চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু নাট্যমের ৩৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১৭ নভেম্বর রবিবার বিকেল ৩টায় গভ. মডেল গার্লস হাই স্কুলে এ আয়োজন কর হয়। স্কুলের প্রধান শিক্ষক আব্দুল লতিফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা। সাংবাদিক শাদাত হোসেন এর পরিচালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোহাম্মদ খান বিটু, আবৃত্তিকার সোহেল আহাদ, ফাহিম মোন্তাসির, চিত্রশিল্পী দিপ্ত মোদক, সাংবাদিক শফিকুল আলম প্রমুখ। বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন গভ. মডেল গার্লস হাই স্কুল ও রানার্সআপ হয়েছেন নিয়াজ মোহাম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় বিতর্ক ক্লাব।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মোহনা টেলিভিশনের ১৫ বছর পদার্পন উপলক্ষে আজ ১১ নভেম্বর সোমবার বেলা ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব কার্যালয়ে মোহনা টেলিভিশন দর্শক ফোরামের আয়োজনে আলোচনা সভা ও কেক কাটার মধ্যে দিয়ে দিবসটি উদযাপন করা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজনের সভাপতিত্বে ও মোহনা টেলিভিশন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রতিনিধি মোঃ শাহজাদা’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি মনজুরুল আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়া এসোসিয়েশনের সভাপতি পীযুষ কান্তি আচার্য্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল আমিন শাহীন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাদেকুর রহমান, আ. ফ. ম কাউসার এমরান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি নিয়াজ মোঃ খান বিটু, সাবেক সহ সভাপতি শেখ সহিদুল ইসলাম, ইব্রাহিম খান সাদাত, সৈয়দ মোঃ আকরাম, মফিজুর রহমান লিমন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের নব নির্বাচিত সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ আশিকুল ইসলাম, নব নির্বাচিত সহ সভাপতি জালাল উদ্দিন রুমি প্রমুখ।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সৈয়দ মিজানুর রেজা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিহাব উদ্দিন বিপু, কোষাধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন বেলাল, দপ্তর সম্পাদক শাহজাহান সাজু, পাঠাগার ও ক্রীড়া সম্পাদক এইচ এম সিরাজ, কার্যনির্বাহী সদস্য ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ, সাবেক তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মুজিবুর রহমান খান, দৈনিক ইস্টার্নমিডিয়ার সম্পাদক ও প্রকাশক নজরুল ইসলাম বিল্লাল, দৈনিক আজকের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সম্পাদক আবু নাসের রতন, গাজী টিভির জেলা প্রতিনিধি জহির রায়হান, আরটিভি’র জেলা প্রতিনিধি আজিজুর রহমান পায়েল, মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি আশিক মান্নান হিমেল, দৈনিক প্রজাবন্ধু’র নির্বাহী সম্পাদক আবুল হাসনাত সাবেরিন মোঃ লিটন, দৈনিক দিনদর্পণ’র জেনারেল ম্যানেজার হুমায়ুন কবির প্রমুখ। অনুষ্ঠানে বক্তারা মোহনা টেলিভিশনের উত্তোরত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন।
আলোচনা সভাশেষে কেক কেটে দিবসটি উদযাপন করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক দেওয়ান মাহবুব আলীসহ সরাইল উপজেলার সকল মুক্তিযুদ্ধ সংগঠকদের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হবে। দিল্লির সেকেন্দ্রা থেকে এই মহান নেতার সমাধি মাতৃভূমিতে ফিরিয়ে আনাসহ তাঁর স্মৃতির প্রতি জাতীয় সম্মান ও মর্যাদা প্রদানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদয় দৃষ্টি আকর্ষণের প্রচেষ্টা গ্রহণ করা হবে। তিনি আরো বলেন, প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত করতে, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও স্মৃতি সহ সরাইল পরগনা এবং দেওয়ানদের ইতিহাস এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণে লেখক-সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদদের উদ্যোগ এবং প্রচেষ্টা গ্রহণ করা হবে।
মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক দেওয়ান মাহবুব আলীর ম্যুরাল উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আহবান জানান।
স্মৃতি সংসদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট আবদুর রাশেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায়, এডভোডেট গোলাম ফারুক, সরাইল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মৃধা আহমাদুল কামাল, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসলাম হোসেন, দেওয়ান রওশন লাকী এবং প্রেসক্লাস সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রমুখ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।
বক্তারা মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক দেওয়ান মাহবুব আলী সমাধি দিল্লির সেকেন্দ্রা থেকে বাংলাদেশে স্থানান্তরপূর্বক জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ও স্বীকৃত প্রদানের দাবি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
কার্ডিওলজিক্যাল সোসাইটি অব ইন্ডিয়া (সিএসআই) আয়োজিত ‘৭৫তম প্লাটিনাম জুবিলী বার্ষিক কার্ডিওলজিক্যাল কনফারেন্স-২০২৩’-এ যোগ দিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ও কার্ডিয়াক কনসালটেন্ট ডা. মুহাম্মদ আব্দুল মতিন (সেলিম) ভারত গেছেন।
ইউরোপীয়ান সোসাইটি অব কার্ডিওলজিক্যাল এর মেম্বার ডা. মতিনকে বার্ষিক এই কনফারেন্সে যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে কার্ডিওলজিক্যাল সোসাইটি অব ইন্ডিয়া (সিএসআই)।
৭ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে ভারতের কলকাতার আইটিসি রয়্যালে শুরু হওয়া এ বার্ষিক কনফারেন্স শেষ হবে ১০ ডিসেম্বর। কনফারেন্সে যোগ দিতে আজ ৬ ডিসেম্বর বুধবার কলকাতার উদ্দেশ্যে তিনি ঢাকা ত্যাগ করেন। ২০২২ সালে ভারতের চেন্নাইয়ে অনুষ্ঠিত বার্ষিক কার্ডিওলজিক্যাল কনফারেন্সেও অংশগ্রহণ করেছিলেন ডা. মতিন।
এবারের কনফারেন্সে ইউরোপীয়ান কার্ডিওলজিক্যাল সোসাইটি, আমেরিকান হার্ট এসোসিয়েশন, ইন্ডিয়ান কার্ডিওলজিক্যাল সোসাইটির সদস্যসহ বাংলাদেশসহ বিশ্বের সাড়ে ৫ হাজার কার্ডিলওজিস্ট অংশগ্রহণ করবেন। এছাড়া ইন্ডিয়ান কার্ডিওলজিক্যাল সোসাইটির আমন্ত্রণে বাংলাদেশের খ্যাতনামা কার্ডিওলজিস্টগণও কনফারেন্সে অংশগ্রহণ করবেন।
বার্ষিক কনফারেন্সে হৃদরোগ চিকিৎসায় আধুনিকবিজ্ঞানের নবতম সংযোজন, সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তিবিদ্যার ব্যবহার, হৃদরোগের জটিল বিষয় নিয়ে গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করাসহ হৃদরোগের সমসাময়িক চিকিৎসা বিজ্ঞানের নানা দিক নিয়ে পর্যালোচনা করেন বিশ্বের খ্যাতনামা কার্ডিওলজিস্টগণ। কনফারেন্সে অংশগ্রহণ করা চিকিৎসকগণ লব্ধ জ্ঞানের মাধ্যমে হৃদরোগীদেরকে বিশ্বমানের সেবাদানে সক্ষমতা অর্জন করেন এবং এতে রোগীরাও আগের তুলনায় আরও বেশি উপকৃত হন। কনফারেন্স উপলক্ষে চিকিৎসকদের আগমণ ও অবস্থান প্রতিবছর কার্ডিওলজিস্টদের মিলনমেলায় পরিণত হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ জাঙ্গাল গ্রামের কৃতি সন্তান ডা. মোহাম্মদ আব্দুল মতিন (সেলিম)। আশুগঞ্জ পূর্ব বাজার দারুল উলুম হাফেজিয়া কোরআনিয়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা শিক্ষক হাফেজ মো. আব্দুর রহিমের ৫ সন্তানের সর্বকনিষ্ঠ মোহাম্মদ আবদুল মতিন (সেলিম) নিজের দক্ষতায় রাশিয়ায় অনুষ্ঠিত ফিফা বিশ্বকাপ-২০১৮ এর ডোপিং কন্ট্রোল টিমে একমাত্র বাংলাদেশি ‘ডোপিং কন্ট্রোল চ্যাপেরন’ হিসেবে দায়িত্বপালন করেছেন। এর আগে ২০০৪ সালে অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে একজন সৌভাগ্যবান হিসেবে বাংলাদেশ থেকে রাশিয়ায় গিয়েছিলেন ডাক্তারি পড়তে। তিনি রাশিয়ার রুস্তভ স্টেইট ইউনিভার্সিটি থেকে এমডি ও ক্লিনিক্যাল অরডিনাটুরা কোর্স সম্পন্ন করেন সেইন্ট পিটার্সবার্গ শহরেরই ঐতিহ্যবাহী নর্থ ওয়েস্টার্ন স্টেট মেডিকেল ইউনিভার্সিটি’তে। একই শহরের পাত্রোভ্সকায়া এলাকার সিটি হসপিটালে কার্ডিওলজি ডিপার্টমেন্টের হার্ট স্পেশালিস্ট হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন প্রায় দুই বছর। এরপর একের পর এক সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে পৌঁছে গেছেন নিজের কাঙ্ক্ষিত সীমানায়। সেই সঙ্গে রাশিয়ার বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ইভেন্টে দেশের পতাকাকে তুলে ধরেছেন নানাভাবে। রাশিয়া বিশ্বকাপ-২০১৮ এর ফিফা ও অর্গানাইজেশন কমিটির বিভিন্ন অডিশনে অংশ নেন এবং রাশিয়া ফুটবল বিশ্বকাপে ‘ডোপিং কন্ট্রোল’ টিমের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
ডা. মোহাম্মদ আব্দুল মতিন (সেলিম) বলেন, ২০২২ সনে চেন্নাইয়ে অনুষ্ঠিত বার্ষিক কনফারেন্সে বিশ্বের নামি-দামি কার্ডিওলজিস্টদের সঙ্গে আমিও অংশগ্রহণ করেছিলাম। এবারও আমাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আশা করি, কনফারেন্স থেকে লব্ধ জ্ঞানের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ সারা দেশের হৃদরোগীদেরকে আরও সহজভাবে মানসম্মত চিকিৎসা দিতে সক্ষম হব।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তথ্য অফিসের ব্যবস্থাপনায় ‘বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ)’র আওতায় আজ মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের সুরসম্রাট দি আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গণ অডিটিরিয়াম কক্ষে ‘বিজয়ের উল্লাসে, তারুণ্যের উচ্ছ্বাসে’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত মোঃ ইশতিয়াক ভূইয়ার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সিভিল সার্জন ডা মোঃ নোমান মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর সার্কেল এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ আবদুল মতিন, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোঃ আমির আলী, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা মাহফুজা আখতার ও মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণ শিক্ষা অফিসের সহকারী প্রকল্প পরিচালক মোঃ আকরাম হোসেন।
আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন জেলা তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাস এবং সঞ্চালনা করেন সহকারী তথ্য অফিসার মোঃ ফখরুল ইসলাম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, জুলাই গণঅভ্যত্থানের মাধ্যমে আমরা নতুন ভাবে স্বাধীন হয়েছি এটা সত্য কিন্তু তরুণ প্রজন্মকে একাত্তরকে ভুলে গেলে চলবে না বরং একাত্তর ও ২৪ এর বিজয়ের অনুপেরণা নিয়ে বর্তমান তরুণ প্রজন্মকে দেশ গড়ার কাজে এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি আরো বলেন আজকে যারা তরুণ কালকে তারাই বৃদ্ব হবে তাই তরুন থাকা আবস্থায় সময়কে কাজে লাগাতে হবে কারণ তারুণ্যের শক্তি যা সারা পৃথিবীর পরিবর্তনের ইতিবাচক ভুমিকা পালন করে।
২৪ এর গণঅভ্যুত্থানকে ঐকের প্রতীক হিসাবে উল্লেখ করে আলোচনা সভায় অন্যান্য বক্তারা বলে এই গণঅভ্যুত্থান আমাদের শিখিয়েছে যে, পরিবর্তন এবং উন্নয়নের জন্য আমাদের সংগঠিত হতে হবে, একসাথে কাজ করতে হবে এবং নিজ নিজ কণ্ঠস্বরকে তুলে ধরতে হবে। আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে, আমাদের অধিকার ও স্বাধীনতার জন্য আজীবন লড়াই করতে হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত মোঃ ইশতিয়াক ভূইয়ার সমাপণী বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। যেখানে প্রায় পাঁচ শতাধিক নারী পুরুষ উপস্থিত ছিল।