চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ১৮ জানুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রতিহতের ডাক দিয়েছে জেলা বিএনপির বৃহত্তর একাংশের নেতাকর্মীরা।
আজ ১২ জানুয়ারি রবিবার দুপুরে শহরের কাচারি পাড় এলাকায় পৌর মুক্তমঞ্চে তারেক রহমানের ৩১ দফা দাবির বাস্তবায়নে আয়োজিত সমাবেশ থেকে এই হুঁশিয়ারি দেয়া হয়।
সভায় জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচির সভাপতিত্বে ও সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী আজমের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি অ্যাড. শফিকুল ইসলাম, সাবেক সহ-সভাপতি অ্যাড. গোলাম সারোয়ার খোকন, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবিএম মোমিনুল হক, সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন রিপন, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, পৌর বিএনপির সভাপতি নজির উদ্দিন আহমেদ, যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লা প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, বিগত ১৭ বছরে বিএনপির নির্যাতিত ও ত্যাগী নেতা কর্মীদের বাদ দিয়ে জেলা বিএনপির সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। মূলত একটি পক্ষ বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের লোকজন নিয়ে দল ভারী করে প্রহসনের সম্মেলন করার পায়তারা করছে। তারা পূর্ণাঙ্গ ভোটার তালিকা তৈরি না করে যেই প্রহসনের সম্মেলন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে তা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাটিতে যেকোনো মূল্যে প্রতিহত করা হবে।
এসময় সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশ্যে বক্তারা, জেলার সকল পর্যায়ের নেতা কর্মীদের কথা বলে ত্যাগীদের নিয়ে একটি পরিচ্ছন্ন ভোটার তালিকা হালনাগাদ করে সম্মেলন করার দাবি জানান। এ বিষয়ে কেন্দ্র থেকে দ্রুত কোনো সিদ্ধান্ত না এলে আগামী ১৬ জানুয়ারি আমরণ অনশনসহ বৃহত্তর কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেয়া হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের স্মরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্মরণ সভা এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘটনা প্রবাহ নিয়ে সাংস্কৃতিক কার্যক্রম আজ ২৬ নভেম্বর মঙ্গলবার সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে লেকচার থিয়েটার (এল টি) ভবনে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক ও কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ মোশাররফ হোসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অধ্যক্ষ প্রফেসর আবু জাফর মোহাম্মদ আরিফ।
দর্শন বিভাগের সহকারি অধ্যাপক মোঃ নাছির উদ্দিন এর উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদ সম্পাদক মোহাম্মদ আবু হানিফ ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে উত্তরা আজমপুরে বিস্কুট পানি বিতরণ করতে যেয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ’র পিতা মীর মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল।
শিক্ষার্থী তাহির আহমেদের কোরআন তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া স্মরণ সভায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকালীন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও রাজধানী ঢাকার সরেজমিন প্রামাণ্য ভিডিও চিত্র প্রদর্শিত হয়।
আলোচনায় অংশ নেন অধ্যাপক মোঃ আবদুল কুদ্দুছ, অধ্যাপক আবদুল কাদির আলম শাহ, অধ্যাপক দিলারা আক্তার খান, সহযোগী অধ্যাপক এ.কে.এম. ওবাইদুল হক, সহযোগী অধ্যাপক মোঃ মাইদুল ইসলাম। ছাত্র আন্দোলনকালীন ঘটনাপ্রবাহ বর্ণনা করেন শিক্ষার্থী নিশাত তাসনিম চৌধুরী, মোঃ আসাদুজ্জামান, শাহ আলম পালোয়ান।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রয়োজনীয়তা গুরুত্ব উল্লেখ করে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যক্ষ প্রফেসর আবু জাফর মোহাম্মদ আরিফ বলেন, চাকুরী ও সমাজসহ সর্বক্ষেত্রে যে বৈষম্য বিরাজ করছে তা যেন দূর হয়ে যায়। আমরা বৈষম্যহীন (মুক্ত) একটা সমাজ চাই। যেখানে সবাই স্বস্তি ও শান্তিতে থাকবে।
বিশেষ অতিথি শহীদ মুগ্ধ’র পিতা মীর মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, শুধু শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড এতে আমি বিশ্বাস করি না। সুশিক্ষাই হলো একটা জাতির মেরুদন্ড। কারও দালালী না করে লেখাপড়া করে মানুষের মতো মানুষ হতে হবে। সুশিক্ষা গ্রহণ করে নীতি নৈতিকতা বজায় রেখে সুনাগরিক হয়ে গড়ে উঠতে হবে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত ও আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করে দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন কলেজ মসজিদের খতিব মাওলানা মোঃ ইয়াহিয়া। পরে কলেজের শিক্ষার্থীরা সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে অংশ নেয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে সদর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে বিস্ফোরক আইনে থানায় এই মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় জেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের ৫৩জন নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখপূর্বক অজ্ঞাতনামা ১৫০-২০০ জনকে আসামী করা হয়েছে।
মামলার উল্লেখযোগ্য আসামীরা হলেন জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সুজন দত্ত (৩৩), জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য মাসুম বিল্লাহ (৪০), সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন (৩৫), জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল (৩৫), সহ-সভাপতি মহসিন মোল্লা (৩০), সহ-সভাপতি ওবাইদুর রহমান বাবু (৩০), সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আফরিন ফাতেমা জুই (৩০), জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিকাইল হোসেন (২৭), সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমিন আফ্রিদি (২৬), সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিন রানা (৩৫), সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক খাইরুল ইসলাম, শহর ছাত্রলীগের সভাপতি সামী আহমেদ নাবিল, সাধারণ সম্পাদক শেখ মঞ্জুরে মওলা ফারানী-(৩০), ব্রাহ্মণবাড়িয়া কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সভাপতি জুবায়ের আহমেদ খান (৩২), জেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি সুমন মিয়া (৪০), শহর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আকবর হোসেন লিটন (৩৫), শহর যুবলীগের সাবেক সভাপতি আমজাদ হোসেন রনি (৩৫), জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি রিদওয়ান আনসারী রিমো (৩৫ ) ও জুম্মান সরকার (৪০), জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোমিন মিয়া (৩০) ও যুব মহিলা লীগের নেত্রী উম্মে হানি ওরফে সেতু (৩৭)। এছাড়াও মামলায় অজ্ঞাতনামা ১৫০-২০০ জনকে আসামী করা হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ৪ আগস্ট বেলা ১১ টার দিকে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতা মিছিল নিয়ে শহরতলীর বিরাসার মোড় থেকে জেলা শহরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন। মিছিলটি বিরাসার চৌরাস্তায় পৌঁছালে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা হাতে দেশীয় ধারালো অস্ত্র, ইট-পাটকেল, ককটেল ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে জড়ো হয়। সে সময় তারা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার উপর অতর্কিতভাবে ককটেল ও পটকা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে।
এক পর্যায়ে তারা ধারালো দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হত্যার উদ্দেশে আঘাত করলে বেশ কয়েকজন সাধারণ জনতা ও ছাত্র আহত হয়। পরে ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অনেক মোটরসাইকেল আগুনে পুড়িয়ে সম্পদের ক্ষতি সাধন করে।
এ ব্যাপারে সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মোজাফফর বলেন, পুলিশের কাজে বাঁধা প্রদানসহ সম্পদের ক্ষতি সাধণ করায় বিস্ফোরক আইনে গত বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশের এক এসআই ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগসহ অঙ্গ সংগঠনের ৫৩জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১৫০ থেকে ২০০জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে ঐতিহ্যবাহী ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯৮ ব্যাচের রজত জয়ন্তী আজ ১ জুলাই শনিবার দিনব্যাপী বিদ্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে সকাল ৯টায় ৯৮ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয় প্রাঙ্গন থেকে একটি শোভাযাত্রা বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় বিদ্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়।
দুপুরে বিদ্যালয়ের হল রুমে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মোহাম্মদ সেলিম শেখ।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক গোপাল সূত্রধর।
স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা ইউসিসিএ’র (বিআরডিবি) চেয়ারম্যান আবু কাউছার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি মোঃ তাজুল ইসলাম, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ডঃ আবদুল্লাহ আল-মামুন প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতি অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
গরীব অসহায় ব্যক্তিদের মামলার ব্যয় বাংলাদেশ সরকার দেয় এ শ্লোগানটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার গ্রাম গঞ্জের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে পৌছে দিতে হবে এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের নিয়ে সভা সমাবেশ করে বড় প্রজেক্টরের মাধ্যমে এ বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। তিনি বলেন, লিগ্যাল এইড কমিটির কাজ হলো অসচ্চল, গরীব অসহায়দের সরকারি খরচে আইনী সহায়তা এবং পরামর্শ দেয়া। আজ ২৩ জানুয়ারি মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতে সম্মেলন কক্ষে ২০২৪ইং সনের প্রথম মাসিক সভায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির সভাপতি শারমিন নিগার সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেন।
তিনি সরকারের এ উদ্যোগ খানা বিভিন্ন গণবসতি এলাকায় ব্যানার ফেষ্টুন এবং সাইনবোর্ড টানিয়ে দেয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানান।
এসময় বক্তব্যে রাখেন বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মাসুদ পারভেজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আয়েশা আক্তার সুমি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ মোনাহর আলী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জজ কোর্টের পিপি এডঃ মাহবুবুল আলম খোকন, সিভিল সার্জন প্রতিনিধি ডাঃ মাহমুদুর রহমান, জেল সুপার মোঃ শহীদুল ইসলাম, মাছিহাতা ইউপি চেয়ারম্যান আল আমিন, এনজিও প্রতিনিধি এস এম শাহীন প্রমুখ।
জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার ও সিনিয়র সহকারী জজ রহিমা আলাউদ্দিন মুন্নির সঞ্চালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রেসক্লাব সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) জসিম উদ্দিন, জেলা তথ্য অফিসার ফখরুল ইসলাম, প্রবেশন অফিসার মোছাঃ রিপা আক্তার, রামরাইল ইউপি চেয়ারম্যান মশিউর রহমান সেলিম, প্যানেল আইনজীবী জাকির হোসেন, প্যানেল আইনজীবী মোঃ আক্কাছ আলী, এডঃ নবীর হোসেন, মোঃ আব্দুর রকীব, মোঃ শাহআলম, প্রোগ্রাম অফিসার মোঃ ইউনুছ আলী, গ্রাম আদালত ব্যবস্থাপক মোঃ মেরাজ আলী প্রমুখ।