চলারপথে রিপোর্ট :
দুই শিশু সন্তানসহ এক নারী বিষপান করে আত্মহত্যা করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ ১৩ নভেম্বর বুধবার বেলা ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ঘাটুরা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন- ঘাটুরা এলাকার আশরাফ মিয়ার স্ত্রী শারমিন আক্তার (২৪) এবং তর দুই কন্যা রওজা (৫) ও নওরিন (৩)।
নিহতদের মরদেহ জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে রাখা হয়েছে।
জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জরুরি বিভাগের চিকিৎসক রিয়াজ উদ্দিন মিতুল জানান, বিষপান করা এক নারীকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হয়। এরপর তাকে মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি করতে বলার কিছুক্ষণ পর দুই শিশুকে আনা হয়। তাদের পরীক্ষা নিরীক্ষা করে মৃত পাওয়া যায়। কিছুক্ষণ পর মাও চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
হাসপাতালের কর্মচারীরা জানান, স্ত্রী ও দুই শিশুকে নিয়ে স্বামী আশরাফ হাসপাতালে আসেন। তার সাথে থাকা স্বজনরা জানিয়েছেন স্ত্রী তার দুই সন্তানকে বিষপান করিয়ে নিজে বিষপান করেন। তিনজনের মৃত্যু হওয়ার পর আশরাফসহ অন্য স্বজনরা হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যান বলে জানান তারা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোজাফফর হোসেন জানান, খবর পেয়ে ঘটননাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জেরে দুই সন্তানসহ মা বিষপান করেছেন। এ ঘটনায় পলাতক স্বামী ও স্বজনদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
অনলাইন ডেস্ক :
সদ্য সমাপ্ত দেশের পাঁচটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জনগণ নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পেরেছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগের আমলে সুষ্ঠু ভোট হয়, সিটি নির্বাচন এর প্রমাণ বলেও দাবি করেন তিনি।
আজ ৩ জুলাই সোমবার দুপুরে রাজশাহী ও সিলেট সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে দুই মেয়রকে শপথবাক্য পাঠ করান প্রধানমন্ত্রী। আর কাউন্সিলরদের শপথবাক্য পাঠ করান স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
এর আগে সকাল ১০টার দিকে গাজীপুর, খুলনা ও বরিশাল সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
গত ২১ জুন রাজশাহী ও সিলেটের সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপিসহ আরও কয়েকটি দলের ভোট বর্জনের মধ্যে দুই সিটিতেই মেয়র পদে অনেকটা সহজেই জয় পান নৌকার প্রার্থীরা।
রাজশাহীর মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন টানা দ্বিতীয়বারের মতো বিজয়ী হলেন। তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য। আর সিলেটের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী লন্ডন আওয়ামী লীগের নেতা। তিনি দেশে এসে মনোনয়ন পেয়ে প্রথমেই সিলেটের নগরপিতা হয়ে বাজিমাত করলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক সময় ভোট মানেই ছিল জুলুম-যন্ত্রণা। এখন গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই জনগণ নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে। এই ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।
সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের উন্নয়ন শুধু নগরভিত্তিক না। আমরা তৃণমূল পর্যায়ে উন্নয়ন পৌঁছে দিতে চাই। একদম গ্রামে উন্নয়ন পৌঁছে দিতে চাই।
নবনির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরদের নিজ নিজ এলাকার উন্নয়নে মনোযোগী হওয়ার তাগিদ দেন সরকারপ্রধান। এ সময় তিনি রাজশাহী ও সিলেটের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরে এর সমাধানের তাগিদ দেন।
মেয়র-কাউন্সিলরদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, আপনারা একটি কথা মনে রাখবেন, জনগণের ভোটে আপনারা নির্বাচিত। এজন্য জনগণের কথা চিন্তা করতে হবে। আপনি যে দলেরই হোন না কেন।
এর আগে সকালে গাজীপুর, খুলনা ও বরিশালে নবনির্বাচিত মেয়র-কাউন্সিলরদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখানে অনেকে অন্য দলের লোকও আছেন। আমরা কিন্তু কে ভোট দিল না দিল সেটা দেখি না। দেশের সব জনগণের জন্য কাজ করি। আমি যা করি জনগণের জন্য করি, জনগণের কল্যাণে করি। আমি ঘর করে দিয়েছি, সেখানে কে ভোট দিল না দিল সেটা দেখিনি। সব উন্নয়নের ক্ষেত্রেই আমরা সেটা করি।
সবাইকে জনকল্যাণে কাজ করার তাগিদ দিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, জনগণ আপনাদের স্বতস্ফূর্ত ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে। মানুষের আকাঙ্ক্ষা আপনাদের পূরণ করতে হবে।
মেয়র-কাউন্সিলদের উন্নয়নের কেন্দ্রবিন্দু আখ্যায়িত করে শেখ হাসিনা বলেন, উন্নয়ন আপনাদের ওপর নির্ভর করে। আমাকে তিনশ সিট দেখতে হয়। আপনারা নিজ নিজ এলাকা দেখবেন। আপনি আপনার এলাকা নিয়ে পরিকল্পনা করবেন। মানুষের ওপর আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে হবে।
এ সময় প্রত্যেক মেয়র-কাউন্সিলরকে নিজ নিজ এলাকার ড্রেনেজ ও পয়ঃনিষ্কাশনব্যবস্থা উন্নত করার তাগিদ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রচুর বরাদ্দ আছে। সেই বরাদ্দ যেন সঠিকভাবে কাজে লাগানো হয় সেই তাগিদ দেন তিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে চাঁদা দাবি ও হয়রানির অভিযোগে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখা।
আজ ২৬ জুন বুধবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে জেলা রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি শাহ আলমের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জেলা রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফখরুল হাসান, নিউ মার্কেট কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, জেলার রেস্তোরাঁ ও মিষ্টান্ন ভাণ্ডার প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়মিত ভ্যাট দেয়। কিন্তু ভ্যাট কর্মকর্তা আবু হানিফ মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ বিভিন্ন সময় এমনকি মধ্য রাতেও ব্যবসায়ীদের প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করেন। তাকে টাকা না দিলে ব্যবসায়ীদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করা হয়। ব্যবসায়ীরা দ্রুত এ কর্মকর্তার অপসারণের দাবি জানান। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। তবে ব্যবসায়ীদের করা বিভিন্ন অভিযোগ অস্বীকার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের কর্মকর্তা আবু হানিফ মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ বলেন, বিধি মোতাবেক অভিযান পরিচালনা করা হয়ে থাকে।
উল্লেখ্য, গতকাল এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ এনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মামলা দায়ের করেন মো. রাশেদুল হক নামে এক ব্যবসায়ী। আদালত মামলাটি তদন্তে পিবিআইকে আদেশ দেয়।
অনলাইন ডেস্ক :
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আজকে মানুষের ভোট দেওয়ার অধিকার নাই। ২০১৪ সালে ভোট দিতে পারিনি, ২০১৮ সালে ভোট দিতে পারিনি। এখন আবার নির্বাচন আসছে, তারা (সরকার) আবার নির্বাচন-নির্বাচন খেলা শুরু করেছে।
আজ ৯ জুন শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক শ্রমিক-কর্মচারী সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও দেশজুড়ে ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদে এই সমাবেশের আয়োজন করে শ্রমিক দল।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের গণতন্ত্রের জন্য প্রয়োজন একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। একটি নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের অধীনে এ নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। আজকে নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে গোটা জাতি ঐক্যবদ্ধ। যদি তত্ত্বাবধায়ক নির্দলীয় সরকারের অধীনে না হয় তাহলে কোনো নির্বাচন এদেশে হবে না। এজন্য এই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে এবং নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে নতুন নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় নির্বাচন করতে হবে। এ ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নাই।
‘দুনিয়ার মজদুর এক হও’ স্লোগান ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই আওয়ামী লীগ সরকার যারা জোর করে ১৪ বছর ক্ষমতা দখল করে আছে তারা অত্যন্ত সুচিন্তিতভাবে, সচেতনভাবে সাধারণ মানুষের সমস্ত অধিকারগুলো কেড়ে নিয়েছে। শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি থেকে বঞ্চিত করেছে, তাদের কাজের কোনো সংস্থান নেই। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে তাদের নাভিশ্বাস চলছে। অথচ আওয়ামী লীগের সরকারে যারা আছে, তাদের সঙ্গে যারা আছে তারা অন্যায় অর্থ উপার্জন করে, লুটতরাজ করে এদেশ থেকে টাকা পাচার করে দিচ্ছে।
তিনি বলেন, শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করাসহ একটি কল্যাণকর রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য বিএনপি যে আন্দোলন শুরু করেছে তাকে চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে যেতে শ্রমিক-কর্মচারীদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেইনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব মজিবুর রহমান সারোয়ার, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক, যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ শ্রমিক দলের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে (ব্রি) কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাদের মাসব্যাপী “আধুনিক ধান চাষাবাদ কৌশল এবং সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা” শীর্ষক প্রশিক্ষণ কোর্স সমাপ্ত হয়েছে আজ ১২ জুন সোমবার।
এ উপলক্ষে গাজীপুরে ব্রি সদর দপ্তরের প্রশিক্ষণ ভবনের কনফারেন্স রুমে সমাপনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রশিক্ষণ বিভাগ আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে ব্রি’র মহাপরিচালক ড. মো. শাহজাহান কবীর প্রধান অতিথি হিসেবে প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সনদ বিতরণ করেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রশিক্ষণ বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও প্রধান ড. মো. শাহাদাত হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রির উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণা সমন্বয়কারী ড. মুন্নুজান খানম।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কৃষিতত্ত বিভাগের সিএসও এবং প্রধান ড. মো. শহিদুল ইসলাম, ফলিত গবেষণা বিভাগের সিএসও এবং প্রধান ড. মো. হুমায়ুন কবির, খামার ব্যবস্থাপনা বিভাগের সিএসও এবং প্রধান সিরাজুল ইসলাম। প্রশিক্ষণার্থীদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন জাকিব হোসেন, নুরনাহার, মো. মনিরুজ্জামান।
প্রশিক্ষণে প্রথম স্থান অধিকার করেন নারায়নগঞ্জের বীজ প্রত্যয়ন কর্মকর্তা মুহাইমিনুল ইসলাম, দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন মানিকগঞ্জের কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের প্রশিক্ষক শামসুন্নাহার এবং তৃতীয় হন জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. রতন মিয়া। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সিনিয়র লিয়াজুঁ অফিসার মোহাম্মদ আব্দুল মোমিন। অনুষ্ঠানে ব্রি’র সকল বিভাগীয় ও শাখা প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে ড. মো. শাহজাহান কবীর বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব কৃষি বিজ্ঞানীদের হাত ধরেই বাস্তবায়ন হবে। আপনাদের হাত ধরেই দেশ উন্নত দেশে পরিণত হবে। সুতরাং, এই প্রশিক্ষণটি ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আধুনিক ধান উৎপাদন প্রযুক্তি সম্পর্কে নতুন অনেক জ্ঞান অর্জন করার সুযোগ পেয়েছেন। প্রশিক্ষণে ৩০ জন কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা অংশ নিয়েছেন। প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে ১৪ মে।