অনলাইন ডেস্ক :
সিরিয়ার নতুন নেতা আহমেদ আল-শারার সাথে শুক্রবার দামেস্কে সাক্ষাত করেছেন ফ্রান্স ও জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। তবে সাক্ষাতে ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর জ্যাঁ-নোয়েল ব্যারোতের সাথে হাত মেলালেও জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যানালেনা বেয়ারবকের সাথে হাত মেলাননি আল-শারা। তিনি আগে আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত ছিলেন।
রাজনীতির অভ্যর্থনার প্রোটোকলে হাত মেলানো খুব সাধারণ ঘটনা। কিন্তু এটি এড়িয়ে গেছেন সিরিয়ান নতুন প্রশাসনের প্রধান। যা নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ আরবের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। জার্মান দৈনিক বিল্ড এই ঘটনাটিকে ‘হ্যান্ডশেক কেলেঙ্কারি’ আখ্যা দিয়েছে।
দ্য নিউ আরবের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ইউরোপের এই দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি সমর্থনের চিহ্ন হিসাবে সিরিয়া সফর করেছিলেন, যেখানে তারা গত মাসে বাশার আল-আসাদের শাসনের পতনের পর যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিকে সাহায্য করার জন্য ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।
এছাড়া জাতিগত ও ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলোর পাশাপাশি নারীদেরও সংবিধান প্রণয়ন প্রক্রিয়া ও ভবিষ্যৎ সরকারে অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানাতে এই সফরের মূল উদ্দেশ্য ছিল।
কিন্তু দামেস্কের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে পৌঁছানোর পর আল-শারা ব্যারোতের দিকে তার হাত বাড়িয়ে দিলেও বেয়ারবকের দিকে দেননি। বরং শারা এই সময় তার হাত বুকে রেখেছিলেন।
ইসলামের কিছু কঠোর ব্যাখ্যা বিপরীত লিঙ্গের লোকেদের মধ্যে শারীরিক যোগাযোগ নিষিদ্ধ করে যদি তারা বিবাহিত না হয়।
এই অবস্থা দেখে ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারোত নিজেও আর আল-শারার দিকে হাত বাড়িয়ে দেননি, কিন্তু আল-শারা যখন হাতে মেলাতে এগিয়ে দেন তখন তিনিও হাত মেলান।
এ নিয়ে বেয়ারবক বলেন, ‘আমি যখন সেখানে যাচ্ছিলাম, তখন আমার কাছে স্পষ্ট ছিল যে স্বাভাবিকভাবেই হাত মেলানোর ঘটনা ঘটবে না। কিন্তু এটি একইভাবে স্পষ্ট ছিল, শুধু আমি নই, ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও এই বিষয়ে ভিন্নমত পোষণ করতেন। সে অনুযায়ী, ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও তাঁর হাত (আল-শারার দিকে) বাড়াননি।’
সিরিয়া একটি বহুজাতিক ও বিভিন্ন ধর্মের মানুষের রাষ্ট্র। এখানে কুর্দি, আর্মেনিয়ান, আসিরিয়ান, খ্রিস্টান, দ্রুজ, আলাউই শিয়া এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ সুন্নি আরবসহ বিভিন্ন গোষ্ঠী বসবাস করে। শারার দল সংখ্যালঘুদের অধিকার এবং স্বাধীনতা সুরক্ষার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
বিদ্রোহী সংগঠন হায়াত তাহরির আল-শামের (এইচটিএস) নেতা এক সময় আল-কায়েদার সাথে জড়িত ছিলো। বর্তমানে শারার প্রতিবেশীদের আশ্বস্ত করতে চাইছেন, এটি ইসলামি জঙ্গিবাদের শিকড় থেকে দূরে সরে গেছে।
স্পোটর্স ডেস্ক
প্রথমবারের মতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে ক্রিকেটের বৈশ্বিক আসর বসেছে। ২ জুন প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হয় আইসিসির দুই সহযোগী সদস্য স্বাগতিক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা। ডালাসে বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিং নেয় যুক্তরাষ্ট্র। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে যুক্তরাষ্ট্রের বোলারদের ব্যাপক শাসন করে কানাডা স্কোরবোর্ডে জমা করে ১৯৪ রানের বড় সংগ্রহ। জবাবে ব্যাট করতে অ্যারন জোন্সের ব্যাটিং তাণ্ডবে ১৪ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে যুক্তরাষ্ট্র।
আজ ২ জুন রবিবার বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টায় ৩০ মিনিটে দুই প্রতিবেশী দল যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে মাঠে গড়ায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর। আগে ব্যাটিংয়ে নেমে দারুন শুরু করেন কানাডার দুই ওপেনার অ্যারন জনসন ও নবনীত ডালিওয়াল। এইি উদ্বোধনী জুটি করে ৪৩ রান। দলীয় ৪৩ রানের মাথায় অ্যারন জনসনের বিদায়ে প্রথম উইকেট হারায় দলটি। ১৬ বলে ২৩ রান করে ফেরেন এই ব্যাটার।
এরপর দলীয় ৬৬ রানে পারগাত সিংয়ের বিদায়ে দ্বিতীয় উইকেট হারায় দলটি। ৭ বলে ৫ রান করেন এই ব্যাটার। এরপর নবনীতকে নিয়ে দারুন জুটি গড়েন নিকোলাস কির্তন। দলীয় ১২৮ রানের মাথায় নবনীতের বিদায়ে তৃতীয় উইকেট হারায় দলটি। ৪৪ বলে ৬১ রানে বিদায় নেন তিনি। এরপর নিকোলাসের ব্যাটে ভর করে ভালো সংগ্রহ দাঁড় করায় কানাডা।
জবাব দিতে নেমে শুরুতেই ওপেনার স্টিভেন টেলরকে হারায় যুক্তরাষ্ট্র। বেশি করতে পারেননি অধিনায়ক মোনাঙ্ক প্যাটেল। ১৬ বলে সমানসংখ্যক রান করেন তিনি। এরপরই ঘুরে দাঁড়ায় স্বাগতিকরা। অ্যারন জোন্স ও অ্যান্ড্রেস গুসের ঝড়ো ব্যাটিং শুরু করেন। জোন্সই বেশি মারমুখী ছিলেন। মাত্র ২২ বলে ফিফটি তুলে নেন তিনি। ফিফটির দেখা পান গুসও। মাত্র ৫৮ বলে ১৩১ রানের জুটি গড়েন তারা। ৪৬ বলে সাতটি চার ও তিন ছক্কায় ৬৫ রান করেন গুস। এরপর কোরি অ্যান্ডারসনকে নিয়ে বাকি কাজটুকু সারেন জোন্স। তিনি অপরাজিত ছিলেন মাত্র ৪০ বলে চারটি চার ও ১০ ছক্কায় ৯৪ রান করে। আর এতে ১৪ বল বাকি থাকতে সাত উইকেটের জয়ে বিশ্বকাপ শুরু করল স্বাগতিকরা।
অনলাইন ডেস্ক :
লন্ডনে এক হোটেলের সামনে থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে যুক্তরাজ্যের পুলিশ। মঙ্গলবার ওই হোটেলে তেল ও গ্যস কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সম্মেলন চলছে।
সম্মেলনকে ঘিরে ‘ওয়েলি মানি আউট’ বিক্ষোভের আয়োজন করেছিল পরিবেশবাদী সংগঠন ফসিল ফ্রি লন্ডন ও গ্রিনপিস। থুনবার্গসহ টুনব্যার্গসহ কয়েকশ বিক্ষোভকারী হোটেলের সামনে উপস্থিত হয়েছিলেন। তারা হোটেলে প্রবেশের সব পথ বন্ধ করে দিয়েছিলেন। খবর বিবিসির
গ্রেফতারের আগে থুনবার্গ গণমাধ্যমকে বলেন, দরজা বন্ধ করে সম্মেলনের নামে মেরুদণ্ডহীন রাজনীতিবিদেরা ধ্বংসাত্মক জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পের লবিস্টদের সাথে চুক্তি এবং আপস করছেন।
বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, জীবাশ্ম জ্বালানি নিয়ে কাজ করা কোম্পানিগুলো বেশি লাভের জন্য ইচ্ছে করে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধির গতি ধীর করে দিচ্ছে।
থুনবার্গ বলেন, জীবাশ্ম জ্বালানিতে পৃথিবী ডুবে যাচ্ছে। ‘আমাদের আশা, স্বপ্ন এবং জীবন মিথ্যার বন্যায় ভেসে যাচ্ছে’ বলেন তিনি।
বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সম্মেলন চলবে। সেই সময় পর্যন্ত বিক্ষোভ চলবে বলে জানিয়েছেন আয়োজকেরা।
লন্ডনের মেট্রোপলিটন পুলিশ ‘এক্স’ এ বিক্ষোভস্থল থেকে ২০ জনকে গ্রেফতারের খবর জানিয়েছে।
এর আগে এবছর বিক্ষোভ করতে গিয়ে সুইডেন, নরওয়ে ও জার্মানিতে আটক হয়েছিলেন গ্রেটা থুনবার্গ।
অনলাইন ডেস্ক :
ভারতের সকল বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ক্যাম্পাসে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতিকৃতি সংবলিত সেলফি বুথ (সেলফি তোলার জায়গা) বানানোর নির্দেশ দিয়েছে সেদেশের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন।
শুক্রবার কমিশনের পক্ষ থেকে উপাচার্য-অধ্যক্ষদের এ বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ক্যাম্পাসে সেলফি তোলার জায়গা (সেলফি বুথ) বানাতে হবে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিভিন্ন ছবি থাকবে। বুথে দাঁড়িয়ে মোদির সেসব ছবির সামনে সেলফি তুলতে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা পোস্ট করতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীদের উৎসাহিত করতে হবে।’
এতে উল্লেখ করা হয়, ‘বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের অগ্রগতি থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে তরুণদের মনন গঠন করে তাদের শক্তি ও উদ্দীপনা কাজে লাগানোর একটি অনন্য সুযোগ রয়েছে। আসুন আমরা আপনাদের প্রতিষ্ঠানে একটি সেলফি পয়েন্ট স্থাপন করে দেশের অবিশ্বাস্য অগ্রগতি উদযাপন ও প্রচার করি। সেলফি পয়েন্টের লক্ষ্য হলো, বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের অর্জন, বিশেষ করে জাতীয় শিক্ষানীতি-২০২০ অধীনে নতুন উদ্যোগ সম্পর্কে যুবকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করা।’
এসব সেলফি পয়েন্ট স্থাপনের জন্য ইউজিসি বেশ কয়েকটি নির্দিষ্ট ডিজাইন বা নকশাও প্রস্তাব করেছে। তবে সবগুলো নকশাতেই বেশ কিছু সাধারণ বিষয় রয়েছে। যেমন : শিক্ষার আন্তর্জাতিকীকরণ, বৈচিত্র্যের ঐক্য, স্মার্ট ইন্ডিয়া হ্যাকাথন, ভারতীয় জ্ঞানব্যবস্থা, বহুভাষাবাদ ও উচ্চশিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনে ভারতের উত্থান ইত্যাদি।
সূত্র : দ্য টেলিগ্রাফ, দ্য স্ট্রিট টাইমস
অনলাইন ডেস্ক :
টোকিও বিমানবন্দরের রানওয়েতে দুই প্লেনের সংঘর্ষের ঘটনায় ৫ জন নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। এর আগে বিমানবন্দরে অবতরণের সময় যাত্রীবাহী একটি প্লেনের সঙ্গে কোস্টগার্ডের প্লেনের সংঘর্ষ হয়। এরপরই যাত্রীবাহী প্লেনটিতে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
তবে কোস্টগার্ডের প্লেনটিতে থাকা ছয় জনের মধ্যে ৫ জন নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে জাপান এয়ারলাইনসের যাত্রীবাহী প্লেনটিতে আগুন লেগে গেলেও সবাইকে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়।
এর আগে জাপানের সংবাদমাধ্যমগুলোতে জানানো হয়, টোকিওর হানেদা বিমানবন্দরে কোস্টগার্ডের একটি প্লেনের সঙ্গে ধাক্কা লাগার পর যাত্রীবাহী প্লেনটিতে আগুন ধরে যায়।
প্লেনটির কর্তৃপক্ষ জানায়, আগুন ছড়িয়ে পড়ার আগেই ক্রুসহ ৩৭৯ জন যাত্রীকে উদ্ধার করা হয়।
জাপান এয়ারলাইন্সের একজন মুখপাত্র বলেছেন, প্লেনটি হোক্কাইডোর শিন-চিটোসে বিমানবন্দর থেকে ছেড়েছিল।
অনলাইন ডেস্ক :
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘গুজবকাণ্ডের’ এক সপ্তাহ পর ঢাকা-আগরতলা-ঢাকা পথে চলাচলকারী শ্যামলী পরিবহনের বাস আজ ৭ ডিসেম্বর শনিবার দুপুরে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে এসেছে। বাসে দুই দেশের মিলিয়ে ২৪ জন যাত্রী ছিল।
৩০ নভেম্বর শ্যামলী পরিবহনের ওই বাস ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। তবে ভারতের কিছু গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, বাসটিতে হামলা হয়েছে। ভারতীয় যাত্রীদেরকে গালমন্দ করা হয়। তবে একাধিক সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে নিশ্চিত হওয়া যায়।
১ ডিসেম্বর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে বাসের চালক মো. আসাদুল হক ঘটনার বিস্তারিত তুলে ধরেন। ঘটনার সময় যাত্রীদের সঙ্গে কারও কোনো ধরনের বিবাদ তো দূরে থাক কথাও হয়নি বলে তিনি জানান। অটোরিকশা চাপার বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে মীমাংসা হয়।
একাধিক সূত্র জানায়, বাসটি ৩০ নভেম্বর শনিবার সকাল ১১টার দিকে আগরতলা থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। দুপুর ১২টার দিকে বাসটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সুহিলপুর এলাকায় আসার পর একটি ট্রাক উল্টোদিক থেকে অতিক্রম করতে গেলে বাসটি ইমার্জেন্সি ব্রেক কষে থামানোর চেষ্টা করে ও সড়কের একপাশে সরে পড়ে। এসময় পেছনে থাকা পণ্যবাহী ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বাসের সঙ্গে চাপা খেয়ে সড়ক বিভাজকে আটকা পড়ে। এতে সামান্য ব্যথা পান অটোরিকশার চালক। পরে একটি রেকার এসে বাস থেকে অটোরিকশাটিকে সরিয়ে দেয়। প্রায় দেড় ঘণ্টা পর বাসটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। বাসটিতে ভারতীয়সহ ২৬ জন যাত্রী ছিল। এর মধ্যে ১৬ জন ভারতীয় নাগরিক।
শ্যামলী পরিবহনের ওই বাসের চালক মো. আসাদুল হক আজ শনিবার সন্ধ্যায় মোবাইল ফোনে বলেন, ওই ঘটনার এক সপ্তাহ পর বাস নিয়ে আগরতলা থেকে এসেছেন। যাত্রাপথে কোথাও কোনো ধরনের সমস্যা হয়নি। বাসে ২৪ জন যাত্রী রয়েছে।