চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) উদ্যোগে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় বক্তারা পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) উন্নয়ন অংশীদারিত্ব বাড়ানোর আহবান জানান। এজন্য এনজিও সংস্থাগুলোর অন্তর্ভুক্তিকরণ আরো সহজ করার দাবি জানানো হয়।
আজ ২৪ নভেম্বর রোববার সকালে শহরের কাউতলী স্বপ্নতরী সমাজ উন্নয়ন সংস্থার সম্মেলন কক্ষে এই মতবিনিময় সভায় আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন পিকেএসএফ পরিচালনা পর্ষদের সদস্য প্রফেসর ডঃ তৌফিকুল ইসলাম মিথিল। মূল বিষয়বস্তু উপস্থাপন করেন, পিকেএসএফ’র উপ- মহাব্যবস্থাপক (কার্যক্রম) দীপেন কুমার সাহা। বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন পিকেএসএফ’র উপ-মহা ব্যবস্থাপক মোঃ মশিউর রহমান।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের নব-নির্বাচিত সভাপতি আল-আমীন শাহীন, সাংবাদিক আ. ফ. ম কাউছার এমরান, এনজিও কর্মকর্তা এস এম.শাহীন, আবু তাহের, অ্যাডভোকেট মোঃ মনির হোসেন, আবদুল আউয়াল, ইয়াছমিন আক্তার প্রমুখ।
এ সময় জানানো হয়, পিকেএসএফ একটি দুর্নীতিমুক্ত প্রতিষ্ঠান। আগেও এটি দুর্নীতিমুক্ত ছিলো, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। এর সাথে অংশীদারিত্বে জড়াতে গেলে বেশ কিছু নিয়ম কঠোরভাবে পালন করতে হয়। পিকেএসএফ’র লক্ষ্য হলো ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সম্পদ ও সক্ষমতা বৃদ্ধি। সেই লক্ষ্যে সারাদেশে ২০০শ’ এর বেশি প্রতিষ্ঠান এর সাথে অংশীদারিত্বমূলক কাজ করে যাচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এর কার্যালয়ের সহযোগিতায় মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষে র্যালি, আলোচনা সভা ও পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৩০ জুলাই রবিবার সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর থেকে বর্ণাঢ্য একটি র্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।
পরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা ও পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট হেলেনা পারভীনের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোঃ শাখাওয়াত হোসেন, বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল আশিক হাসান উল্লাহ, সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ একরাম উল্লাহ, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, জেলা ট্রাক মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান তানিম, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মুক্তিযোদ্ধা আবু হোরায়রা প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারি পরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোঃ শাহগীর আলম বলেন, মাদকদ্রব্য প্রতিরোধে সামাজিক সচেতনতার কোন বিকল্প নেই। তিনি বলেন, আমরা যদি সবাই যার যার পরিবারের প্রতি খেয়াল রাখি ও মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলি তাহলেই মাদকমুক্ত সমাজ গড়া সম্ভব। আমাদের যুব সমাজ যাতে মাদকের ভয়াবহতা থেকে দূরে থাকতে পারে সেজন্য সকলকে সচেষ্ট থাকতে হবে।
আলোচনা সভা শেষে মাদক বিরোধী রচনা প্রতিযোগীতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরষ্কার বিতরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
“সেবার ব্রতে চাকরি” এই শ্লোগানে শতভাগ মেধা, যোগ্যতা ও স্বচ্ছতার মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশের ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ন হয়ে পুলিশে চাকরি পেয়েছেন ৭১ জন চাকরি প্রত্যাশী। অনলাইনে জনপ্রতি মাত্র ১০৫ টাকা খরচ করে (আবেদন খরচ) তারা চাকরি পেয়েছেন।
গতকাল বুধবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ লাইন্সের ড্রিল শেডে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বিপিএম চাকরি প্রত্যাশীদের মধ্যে উত্তীর্ণ ৭১জনের নাম ঘোষনা করেন।
৭১ জনের মধ্যে ৬০ জন ছেলে এবং ১১ জন মেয়ে। পরে পুলিশ সুপার সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বিপিএম ফুল দিয়ে চাকুরি পাওয়াদের বরণ করে নেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে ১ হাজার ৭৩৮ জন আবেদন করেন। প্রিলিমিনারি স্কিনিং শেষে ১২৩৮ জন প্রার্থীর শারীরিক মাপ, শারীরিক সক্ষমতা যাচাই পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ শেষে ৪৬৩ জন চাকরি প্রত্যাশী লিখিত পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হন।
এর মধ্যে ৪৬১ জন প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২৮৯ জন মৌখিক (ভাইভা) পরীক্ষার জন্য উত্তীর্ন হন। ২৮৯ জন চাকরি প্রত্যাশী মৌখিক (ভাইভা) পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেন। তার মধ্যে ৭১জনকে চুড়ান্তভাবে মনোনীত করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা টিআরসি-২০২৪ নিয়োগ বোর্ড। ৭১ জনের মধ্যে ৬০জন ছেলে ও ১১ জন মেয়ে।
এ ব্যাপারে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বিপিএম বলেন, সততা ও নিরপেক্ষতার সাথে মূল্যায়নের ভিত্তিতে ৭১ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নিয়োগ পরীক্ষায় যোগ্যতা ও মেধাকে মূল্যায়ন করা হয়েছে। নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা ছিলো। আমরাও সঠিক কাজটি করতে পেরেছি। ১০৫ টাকা আবেদন খরচের বিনিময়ে তাদের চাকরি হয়েছে।
তিনি আজকে যারা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ পুলিশের নতুন সদস্য হলেন তারা সবাই সততা, নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্বের সাথে দেশসেবার মনোভাব নিয়ে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে কাজ করার আহবান জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সদর উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি লিঃ (বিআরডিবিভুক্ত) ৫১তম বার্ষিক সাধারণ সভা ২২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুপুরে দিকে সদর উপজেলার বীজ প্রত্যয়ন কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিআরডিবির উপ-পরিচালক মুহম্মদ সাইফুল ইসলাম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর ইউসিসিএ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোঃ আবু কাউছারের সভাপতিত্বে বার্ষিক সাধারণ সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব ও বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সদর উপজেলা সমবায় অফিসার মোঃ আজিজুল হক। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পল্লী উন্নয়ন অফিসার সৈয়দ ইয়াছিন।
বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ ফরহাদ হোসেন, জুনিয়র অফিসার (হিসাব) মোঃ মুক্তার হোসেন, সদর ইউসিসিএ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা কমিটির সহ-সভাপতি তোফায়েল আহম্মেদ মোল্লা, জয়নাল আবেদীন, সদস্য মোঃ আবু কাউসার, মোঃ এলেম খাঁ, নূর মোহাম্মদ খলিফা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিআরডিবির উপ-পরিচালক মুহম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, বর্তমান সরকার জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কাজ করছে। সরকার বিআরডিবির মাধ্যমে গরিব মানুষের মধ্যে ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ করছে। কেন্দ্রীয় সমিতি একটি দুধের গাভীর মতো, তার দুধ খাও, মাংস খেওনা। এই কথাটাকে হৃদয়ে উপলদ্ধি করতে হবে। ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহীতাদের ঋণের টাকা যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে সে টাকা আবার সঠিক সময়ের মধ্যে ফেরত দেয় তা নিশ্চিত করতে হবে। গ্রামীন জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে বিআরডিবি নিরলসভাবে কাজ করছে। সরকারের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে সকলকে এক সাথে কাজ করতে হবে। বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রায় শতাধিক সমবায়ী অংশ নেয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
গণঅভ্যুত্থানের একমাস পূর্ণ হওয়ায় শহীদদের স্মরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় র্যালি ও আলোচনা সভা হয়েছে। আজ ৫ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে শহরের টেংকেরপাড় মাঠে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে শহীদি মার্চের এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহন করেন।
এসময় বক্তব্য রাখেন শিক্ষার্থী আল মামুন, দুর্জয় মাহমুদ, রেহেনা বুশরা, মুনিয়া, রিয়াদুল ইসলাম, আবু বাশার সানি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার সাধারণ সম্পাদক গাজী মোঃ নিয়াজুল করিম প্রমুখ। সভায় বক্তারা ছাত্র আন্দোলনে সকল শহিদ ও আহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, গণঅভ্যুত্থানের আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারও তার বাহিনী ছাত্রদের উপর নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ ও নির্যাতন চালিয়েছে। দেশে যেই সরকার গঠন করুক এসব ঘটনার দ্রুত বিচার করতে হবে, অন্যথায় কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে। এছাড়াও বক্তারা বলেন, যারা দেশে পুণরায় বৈষম্য সৃষ্টি করতে চাইবে তাদেরকে আওয়ামীলীগ সরকারের পতন থেকে অভিজ্ঞতা নিতে হবে। একটি মহল ছাত্রদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার রটাচ্ছে উল্লেখ করে তারা বলেন, ধ্বংস নয় বরং শিক্ষার্থীরা বৈষম্যমুক্ত দেশ গড়তে মাঠে নেমেছে। তাই সকল অপপ্রচার থেকে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। একটি সুন্দর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে এগিয়ে যেতে হবে। পরে একটি র্যালি টেংকের পাড় থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পলি কেবলস -এর বিক্রয় ও বিপণন কার্ষক্রম উন্নয়ন লক্ষ্য মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২০ অক্টোবর রোববার বেলা ১২টায় টেংকের পাড় পৌর কমিউনিটিং সেন্টার হল রুমে কেবল কোম্পানি পলি কেবলস আয়োজিত এই মতবিনিময়ে দোকান মালিকও ইলেক্ট্রিশিয়ানরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে পলি কেবলস এর বিভিন্ন পণ্য স্কিলে প্রদর্শন করা হয় এবং পণ্যেরগুলোর গুণাগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়। উক্ত মতবিনিময় অনুষ্ঠানে আবু সায়েদ খান এর সভাপত্বিতে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পলি কেবল কোম্পানির উপ মহাপরিচালক মো: নুরে আলম হানিফ সিকদার। তিনি পলি কেবলসকে নিয়ে সুদূর প্রসারী ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ব্যাখা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। ক্রেতা ও ভোতার চাহিদা অনুযায়ি পণ্য প্রস্ততও বাজারে সরবরাহ সম্পর্ক সৃষ্টি করবে ধারণা দেওয়া হয়।
এসময় আগত ইলেক্টিশিয়ানদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরও দেন তিনি। এছাড়াও এডভোকেট জাহাঙ্গীর শিকদারের সঞ্চালনায় আরো উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ইলেকট্রিশিয়ান এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান শামীম, রকিবুজ্জামান রকিব, সাংবাদিক ইব্রাহিম সাদত, আরিফ হোসেন ডেপুটি ম্যানেজার ব্রাহ্মণবাড়িয়া ব্রাঞ্চ, মো: সুমন, মো: জিয়াউল হক জিয়া, মো: জহিরুল ইসলাম, আলামিন হোসেন, মো: মাহিন, মাহমুদুল হাসান, দেলোয়ার হোসেন মোল্লা, মো: শামীম, ওবায়দুল হক কাজল, ইমতিয়াজ চৌধুরী, আপেল, আরিফুর ইসলাম সাইফুল প্রমুখ।