চলারপথে রিপোর্ট :
বৃহত্তর কুমিল্লা সমিতি ঢাকা’র কার্যকরী পরিষদ ২০২৫-২০২৬ সেশনের কমিটি গঠনের লক্ষ্যে ২১ ডিসেম্বর শনিবার বিকাল ৩ টায় রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের সোস্যাল গার্ডেন হলে বিশেষ সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় মাহবুবুর রহমানকে সভাপতি ও এমরানুল হককে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়েছে।
কমিটি গঠনের লক্ষ্যে আয়োজিত সভায় সর্বসম্মতিক্রমে বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের সচিব এবং বাংলাদেশ এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোশিয়েশনের মহাসচিব মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান খোকনকে সভাপতি ও লায়ন মোঃ এমরানুল হককে সাধারণ সম্পাদক করে ১০১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করা হয়।
এসময় ঢাকাস্থ বৃহত্তর কুমিল্লা সমিতির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
জামালপুরের বকশীগঞ্জে ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আজ ২৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে ওই প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রউফ তালুকদার।
ইউএনও অহনা জিন্নাতের সভাপতিত্বে প্রস্তুতি সভায় এসময় বক্তব্য রাখেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আতাউর রাব্বী, বকশীগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ আবদুল আহাদ খাঁন, জেলা পরিষদ সদস্য জয়নাল আবেদিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মফিজ উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আমিনুল হক, বীর মুক্তিযোদ্ধা উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা. আবদুল মান্নান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলাম, ধানুয়া কামালপুর ইউপি চেয়ারম্যান মশিউর রহমান লাকপতি, উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জিএম ফাতিউল হাফিজ বাবু প্রমুখ।
দিবস দুটি যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করার লক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা দেশের অব্যাহত উন্নয়নে বিদেশে কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছে আগামী নির্বাচনে তার দলের নির্বাচনী প্রতীক নৌকার পক্ষে ভোট চেয়েছেন।
কোনো লুটেরা যেন দেশকে ধ্বংস করার জন্য আবার ক্ষমতায় আসতে না পারে, সে জন্য বাংলাদেশের জনগণকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান তিনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেওয়া এক নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে নৌকায় ভোট চাওয়ার পাশাপাশি আমরা আপনাদের সবার সহযোগিতা চাই।
প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়নের অদম্য গতি যেন কোনক্রমেই ব্যাহত না হয়, সে জন্য প্রবাসী বাংলাদেশিদের বিষয়টি খতিয়ে দেখার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, দেশকে লুটেরাদের হাতে ছেড়ে দেবেন না, অন্যথায় দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে এবং নিশ্চিত করুন যে, দেশের উন্নয়নের যাত্রা কোনো বাধা বিপত্তি ছাড়াই অব্যাহত থাকবে।
সরকারপ্রধান বলেন, দেশবাসী নৌকায় ভোট দিয়ে দেশের স্বাধীনতা পেয়েছে এবং অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল হয়েছে অথচ বিএনপিকে ভোট দিয়ে লুটপাট, দুর্নীতি ও হত্যা করেছে।
বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, আমরা জনগণের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করছি, তাদের দুঃসময়ে পাশে থাকি এবং তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন করছি।
আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, উল্টো বিএনপি-জামায়াত জোট মানুষকে পুড়িয়ে মারার রাজনীতি করছে, টাকা কামাচ্ছে। দুর্নীতি, আগ্নেয়াস্ত্র চোরাচালান, অর্থ পাচার, লুটপাট ও সারাদেশে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সরকার ইতোমধ্যে কিছু টাকা ফেরত এনেছে যা খালেদা জিয়ার দুই ছেলে চুরি করে বিদেশে পাচার করেছিল এবং অবশিষ্ট টাকাও জব্দ করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমি জানি না কোথা থেকে তারা অর্থ পাচ্ছেন যা ব্যবহার করে আবার পুলিশের গাড়ি ও যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়ে তারা ধ্বংসযজ্ঞ শুরু করেছে।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, এবার বাড়াবাড়ি করলে দেশের মানুষ তাদের রেহাই দেবে না। তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত চক্র ২০১৩-২০১৫ সাল পর্যন্ত অগ্নিসন্ত্রাস চালিয়ে ৫শ’ জনকে জীবন্ত পুড়িয়ে মেরেছিল। কিন্তু জনগণের প্রতিবাদের মুখে তারা অগ্নিসন্ত্রাস বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে।
‘এতিমের টাকা আত্মসাতের কারণে খালেদা জিয়াকে সাজা দেওয়া হয়েছে, তার ছেলে তারেক রহমান ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা, ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা এবং দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত এবং তারেকের স্ত্রী দুর্নীতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দণ্ডপ্রাপ্তরা বিএনপির শীর্ষ নেতা এবং তাদের সামনে রেখে রাজনীতি করছেন।
শেখ হাসিনা বলেন, জনগণ তাদের ভোট দেবে না। জনগণ বিএনপিকে ক্ষমতায় আসার জন্য ভোট দেবে না। জনগণ অগ্নিসন্ত্রাসীদের আর ক্ষমতায় আনবে না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক সময় বাংলাদেশকে দরিদ্র ও প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হলেও এখন আওয়ামী লীগের সরকারের অক্লান্ত পরিশ্রমে বিশ্ব বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশকে ডিজিটাল দেশে রূপান্তরিত করেছে এবং ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে।
দেশের সার্বিক আর্থ-সামাজিক অগ্রগতি নিশ্চিত করতে সরকারের পদক্ষেপের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে একটি উন্নয়নশীল দেশে পরিণত করতে সক্ষম হয়েছি।
প্রধানমন্ত্রী দেশকে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
তিনি জাল সার্টিফিকেট দিয়ে চাকরির জন্য বিদেশে না যাওয়ার অনুরোধের পাশাপাশি ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে টাকা পাঠানোর জন্য প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, এটি চাকরি প্রার্থী এবং সরকার উভয়কেই ক্ষতিগ্রস্ত করে।
সরকারপ্রধান বলেন, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে কোনো গ্যারান্টি ছাড়াই ঋণ নিয়ে দেশে ফিরে প্রবাসীরা বাংলাদেশে ব্যবসা করতে পারবেন। এই ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে চাকরির জন্য বিদেশে ও যেতে পারেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
দক্ষিণ আফ্রিকা শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি ডা. লুৎফর রহমান রূপকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আউয়াল তানসেন। সূত্র : বাসস
চলারপথে রিপোর্ট :
চুনারুঘাট উপজেলার লক্ষীপুর বাজারে অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৮টি দোকান ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আর এতে করে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে দোকান মালিকদের। আজ ১৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার দুপুরে লক্ষীপুর বাজারে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছে স্থানীয়দের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। ততক্ষণে দোকানে থাকা বেশিরভাগ মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
স্থানীয়রা জানান, লক্ষীপুর বাজারে একটি দোকান ঘরে হঠাৎ করেই আগুনের লেলিহান শিখা দেখতে পান তারা। পরে তা আশপাশের দোকানগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় স্থানীয়রা জগ, মগ ও বালতির পানি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করলেও আগুনের লেলিহান শিখা বাড়তেই থাকে। পরে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়া হলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ততক্ষণে আগুনে পুড়ে যায় অন্তত ৮টি দোকানের মালামাল। দোকান মালিকদের দাবি আগুনে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তাদের। যদিও আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে জানা যায়নি। তবে ব্যবসায়ীদের ধারণা বৈদ্যুতিক সর্টশার্কিট থেকে সূত্রপাত হয়ে থাকতে পারে।
চুনারুঘাট থানার (ওসি) মোঃ রাশেদুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
অ্যাক্রোবেটিকে মোহাচ্ছন্ন অবস্থায় দু’ঘণ্টা সময় কেটে গেল। সমাপ্তি ঘোষণার পর তন্ময় দর্শক মুহুর্মুহু করতালি দিয়ে এমন প্রদর্শনী নিয়মিত দেখার আগ্রহ প্রকাশ করেন। নির্মল চিত্ত বিনোদনের এই শৈল্পিক মাধ্যম আরো প্রচার প্রসার হওয়া প্রয়োজন বলেও দর্শকরা অভিমত ব্যক্ত করেছেন।
গোপালগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমি ১৫ জুন বৃহস্পতিবার রাতে শহরের শেখ ফজলুল হক মণি স্মৃতি অডিটোরিয়ামে দেশব্যাপী আক্রোবেটিক প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে এই প্রদর্শনীর আয়োজন করে। প্রধান অতিথি গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম এই প্রদার্শনীর শুভ উদ্বোধন করেন।
অ্যাক্রোবেটিক প্রদর্শনীতে নানা কসরত প্রদর্শন করেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির অ্যাক্রোবেটিক বিভাগের শিশু ও প্রবীণ সদস্যরা। চীন থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত অ্যাক্রোবেটিক শিল্পীর চোখ ধাঁধানো নৈপুন্য শেখ ফজলুল হক মণি স্মৃতি অডিটোরিয়ামের বিভিন্ন বয়সের দর্শকের হৃদয় কেড়ে নেয়। মঞ্চের উজ্জ্বল আলোয় মুখে গাড় মেকআপ আর যন্ত্র সংগীতের সুরের মুর্ছনায় শিল্পীরা কঠিন পরিশ্রম আর অধ্যবসায়ের ফসল দিয়ে মানুষের মুখে হাসি ফুঁটিয়ে তুলেছিলেন। সেই সাথে মুগ্ধ দর্শক মুর্হুমুহু করতালি দিয়ে শিল্পীদের উৎসাহ ও প্রেরণা যোগান।
গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুববুল আলম বলেন, এ্যাক্রোবেটিক (সার্কাস) শিল্প এদেশের মানুষকে দীর্ঘকাল ধরে সুস্থ্য ও শৈল্পিক বিনোদন দিয়ে আসছে। সম্প্রতি সময়ে এই শিল্প বিলুপ্ত হতে চলেছে। এই শিল্প ও শিল্পীদের রক্ষায় শিল্পকলা একাডেমি বিশেষ প্রকল্প হাতে নিয়ে ২টি অ্যাক্রোবেটিক দল গঠন করেছে। শিল্পীরা কাজের নিশ্চয়তা পেয়েছেন। তারাই সারাদেশে বছরব্যাপী সুস্থ ও শৈল্পিক বিনোদন প্রদর্শন করে দেশবাসীর প্রশংসা কুড়াচ্ছেন। এ্যাক্রোবেটিক দল ২টির সদস্যদের এই মনোমুগ্ধকর প্রদর্শনী আমাদের হৃদয় কেড়েছে। এই জন্য প্রদর্শনী টিমের সদস্যদের গোপালগঞ্জবাসীর পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
অনলাইন ডেস্ক :
রাজনৈতিক কর্মসূচিকে ঘিরে ট্রেনে নাশকতার ঘটনায় উদ্বিগ্ন রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। তাই নাশকতা এড়াতে ট্রেনে বসানো হচ্ছে ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা। এরই মধ্যে বিভিন্ন ট্রেনে সিসি ক্যামেরা বসানোর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। রেলওয়ে পুলিশ (জিআরপি) এসব সিসি ক্যামেরা স্থাপন করছে। প্রথম পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ আন্তঃনগর ট্রেন ও পরবর্তীতে অন্য ট্রেনগুলোতেও সিসি ক্যামেরা বসানো হবে।
জানা যায়, শুধু ট্রেনেই নয়, যেসব স্টেশনে আগে থেকে সিসি ক্যামেরা নেই সেসব স্টেশনেও এ ক্যামেরা বাসানো হচ্ছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনগুলো এরই মধ্যে সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ১০ জানুয়ারি থেকে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন ট্রেনে সিসি ক্যামেরা বসানো শুরু হয়েছে। বিশেষ করে, চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী তূর্ণা নিশিতা, মহানগর প্রভাতী ও সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনে সিসি ক্যামেরা লাগানোর কাজ শেষ হয়েছে। প্রতিটি ট্রেনে ১২টি করে ক্যামেরা লাগানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম রেলওয়ে পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী জানান, সম্প্রতি বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ট্রেনে নাশকতার ঘটনা ঘটেছে। এতে রেল সম্পদের ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি মানুষের জানমালেরও ক্ষতি হয়েছে। তাই নাশকতা প্রতিরোধের অংশ হিসেবে রেলওয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে ট্রেনে সিসি ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে সব ট্রেকে সিসি ক্যামেরার আওতায় নিয়ে আসা হবে। রেলওয়ে পুলিশ হেড কোয়ার্টার থেকে সিসি ক্যামেরা মনিটরিং করা হবে।