চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইউনিয়ন পর্যায়ে কৃষক সমাবেশ সফলের লক্ষ্যে আজ ২৩ নভেম্বর শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের প্রস্তুতিসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত সভায় জেলার বিভিন্ন উপজেলার কৃষকদলের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ ও কুমিল্লা বিভাগীয় কৃষকদলের উপ-কমিটির যুগ্ম আহবায়ক ব্যারিস্টার ওবাইদুর রহমান টিপু।
জেলা জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের আহবায়ক ও জেলা বিএনপির সদস্য আবু শামীম মোঃ আরিফের (ভিপি শামীম) সভাপতিত্বে ও জেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব মোঃ জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় এতে প্রধান বক্তার বক্তব্য ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এনায়েত উল্লাহ খোকন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সহ সাধারণ সম্পাদক ও কুমিল্লা বিভাগীয় কৃষকদলের উপ-কমিটির যুগ্ম আহবায়ক কে.এম. মামুনুর অর রশিদ, কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সদস্য মোঃ সাইফুল হক, জেলা কৃষকদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মোঃ কাউছার মিয়া, জেলা কৃষকদলের যুগ্ম আহবায়ক মোঃ আল আমিন, যুগ্ম আহবায়ক মোঃ ইবনুল হাসান সবুজ, যুগ্ম আহবায়ক মোঃ এইচ. এম. আবুল বাশার, চাঁদপুর জেলা কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা কৃষকদলের আহবায়ক এমরান আহমেদ রনি, নবীনগর উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন বাবুল, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আব্দুর রহিম, কসবা উপজেলা কৃষকদলের আহবায়ক শাহন মিয়া, সদস্য সচিব ইকবাল হোসেন, নাসিরনগর উপজেলা কৃষকদলের আহবায়ক আমিরুল ইসলাম আমির, আখাউড়া উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব বাহাদুর ইসলাম তিতাস, বিজয়নগর উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব আতিকুল ইসলাম সজিব, সরাইল উপজেলা কৃষকদলের আহবায়ক মশিউর মাস্টার প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকদের জন্য কৃষি বীমা, বিনা মূল্যে চিকিৎসা, সার, বীজসহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দেয়া হবে। আমাদের দেশের কৃষকরা সবসময় অবহেলিত। তাদের উৎপাদিত পণ্য সঠিক মূল্যে বিক্রি করার ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাহিত্য একাডেমির তিন মাসব্যাপী আবৃত্তি কর্মশালা উদ্বোধন হয়েছে। আজ ২৫ আগস্ট শুক্রবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পৌরশহরের গভ. মডেল গার্লস হাই স্কুলের মিলনায়তনে ‘সাহিত্য একাডেমি’র আয়োজনে এ কর্মশালা উদ্বোধন করা হয়।
কর্মশালা উদ্বোধন করেন সাহিত্য একাডেমির সভাপতি ও আবৃত্তি কর্মশালা’র সার্বিক তত্ত্বাবধায়ক কবি জয়দুল হোসেন।
প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট আবৃত্তি শিল্পী ও বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা অঞ্চল) আহসান উল্লাহ তমাল। আবৃত্তি কর্মশালা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ‘প্রমিত বাংলা শুদ্ধ উচ্চারণ ও আবৃত্তি চর্চা এখনো সাংগঠনিক গণ্ডিতে সীমাবদ্ধ। এর থেকে বেরিয়ে আসার জন্যে সাংগঠনিক চর্চার পাশাপাশি স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শুদ্ধ উচ্চারণ ও আবৃত্তি চর্চা ছড়িয়ে দিতে হবে।’
কর্মশালা উদ্বোধক কবি জয়দুল হোসেন বলেন, ‘ব্যক্তি ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে শুদ্ধ উচ্চারণে কথা বলা পারস্পরিক ভাব বিনিময়ে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। শুদ্ধ উচ্চারণের চর্চা ছড়িয়ে দিতে আবৃত্তি সংগঠনগুলো যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে তার পাশাপাশি এর বাইরেও নানামুখী উদ্যোগ প্রয়োজন।’
প্রশিক্ষক ও আবৃত্তিকার আহসান উল্লাহ তমাল বলেন, ‘বর্তমানে আবৃত্তির সঙ্গে অসংখ্য তরুণ সম্পৃক্ত হচ্ছে। এটি আমাদের জন্যে খুব আশার বিষয়। কারণ সাংগঠনিকভাবে সৃজনশীলতার চর্চা মানুষের চিন্তার ক্ষেত্রকে প্রসারিত করে এবং সুন্দর ও সৃজনশীল চিন্তায় সহায়ক হয়।’
এছাড়াও সাহিত্য একাডেমি পরিচালিত শুদ্ধ উচ্চারণ ও আবৃত্তি কর্মশালা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নুসরাত জাহান বুশরা এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন-সাহিত্য একাডেমির সাধারণ সম্পাদক ও কর্মশালার সমন্বয়ক নূরুল আমিন, সাহিত্য একাডেমির পরিচালক ফারুক আহমেদ ভুইয়া, খেলাঘর ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার সাধারণ সম্পাদক নীহার রঞ্জন সরকার, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদস্য সচিব সঞ্জীব ভট্টাচার্য, বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ সিলেট অঞ্চলের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মনির হোসেন, তরী বাংলাদেশ-এর আহ্বায়ক শামীম আহমেদ, সাহিত্য একাডেমির নির্বাহী সদস্য সোহেল আহাদ, খালেদা মুন্নী ও রিপন দেবনাথ, আবৃত্তি শিল্পী শারমিন সুলতানা প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শহরের ঐতিহ্যবাহী নিয়াজ মুহাম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের ২৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে সম্প্রসারিত ভবনের উদ্বোধন, অভিভাবক সমাবেশ ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২০ ফেব্রুয়ারি সোমবার বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে ভবনের উদ্বোধন ও আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার ও মাউশির সাবেক মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ফাহিমা খাতুন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, শুধু ভাল ফলাফল অর্জন করলেই চলবেনা, তোমাদেরকে একবিংশ শতাব্দির চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিশ^ নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে হবে। পাশাপাশি অভিভাবক ও শিক্ষকমন্ডলীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার শিক্ষা প্রসারে অত্যন্ত গুরুত্ব আরোপ করেছেন। তাই আপনাদেরকে আরো নিবিড় পরিচর্চার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদেরকে গড়ে তুলতে হবে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ সাহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোহাম্মদ হামজা মাহমুদ, সাবেক অধ্যক্ষ বিভূতি ভূষন দেবনাথ, সাবেক অধ্যক্ষ অমৃত লাল সাহা, নিয়াজ মুহাম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সভাপতি এস,আর,এম ওসমান গণি, অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদা নাজমিন।
স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সম্মানিত সভাপতি এস. আর. এম ওসমান গণি।
এছাড়া অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ, ম্যানেজিং কমিটির সদস্যবৃন্দ ও অভিভাবক মন্ডলী। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক সৈয়দ মোহাম্মদ তফছির ও শেখর চন্দ্র চৌধুরী। পরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের ক্রেষ্ট প্রদান করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদের অনুমতিক্রমে জাতীয় পার্টির দশম জাতীয় সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য সচিব ও বিরোধী দলীয় নেতার রাজনৈতিক সচিব গোলাম মসীহ ১২৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি অনুমোদন দেন। গত মঙ্গলবার রাতে নতুন কমিটি অনুমোদন দেয়া হলেও আজ ১৫ মার্চ বুধবার দুপুরে কমিটি প্রকাশ করা হয়।
নতুন গঠিত কমিটিতে শাহ জামাল রানাকে আহবায়ক ও অ্যাডভোকেট আবদুল্লাহ আল-হেলালকে সদস্য সচিব করা হয়।
কমিটিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির নির্বাহী কমিটির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা ও এরশাদ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান এবং জাতীয় পার্টি ও বিরোধী দলীয় নেতার মুখপাত্র কাজী মোঃ মামুনুর রশীদকে সম্মানিত সদস্য করা হয়েছে।
কমিটিতে যুগ্ম আহবায়ক হিসেবে ফিরোজ খান, আবদুল আজিজ, আবুল কালাম, অ্যাডভোকেট আমজাদ হোসেন, মেরাজ সিকদার, হুমায়ূন কবির ও আবদুল্লাহকে রাখা হয়েছে।
কমিটির যুগ্ম সদস্য সচিব হলেন সৈয়দ মোকাব্বের, অ্যাডভোকেট ইজাজ আহমেদ জীবন, সোলায়মান ও আজিম খান বাবু।
এ ব্যাপারে নব-ঘোষিত কমিটির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবদুল্লাহ আল-হেলালের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি নতুন কমিটি গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ১২৫ সদস্য বিশিষ্ট জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক কমিটি অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
তবে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অতিরিক্ত মহাসচিব ও জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক অ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, পার্টির চেয়ারম্যান জি.এম. কাদের এমপি ও মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু এমপি ছাড়া অন্য কারো কমিটি গঠন করার কোন এখতিয়ার নেই। বেগম রওশন এরশাদ এমপি আমাদের দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা। তিনি কোন কমিটি গঠন করার কোন এখতিয়ার রাখেন না। নতুন কোন কমিটি গঠন করা হলে এটা হবে সম্পূর্ণ অবৈধ।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘নিবিড় অন্তর তর বসন্ত এলো প্রাণে’ এই শ্লোগানকে সামনে নিয়ে বর্ণিল আয়োজনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বসন্তবরণ উৎসব উদযাপিত। আনন্দ শোভাযাত্রা ‘উদ্বোধন, ফুলেল শুভেচ্ছা, বসন্তকথন কবি কন্ঠে কবিতা পাঠ একক ও দলীয় আবৃতি, সঙ্গীত ও নৃত্যেও সমাহারে ‘তিতাস সাহিত্য-সংস্কৃতি পরিষদ এ বসন্ত উৎসবের আয়োজন করে।
আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি বুধবার বিকেল ৪টায় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে তিতাস সাহিত্য-সংস্কৃতি পরিষদ সভাপতি রোকেয়া দস্তগীর এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর এ.এস. এম. শফিকুল্লাহ, অনুষ্ঠানের উদ্বেধক হিসেবে ছিলেন বিশিষ্ট কবি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আ. কুদদূস।
অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি কবি আ: মান্নান সরকার, রবীন্দ্র সংগীত সম্মিলন পরিষদ সভাপতি অধ্যাপক মানবর্দ্ধন পাল, কবি ও সাহিত্যিক আ: রহিম, উদীচি সহ সভাপতি ফারুক আহাম্মদ ভূঞা, সাহিত্য একাডেমীর পরিচালক মন্ডলীর সদস্য মানিক রতন শর্মা, নারী নেত্রী ফজিলাতুন্নাহার, নেলী আক্তার, টেলিখিসন জার্নালিস্ট এসোসিয়েসন সাধারন সম্পাদক জহির রায়হান।
অনুুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন হেলাল উদ্দিন হৃদয়, রেজা এ রাব্বাী, ফাহিমা সুলতানা। শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বর থেকে এক বর্ণঢ্য শোভাযাত্রা শহরেরর প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। আবৃত্তি সংগিত ও নৃত্যের বর্ণিল সমাহারে শতশত দর্শক শ্রোতা দীর্ঘ চার ঘন্টা বসন্ত উৎসব উপভোগ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
প্রফেসর মুখলেছুর রহমান খান স্মৃতি ব্যাডমিন্টন টুর্ণামেন্ট-২০২৩ (সিজন-২) এর ফাইনাল ২ মার্চ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার, মাউশি’র সাবেক মহাপরিচালক (গ্রেড-১) প্রফেসর ফাহিমা খাতুন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের প্রফেসর ড. মোঃ শাহ আলম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালের চেয়ারম্যান ডাঃ মোঃ আবু সাঈদ, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম মহিউদ্দিন খান খোকন, স্পাইডার গ্র“পের ডিরেক্টর কাজী রহমতউল্লাহ শৈবাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ রবিউল হোসেন রুবেল।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ হামজা মাহমুদ, নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি এস আর এম ওসমান গণি সজিব, প্রয়াত প্রফেসর মুখলেছুর রহমান খানের বড় ছেলে আবুল কালাম আজাদ, মেয়ে রাহেলা বেগম, ছোট ছেলে রোটারী ক্লাব অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া তিতাসের প্রেসিডেন্ট ডাঃ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান খান।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন শেখর চন্দ্র।
সার্বিক পরিচালনায় ছিলেন সাব্বির হোসেন সৌরভ, স্বদেশ, আকিল ও সবুর। খেলা পরিচালনা করেন সালাউদ্দিন।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ফাহিমা খাতুন বলেন, খেলাধুলা ছাত্র-যুব সমাজকে অপরাধমূল কর্মকান্ড থেকে দূরে রাখে, আর ভ্রাতৃত্ববোধ সৃষ্টি করে। তাই আমাদের সন্তানদের সুন্দর ভবিষ্যৎ বিনির্মানের জন্য বেশি বেশি করে খেলাধুলার আয়োজন করে দিতে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে এগিয়ে আসতে হবে। যুব সমাজকে খেলাধুলার প্রতি আগ্রহী করতেই প্রফেসর মুখলেছুর রহমান খান স্মৃতি ব্যাডমিন্টন টুর্ণামেন্ট এর আয়োজন করা হয়েছে। আমি এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। তিনি বলেন, প্রফেসর মুখলেছুর রহমান খান একজন বড় মনের মানুষ ছিলেন। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা যখন জয়বাংলা শ্লোগান দিতে দ্বিধা করতো, তখনও তিনি জয়বাংলা শ্লোগান দিতেন।