চলারপথে রিপোর্ট :
আজকে যারা জেলা স্টেডিয়ামে ফুটবল প্রতিযোগিতা করছে আগামীতে তাদেরকে বিভাগীয় বা জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রতিযোগিতায় দেখতে চাই। তিনি বলেন আমরা তোমাদের নিয়ে ভবিষ্যৎ চিন্তা করি তোমরা যেন ভাল মানুষ হয়ে দেশের ভবিষ্যৎ উজ্জল করবে। এ ক্ষুদে খেলোয়াড়রা খেলাধূলায় অংশ গ্রহন করে ক্রীড়াঙ্গনকে আরও সমৃদ্ধি করার আহবান জানান। তিনি বলেন, খেলাধূলার মান উন্নয়নে এবং নিয়মিত পরিচর্চার জন্য তৃর্ণমুল পর্যায়ে ক্রীড়া প্রতিভা বিকাশের উদ্দেশ্যে জেলা ক্রীড়া অফিস যে আয়োজন করে তা প্রশংসার দাবিদার।
আজ ৬ নভেম্বর বুধবার সকাল ১০টায় নিয়াজ মুহম্মদ স্টেডিয়ামে ক্রীড়া পরিদপ্তর যুব আওতায় ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনে এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি-২০২৪-২৫ অনুর্ধ্ব-১৫ ফুটবল প্রতিযোগিতা উদ্বোধনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক মোঃ সাইফুল ইসলাম একথা বলেন। পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহ্মুদা আক্তার। ফুটবল প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করেন অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়, তেলিনগর উচ্চ বিদ্যালয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ, পাকশিমুল হাজী শিশু মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় এবং ইউনাইটেড ফুটবল একাডেমী। এসময় প্রতিটি বিদ্যালয়ের ক্রীড়া শিক্ষকগণ উপস্থিত ছিলেন। বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
অন্যতম বিদ্যাপীঠ ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১২ ফেব্রুয়ারি সোমবার সকালে শহরের নিয়াজ মুহম্মদ স্টেডিয়াম মাঠে বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্যদিয়ে এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় প্রধান অতিথি থেকে জাতীয় পতাকা উত্তোলণ ও পায়রা উড়িয়ে প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) এস,এম শান্তনু চৌধুরী।
এতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ শরীফুল ইসলামের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা কামরুল হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন সদর উপজেলার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এডঃ মোঃ লোকমান হোসেন, বাংলাদেশ শিক্ষক পরিষদ কেন্দ্রিয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ সাহিদুল ইসলাম, জাতীয় স্বর্ণপদক প্রাপ্ত ক্রীড়াবিদ সায়েদুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক মোঃ শাহ আলম, স্বনির্ভর বাংলাদেশ এর নির্বাহী পরিচালক এস.এম শাহীন, স্বপ্নতরী ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান তাহের উদ্দিন ভুইয়া। এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) এস,এম শান্তনু চৌধুরী বলেন, শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক গঠনে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি চর্চা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান সরকারের উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীরা আনন্দের সাথে পড়াশোনা করে জ্ঞান অর্জন করবে। যাতে তাদের সম্পূর্ণরুপে মানসিক বিকাশ ঘটে। সরকারের সেই নীতির সাথে মিল রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ অত্যন্ত আনন্দঘন পরিবেশে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতার আয়োজন করেছে যা প্রশংসনীয়। তিনি বিদ্যালয়টির উত্তরোত্তর সফলতা ও সমৃদ্ধি কামনা করেন। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, বর্তমান সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্কুল এন্ড কলেজেও স্মার্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া গঠনে নিজেদের অবস্থান থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পরে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহনে একটি মনোমুগ্ধকর ডিসপ্লে প্রদর্শন করা হয়। প্রতিযোগীতায় বিদ্যালয়ের প্লে গ্রুপ থেকে ১০ম শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা দৌড়, দড়িলাফ, বস্তা বন্দি দৌড়, মোরগ দৌড়সহ প্রায় ৫৩ টি ইভেন্টের প্রতিযোগীতার অংশগ্রন করেন। পরে অতিথিবৃন্দ বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার তুলে দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিচার প্রার্থীদের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মাসুদ পারভেজ এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিভিন্ন সময়ে মাদকসহ বিভিন্ন আলামতের নিস্পত্তিকৃত মামলার সাড়ে ৩ কোটি টাকার মাদক ও বিভিন্ন আলামত ধ্বংস করা হয়েছে।
আজ ১০ মার্চ রবিবার সন্ধ্যায় কুরুলিয়া নদীর পাড়ে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সম্মুখে আধুনিক চুল্লি এবং ভারী যান (ভোল্ডোজার) ব্যবহার করে বিভিন্ন মাদক ও আলামত ধ্বংস করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন আলামত ধ্বংস কমিটির চেয়ারম্যান অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফরহাদ রায়হান ভূঁইয়া, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট স্বাগত স্বাম্য, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সামিউল আলম, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাখাওয়াত হোসেন এবং মালাখানার দায়িত্ব প্রাপ্ত পুলিশ উপ-পরিদর্শক যোবাইদুল হাসান ভূঁইয়া।
ধ্বংসকৃত মাদক ও আলামতের মধ্যে রয়েছে গাঁজা ১ হাজার ৫শত ৬৪ কেজি ৬০৪ গ্রাম, ইয়াবা ট্যাবলেট ২৬ হাজার ৯শত ৬৭পিস, ফেন্সিডিল ৯শত ৭১ বোতল, স্কফ সিরাজ ১হাজার ৮শত ৫ বোতল, বিদেশী মদ ৩১ বোতল, ভারতীয় টেপান্টেডল ট্যাবলেট ১৬০পিস ও পলিথিন ২শত কেজি।
সূত্র জানান নিস্পত্তিকৃত মামলার মাদক বা আলামত ধ্বংসের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে আকস্মিক আড্ডায় মেতে উঠেছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
আজ ২৯ নভেম্বর বুধবার সন্ধ্যার পর তিনি প্রেসক্লাবে পৌঁছে আড্ডায় মেতে উঠেন।
তাকে স্বাগত জানান ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসীম উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা।
এসময় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে বলেন, কালো টাকার আধিপত্য আগেও ছিলো এখনো আছে। ভবিষ্যতে সমাজ যতো উন্নত হবে কালো টাকার দাপট কমে যাবে।
তিনি আরো বলেন, মানুষ তাকেই তাদের প্রতিনিধি বানাবে যাদের সমাজের অগ্রযাত্রায় ভূমিকা আছে। সেটা অবকাঠামোগতও হতে পাওে, বুদ্ধিভিত্তিকও হতে পারে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি জনগণের সহায়তায় আগামী দিনে নির্বাচিত হয়ে একবছরের মধ্যে সাংবাদিকদের আবাসন প্রকল্প বাস্তবায়নের চেষ্টা করবো।
এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র মো: হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজি মো. হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ওবিজ্ঞ পিপি অ্যাড. মাহাবুল আলম খোকন, আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মো. মহসিন, জেলা যুবলীগ সভাপতি অ্যাড. শাহানুর ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশে নিযুক্ত নেদারল্যান্ডের উপ-রাষ্ট্রদূত থাইজ উইডস্ট্রা বলেছেন, গুজবরোধে সাইবার আইন কাজে লাগাতে বাংলাদেশ সরকারের সাথে আলোচনা হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব ও অপতথ্য প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি লক্ষ্যে আজ ৪ জুলাই বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত এক বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর মিডিয়া ইন ডেভেলপমেন্ট (সাকমিড) আয়োজিত বৈঠকে নেদারল্যান্ডের উপ-রাষ্ট্রদূত থাইজ উইডস্ট্রা আরো বলেন, বাংলাদেশ ছাড়াও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সাথে এ বিষয়ে আমাদের আলোচনা হচ্ছে। তিনি গুজব ও অপতথ্য প্রতিরোধে আমাদের তরুন প্রজন্মকে কাজে লাগানোর আহবান জানান।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, গুজবের শহর এই ব্রাহ্মণবাড়িয়া। এখানে বিশেষ করে ফেসবুকের মাধ্যমে গুজব বেশি ছড়ায়। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে তৃণমূল পর্যায়ে সচেতনতা বৃদ্ধির তাগিদ দেওয়া হয় ওই সভায়। সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ের মোট ৫৪ জন এ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর মিডিয়া ইন ডেভেলপমেন্ট (সাকমিড) এর ডেপুটি ডাইরেক্টর সৈয়দ কামরুল হাসান, সিনিয়র পলিসি এ্যাডভাইজার নামিয়া আক্তার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি অধ্যাপক আদনান ফাহাদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর অমৃত লাল সাহা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, জেলা পরিষদ সদস্য রুমানুল ফেরদৌসি, নারীনেত্রী ফারহানা মিলি, এনজিও নেতা এস.এম শাহীন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। বক্তারা এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান। সাকমিড সূত্র জানায়, ভুল ও অপতথ্য রোধে এ প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। এরই আওতায় গত বছরের অক্টোবর থেকে ঢাকা, ময়মনসিংহ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কাজ করছে সাকমিড। আগামী সেপ্টেম্বর নাগাদ প্রকল্পের কাজ চলমান থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেসরকারি হাসপাতাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারের চিকিৎসকরা কি লিখছেন তা নজরদারী করে ওষুধ কোম্পানীর প্রতিনিধিরা। চিকিৎসকদের চেম্বার থেকে কোন রোগী বের হলেই ১০-১২ জন প্রতিনিধি রোগীকে ঘিরে ধরে রোগীর হাত থেকে ব্যবস্থাপত্র হাতে নিয়ে মোবাইল ফোন দিয়ে একের পর এক ছবি তুলতে থাকে। বিষয়টি কি বা কেন তা বুঝতে পারে না রোগীরা। অনেকে ভয় পায় বিব্রত হয়। বিভিন্ন চেম্বারের সামনে দেখা যায় রোগীর চেয়ে প্রতিনিধির সংখ্যা বেশী।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, ওষুধ কোম্পানী তাদের ওষুধ লেখার জন্য চিকিৎসকদের নানা উপঢৌকন দেয়। পরনের পোষাক, বেল্ট, সুগন্ধি, টিভি, ফ্রিজ, গাড়ি, খাতা কলম, এমনকি নগদ অর্থ উপঢৌকন হিসেবে দেয়া হয়। এর বিনিময়ে চিকিৎসকরা সে সব কোম্পানীর ওষুধ লিখে কিনা তা দেখতেই রোগীর কাছ থেকে ব্যবস্থা পত্র নিয়ে টানাটানি হয়।
আজ ২৭ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালের বিপরীতে ক্রিসেন্ট হাসপাতালের সামনে এমনি এক দৃশ্য দেখা গেছে। এ সময় এক রোগীরা অভিযোগ করেন, হাত থেকে ব্যবস্থা পত্র টেনে নেয়ার ঘটনায় প্রথমে ভয় পেয়ে গেছি, বেশ কিছুক্ষণ দাড়াতে হয়েছে বিষয়টি বিব্রতকর।
ওষুধ কোম্পানীর প্রতিনিধি এরোস্টাফার্মার মোঃ শাহীনের কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি জানান, আমরা চিকিৎসকদের আমাদের কোম্পানীর ওষুধ লিখার জন্য অনুরোধ করি, সেটা লিখেছে কি না, তা দেখতে ছবি তুলেছি।