চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলার বিজয়নগরে বিএনপির সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৪ জানুয়ারি শনিবার চান্দুরা ইউনিয়নের দাউদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে আবদুল হকের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল। প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের পতন থেকে বিএনপির নেতাকর্মীদের শিক্ষা নিতে হবে। আওয়ামী লীগ যেমন জুলুম নির্যাতন করে জনগণ বিহীন পাতানো নির্বাচনের মাধ্যমে বার বার অবৈধভাবে ক্ষমতায় থেকেছে। এক সময় ছাত্র জনতার গণ-অভ্যূত্থানে তাদের দেশ ছাড়া করেছে।
তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ সব সময় জনগণকে গুরুত্ব না দিয়ে দিনের ভোট রাতে করেছে, জনগণ বিহীন ভোট, ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিএনপির অনেক নেতাকর্মীদের জেল জুলুম নির্যাতনের মাধ্যমে নিজেদের স্বৈরাচারী রূপে অবতীর্ণ করেছে। যার জন্য তারা জনগণ থেকে বিছিন্ন হয়ে পৃথিবীতে নজিরবিহীন ইতিহাস সৃষ্টি করে দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ছাত্রজনতার আন্দোলনের সফলতা আসলেও দীর্ঘ ১৬ বছর বিভিন্ন আন্দোলনের মাধ্যমে বিএনপি ও সহযোগী অঙ্গ সংগঠন সেই সফলতার পরিবেশ তৈরি করেছে। তাই সেই সফলতা বিএনপির নেতাকর্মীদের ধরে রাখতে হবে। জনগণকে সাথে নিয়ে আগামীর সরকার বিএনপি গঠন করবে বলে তিনি আশীবাদ ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন।
চান্দুরা ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হেলাল উদ্দিন এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কলেজের গভর্ণিং বডির সভাপতি এবিএম মোমিনুল হক, জেলা বিএনপি নেতা আলী আজম, জসিম উদ্দিন রিপন, মাইনুল হোসেন চপল, বিজয়নগর উপজেলা বিএনপির আহবায়ক জমির উদ্দীন দস্তগীর, জেলা যুবদলের সাবেক আহবায়ক মনির হোসেন, নিয়ামুল হক, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মিজানুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক জসিম উদ্দিন, সদর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সালাহ্ উদ্দিন আহমেদ, জেলা শ্রমিক দলের নেতা আজিজুর রহমান, জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদ, সিনিয়র সহ-সভাপতি রাশেদুল হক, জসিম চৌধুরী, রাশেদ কবির আখন্দ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ তৈমুর, আশিকুল ইসলাম সুমন, সাংগঠনিক সম্পাদক আতিকুল হক জালাল, পৌর যুবদলের সভাপতি এডভোকেট মাসুদুল হক, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট ইয়াছিন মিয়া, দুলাল আহমেদ, জেলা ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক ফোজায়েল চৌধুরী, আজহারুল ইসলাম দিদার, সাঈদ হাসান সানী প্রমুখ।
উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, চান্দুরা ইউনিয়ন বিএনপি সিনিয়র সহ-সভাপতি আলমগীর হোসেন, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মো. আলী হোসেন, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি মো. নুরুল হক নিয়াজ, মো. মিলন মৃধা জেলা সদস্য মো. তরিকুল ইসলাম সোহানসহ জেলা, উপজেলা ও চান্দুরা ইউনিয়ন বিএনপিসহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য অফিসের সার্বিক তত্ত্বাবধানে দিনব্যাপী নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৮ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার বিজয়নগর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর হল রুমে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালার মূল আলোচনা করেন বিজয়নগর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডাঃ মাছুম।
পরে বক্তব্য রাখেন, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম রমজান, উপজেলা মডেল মসজিদ এর খতিব মাওলানা মিজবাহ উদ্দীন, পত্তন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ তাজুল ইসলাম, চম্পকনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আনোয়ার হোসেন চৌধুরী, বিজয়নগর উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ কামরুল হাসান শান্ত প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে পুকুরে ভাসমান অবস্থায় সেনাবাহিনীর ব্যবহৃত সরঞ্জামাদি উদ্ধার করেছে বিজয়নগর থানা পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আজ ২০ জানুয়ারি শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের মির্জাপুর এলাকার ইয়াকুব আলী চৌধুরী সড়ক সংলগ্ন দক্ষিণ পার্শ্বের পুকুরে মুখ বাধা অবস্থায় একটি বস্তা ভেসে উঠে। স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে বিজয়নগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বস্তাটি পুকুর থেকে উদ্ধার করে।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুল ইসলাম জানান, বস্তার মুখ খুলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ব্যবহৃত ৫টি টুপি, ১টি ব্যাগ, ২টি হেলমেট, ২টি বেল্ট, ১টি ক্যাপ, ৫টি রেংক ব্যাজ, ৫টি নেইম প্লেট।
যাহাতে মহসিন নামটি লেখা, ১টি প্রসেস যাহাতে ক্যাপ্টেন মহসিন নামটি লেখা, ৩টি কেমোফ্লাগ ক্রিম, ১টি ব্যাজ, ২ জোড়া পিটি সু, ১টি টেপ সাদৃশ সরঞ্জামাদি পাওয়া যায়। এসব জিনিস পাওয়ায় আমার নিকটতম আর্মি ক্যান্টনমেন্টগুলোতে খবর পাঠিয়েছি। তবে আমাদের প্রাথমিক ধারনায় হয়তো কোন ব্যক্তি অসৎ উদ্দেশ্যে এসব ব্যবহার করত।
অনলাইন ডেস্ক :
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আমরা বিএনপির সঙ্গে খেলতে চাই। কিন্তু বিএনপি খেলা থেকে বার বার পালিয়ে যায়।
আজ ৮ মে সোমবার তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় কালে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ সফর ও আগামী নির্বাচন নিয়ে বিশ্ববাসীর মনে যে প্রশ্ন সে বিষয়ে আওয়ামী লীগ বা সরকারের অবস্থান কী জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগেরও সভাপতি। তিনি আওয়ামী লীগের মনোভাব যখন ব্যক্ত করেছেন, তখন সরকারের মনোভাবও ব্যক্ত করেছেন। তার বক্তব্যের মধ্য দিয়ে দুটি বিষয়ই পরিষ্কার হয়েছে।
নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণের বিষয়ে আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা অবশ্যই চাই বিএনপিসহ সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। বিএনপি অতীতের মতো পালিয়ে বেড়াক সেটা আমরা চাই না। আমরা বিএনপির সঙ্গে খেলতে চাই। কিন্তু বিএনপি খেলা থেকে বার বার পালিয় যায়। এটিই হচ্ছে দুঃখজনক।
বিএনপির দাবি মেনে নিয়ে তাদের নির্বাচনে আনা সম্ভব কি না এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপির আবদারটা হচ্ছে মূলত, তারা নানা ভাষায় বলে, নানা ছুতোয় বলে, নানা কৌশলে বলে। কিন্তু তাদের সব কথার সারমর্ম হচ্ছে- তারা এমন একটি ব্যবস্থা চায়, যে ব্যবস্থার মাধ্যমে বিএনপিকে ক্ষমতায় বসানো হবে। সে নিশ্চয়তা দরকার। সেটিতো নির্বাচন কমিশন ও জনগণ দিতে পারবে না।
তিনি বলেন, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কমিশনের অধীনে ভোট অনুষ্ঠিত হবে। যেভাবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ভারত, জাপান, অস্ট্রেলিয়াসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে হয় সেভাবেই আমাদের দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সে নির্বাচনে আশা করব বিএনপি অংশগ্রহণ করবে।
বিএনপি আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছে, সে আন্দোলনে অংশ নিতে আসনের বণ্টন চাচ্ছে দলটির শরিক দলগুলো। এ বিষয়টি কীভাবে দেখছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, শরিকরা আসন চাইবে এটাই স্বাভাবিক। তবে বিএনপিকে আগে সিদ্ধান্ত নিতে হবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ কি না।
তিনি বলেন, শরিকরা আসন বণ্টন নিয়ে আলোচনা করছে, তার মানে বিএনপি নির্বাচন না চাইলেও শরিকরা নির্বাচন চায়। বিএনপি নির্বাচন থেকে পালিয়ে গেলে শরিকরাও বিএনপি থেকে পালিয়ে যাবে। সেটিরই বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে এটি।
চলারপথে রিপোর্ট :
দুই মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ১৫ এপ্রিল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২ টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার হরযপুর ইউনিয়নের নিদারাবাদ থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত সিঙ্গারবিল ইউনিয়নের শ্রীপুর গ্রামের ফায়েজ ভুঁয়ার ছেলে সাহেদ ভুঁইয়া (৪০)।
জয়নগর থানার এএসআই মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ জানান, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযানে তাকে গ্রেফতার করা হয় ।
বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ রওশন আলী জানান, সাহেদ ভুঁইয়া দীর্ঘদিন যাবত পলাতক ছিলেন। তার নামে দুইটা গ্রেফতারি পরোয়ানা ছিল। তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক ও নবগঠিত জেলা বিএনপির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহাবুব শ্যামল বলেছেন, সামনে কঠিন পরীক্ষা। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একেক সময় একেক কথা বলছেন। তারা বিভিন্ন সংস্কারের কথা বলছেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যত সংস্কারের কথা বলছেন তা তারেক রহমানের ৩১ দফা কর্মসূচিতে রয়েছে। তারপরেও যদি কোন সংস্কার করেনসটি হল সঠিক নির্বাচনের সংস্কার। সেই সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। জনগণ যাকে ইচ্ছে তাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবে। আগামী দিনে এই নির্বাচিত সরকার সকল সংস্কার করবে। এই শাহবাগের সংস্কার বাদ দিয়ে আগারগাঁওয়ে আমাদের সংসদ আছে সেই সংসদের মাধ্যমে সকল সংস্কার করুন। তিনি দলীয় নেতা কর্মীদেরকে উদ্দেশ্যে বলেন, আগামী নির্বাচনে আগ মুহূর্তে পর্যন্ত ধৈর্য সহকারে কাটাতে হবে। আজ ১৫ মে বৃহষ্পতিবার বিকেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়ে আয়োজিত আনন্দ মিছিল শেষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের টেংকেরপাড়ে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। তিনি বলেন, আমরা বিএনপি কর্মীরা এমন কাজ করবো না যাতে করে আমরা সাধারণ জনগণের কাছ থেকে দূরে সরে যাই। এই আওয়ামীলীগ তিনটি নির্বাচন ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে জনগণ ছাড়াই ভোটার বিহীন নির্বাচন মাধ্যমে তারা সম্পূর্ণভাবে জনগণকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে জুলাই আগস্ট এর আন্দোলন। এই আন্দোলনে দলীয় নেতাকর্মীরা তাদের সাথে থাকে নাই। এই আন্দোলন মাধ্যমে আওয়ামী লীগের বিদায় হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে রাজনীতিবিদদের জন্য একটি শিক্ষা হয়েছে। ভবিষ্যতে যারা এই জনগণের বিরুদ্ধে দাঁড়াবে, জনগণ বিরোধী যারা কাজ করবে, তাদের পরিণতি এরকমই হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি জহিরুল হক খোকন, এডভোকেট শফিকুল ইসলাম, এডভোকেট গোলাম সারোয়ার খোকন, এডভোকেট আনিছুর রহমান মঞ্জু, এবিএম মোমিনুল হক, জসিম উদ্দিন রিপন, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলী আজম, সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুজ্জামান শাহিন, সাবেক আহবায়ক এডভোকেট আব্দুল মান্নান, বিএনপি নেতা কবীর আহমেদ প্রমুখ।
এর আগে পূর্ব ঘোষিত আনন্দ মিছিলে অংশ নিতে বিকেল ৩টা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ মাঠে জেলার নয় উপজেলা থেকে বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীরা বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের রঙবরঙের বিভিন্ন ছবি সম্বলিত ব্যানার, ফেস্টুন বাদ্য বাজনা বাজিয়ে উপস্থিত হয়। বিকেল ৪টায় হাজার হাজার নেতাকর্মীদের নিয়ে আনন্দ র্যালি বের হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শহরের টেংকের পাড় পৌছে।