অনলাইন ডেস্ক:
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এর সাথে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভানের ফোনালাপ হয়েছে। ফোনালাপে তারা ধর্ম নির্বিশেষে সব মানুষের অধিকার রক্ষার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন।ৎ
সোমবার হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান আজকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে কথা বলেছেন। একটি চ্যালেঞ্জিং সময়ে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন সুলিভান।’
বিবৃতিতে আরো উল্লেখ করা হয়, ‘ধর্ম নির্বিশেষে সব মানুষের মানবাধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শন ও তা সুরক্ষার ক্ষেত্রে নিজেদের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন উভয় নেতা। একটি সমৃদ্ধ, স্থিতিশীল ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন জ্যাক সুলিভান। বাংলাদেশ যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে, সেগুলো মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত সমর্থনের কথা উল্লেখ করেছেন তিনি।’
অনলাইন ডেস্ক :
ব্রিটিশ রাজপরিবারের বধূ ছিলেন প্রিন্সেস ডায়ানা। প্রেম নিয়ে তার গুঞ্জনের শেষ ছিল না। ভালোবাসা, সংসার ও ত্রিভুজ প্রেমের নায়িকা ছিলেন তিনি। তাই তো মৃত্যুর ২৭ বছর পরেও সংবাদের শিরোনাম হন প্রিন্সেস ডায়ানা।
ডায়ানার একজন প্রেমিক ছিলেন জেমস হিউইট। তাদের মধ্যে সম্পর্কটা ছিল ১৯৮৬–১৯৯১ সাল পর্যন্ত। হিউইটের কাছে ঘোড়া চালানোর প্রশিক্ষণ নিতেন ডায়ানা। সেই থেকে প্রেম।
১৯৯৫ সালে বিবিসির ‘প্যানোরামা’ অনুষ্ঠানে হিউইটের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কের বিষয়টি স্বীকার করেন ডায়ানা। বলা যায় ওই অনুষ্ঠানে তিনি বিষয়টি স্বীকার করতে বাধ্য হন। আর এই সম্পর্কের বিস্তারিত উঠে আসে ১৯৯৪ সালে প্রকাশিত ব্রিটিশ লেখক আনা পাস্তারনাকের ‘প্রিন্সেস ইন লাভ’ বইয়ে। তাতে মানসিকভাবে ভীষণ বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন ডায়ানা। বইটির ওপর ভিত্তি করে সিনেমা ও সিরিজও তৈরি হয়েছে। যাইহোক, সে সময় এমন গুজবও রটেছিল যে, প্রিন্স হ্যারির বাবা নাকি এই জেমস হিউইট! যা পরবর্তী সময়ে মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ডায়ানার সেই প্রেমিক হিউইট এমন তথ্য ফাঁস করেছেন যা আগে কেউ জানতো না। জেমস হিউইট ‘গুড মর্নিং ব্রিটেন’কে এই সাক্ষাৎকার দেন তিনি।
৬৬ বছর বয়সী হিউইট জানান, ডায়ানা তার দুই সন্তানের (প্রিন্স উইলিয়াম ও প্রিন্স হ্যারি) সম্পর্কের অবনতি হলে কী হবে, সে বিষয়ে দুশ্চিন্তা করতেন (যা সময়ের সঙ্গে সত্যি হয়েছে)।
জেমস হিউইট বলেন, “যেকোনও মায়ের বেলায় সন্তানদের সম্পর্কে চিড় ধরা নিয়ে দুশ্চিন্তা করা স্বাভাবিক। তিনি (ডায়না) সব সময় দুই সন্তানের সম্পর্ক কীভাবে ভালো, বন্ধুত্বপূর্ণ রাখা যায়, সে জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতেন।”
জেমস হিউইট এখন ইউক্রেনে যুদ্ধাহতদের পুনর্বাসনে একটি আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে কাজ করছেন। সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকারে জানান, তিনি সর্বশেষ প্রিন্সেস ডায়ানাকে নিয়ে কথা বলেছিলেন ১৯৯৫ সালে বিবিসির প্যানোরামার ওই সাক্ষাৎকারের পর। সে সময় ব্রিটিশ সাংবাদিক মার্টিন বশিরের প্রশ্নের উত্তরে প্রিন্সেস ডায়ানা তাদের সম্পর্কের কথা স্বীকার করে নিলে হিউইটের ব্যক্তি ও পেশাজীবন মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। জেমস তখনও ডায়ানার সঙ্গে সম্পর্ক থেকে ‘মুভ অন’ করার জন্য ভেতরে ভেতরে সংগ্রাম করছিলেন।
ডায়ানার দেওয়া ওই সাক্ষাৎকার প্রচার হওয়ার পর ব্রিটিশ ও আন্তর্জাতিক মিডিয়া জেমস হিউইটের পেছনে উঠেপড়ে লাগে। আর এমন সময় আন্তর্জাতিক মিডিয়া তাকে ‘লাভ র্যাট’ হিসেবে আখ্যায়িত করে। তিনি চাকরিচ্যুত হন, সুনাম নষ্ট হয়, মানসিকভাবে বিপন্ন হয়ে পড়েন। এরপর বহু বছর জেমস হিউইট জনসমক্ষে আসেননি। জীবন যাপন করেছেন লোকচক্ষুর আড়ালে।
হিউইট জানান, বিবিসির ওই সাক্ষাৎকারের আগে প্রিন্সেসকে কী কী প্রশ্ন করা হবে, তা জানানো হয়েছিল। তারপর ডায়ানা সাক্ষাৎকার দিতে সম্মত হন। কিন্তু সাক্ষাৎকারে অনৈতিকভাবে ভিউ, টাকা ও শোরগোলের লোভে হিউইটের সঙ্গে ডায়ানার সম্পর্কের বিষয়টি তুলে আনা হয়।
হিউইট বলেন, “এরপর আমি বুলিং, কটাক্ষ আর অজস্র নেতিবাচক মন্তব্যে অত্যন্ত মর্মাহত আর আতঙ্কিত হয়ে পড়ি।”
হিউইট সে সময় ছিলেন ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যদের অশ্বচালনা প্রশিক্ষক। প্রিন্স উইলিয়ামস ও প্রিন্স চার্লসের কাছে ‘ফাদার ফিগার’ ছিলেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে হিউইট তা অস্বীকার করে বলেন, “আমি তাদের সঙ্গে খেলতাম, সাঁতার কাটতাম, ঘোড়া চালানো শেখাতাম। সেটা ছিল পেশাগত দায়িত্বের সম্পর্ক।”
এদিকে ডিউক অব সাসেক্স প্রিন্স হ্যারি তার স্মৃতিকথা ‘স্পেয়ার’–এ ‘হিউইট তার বাবা’—এই গুজব সম্পর্কে লেখেন, “এটা খুবই হাস্যকর। গুজবটার একটা কারণ হতে পারে হিউইটের চুল লাল (হ্যারির চুলও লাল, এদিকে চার্লস বা ডায়ানা কারও চুলই লাল নয়)। আরেকটা কারণ হতে পারে মানসিক বিকার।” সূত্র: রিডার্স ডাইজেস্ট, টটলার
অনলাইন ডেস্ক :
আন্তর্জাতিক মানের নির্বাচন করতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বাংলাদেশকে সহযোগিতা করবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ ২৮ জানুয়ারি মঙ্গলবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীনের সাথে সাক্ষাতের পর তিনি এ কথা বলেন। বৈঠকে নির্বাচন প্রস্তুতির অগ্রগতি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের ১৫০ প্রস্তাব নিয়েও আলোচনা হয়।
বৈঠকের পর ইইউ রাষ্ট্রদূত জানান, পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে কথা হয়েছে। আন্তর্জাতিক মানের নির্বাচন করতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।
এ সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, গণতান্ত্রিক যাত্রায় নির্বাচন আয়োজন নিয়ে সব রকম সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু করার সব রকম প্রস্তুতি নেয়া হবে। ইসির স্বাধীনতা খর্ব হয় এমন কিছুতে আমাদের পক্ষ থেকে আপত্তি জানানো হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ন রাখতেও একমত ইইউ। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) সংস্কারকে গুরুত্ব দিয়েছে। ইইউ মনে করে সংস্কারের সময়টা কম হয়েছে’ একথা বলেন মাইকেল মিলার।
অনলাইন ডেস্ক :
ভূমিধসে ১৯ জনের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া এ ঘটনায় অনেকেই আটকে পড়েছেন। ভারতের কেরালায় ভূমিধসের পর বেশ কিছু এলাকা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে ।
চার ঘণ্টার বৃষ্টিতে আজ ৩০ জুলাই মঙ্গলবার ভোরে রাজ্যটির ওয়েনাড জেলার পাহাড়ি মেপ্পেদি এলাকায় ভূমিধস হয়েছে। রাজ্যের দুর্যোগ মোকাবিলা সংস্থা কেরালা স্টেট ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অথরিটি (কেসিডিএমএ) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। সূত্র : এনডিটিভি
কেসিডিএমএ জানিয়েছে, ভূমিধস এলাকায় উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছেন কেসিডিএমএ ও কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন দুর্যোগ মোকাবিলা সংস্থা এনডিআরএফের কর্মীরা। কেরালা পুলিশের এলিট ফোর্স কান্নুর ডিফেন্স সিকিউরিটি কর্পসের দু’টি ইউনিটও কাজ করছে। বিমান বাহিনীর সহায়তাও চাওয়া হয়েছে।
সেখানে বহু মানুষ আটকা পড়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। কেসিডিএমএ বলছে, মেপ্পেদি এলাকায় ব্যাপক বৃষ্টি হচ্ছে। ভারী বর্ষণে উদ্ধার কাজ বিঘ্নিত হচ্ছে।
অনলাইন ডেস্ক :
চীনে বারবিকিউ রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে নিহত হয়েছেন ৩১ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও বেশ কয়েকজন। ২১ জুন বুধবার রাতে চীনের উত্তর-পশ্চিম নিংজিয়া অঞ্চলে একটি রেস্তোরাঁয় বিস্ফোরণের জেরে হতাহতের এই ঘটনা ঘটে।
আজ ২২ জুন বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, চীনের উত্তর-পশ্চিম নিংজিয়া অঞ্চলে বুধবার রাতে একটি বারবিকিউ রেস্তোরাঁয় গ্যাস বিস্ফোরণে ৩১ জন নিহত হয়েছেন বলে দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তাসংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে। এই ঘটনার পর প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং সংশ্লিষ্ট স্থানগুলোতে কঠোর নিরাপত্তা পরীক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছেন।
নিংজিয়া অঞ্চলের রাজধানী ইনচুয়ানের একটি বারবিকিউ রেস্তোরাঁয় বিস্ফোরণটি তরল পেট্রোলিয়াম গ্যাস ট্যাংক লিক হওয়ার কারণে হয়েছে বলে সিনহুয়া বৃহস্পতিবার জানিয়েছে।
সিনহুয়া আরো জানিয়েছে, বিস্ফোরণের পর আগুনে দগ্ধ হয়ে এবং ভাঙা কাঁচের আঘাতে আহত সাতজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
চীনের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের খবরে উল্লেখ করা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং আহতদের চিকিৎসার জন্য কর্তৃপক্ষকে সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে বলেছেন এবং শিল্পসহ এই ধরনের প্রধান প্রধান সেক্টরে নিরাপত্তা তদারকি জোরদার করতে হবে বলে জানিয়েছেন।
রয়টার্স বলছে, নিরাপত্তা সংক্রান্ত ব্যবস্থাপনার উন্নতির জন্য বছরের পর বছর চেষ্টা করা সত্ত্বেও গ্যাস এবং রাসায়নিক বিস্ফোরণের কারণে চীনে এই ধরনের দুর্ঘটনা অস্বাভাবিক নয়।
এর আগে ২০১৫ সালে চীনের উত্তরাঞ্চলীয় বন্দরনগরী তিয়ানজিনে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে ১৭৩ জন নিহত হয়েছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
নতুন বছরে প্রবাসী আয়ে শুভ সূচনা হয়েছে। বছরের প্রথম মাসের ১২ দিনে প্রবাসী আয় এসেছে ৯১ কোটি ৫৯ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার।
যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা ধরে)। এই প্রবাসী আয় আগের মাস ডিসেম্বর বা আগের বছরের জানুয়ারি মাসের চেয়ে বেশি।
আজ ১৪ জানুয়ারী রবিবার এ তথ্য প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারির ১২ দিনের প্রতি দিন প্রবাসী আয় এসেছে ৭ কোটি ৬৩ লাখ ২৫ হাজার ৮৩৩ মার্কিন ডলার। বিদায়ী ২০২৩ সালের শেষ মাস ডিসেম্বরে এসেছিল ৬ কোটি ৬৩ লাখ ২৯ হাজার ডলার। আর আগের বছরের জানুয়ারি মাসের একই সময়ে প্রতি দিন এসেছিল ৬ কোটি ৫২ লাখ ৯৫ হাজার ৬৬৬ মার্কিন ডলার।
গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে সর্বনিম্ন প্রবাসী আয় আসার পর প্রবাসী আয়ের ডলারের দাম বৃদ্ধি, প্রণোদনা বৃদ্ধি ও প্রবাসী আয়ের ডলার কেনার ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোকে কিছুটা ছাড় দেওয়ার পর থেকে প্রবাসী আয় বাড়তে থাকে।
জানুয়ারি মাসের ১২ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮ কোটি ১৮ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১ কোটি ১ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৮২ কোটি ৫ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। দেশে ব্যবসারত বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার।
প্রবাসী আয়ের এই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও সরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিআইডিএস-এর গবেষণা পরিচালক ড. জায়েদ বখত বলেন, গত বছরে নির্বাচনসহ নানা ইস্যুতে সরকার রেমিট্যান্সসহ অর্থনীতিতে পুরোপুরি মনোযোগ দিতে পারেনি। নীতি গ্রহণ করলেও তা কার্যকর করা হয়নি। নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর সরকার যেমন মনোযোগ দেবে, সরকারের মনোভাবও অংশীজনদের মাঝে প্রতিফলিত হবে। এর ফলে প্রবাসী আয়ে ইতিবাচক সাড়া পড়বে।