করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গাজালা পারভীন রুহি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রওনক জাহান, মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা রেজাউল করিম। থানা পুলিশ সহযোগিতা করেন।
এছাড়াও একই সময়ে তিতাস নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে অভিযান চালিয়ে ৪ টি ফিক্সড ইঞ্জিন (খরা জাল) ও ২০ টি রিং জাল অপসারণ করা হয়। নদীতে অবৈধভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারি বাঁধ উচ্ছেদ করা হয়। পরবর্তীতে এগুলো ধ্বংস করা হয়। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় সাড়ে পাঁচ লক্ষ টাকা। এ সময় বিপুল সংখ্যক জীবন্ত কাঁকড়া ও শামুক নদীতে অবমুক্ত করা হয়।
সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রওনক জাহান বলেন মৎস্য সম্পদ ও জীব বৈচিত্র্য রক্ষায় এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
টিউবওয়েলের মাথা (মাটির উপরের অংশ) নেই ৬/৭ মাস ধরে। কে বা কারা খুলে নিয়ে। এরপর আরলাগানো হয়নি। টিউবওয়েল না থাকায় পানি পানে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে শিক্ষার্থীরা। বিদ্যালয়ের দুতলায় পানির ব্যবস্থা রাখা হলেও অনেকটা হেঁটে সিঁড়ি ভেঙ্গে দুতলায় গিয়ে পানি পান করা কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জন্য কষ্টকর। আবার অনেক সময় জগে পানিও থাকে না। ফলে তৃষ্ণা পেলে বিদ্যালয় গেইটের বাইরে চা-দোকানে যেতে হয় শিক্ষার্থীদের। তবে ছাত্ররা বাইরে যেতে পারলেও ছাত্রীরা পারে না। ফলে তৃষ্ণা চেপেই ক্লাশে বসে থাকতে হয়। পানির অভাবে বিড়ম্বনায় পড়েন বিদ্যালয়ে অপেক্ষমান অভিভাবকরা। এমন চিত্র ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের। দ্রুত টিউবওয়েল স্থাপনের দাবী ছাত্রছাত্রীদের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আখাউড়া উপজেলার সবচেয়ে প্রাচীণ বিদ্যাপীঠ বাংলাদেশ রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টির বয়স শত বছরেরও বেশি। আখাউড়া রেলওয়ে জংশন ষ্টেশনে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানের পাশাপাশি স্থানীয় ছেলে-মেয়েরাও এ বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করে। উপজেলার একমাত্র সরকারি স্কুল এবং ফলাফল ভালো হওয়ায় এ স্কুলে পড়ার জন্য ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকদের আগ্রহ বেশি। বর্তমানে এ বিদ্যালয়ে এক হাজারেরও বেশি ছাত্রছাত্রী রয়েছে। বিস্ময়ের ব্যাপার হলো এত বিপুল সংখ্যক ছাত্রছাত্রী পানির পানের জন্য একটি টিউবওয়েল নেই। বিগত ৬/৭ মাস আগে টিউবওয়েলের উপরের অংশটি কে বা কারা খুলে নিয়ে গেছে। এর পর আর মাথা লাগানো হয়নি। এজন্য পানি পান সহ অন্যান্য প্রয়োজনে পানি ব্যবহার করতে পারছে না ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকরা। পানি পানের জন্য বিদ্যালয়ের বাইরে চা-স্টল এবং মসজিদের টিউবওয়েল ব্যবহার করছে শিক্ষার্থীরা। কিন্তু মেয়েরা বাইরে যেতে না পারায় পানির জন্য বেশি কষ্ট করছে। তবে বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে দুতলায় জগে পানি রাখা হয়। ছাত্রছাত্রীরা প্রয়োজনে দুতলায় গিয়ে পানি খেয়ে আসতে পারে। তবে ছাত্রছাত্রীর তুলনায় তা পর্যাপ্ত নয়। অনেক সময় জগের পানি শেষ হয়ে গেলে পানির জন্য দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। আবার অনেক সময় পানি না পেয়ে ফিরে আসতে হয় ছাত্রছাত্রীদের। এদিকে, তীব্র গরমে হঠাৎ একজন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে গেলে দ্রুত পানি দেওয়ার মত কোন ব্যবস্থা নাই।
সরজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, টিউবওয়েলের উপরের অংশটি নাই। জানতে চাইলে কয়েকজন ছাত্রছাত্রী বলে, ৬/৭ মাস ধরে টিউবওয়েল নষ্ট। পানি খেতে আমাদের খুব কষ্ট হচ্ছে। খেলাধুলা করার পরে হাত-পা ধুতে পারি না। দুতলায় গিয়ে অনেক সময় পানি পাই না। এসময় এক নারী অভিভাবক বলেন, গরমের মধ্যে খুব পানি তৃষ্ণা পায়। কিন্তু স্কুলের টিউবওয়েল না থাকায় পানি খেতে পারি না। হঠাৎ একটা ছেলে মেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে যে পানি দেওয়া তবে সে রকম ব্যবস্থাও নাই। একটা সরকারি স্কুলে এতদিন যাবত টিউবওয়েল নষ্ট। এটা কি শিক্ষকদের নজরে পরে না। তিনি দ্রুত টিউবওয়েল মেরামতের জন্য দাবী জানা।
এদিকে পানির পানের গুরুত্ব বিষয়ে জানতে চাইলে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ হিমেল খান বলেন, পানির অপর নাম জীবন। পানির অভাবে শরীরে পানি শূণ্যতা দেখা দিতে পারে। হঠাৎ করে অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে। প্রস্রাব জ্বালাপোড়া ইনফেকশন হতে পারে। কিডনি ফেইলিউরও হতে পারে। তাছাড়া এখন তীব্র গরমে প্রচুর ঘাম বের হচ্ছে। তাই এসময় প্রচুর বিশুদ্ধ পানি পান করা উচিত। এ ব্যাপারে রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আসাদুজ্জামান খান বলেন, আমরা ছেলেমেয়েদেরকে বলেছি বাড়ি থেকে বোতলে করে পানি নিয়ে আসার জন্য। তাছাড়া দুতলায় জগে পানি রাখা থাকে। ছাত্রছাত্রীরা এসে পানি পান করে। টিউবওয়েলটি কয়েকবার মেরামত করা হয়েছে। আবারও করব।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে শহীদ স্মৃতি ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে অবৈধভাবে গোপনকক্ষে গিয়ে অন্য ভোটারের ব্যালট পেপারে সিল মারার দায়ে মাহবুব মিয়া (৩৮) নামে এক পুলিং এজেন্টকে ৭ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। তিনি মাইক প্রতীকের এজেন্ট ছিলেন।
এসময় ভোট কক্ষে দ্বায়িত্বে অবহেলার প্রমাণ পাওয়ায় সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার আব্দুল আলীকে নির্বাচনের দায়িত্ব হতে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আদালত পরিচালনা করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সেলিম শেখ। আজ মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার এ ঘটনা ঘটে। এক ভোটারের ভোট জোর করে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে অন্য প্রতীকে দেওয়ায় দণ্ডবিধির ১৭১-চ ধারায় ০৭ দিন বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
আখাউড়া প্রতিনিধি :
আখাউড়া উপজেলায় জোর করে থানায় নেওয়ার সময় পুলিশের সামনে মৌসুমী আক্তার (২৫) নামে এক নারী বিষপান করেছেন। ২৩ জানুয়ারি সোমবার সন্ধ্যায় নুরপুর গ্রামে মৌসুমির বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
পরিবার ও প্রতিবেশিরা ওই নারীকে প্রথমে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে তার পাকস্থলি পরিষ্কার করে সেখানকার চিকিৎসক তাকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠায়। বর্তমানে তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে।
মৌসুমী আক্তার আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের নুরপুর গ্রামের আইয়ুব খানের মেয়ে।
তার মা শাহানা বেগম হাসপাতাল চত্বরে অভিযোগ করে বলেন, সন্ধ্যা ৬টার দিকে আখাউড়া থানার এএসআই আব্দুল আজিজ মহিলা পুলিশসহ ৮/১০ জন মিলে আমার বাড়িতে এসে আমার মেয়েকে ধরে থানায় নিয়ে যেতে চায়। আমার মেয়ে তখন তাকে থানায় নিয়ে যাওয়ার কারণ জানতে চেয়ে বলে, আমাকে থানায় নেবেন কেন, আমি কী করেছি? আমার দুইটা ছেলে আছে, আমার স্বামী পাগল। আমি থানায় যাবো কেন? আজিজ দারোগা বলল ওসি সাহেব তোমাকে থানায় নিয়ে যেতে বলেছে। এ সময় আমি পুলিশকে বলি, আমার মেয়ের হার্টে ব্লক আছে, তাকে নিয়েন না। দরকার হলে আমি থানায় যাব। এ সময় পুলিশ জোরাজোরি করে ধরে নিতে চাইলে আমার মেয়ে পুলিশের সামনে বিষ খেয়ে ফেলে। কিন্তু পুলিশের সামনে বিষপান করলেও কেউ তাকে আটকাতে আসেনি। পরে আমি তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসি। তিনি আরো অভিযোগ করেন, এর আগেও পুলিশ কয়েকবার আমাকে ধরে আনতে চেয়েছিল।
এদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, চিকিৎসক ওই নারীকে চিকিৎসা দিচ্ছেন। এ সময় আখাউড়া থানা পুলিশের ওসি আসাদুল ইসলামসহ বেশ কয়েক পুলিশ সদস্য উপস্থিত রয়েছেন। পরে রাত ৮টার দিকে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়ার সময় থানার এসআই আবু ছালেক সঙ্গে যান।
এ ব্যাপারে আখাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মো. লুৎফুর রহমান বলেন, রোগীর প্রেসার অনেক কমে গিয়েছিল। স্টমাক ওয়াশ করে বিষ পাওয়া গেছে। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠানো হয়।
তবে, আখাউড়া থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আজিজকে ফোনে পাওয়া যায়নি।
আখাউড়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদুল ইসলাম বলেন, কিছু মাদক উদ্ধার হয়েছিল। আমাদের কাছে তথ্য ছিল মাদকগুলো তাদের। এ প্রেক্ষিতে আমি পুলিশ পাঠিয়েছিলাম। তবে তার বিরুদ্ধে কোনো ওয়ারেন্ট ছিল না। তার ঘরে কিছু পাওয়া যায়নি। আগে রোগীর চিকিৎসা হোক। তারপরে যদি তদন্তে এএসআই আজিজের কোনো অপরাধ থাকে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় প্রশাসনের বাজার মনিটরিং অভিযানকালে আদালতের সাথে থাকায় সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
আজ ১ এপ্রিল শনিবার বেলা সাড়ে তিনটার পৌর শহরের সড়ক বাজারে সাতরং ফ্যাশনের মালিকের নেতৃত্বে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
হামলার শিকার সাংবাদিকরা হলেন হান্নান খাদেম, রুবেল আহমেদ, জালাল হোসেন। হামলায় আহত রুবেল আহমেদকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় রুবেল আহমেদ বাদী হয়ে ১০ জনকে আসামি করে থানায় মামলা দেয়ার প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
খবর পেয়ে তাৎক্ষিনভাবে ঘটনাস্থলে এসে ৫জনকে আটক করে থানায় নিয়ে গেছে।
লিখিত অভিযোগ ও ভুক্তভোগী সূত্রে জানা গেছে, সকাল সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অংগ্যজাই মারমা বাজার মনিটরিং অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় সড়কে অবৈধভাবে মোটর সাইকেল পার্কিং করায় তিন মোটর সাইকেল মালিককে অর্থ জরিমানা করা হয়।
এরমধ্যে সাতরং ফ্যাশনের মালিক সোহাগ মিয়াকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন আদালত। জরিমানা করায় সোহাগ মিয়া ক্ষুব্ধ হয়ে আদালতের সাথে অসৌজন্য মূলক আচরণ করেন।
অভিযানকালে পেশাগত কাজে সাংবাদিক হান্নান খাদেম, জালাল হোসেন মামুন অমিত হাসান ও হাসান মাহমুদ পারভেজ উপস্থিত ছিলেন। পরে বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে সাংবাদিক হান্নান খাদেম, মামুন ও রুবেল আহমেদ ফল কেনার জন্য বাজারে গেলে সাংবাদিকদের দেখে সোহাগ মিয়া উত্তেজিত হয়ে বলেন ‘তোদের কারণে আমার জরিমানা হয়েছে’ এ কথা বলেই সোহাগ মিয়া ও দোকানের কর্মচারীসহ ৭/৮ জন যুবক সাংবাদিকদের উপর হামলা করে মারধর শুরু করে। হামলায় রুবেল আহমেদ আহত হয়। হামলাকারীরা একটি ক্যামেরা ছিনিয়ে নেয়। পরে বাজারের লোকজন এগিয়ে এসে সাংবাদিকদের রক্ষা করে।
এ ব্যাপারে আখাউড়া থানার ওসি মোঃ আসাদুল ইসলাম বলেন অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রুজু হয়েছে। এজহার নামীয় ৫ জনকে আটক করা হয়েছে। বাকী আসামিদেরকে আটকের চেষ্টা অব্যাহত আছে।
আখাউড়া প্রতিনিধি :
আখাউড়ায় আজ ২৬ ফেব্রুয়ারি রবিবার কারিমা রেষ্টুরেন্ট এন্ড পার্টি সেন্টারে ভারত ত্রিপুরা রাজ্যের ভারত বাংলাদেশ মৈত্রী সংসদ’র কমিটি নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। ভারত ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গেয়ে অনুষ্ঠান শুরু করা হয়।
অনুষ্ঠানে আখাউড়া যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল মমিন বাবুল’র সভাপতিত্বে ও ছাত্র নেতা মনির হোসেন’র সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, ভারত বাংলাদেশ মৈত্রী সংসদ’র সভাপতি ড. দেবব্রত দেবরায়, সাধারণ সম্পাদক ড. মুজাহিদ রহমান, আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মনির হোসেন বাবুল, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাড. আবদুল্লাহ ভূইয়া বাদল, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু।
বিশেষ করে, ভারত বাংলাদেশ মৈত্রী সংসদ’র কমিটি দিয়ে দুই দেশে সু-সম্পর্ক হবে বলে বক্তরা মনে করেন।
ভারত বাংলাদেশ মৈত্রী সংসদ’র পক্ষ থেকে দুই দেশের মধ্যে বই সহ উপহার সামগ্রী আদান-প্রদান করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ভারত বাংলাদেশ মৈত্রী সংসদ’র বিশিষ্ট শিল্পী ও সহ সম্পাদক স্বর্ণিমা রায়, বিশিষ্ট চিত্র শিল্পী ও কোষাধ্যক্ষ নির্মল দেব, কবি গীতিকার ও কার্যকরী সম্পাদক গৌরাঙ্গ চন্দ্র দেবনাথ, সমাজসেবী কবি ও সহ-সভাপতি বিশ্বজিৎ রায় চৌধুরী, বিশিষ্ট নৃত্য শিল্পী কুশল দেব, বিশিষ্ট ব্যাচিক শিল্পী শ্বেতা দেবরায়, বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী ইন্সা আক্তার, কবি গীতিকার ও সহ-সম্পাদক শ্যামল কান্তি দে, বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী মনিদীপা দে, বিশিষ্ট নৃত্য শিল্পী শ্যামলীমা দে, বিশিষ্ট নৃত্য শিল্পী সাগরীমা দে, বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী অমর ঘোষ, আখাউড়া উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাপস চক্রবর্তী, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাছরীন সফিক আলিয়া, পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ কাওছার ভূঁইয়া, সাবেক দক্ষিণ ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাবুল পারভেজ, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন নয়ন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ তজিবুর রহমান, আখাউড়া যুব মহিলা লীগের সভাপতি রোকসানা আক্তার, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ইকবাল হোসেন, সাজ্জাদ মাস্টার, সেলিম মিয়া, ক্রিড়াবিদ মো: সাগর হোসেন, আখাউড়া উপজেলা প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক অমিত হাসান অপু, কার্যকরী সদস্য শাহাবুদ্দিন রিফাত প্রমুখ।