চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি পদে প্রার্থী হয়েছেন ৫জন। আর সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ২ জন করে। আজ ৭ ডিসেম্বর শনিবার শহরের পৌর মুক্তমঞ্চে এই সম্মেলন। সম্মেলন শেষে দ্বিতীয় অধিবেশনে ভোটে নির্বাচিত হবেন নেতা। আলোচনার বিষয় হচ্ছে সদর উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক কে হচ্ছেন। ভোটে নেতা নির্বাচন হবে বলে প্রার্থীরা গত দু’দিন ইউনিয়নে ইউনিয়নে কাউন্সিলরদের দুয়ারে ছুটেছেন। ৭৮১ জন কাউন্সিলর ভোট দিয়ে নির্বাচন করবেন সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক। এনিয়ে সরগরম সদরে বিএনপি’র রাজনীতি। সভাপতি প্রার্থীরা হচ্ছেন এডভোকেট তারিকুল ইসলাম খান রুমা (রিকসা), জহিরুল ইসলাম চৌধুরী লিটন (মোটর সাইকেল), নুরুল হাসান আলম (গরুর গাড়ি), মো: শামীম মোল্লা (প্রাইভেটকার), শাহআলম (ঘোড়া)। সাধারণ সম্পাদক পদের ২ প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার আলমগীর হোসেন (মোরগ) ও রাহিম উদ্দিন রায়হান (ঘোড়া), সাংগঠনিক সম্পাদক প্রার্থী মো: সালাউদ্দিন (আনারস) ও শাহানুর ইসলাম (আম)। গত ২৯ নভেম্বর জেলা বিএনপি সদর উপজেলা বিএনপি’র নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে। পরদিন থেকে শুরু হয় মনোনয়ন বিতরণ। ৫ ডিসেম্বর ছিলো প্রার্থীতা প্রত্যাহার ও প্রতীক বরাদ্দ। এরপরই গুরুত্বপূর্ণ পদের প্রার্থীরা দিনরাত এক করে ছুটতে শুরু করেন কাউন্সিলরদের কাছে।
মাছিহাতা ইউনিয়ন বিএনপি’র সিনিয়র সহ-সভাপতি ডাক্তার আবদুর রহমান ভূইয়া বলেন-এডভোকেট তারিকুল ইসলাম ও আলমগীর হোসেন এ দু’জনকেই আমরা আশা করছি। তারাই সবার কাছে জনপ্রিয়। সদর উপজেলা বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী আজম বলেন, সম্মেলন নিয়ে উৎসব মুখর পরিবেশ। দীর্ঘ ১৫/১৬ বছর পর আউটডোরে এমন একটা সম্মেলন করার সুযোগ পেয়েছি। আমরা চাই কর্মীরা প্রাণভরে তা উপভোগ করুক। নেতাকর্মীদের মুল্যায়ন হোক।
সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী আলমগীর হোসেনও নির্বাচিত হওয়ার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
সভাপতি প্রার্থী এডভোকেট তারিকুল ইসলাম রুমা বলেন, দলের নেতাকর্মীদের ভালোবাসা নিয়ে জয়ী হব ইনশাল্লাহ।
এডভোকেট রুমা এরআগেও সদর উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি ছিলেন। আর আলমগীর সদর উপজেলা বিএনপি’র বর্তমান সদস্য সচিব।
জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব মো: সিরাজুল ইসলাম বলেন- সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত প্রথম অধিবেশন। যদি প্রার্থীরা নিজেদের মধ্যে সমঝোতায় পৌছে তাহলে আর দ্বিতীয় অধিবেশন হবেনা। আমরা শুধু নাম ঘোষণা করে দেব। সম্মেলনে প্রধান অতিথি থাকবেন কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো: সেলিম ভূইয়া।
চলারপথে রিপোর্ট :
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের বিচার ও নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা।
আজ ২২ মার্চ শনিবার বিকেলে শহরের পৌর মুক্ত মঞ্চ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে প্রেসক্লাবের সামনে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে একটি প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে।
সুহিলপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আজিজুল রহমান লিটনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক আশরাফ উদ্দিন মাহদি, যুগ্ম মূখ্য সংগঠক মো. আতাউল্লাহ্, সংগঠক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জিহান।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা নাগরিক প্রতিনিধি সাহিল আহমেদ, আক্কাস মীর লিংকন চৌধুরী প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতি ও খুনি হাসিনার রাজনীতি পুর্নবাসন হবে না। বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না। পরিশেষে দলটির বিচার ও নিষিদ্ধের দাবি জানান বক্তারা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারে গ্রিলে গামছা পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছেন মো. জুয়েল নামে এক হাজতি। আজ ২৫ অক্টোবর শুক্রবার সকালে ময়নাতদন্তের শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এর আগে, ২৪ অক্টোবর বৃহস্পতিবার রাতে জেলা কারাগারে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এক কারারক্ষীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি দুজনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়েছে। মৃত মো. জুয়েল ব্রাহ্মণবাড়িয়া আশুগঞ্জ উপজেলার চরচারতলা গ্রামের আবু চাঁন মিয়ার ছেলে। জুয়েল ২০২০ সালে স্ত্রী হত্যার দায়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারে ছিলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারের (ভারপ্রাপ্ত) জেল সুপার মো. ইকরামুল হক নাহিদ জানান, স্ত্রী হত্যা মামলায় বিচারাধীন ছিলেন জুয়েল। তাকে কারাগারে সেলে রাখা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার রাতে তিনি সেলের গ্রিলে গামছা পেঁচিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।
এ সময় কারারক্ষীরা তাকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিলে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। তিনি আরো জানান, এ ঘটনায় কর্তৃপক্ষের নির্দেশে রিপন বড়ুয়া নামে এক কারারক্ষীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এছাড়াও প্রধান কারারক্ষী আব্দুর রশিদ ও সহকারী কারারক্ষী উত্তম কান্তি বড়ুয়ার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতেই সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে। শুক্রবার ময়নাতদন্তের শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ৬ মার্চ সোমবার বেলা ১১ টায় জামে মসজিদ রোডস্থ চেম্বার ভবনের তৃতীয় তলায় ফরিদ উদ্দিন আহমেদ মিলনায়তনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র ৩৬তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সভাপতি আলহাজ্ব আজিজুল হক।
সভায় ২০২২ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন চেম্বারের সভাপতি আলহাজ্ব আজিজুল হক।
২০২২ সালের অডিট রিপোর্ট উপস্থাপন করেন চেম্বারের ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি কাজী জাহাঙ্গীর।
২০২৩ সালের বাজেট উপস্থাপন করেন চেম্বারের সহ-সভাপতি হাজী মোঃ বাবুল মিয়া ও বিগত সভার কার্যবিবরণী পেশ করেন চেম্বারের সচিব মোঃ আজিম উদ্দিন।
সভায় বিগত অর্থ বছরের কার্যবিবরণী, বার্ষিক প্রতিবেদন, অডিট রিপোর্ট, সম্ভাব্য বাজেট উপস্থিত সদস্যদের অকুণ্ঠ সমর্থনে সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।
অন্যান্যবারের ন্যায় ২০২৩ সালের অডিট রহমান কাসেম এন্ড কোম্পানীকে করার অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় চেম্বারের ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি কাজী জাহাঙ্গীর এর মমতাময়ী মাতাসহ জানা অজানা যারা মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের সকলের রুহের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়।
সভায় অন্যান্যের উপস্থিত ছিলেন চেম্বারের সাবেক সভাপতি তানজীল আহমেদ, সাবেক ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি সুভাষ চন্দ্র পাল, চেম্বার পরিচালক মোঃ শাহজাহান মিয়া, মোঃ কামাল মিয়া, মোঃ আজিজুর রহমান শামীম, সুব্রত পাল, জাবেদুল ইসলাম সোহাগ, মোঃ জসিম উদ্দিন, তানভীর আহমেদ, মোঃ আল মামুন, মোঃ বাবুল মিয়া, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ জুয়েল খান, প্রদীপ চন্দ্র সাহা, আলহাজ্ব হারুনুর রশিদসহ চেম্বারের সাধারণ সদস্যবৃন্দ।
সভা পরিচালনা করেন পরিচালক আলহাজ্ব মমিনুল আলম বাবু।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সাথে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। ১৭ জুলাই বুধবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে এই ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় বেশ কয়েকজন কোটা আন্দোলনকারীসহ জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রবিউল আলম রবিন আহত হয়। আহত সবার নাম জানা যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সারাদেশে কোটা আন্দোলনকারীদের উপর হামলার প্রতিবাদে বুধবার সকাল ১০টার দিকে কোটা সংস্কারের দাবিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে কয়েকজন ছাত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের প্রধান ফটকের সামনে জড়ো হন। এক পর্যায়ে কলেজের প্রধান ফটকের পাশে তাঁরা বসে কোটা সংস্কারের দাবিতে বিভিন্ন শ্লোগান দেন। এক পর্যায়ে সদর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাতেমা আফরিন কিছু মেয়েকে সাথে নিয়ে সেখানে পৌঁছে শিক্ষার্থীদের সরে যেতে বলেন। এ সময় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সাধারণ শিক্ষার্থী ছাত্রীদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ, খারাপ অঙ্গভঙ্গি ও হুমকি দিয়ে তাদেরকে সেখান থেকে সরে যেতে বললেও তারা সরেননি।
এ সময় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন শোভন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের নিবৃত করার চেষ্টা করেন। এ সময় কলেজের সামনে ও কলেজপাড়ার লেবেল ক্রসিং এলাকায় ১০/১৫টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা মোটর সাইকেলে লাঠিসোটা, কাঠের টুকরা, বৈঠা নিয়ে কলেজের সামনের সড়ক, লেবেল ক্রসিং এলাকা, নিউ মৌড়াইল ও কাউতলী এলাকায় মহড়া দেন। শিক্ষার্থীরা বেলা ১১টা পর্যন্ত সেখানে বসে কর্মসূচি পালন করে মিছিল নিয়ে চলে যান।
দুপুর ১২টার দিকে শহরের কাউতলী এলাকা থেকে আন্দোলনকারীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি স্টেডিয়াম এলাকায় আসার পর ছাত্রলীগের কর্মীরা তাদের বাঁধা দেয়। এতে আন্দোলকারীরা বিক্ষুদ্ধ হয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এসময় উভয়পক্ষের মধ্যে ব্যাপক ধাওয়া পালটা ধাওয়া হয়। এ সময় জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রবিউল আলম রবিন’সহ উভয়পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হয়। পরে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা লাঠিসোটা হাতে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নেয়।
এ ব্যাপারে কলেজের সামনে বিক্ষোভ করা শিক্ষার্থী ফারহানা শারমিন বলেন, ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা আমাদের ব্যানার টেনে নিয়ে ছিঁড়ে ফেলেছে। আমাদের সামনে দাঁড়িয়ে শ্লোগান দেয়াসহ তারা আমাদেরকে বিভিন্নভাবে অপমানিত করেছে। কারণ আমরা কোটার সংস্কারের দাবিতে এসেছি। আমার ভাই ও বোনের শরীরে থেকে যে রক্ত ঝড়েছে তার প্রতিবাদ জানাতে এসেছি।
এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শাহদাৎ হোসেন শোভন জানান, সাধারণ শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় আমরা আমাদের অবস্থান থেকে তাদের সহযোগিতা করেছি। তারা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করে। তবে জামাত, বিএনপি ও শিবিরের কর্মীরা এই আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করছে। দুপুরে তারা লাঠিসোটা ও ইটপাটকেল হাতে রাস্তায় নামে। এ সময় ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী তাদের থামাতে গেলে তাদের হামলায় ছাত্রলীগের দুই নেতা-কর্মী আহত হয়। তিনি আরো বলেন কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে তা প্রতিরোধ করা হবে।
এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের কোনো বাঁধা দেইনি। তাঁদের কোনো দাবি থাকলে তা জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে দিতে বলেছি। তাদেরকে পানিসহ খাবার দেয়ার চেষ্টা করেছি। কিন্তু তাঁদের হামলায় ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রবিউল আহত হয়েছে।
এদিকে বাদ যোহর শহরের লোকনাথ উদ্যানে (টেংকের পাড়) সারাদেশে নিহত ছাত্রলীগ নেতাদের মৃত্যুতে গায়েবী জানাযা পড়েছে ছাত্রলীগ। এতে জেলা আওয়ামীলীগসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) বিল্লাল হোসেন জানান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। পুলিশ সদস্যরা মাঠে কাজ করছে। ককটেল বিষ্ফোরণের ঘটনার তদন্ত চলছে।