অনলাইন ডেস্ক :
বিচ্ছেদের পরও বন্ধুত্ব বজায় রেখে চলেছেন বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট অভিনেতা আমির খান ও তার স্ত্রী কিরণ রাও। বাসস্থান আলাদা হলেও এখনো তাদের মধ্যে যোগসূত্র রয়েছে ছেলে আজাদের জন্য। আজাদের ওপর বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের প্রভাব পড়েছিলো কিনা তা নিয়েই সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন কিরণ রাও।
আরও পড়ুন
দাবানলে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অ্যাঞ্জেলিনা জোলি খুলে দিয়েছেন বাড়ি
বিচ্ছেদ নিয়ে প্রথম থেকেই খোলাখুলি কথা বলেন সাবেক আমিরপত্নী। কিরণ বলেন, বিচ্ছেদ মানে কোনো দড়ি কেটে ফেলা নয়; বরং দড়িতে গিঁট পড়লে সেটি ছাড়ানোর নামই বিচ্ছেদ। তিনি বলেন, আমাদের খুব সহজভাবেই বিচ্ছেদ হয়েছিলো। তার কারণ আমরা বিচ্ছেদের জন্য ততোদিনে প্রস্তুত ছিলাম। বিবাহিত থাকাকালীন আমাদের মধ্যে সব ঠিকই ছিল। বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তও আমরা ভেবেচিন্তেই নিয়েছিলাম। কখনই আমরা ঝগড়া করিনি। তর্ক করেছি, যা ১২ ঘণ্টার মধ্যে আমরা মিটিয়ে নিয়েছি। এ ধরনের সমস্যা সাধারণত আমাদের বাবা-মায়ের সাথেও হয়ে থাকে।
আরও পড়ুন
তরুণীর গায়ে মদ ঢেলে তারকার টক্সিক জন্মদিন!
আমির ও কিরণ বরাবর সতর্ক থেকেছেন, আজাদের যাতে কোনো কিছুতে খারাপ না লাগে। সন্তানের এ প্রসঙ্গে কিরণ বলেন, আমাদের সম্পর্কে বাঁচিয়ে রাখার মতো অনেক কিছুই ছিল। আমরা আমাদের সন্তানকে ছুড়ে ফেলে দিতে চাইনি। আমরা এমনভাবে এগিয়েছি, যাতে একটা দড়ি টুকরো না হয়ে যায়। বরং একটা দড়ি থেকে গিঁট ছাড়ানোর চেষ্টা করেছি। তিনি বলেন, আমরা সময় নিয়ে সেই গিঁট ছাড়িয়েছি।
আরও পড়ুন
যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানলে ঘরবাড়ি হারিয়েছেন যেসব হলিউড তারকারা
বিচ্ছেদের পর বন্ধুত্ব নিয়ে সাবেক আমিরপত্নী বলেন, আমরা বিবাহিত হয়ে থাকতে চাই না ঠিকই, কিন্তু তার মানে এই নয়, আমরা পরস্পরকে ভালোবাসি না। সঙ্গীর বহু জিনিসই অপছন্দ হতে পারে, তার জন্য ঝগড়াও হতে পারে। কিন্তু এমন কারণও থাকে, যার জন্য সঙ্গীকে আপনি ভালোবাসবেন।
উল্লেখ্য, ২০০৫ সালে বিয়ে করেছিলেন আমির ও কিরণ। ২০২১ সালে তারা বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন।
অনলাইন ডেস্ক :
স্কটল্যান্ডের কাছে বাছাই পর্বের শেষ ম্যাচে ৩১ রানে হেরে বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্ব থেকে ছিটকে গেল জিম্বাবুয়ে। এর আগে ২০১৮ বিশ্বকাপে আরব আমিরাতের কাছে হেরে বিশ্বকাপ খেলার স্বপ্ন জলাঞ্জলি দিতে হয়েছিল দলটিকে।
আজ ৪ জুলাই মঙ্গলবার টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৩৪ রান তোলে স্কটল্যান্ড। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ৪৮ রান করেছেন লিস্ক। এ ছাড়া ক্রস ৩৮, ম্যাকমালেন ৩৪, জর্জ মানজি ৩১ এবং ক্রিস্টোফার ম্যাকব্রাইড ২৮ রান করেছেন। জিম্বাবুয়ের হয়ে উইলিয়ামস তিনটি এবং চাতারা নিয়েছেন দুটি উইকেট।
জবাবে খেলতে নেমে ১৮তম ওভারের মধ্যে ৯১ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল জিম্বাবুয়ে। এখান থেকে রায়ান বার্ল ও ওয়েলেসলি মাধেভেরে ৭৪ বলে ৭৩ রানের জুটিতে জিম্বাবুয়ের আশা টিকিয়ে রেখেছিলেন। যদিও শেষ পর্যন্ত দলকে টেনে তুলতে পারেননি তারা। ফলে ৪১.১ ওভারেই ২০৩ রান তুলে অলআউট হয়ে যায় জিম্বাবুয়ে। ফলে ৩১ রানে পরাজয় বরণ করে জিম্বাবুয়ে।
বাছাইপর্ব থেকে দুটি দল খেলবে বিশ্বকাপের চূড়ান্তপর্বে। শ্রীলঙ্কা আগেই চূড়ান্তপর্বে খেলা নিশ্চিত করেছে। বাকি ছিল একটি জায়গা। জিম্বাবুয়ে আজ জিতলেই শূন্যস্থানটি পূরণ হতো। কিন্তু হারে ৫ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের তিনে নেমে গেল জিম্বাবুয়ে। ৩১ রানে হেরে নেট রান রেটে চতুর্থস্থানে থাকা নেদারল্যান্ডসের চেয়েও পিছিয়ে পড়েছে জিম্বাবুয়ে।
স্কটিশরা আবার শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হবে নেদারল্যান্ডসের। যার অর্থ ওই ম্যাচে স্কটল্যান্ড হেরে গেলেও দুইয়ে ওঠার কোনো সম্ভাবনা নেই জিম্বাবুয়ের।
আগামী পরশু নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে শেষ ম্যাচটি খেলবে স্কটল্যান্ড। এই ম্যাচটা জিতলেই চূড়ান্তপর্বে উঠবে স্কটল্যান্ড। কিন্তু হারলে? নেদারল্যান্ডস যদি অনেক বড় ব্যবধানে জেতে তাহলে ডাচরাই উঠে যাবে বিশ্বকাপের চূড়ান্তপর্বে।
অনলাইন ডেস্ক :
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী প্রয়াত অঞ্জনা রহমানের প্রথম নামাজে জানাযা সম্পন্ন হয়েছে। আজ ৪ জানুয়ারি শনিবার দুপুরে অভিনেত্রীর প্রথম জানাযা সম্পন্ন হয়েছে বিএফডিসিতে। যেখানে তাকে শ্রদ্ধা জানিয়েছে বিনোদন অঙ্গনের ব্যক্তিত্বরা। এর আগে বেলা সোয়া ১১টায় অভিনেত্রীর মরদেহবাহী গাড়িটি প্রবেশ করে চলচ্চিত্রের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন-বিএফডিসির ভেতরে। সেখানে অঞ্জনাকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন পরিচালক ছটকু আহমেদ, নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী, শিল্পী সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্য ও অভিনেতা সনি রহমানসহ চলচ্চিত্র ও অভিনয় জগতের অনেকে।
এ সময় অঞ্জনার ছেলে নিশাত রহমান মনি জানান, বাদ জোহর এফডিসিতে জানাযা শেষে অভিনেত্রীর মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে তেজগাঁওয়ে চ্যানেল আই প্রাঙ্গনে। সেখানে আরেকবার জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে শেষ শয্যায় শায়িত হবেন অঞ্জনা।
এর আগে গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর।
পারিবারিক সূত্র জানায়, গত ২৪ ডিসেম্বর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে অঞ্জনাকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তিনি জ্বরে ভুগছিলেন। ইনফেকশন তার সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ার পর ১ জানুয়ারি বুধবার বিএসএমএমইউ’র আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয় অভিনেত্রীকে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি হাসপাতালটির ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে ছিলেন।
চলচ্চিত্র জগতে আসার আগে ছোটবেলা থেকে অঞ্জনা রহমান একজন নামি নৃত্যশিল্পী ছিলেন। নৃত্যের প্রতি আগ্রহের কারণে তার বাবা মা তাকে নৃত্য শিখতে ভারতে পাঠান। সেখানে তিনি ওস্তাদ বাবুরাজ হীরালালের অধীনে নাচের তালিম নেন এবং কত্থক নৃত্য শিখেন। নৃত্যে তিনি তিনবার জাতীয় পুরস্কারও লাভ করেন।
১৯৭৬ সালে বাবুল চৌধুরীর ‘সেতু’ চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে অভিনয় জীবনে পথচলা শুরু করেন অঞ্জনা। তবে তার মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিত্র শামসুদ্দিন টগর পরিচালিত ‘দস্যু বনহুর’। রহস্য ভিত্তিক এই ছবিতে তার বিপরীতে ছিলেন সোহেল রানা।
১৯৭৮ সালে তিনি আজিজুর রহমান পরিচালিত ‘অশিক্ষিত’ চলচ্চিত্রে নায়ক রাজ রাজ্জাকের বিপরীতে অভিনয় করে নিজের ক্যারিয়ারকে সফলতার পথে এগিয়ে নেন।
দীর্ঘ ক্যারিয়ারে তিনি রাজ্জাক, আলমগীর, জসিম, বুলবুল আহমেদ, জাফর ইকবাল, ওয়াসিম, উজ্জ্বল, ফারুক, ইলিয়াস জাভেদ, মিঠুন চক্রবর্তী (ভারত), ইলিয়াস কাঞ্চন, ফয়সাল (পাকিস্তান), নাদিম (পাকিস্তান), জাভেদ শেখ (পাকিস্তান), ইসমাইল শাহ (পাকিস্তান), শীবশ্রেষ্ঠ (নেপাল), ভুবন কেসিসহ (নেপাল) জনপ্রিয় অভিনেতাদের সঙ্গে জুটি বেঁধে অভিনয় করেছেন।
প্রায় তিন শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন গুণী এই অভিনেত্রী। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রগুলো হলো- সুখের সংসার, যাদু নগর, নেপালী মেয়ে, রাখে আল্লাহ মারে কে, একই রাস্তা, অঙ্কুর, মাধবীলতা, জবরদস্ত, জিদ্দী, আশীর্বাদ, শাহী কানুন, রূপসী বাংলা, বাপের বেটা, মরুর বুকে, প্রমাণ, বিক্রম, আকাশপরি, রাজার রাজা, বিধিলিপি, দিদার, আনারকলি, অগ্নিপুরুষ, টার্গেট, আন, মহারাজ, মানা, আশার প্রদীপ, প্রতিরোধ (বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনা), বেদনা, সোনার পালঙ্ক, চোখের মনি, প্রেমের সমাধি, ঈমানদার, অংশীদার, সুখ, দোযখ ইত্যাদি।
বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, পাকিস্তান, তুরস্ক, নেপাল, থাইল্যান্ড ও শ্রীলংকাসহ বহু দেশে ব্যবসা সফল চলচ্চিত্রে অভিনয় করে আন্তর্জাতিক ভাবে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছেন তিনি।
অভিনয়ে অনবদ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৮১ সালে ‘গাংচিল’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য এবং ১৯৮৬ সালে ‘পরিণীতা’ চলচ্চিত্রের জন্য অঞ্জনা রহমান দুইবার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া মোহনা, পরিণীতা ও রাম রহিম জন চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে তিনবার বাচসাস পুরস্কার লাভ করেন তিনি।
বিনোদন ডেস্ক :
ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী তানজিন তিশা আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। এমন গুঞ্জন গত মধ্যরাত থেকে ছড়িয়ে পড়ে। রাতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন বলে জানা গেছে।
একটি সূত্র জানায়, গতকাল বুধবার রাজারবাগের বাসায় এ অভিনেত্রী ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। পরে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয়।
আরো জানা যায়, ছোট পর্দার আরেক জনপ্রিয় অভিনেতা মুশফিক আর ফারহানের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে তিশার। মান-অভিমানের এক পর্যায়ে নিজের বাসাতেই আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিশা।
বর্তমানে এই অভিনেত্রী ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এ প্রসঙ্গে জানতে সকাল থেকে মুশফিক আর ফারহান ও তিশার নম্বরে একাধিকবার কল করা হলেও তারা সাড়া দেননি।
অনলাইন ডেস্ক :
পুরো ২০২৪ সালজুড়েই এক যুবকের সঙ্গে কাটাতে দেখা গেছে বলিউডের তারকা অভিনেত্রী কৃতি শ্যাননকে। কে এই যুবক? তা নিয়ে কম আলোচনা হয়নি। তবে ২০২৪-এর শেষের দিকে এসে জানা যায়, যুবকের নাম কবীর বাহিয়া। যিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী ও কোটিপতি।
নতুন বছরের শুরুতেই কবীরকে নিয়ে দিল্লি এসেছেন কৃতি। শোনা যাচ্ছে, প্রেমিকের দিল্লি আসার কারণ তাকে বাবা-মায়ের সাথে আলাপ করাতে চান কৃতি। এটাও শোনা যাচ্ছে, সব ঠিকঠাক থাকলে নাকি চলতি বছরেই বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন তারা।
এসবের মধ্যেই যা নিয়ে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে তা হলো, দু’জনের বয়সের পার্থক্য। কৃতির থেকে বয়সে অনেকটা ছোট কবীর। সেটাও নাকি চোখে পড়ার মতো। লাস্যময়ী এই অভিনেত্রীর বর্তমান বয়স ৩৪ বছর। অন্যদিকে কবীরের বয়স ২৪ বছর। দুইজনের বয়সের পার্থক্য প্রায় ১০ বছরের। ভালোবাসায় তবে কবেই সেসব বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে?
অভিনেত্রীর ঘনিষ্ঠমহল জানাচ্ছে, দু’জনেই প্রেমে মজেছেন। যে কারণে খুব শীঘ্রই বিয়ের পরিকল্পনা করছেন এই জুটি। চলতি বছরটা কৃতি শুরুই করেছিলেন কবীরের সঙ্গে। বর্ষবরণের রাতে একসাথে ক্যামেরাবন্দি হন তারা। তবে এযাবৎ কৃতি বা কবীর কেউই তাদের প্রেমের কথা স্বীকার করেননি।
এর আগে সুশান্ত সিং রাজপুতের সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল কৃতির। শোনা যায়, একসাথে ছবি করতে গিয়েই নাকি প্রেমে পড়েন তারা। সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর পর তাকে উদ্দেশ্য করে এক মন উজাড় করা পোস্ট করেছিলেন কৃতি।
তবে সুশান্ত অধ্যায় এখন অতীত। বয়সে ১০ বছরের ছোট কবীরকেই মন দিয়েছেন তিনি। দুইজনের বিয়েটাও নাকি শুধুই সময়ের অপেক্ষা।
ডেস্ক রিপোর্ট :
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এই প্রথম ৭ উইকেট শিকারের কীর্তি গড়েছেন কোনো বোলার। মাত্র চার ওভারে ৭ উইকেট শিকার করেন সাইয়াজরুল ইদ্রুস!
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে অবিশ্বাস্য পারফরম্যান্সে ইতিহাস গড়লেন মালয়েশিয়ার এই পেসার। ৭ উইকেটের কোনোটিতেই কারও সহায়তা লাগেনি তার। সব আউটই ছিল বোল্ড।
আজ ২৬ জুলাই বুধবার ‘বি’ গ্রুপের ম্যাচে চীনের মুখোমুখি হয় মালয়েশিয়া। ৮ রানে ৭ উইকেট নেন ইদ্রুস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এই প্রথম এক ম্যাচে ৭ উইকেট নিতে পারলেন কোনো বোলার।
কুয়ালালামপুরে এই ম্যাচে প্রথম পরিবর্তিত বোলার হিসেবে তৃতীয় ওভারে আক্রমণে আসেন ইদ্রুস। তার বোলিং ফিগার ৪-১-৮-৭।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সেরা বোলিংয়ের আগের রেকর্ড ছিল ৫ রানে ৬ উইকেট। ২০২১ সালে সিয়েরা লিওনের বিপক্ষে রেকর্ডটি গড়েছিলেন নাইজেরিয়ার পিটার আহো।