অনলাইন ডেস্ক :
এখন থেকে ভিসা ছাড়াই তিমুর-লেস্তে যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা। কূটনৈতিক, অফিসিয়াল বা সার্ভিস পাসপোর্টধারীরা ভিসা থেকে অব্যাহতি পেতে দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ ৯ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উদ্যোগের এই বিষয়টি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জানায়, আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সহযোগিতা সম্প্রসারণ এবং আন্তঃদেশীয় সম্পর্ককে অধিক ফলপ্রসূ করার লক্ষ্যে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ভিসা অব্যাহতি চুক্তি সম্পাদন করা হয়ে থাকে।
এ পর্যন্ত ২৯টি দেশের সাথে বাংলাদেশের ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিবদ্ধ দেশসমূহের মধ্যে এশিয়ার ২১টি, ইউরোপের চারটি, আফ্রিকার একটি এবং আমেরিকার তিনটি দেশ রয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
সৌদি আরবে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগদান এবং ওমরাহ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটটি আজ ৮ অক্টোবর বুধবার সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান মন্ত্রিপরিষদের সিনিয়র সদস্যবৃন্দ এবং উচ্চপদস্থ’ সরকারি কর্মকর্তারা।
গত ৫ নভেম্বর রবিবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রী মদিনার প্রিন্স মোহাম্মদ বিন আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন এবং মদিনার মসজিদে নববীতে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা মোবারক জিয়ারত করেন। শেখ হাসিনা সেখানে আসরের নামাজের পর ফাতিহা পাঠ ও মোনাজাত করেন।
একই দিন রাতে তিনি মদিনা ত্যাগ করে মক্কায় পৌঁছান। পরে প্রধানমন্ত্রী এশার নামাজের পর মসজিদুল হারামে (কাবা শরিফ) পবিত্র ওমরাহ পালন করেন।
৬ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘উইমেন ইন ইসলাম’ সম্মেলনে যোগ দিয়ে বক্তব্য দেন। সম্মেলনের ফাঁকে তিনি ওআইসি ও সদস্য দেশগুলোর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গেও বৈঠক করেন।সম্মেলনে যোগদানের পাশাপাশি শেখ হাসিনা উইমেন ইন ইসলাম প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন। তার সম্মানে আয়োজিত নৈশভোজে অংশও নেন।
৬ থেকে ৮ নভেম্বর সৌদি আরব অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) জেনারেল সেক্রেটারিয়েটের সঙ্গে যৌথভাবে সম্মেলনটির আয়োজন করে।
৫ নভেম্বর রবিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী ঢাকা ত্যাগ করেন। তাকে বহনকারী প্লেন বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টা ১০ মিনিটের দিকে মদিনার প্রিন্স মোহাম্মদ বিন আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
অনলাইন ডেস্ক :
গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পি আজ ২৮ মে জাপানের নাগাসাকি শহরের পিস পার্কে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের পক্ষে বাংলাদেশের নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত একটি শান্তি স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মাঝে জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমদ, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নবীরুল ইসলাম এবং নাগাসাকির মেয়র শিরো সুজুকি উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক একটি পারমাণবিক বোমামুক্ত, শান্তিপূর্ণ বিশ্বের অন্বেষণে জাপানের জনগণকে ও বিশ্বে ‘শান্তির সংস্কৃতি’র বার্তা পৌঁছে দেওয়ার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সরকার নাগাসাকি পিস পার্কে শান্তি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের প্রস্তাব দেয়। তৎপ্রেক্ষিতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি স্মৃতিস্তম্ভটি উদ্বোধন করেন।
স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণে সার্বিক সহযোগিতার জন্য নাগাসাকির মেয়রসহ এ প্রকল্পের সাথে সম্পৃক্ত বাংলাদেশ ও জাপানের সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।
স্থপতি অনিন্দ্য পন্ডিত কর্তৃক নকশাকৃত ৩ মিটার উচু এ স্মৃতিস্তম্ভটি কালো গ্রানাইট ও সাদা মার্বেল পাথর দিয়ে নির্মিত। বাংলাদেশ দূতাবাস টোকিওর সহযোগিতায় স্মৃতিস্তম্ভটি নির্মাণ করেছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন গণপূর্ত অধিদপ্তর।
অনুষ্ঠানের আগে ১৯৪৫ সালে নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা হামলার সময়ের সাথে মিলিয়ে বেলা ১১ টা ২ মিনিটে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন অনুষ্ঠান শেষে গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণের কেন্দ্রস্থলে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। তিনি শান্তি-স্মৃতি (পিস মেমোরিয়াল) জাদুঘর পরিদর্শন করেন ও সেখানে দর্শনার্থী বই-এ মন্তব্য লেখেন।
দুপুরে নাগাসাকির মেয়র সুজুকি বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সম্মানে মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেন। মধ্যাহ্নভোজের বক্তৃতায় রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমেদ অনুষ্ঠানটি সফলভাবে আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতা ও আন্তরিকতার জন্য মেয়র সুজুকিকে ধন্যবাদ জানান।
অনুষ্ঠানে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হামিদুর রহমান খান, বাংলাদেশ দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অফ মিশন শাহ আসিফ রহমান, দূতালয় প্রধান শেখ ফরিদ এবং দ্বিতীয় সচিব (প্রেস) মোঃ ইমরানুল হাসান উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক কাবাডি টুর্ণামেন্টে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। আজ ৩ জুন সোমবার মিরপুরে শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে নেপালকে ৪৫-৩১ পয়েন্টে হারিয়ে টানা চারবার চ্যাম্পিয়ন হয় স্বাগতিক বাংলাদেশ। এর মধ্য দিয়ে টানা চতুর্থ ট্রফি ঘরে তুলল চ্যাম্পিয়নরা।
বাংলাদেশ এই টুর্ণামেন্টে প্রতিটি ম্যাচই সহজে জিতেছে। ফাইনালও তেমন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয়নি। নেপাল সেমিফাইনালে কেনিয়ার বিপক্ষে দুর্দান্ত লড়াই করে জিতলেও বাংলাদেশের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি। আজ ম্যাচের কোনো মুহূর্তেই নেপাল বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেনি।
এদিন শুরুতে ১-০ পয়েন্টে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। নেপাল পরক্ষণে ১-১ স্কোর করে লড়াইয়ের আভাস দেয়। ধারাবাহিকতায় ২-১ স্কোরে এগিয়ে যায় হিমালয়ের দেশটি। তবে স্বাগতিকরা বেশিক্ষণ তাদের রাজত্ব করতে দেয়নি। ঘুরে দাঁড়িয়ে একের পর এক পয়েন্ট নিতে থাকে। একপর্যায়ে ১৬-২ স্কোরে এগিয়ে প্রতিপক্ষকে ব্যাকফুটে ফেলে দেয়।
প্রথমার্ধে ২৪-১০ পয়েন্টে বাংলাদেশ এগিয়ে থাকে। এই সময়ে একবার অলআউট করে লোনাও পায় মিজান-আল আমিনরা। স্বাগতিকদের পয়েন্ট নেওয়ার অভিযানে নেপালও কম যায়নি। গ্রুপ পর্বের চেয়ে আজ পয়েন্ট বেশি পেলেও বড় ব্যবধানে হার এড়াতে পারেনি।
বিরতির পর এগিয়ে চলা অব্যাহত থাকে বাংলাদেশের। দ্বিতীয়বার প্রতিপক্ষকে অলআউট করার সময় স্কোর দাঁড়ায় ২৯-১১ তে। শেষ দিকে এসে বাংলাদেশ একবার অলআউট হয়। ৪৩-২৮ পয়েন্টে নেপাল পিছিয়ে থাকে। ম্যাচ শেষ হতেই দর্শকদের আনন্দ-উল্লাস বলে দিচ্ছিল, ট্রফি জেতা কতটা সার্থক হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ময়মনসিংহে অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস ট্রেনের ৩টি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। জামালপুর থেকে ছেড়ে আসা ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশে যাচ্ছিল। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
আজ ২০ আগস্ট রবিবার রাত পৌনে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এর ফলে ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে পড়েছে।
ময়মনসিংহ রেলওয়ে জংশনের স্টেশন সুপার এস এম নাজমুল হক খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, জামালপুর থেকে ছেড়ে আসা ট্রেনটি ময়মনসিংহ স্টেশন থেকে রাত ৮টা ৭ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। পরে ত্রিশালের ফাতেমা নগর স্টেশন অতিক্রম করে কিছু দূর এগোতেই রাত পৌনে ৯টার দিকে ট্রেনের ৩টি বগি লাইনচ্যুত হয়।
এর ফলে ময়মনসিংহ জংশনে ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস ট্রেনটি আটকা পড়েছে বলে জানান তিনি।
ময়মনসিংহ রেলওয়ে থানার ওসি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ট্রেনের ৩টি বগি লাইনচ্যুত হলেও কেউ হতাহত হয়নি।
তিনি আরো বলেন, ময়মনসিংহ-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। উদ্ধারকাজ শেষ করে ট্রেন চলাচল স্বাভাভিক হতে অন্তত ৩ ঘণ্টা সময় লাগতে পারে বলেও জানান তিনি।
ময়মনসিংহ লোকোসেডের ইনচার্জ মো. আলাউদ্দিন বলেন, উদ্ধারকারী ট্রেন নিয়ে রওনা হয়েছি। উদ্ধারকাজ শেষ হতে কত সময় লাগবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় এক গৃহবধূর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে।
৭ জুন বুধবার বিকেল ৫টার দিকে জেলা শহরের কুমারশীল মোড়ে নবজাতক শিশু ও জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া পারুল বেগম (৫০) কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের বিষ্ণাউড়ি গ্রামের কাইয়ূম মোল্লার স্ত্রী।
পারুলের জামাতা আমির হোসেন জীবন অভিযোগ করে বলেন, গত ৫ জুন সড়ক দুর্ঘটনায় আমার শাশুড়ির হাত ভেঙে যায়। প্রথমে তাকে কসবায় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখান থেকে একজনের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রব্বানী নামের একজনের কাছে আসি। রব্বানী আমাদের নবজাতক শিশু ও জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে আসেন। সেখানে আমি রব্বানীকে জিজ্ঞাসা করলাম, এখানে কেন আনলেন? এটা তো শিশু হাসপাতাল লেখা। উত্তরে রব্বানী জানান, এই হাসপাতালে রফিকুল ইসলাম নামে একজন ভালো অর্থোপেডিক চিকিৎসক আছেন। পরে সেখানে শাশুড়িকে ভর্তি করাই। তারপর বিভিন্ন পরীক্ষা করানো হয়।
তিনি বলেন, বুধবার দুপুরের পর আমার শাশুড়িকে অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়। সেখানে অর্থোপেডিক সার্জন রফিকুল ইসলাম ও অ্যানেস্থেসিয়া চিকিৎসক পীযূষ সাহা তার অপারেশন শুরু করেন। এর কিছুক্ষণ পর ভেতর থেকে এসে জানানো হয়, আমার শাশুড়ির জ্ঞান ফিরছে না। পাশের আরেক হাসপাতালের আইসিইউতে নিয়ে যেতে হবে বলে জানায়। সেখানে নিয়ে যাওয়ার পরপরই পরীক্ষা করে চিকিৎসক জানান, আমার শাশুড়ি আগেই মারা গেছেন।
আমির হোসেন আরো বলেন, অপারেশন থিয়েটারে ঢুকানোর আগে আমার শাশুড়ির হার্টসহ সব পরীক্ষার রিপোর্ট ভালো এসেছিল। তাহলে কেন তিনি মারা গেছেন? এর জন্য চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দায়ী। তাদের ভুল চিকিৎসার তিনি মারা গেছেন।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত অভিযুক্ত চিকিৎসক রফিকুল ইসলামের ফোনে কল দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি। অ্যানেস্থেসিয়া চিকিৎসক পীযূষ সাহার মোবাইলফোনও বন্ধ পাওয়া যায়।
তবে হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইমন হক বলেন, বিষয়টি আমি জানতে পেরেছি। অ্যানেস্থেসিয়া দেওয়ার পর রোগীর আর জ্ঞান ফেরেনি।
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর ১ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক শেহাবুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে ওই হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে আনা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ দিলে পুলিশ আইনি ব্যবস্থা নেবে। আর নবজাতক হাসপাতালের সবাই পালিয়ে গেছে।