চলারপথে রিপোর্ট :
সুলতানপুর ৬০ বিজিবি অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল এ এম জাবের বিন জব্বার বলেছেন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সুধীজনের সহযোগীতা পেলে সীমান্ত অপরাধ সম্পূর্ণভাবে প্রতিহত করা সম্ভব।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার ছয়গড়িয়া স্কুল মাঠে আজ ১৪ জানুয়ারি মঙ্গলবার বিকালে আয়োজিত সীমান্তে অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনা, চোরাচালান, নারী ও শিশু পাচার প্রতিরোধ এবং অবৈধ অনুপ্রবেশ বন্ধে বিশেষ জনসচেতনতামূলক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, মানব পাচার একটি ঘৃন্য অপরাধ যা জাতি ও সমাজকে কলুসিত করে। তাই তিনি সীমান্ত এলাকাসহ সকল এলাকায় মানব পাচারের সাথে জড়িত অপরাধীদেরকে চিহ্নিত করে বিজিবিকে তথ্য দিয়ে সহায়তা করতে সকলের প্রতি আহবান জানান। তিনি বলেন, আখাউড়া সীমান্ত ব্যবহার করে যাতে চোরাকারবারীরা ভারতীয় মাদক ও মালামাল চোরাচালান করতে না পারে সে জন্য সীমান্ত এলাকায় গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
৬০ বিজিবি অধিনায়ক বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বলেন, সীমান্ত শূন্য রেখা অতিক্রম করে বাংলাদেশী নাগরিক যাতে ভারতের অভ্যন্তরে প্রবেশ না করে সে বিষয়ে বিজিবি কঠোর নজরদারী করছে। বিজিবি সদস্যদের পাশাপাশি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও জনসাধারণকে তথ্য দিয়ে বিজিবিকে সহায়তা করার আহবানও জানান তিনি। সন্ধ্যার পর সীমান্ত এলাকায় গমনাগমন না করার জন্য স্থানীয় পর্যায়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করার জন্য সকল প্রতি তিনি অনুরোধ জানান।
এই জনসচেতনতামূলক সভায় উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা গাজালা পারভীন রুহি, আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ছমি উদ্দিন, মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক এ এইচ মামুন, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাকিবুল ইসলাম, আখাউড়া বিওপি কমান্ডার, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং জনসাধারণ।
চলারপথে ডেস্ক :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবসে (১৭ মার্চ) সরকারি-বেসরকারি অফিস ও ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে, জাতির পিতার জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন উপলক্ষে আগামী ১৭ মার্চ শুক্রবার সারাদেশে সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি ও বেসরকারি ভবন এবং বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনে জাতীয় পতাকা উত্তোলিত হবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তার নেতৃত্বেই ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইনমন্ত্রী অ্যাড. আনিসুল হক বলেছেন, বিএনপির এক নেতা নাকি বলেছেন- বাংলাদেশে নির্বাচন বা বাংলাদেশের ভাগ্য ও সমস্যা এ দেশের লোকজন মিটাতে পারবে না। দুইদল আওয়ামী লীগ-বিএনপিও মেটাতে পারবে না।
এটা মেটাতে নাকি যুক্তরাষ্ট্র আর যুক্তরাজ্যকে লাগবে।
অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে বলতে চাই- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের ভাগ্য নির্ধারণ করবে দেশের জনগণ। বাংলাদেশে কী হবে, না হবে- সেটা বাংলাদেশের জনগণ বুঝবে এবং চাইবে। আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক। আমাদের স্বাধীনতার উৎস বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
আজ ৩০ এপ্রিল রবিবার দুপুরে কসবা উপজেলার টি আলী কলেজ মাঠে এবি ব্যাংক লিমিটেড আয়োজিত কৃষিঋণ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন তিনি। অনুষ্ঠানে প্রায় ১৮০০ কৃষককে ১৭ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়।
আইনমন্ত্রী অ্যাড. আনিসুল হক বলেন, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এই ষড়যন্ত্র যে শুধু বিদেশিরাই করে তা নয়। বিদেশিরা যেন ষড়যন্ত্র করতে পারে, তার জন্য আমাদের দেশীয় কিছু সাহেব তাদের কান ভারি করছে। এরা গিয়ে বিদেশিদের বলে বাংলাদেশের মানুষ বড় কষ্টে আছে, বহু অত্যাচারে আছে।
আইনমন্ত্রী আরো বলেন, জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। কথা সঠিক, আমরাও সেটা বুঝি। আমরাও চেষ্টা করি সেটা লাঘব করার। মানুষের কষ্ট হচ্ছে আমরা জানি। কিন্তু এটা কেন হচ্ছে? এই দাম তো পাঁচ বছর আগে বাড়েনি। এখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সবকিছুর ঊর্ধ্বগতি। যুদ্ধের কারণে সারাবিশ্ব এই জায়গায় পৌঁছেছে।
এবি ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারিক আফজালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন- কসবা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া, কসবা পৌরসভার মেয়র গোলাম হাক্কানী, কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমিমুল এহসান খান ও কৃষি কর্মকর্তা হাজেরা বেগম প্রমুখ।
অনলাইন ডেস্ক :
রাজধানীর কলাবাগান ক্রীড়াচক্র মাঠে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির মা ও বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ রহিমা ওয়াদুদের নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ ৭ মে রবিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে তাকে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
জানাজায় মরহুমার মেয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, ছেলে ডা. জাওয়াদুর রহিম ওয়াদুদ টিপু, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান, পানিসম্পদ বিষয়ক উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদসহ পরিবারের সদস্য, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, তার প্রিয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সহকর্মীসহ অন্যান্যরা জানাজায় অংশগ্রহণ করেন। জানাজা শেষে বিভিন্ন স্তরের মানুষের পক্ষ থেকে মরহুমার কফিনে ফুলের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয়।
রহিমা ওয়াদুদের ছেলে ডা. জাওয়াদুর রহিম ওয়াদুদ টিপু বলেন, আমার মা সব সময় দেশের কথা ভেবেছেন, দেশের জন্য কাজ করেছেন। তিনি অত্যন্ত দেশপ্রেমিক মানুষ ছিলেন। নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক ছিলেন। আমি আপনাদের কাছে তার জন্য দোয়া প্রার্থী।
উল্লেখ্য, ভাষাবীর এম এ ওয়াদুদের সহধর্মিণী ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির মা রহিমা ওয়াদুদ। তিনি ছিলেন একজন আদর্শবান, সৎ ও নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক। শিক্ষকতার জীবনে তিনি বহু শিক্ষার্থীর মানস গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ভাষাবীর এম এ ওয়াদুদের মাতৃভাষা প্রতিষ্ঠার আন্দোলন থেকে শুরু করে সব মুক্তির আন্দোলন-সংগ্রামে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছেন রহিমা ওয়াদুদ। তার মৃত্যুতে জাতি একজন নির্লোভ, দেশপ্রেমিক ও একনিষ্ঠ শিক্ষককে হারাল বলে মন্তব্য বিশিষ্টজনদের।
এর আগে ৬ মে শনিবার দুপুর ১১টা ৫৬ মিনিটে রাজধানীর কলাবাগানে নিজ বাসভবনে বার্ধক্যজনিত কারণে ইন্তেকাল করেন রহিমা ওয়াদুদ। তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। তিনি ছেলে ডা. জাওয়াদুর রহিম ওয়াদুদ টিপু ও মেয়ে ডা. দীপু মনিসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেছেন, অপরিকল্পিত আবাসন প্রকল্প বন্ধ করে দিয়ে শহর ও গ্রামে পরিকল্পিত আবাসন প্রকল্প গড়ে তোলা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উচ্চতর আসনে পৌঁছেছে।
আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পক্ষ থেকে তাকে দেওয়া গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণে উপাচার্য (ভিসি) প্রফেসর ড. সৈয়দ শামসুদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, সারা দেশেই বহুতল বিশিষ্ট অ্যাপার্টম্যান্ট নির্মাণ করা হবে। ওইসব অ্যাপার্টম্যান্টে প্রবাসীদের জন্য ফ্ল্যাট সংরক্ষিত থাকবে।
তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিতাস নদীর পূর্বপাড়ে একটি উপ-শহর গড়ে তোলা হবে। যার কাজ ইতোমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। শহরের পূর্বপ্রান্তে তিতাস নদীর পাড় দিয়ে একটি রাস্তা নির্মাণ করা হবে। যার নকশার কাজ শেষ হয়েছে। প্রকৌশলীরা এলাকা সরেজমিনে পরিদর্শন করেছেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি মাল্টিপারপাস মিলনায়তন নির্মাণ করা হবে। শিশুদের বিনোদনের জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত একটি শিশুপার্ক গড়ে তোলা হবে।
সম্প্রতি শহরে বেশ কয়েকটি ছিনতাই সংগঠিত হওয়ায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছিনতাই-চাঁদাবাজি বন্ধ ছিল। সম্প্রতি বেশ কয়েকটি ছিনতাই হয়েছে। অবশ্যই ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছিনতাই-চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে।
পুলিশকে উদ্দেশ্য করে মন্ত্রী বলেন, এসব অপকর্মের সঙ্গে যদি আওয়ামী লীগ বা অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের কেউ জড়িত থাকে অবশ্যই তাকে গ্রেপ্তার করতে হবে।
তিনি বলেন, সামনে পবিত্র রমজান মাস। এ মাসে যাতে কেউ কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না করে সেদিকে পুলিশকে নজরদারি বাড়াতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার সীমানা বর্ধিত করার কাজ চলছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে একটি নান্দনিক শহর হিসেবে গড়ে তোলা হবে।
বাচিক শিল্পী মো. মনির হোসেনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রেজারার প্রফেসর ফাহিমা খাতুন, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন। স্বাগত বক্তব্য দেন ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রাস্টি বোর্ড ও পিএসসির সদস্য প্রফেসর ড. দেলোয়ার হোসেন।
গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রাস্টি, সাংবাদিক, শিক্ষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া পৌরশহরের সড়ক বাজারে ১৫ কেজি ওজনের সাগরের বাটা মাছ উঠেছে। মিজান মিয়া নামে এক মাছ বিক্রেতা আজ ৯ মার্চ শনিবার বিশাল আকারের বেশ কয়েকটি বাটা মাছ বাজারে নিয়ে আসেন। প্রতি কেজি বাটা মাছ তিনি ৬০০ টাকা কেজিতে বিক্রি করছেন। এদিকে, বড় মাছকে ঘিরে ক্রেতাসহ আশপাশের জনতার ভিড় লক্ষ্য করা গেছে।
মাছ ব্যবসায়ী মিজান মিয়া জানান, বড় আকারের বাটা মাছ কুমিল্লার একটি মৎস্য আড়ৎ থেকে কেনেন তিনি। এরপর মাছ বিক্রি করতে আখাউড়ায় আসেন। একেকটি মাছের ওজন ৮ থেকে ১৫ কেজি ওজনের। এটি মূলত সাগরের মাছ। চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লায় আসে।
স্থানীয় একাধিক মাছ ব্যবসায়ী জানান, এখানে সহসায় বড় আকারের মাছ স্থানীয় বাজারে খুব একটা ওঠে না। আজকে বেশ কয়েকটি বড় আকারের সাগরের বাটা মাছ বাজারে উঠেছে। বড় আকারের মাছকে ঘিরে ক্রেতাসহ আশপাশের জনতার ভিড় দেখা গেছে।
মাছ ক্রেতা আরিফুল ইসলাম বলেন, আসলে এতো বড় মাছ সহজে দেখা যায় না। বাজার করতে এসে মাছ পছন্দ হওয়ায় ৮ কেজি ওজনের একটি মাছ ৪ হাজার ৮০০ টাকায় কিনেছি।
মাছ ব্যবসায়ী অনিল বলেন, আমাদের আড়তে বিক্রেতারা বিভিন্ন প্রজাতির মাছ নিয়ে আসেন। এখানে সবসময় বড় আকারের মাছ আসে না। মাছগুলো মূলত ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য জায়গায় চলে যায়। তবে মাঝে মাঝে এখানে বড় আকারের কাতল,বোয়াল, কার্প জাতীয় মাছ নিয়ে আসেন বিক্রেতারা।
মিজান বলেন, বড় আকারের মাছের চাহিদা ভালো। সবসময় কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, সিলেট থেকে বড় মাছ সংগ্রহ করে বিভিন্ন বাজারে বিক্রি করি। এখানে সকালে পাঁচটি বড় মাছ নিয়ে আসি। দুপুর পযর্ন্ত তিনটি মাছ বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে ১৫ কেজি ওজনের একটি মাছ দু’জন মিলে কিনেছেন।