অনলাইন ডেস্ক :
মন হঠাৎ করেই খারাপ হচ্ছে। খিটখিটে হচ্ছে মেজাজ। কর্মব্যস্ত এই সময়ে পুরুষ ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই মন খারাপ হয়। আমাদের মন খারাপ হওয়া মানেই কিন্তু মানসিক রোগ না। মন খারাপ হলো সাধারণ আবেগ। বিভিন্ন কারণে আমাদের মন খারাপ হতে পারে। তবে হঠাৎ মন খারাপ হলে তখন কোনো কাজে মন বসতে চায় না, তখন ভালো লাগে না আশপাশের মানুষজনের কথাও। আমরা সবাই কম-বেশি এমন সমস্যায় পড়ি, যখন কিছুই ভালো লাগবে না তখন যা করতে পারেন:
আরও পড়ুন
এইচএমপি ভাইরাস ঠেকাতে যেসব সতর্কতা মানার পরামর্শ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
* নিয়মিত ব্যায়াম করুন, এটা মনকে সারাদিন সতেজ রাখতে সাহায্য করে
* উল্টো পরিস্থিতি জটিল করে তোলে
* সুষম খাদ্য গ্রহণ
* কোনো বিষয় নিয়ে বেশি উদ্বিগ্ন না হওয়া
* ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে
আরও পড়ুন
ঘরোয়া উপায়ে কমবে পিঠের ব্যথা
* উত্তেজনা কোনো বিষয়ে সমাধান বয়ে আনে না
* সময় মতো সব কাজ করার অভ্যেস গড়ে তুলতে হবে
* অনেকেই আছেন সারা রাত জেগে কাজ করেন আর সারাদিন ঘুমান। এটা শরীর ও মন দুটোর জন্যই ক্ষতিকর
* ইতিবাচক চিন্তা করুন, জীবনকে সহজ করে দেখুন
* দুশ্চিন্তা এড়িয়ে চলুন
* বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিন
* মনে কষ্ট পুষে না রেখে বিশ্বস্ত কারও সঙ্গে শেয়ার করুন
আরও পড়ুন
ঘরোয়া উপায়ে মুখের ব্ল্যাকহেডস দূর করুন
* সময় পেলে পছন্দের কোথাও বেড়াতে যাওয়া যায়
* গান শুনুন, মাছ ধরুন, সাঁতার কাটুন বাধা-ধরা জীবন থেকে বেরিয়ে কিছুক্ষণের জন্য হলেও ভালো লাগার কাজে, নির্মল আনন্দে ডুবে থাকুন
* এতো কিছুর পরও যদি মন ভালো না হয়, তবে কাউন্সিলরের পরামর্শ নিন।
অনলাইন ডেস্ক :
বর্তমানে থাকা মানেই অতীত বা ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করে বিভ্রান্ত না হওয়া। বর্তমানে থাকার আরেকটি অর্থ হচ্ছে নিজের সামনে যা কিছু আছে তার ওপর মনোনিবেশ করা। তা একটি পাখির কিচিরমিচিরের শব্দ হোক কিংবা এক কাপ কফির স্বাদ হোক-সেদিকে ইতিবাচক মনোযোগ দিতে পারলে নিজেকে দুশ্চিন্তামুক্ত এবং সুখি ভাবতে পারবেন। নিজেকে দুশ্চিন্তামুক্ত রাখার জন্য এই মুহূর্তে যা হচ্ছে, যা শুনতে পাচ্ছেন এবং যা দেখতে পাচ্ছেন তার দিকে মনোযোগ দেওয়া হতে পারে সবচেয়ে ভালো উপায়। আরো কিছু উপায়ে দুশ্চিন্তা দূর করতে পারেন।
গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস: গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস হতে পারে বর্তমানে থাকার অন্যতম সহজ উপায়। আপনার শরীরে বাতাসের প্রবেশ এবং প্রস্থানের দিকে মনোনিবেশ করতে পারেন। এ জন্য কয়েকটি গভীর শ্বাস নিন। যা মনকে শান্ত করবে এবং বর্তমান মুহূর্তে কি ঘটছে সেদিকে মনোযোগ দিতে পারবেন। আপনার চিন্তাগুলো পর্যবেণ করুন: শুধুমাত্র চিন্তায় ডুবে না থেকে, সিনেমা দেখার মতো সেগুলো পর্যবেণ করার চেষ্টা করুন। দৃশ্যগুলো লক্ষ্য করুন দেখবেন সেগুলো মেঘের মতো একের পর এক ভেসে চলে যাচ্ছে। এতে আপনি বিচ্ছিন্নতাবোধ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
ইন্দ্রিয়গুলো কাজে লাগান: মুহূর্তগুলো পরিপূর্ণভাবে বোঝার জন্য আপনার চারপাশকে সম্পূর্ণরূপে উপলব্ধি করতে, শুনতে, স্পর্শ করতে, স্বাদ নিতে এবং গন্ধ নিতে কিছু সময় ব্যয় করতে পারেন। কৃতজ্ঞতা অনুশীলন করুন: আপনি যে জন্য কৃতজ্ঞ, বা যার জন্য কৃতজ্ঞ তার ওপর মনোযোগ দিন। এতে নেতিবাচক চিন্তা থেকে দূরে থাকতে পারবেন। কার প্রতি কৃতজ্ঞ, কেন কৃতজ্ঞ এসব ভাবার জন্য প্রতিদিন কিছু সময় ব্যয় করতে পারেন। এতে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হবে। বিচার করা ছেড়ে দিন: আমরা আমাদের চিন্তাভাবনা এবং কাজকে কঠোরভাবে বিচার করি এবং একটি রায় দিয়ে থাকি। এই অভ্যাস ছেড়ে দিতে পারেন। আপনার চিন্তাভাবনা এবং অনুভূতিগুলোকে গ্রহণ করুন। এই গ্রহণযোগ্যতা আপনার মনকে শান্ত করতে সহায়তা দেবে। সূত্র: মিডিয়াম
অনলাইন ডেস্ক :
ডালিম উপকারী ফল হিসেবে সকলেই এটা কম বেশি সবাই জানেন। কিন্তু অনেকেই জানেন না ডালিম খেলে কী কী উপকার হয়? সংক্রমণ প্রতিরোধ, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার মতো উপকারিতা আছে ডালিমে। এমনকি হার্ট-অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে এ ফল।
ডালিমের পুষ্টিগুণ
১৪৪ গ্রাম ডালিমে ৯৩ ক্যালরি, ২ দশমিক ৩০ গ্রাম প্রোটিন, ২০ দশমিক ৮৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ও ০ দশমিক ১৪ গ্রাম ফ্যাট থাকে। ডালিমে কমলা, আপেল ও আমের চেয়ে চারগুণ, আতা ও আঙ্গুরের চেয়ে দ্বিগুণ, বরই ও আনারসের চেয়ে প্রায় সাতগুণ বেশি ফসফরাস রয়েছে।
ডালিমের উপকারিতা
হার্ট-অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়
যারা নিয়মিত ডালিম খান, তাদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকটাই কমে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। কেননা ডালিমে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিইনফ্লেমেন্টরি যৌগ থাকে; যা হার্টের জন্য যেমন ভালো, তেমনি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
প্রতিদিন ডালিম খেলে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতাকে বাড়বে। হাত পায়ের ব্যথা কমাতেও ডালিম কার্যকরী। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন এ থাকে।
রক্তশূন্যতা দূর
যাদের শরীরে রক্তের পরিমাণ কম, যারা রক্তশূন্যতার সমস্যায় অনেক দিন ধরে ভুগছেন, তারা প্রতিদিন ডালিম খান। এতে শরীরের লোহিত রক্তকণিকা বাড়বে।
আরও পড়ুন
দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার উপায়
ক্যানসারের ঝুঁকি কমবে
প্রতিদিন ডালিমের রস বা ডালিমের দানা চিবিয়ে খেলে ক্যানসারের ঝুঁকি কমে। এমনটাই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। শরীরের যেকোনো অংশের টিউমারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এ ফল।
আরও পড়ুন
অ্যাভাসকুলার নেক্রোসিস বা হাড় নষ্ট হয়ে যাওয়া রোগ
জয়েন্টের ব্যথা ও ফোলাভাব কমাতে
ডালিমে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিইনফ্লেমেন্টরি বৈশিষ্ট্য আছে। জয়েন্টের ফোলা ভাব, হাত পায়ের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে এ ফল। এমনকি বাতের সমস্যা থেকেও মুক্তি দিতে পারে ডালিম।
অনলাইন ডেস্ক :
হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, পুষ্টির অভাব এবং অতিরিক্ত পরিমাণে চিকন করে ভ্রু প্লাক করার কারণে অনেকেরই ভ্রু পাতলা হতে পারে। এজন্য সময় নিয়ে যত্ন নিতে পারলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। ঘরে বসেই প্রাকৃতিক ভাবে পাতলা ভ্রু ঘন করবেন, জেনে নিন সেসব উপায়।
* পেঁয়াজের রস নতুন চুল গজাতে ভালো কাজ করে। ভ্রু ঘন করতেও এই রসের জুড়ি নেই। পেঁয়াজের রস বের করে তুলোর বলের সাহায্যে ভ্রুতে লাগান। শুকিয়ে গেলে আরও কয়েক প্রলেপ লাগাতে পারেন। নিয়মিত পেঁয়াজের রস ব্যবহার করলে ভ্রু ঘন হবে।
* পাতলা ভ্রুতে ঘৃতকুমারীর রস লাগাতে পারেন। কেননা নতুন চুল ও ভ্রু গজাতে এ রসে থাকা বিভিন্ন উপাদান সাহায্য করে।
* অলিভ অয়েল, ভিটামিন ই অয়েল ও ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে তুলোয় করে ভ্রুতে লাগান। এতেও ভ্রু ঘন হবে খুব তাড়াতাড়ি।
* ক্যাস্টর অয়েল ভ্রু ঘন করতে সাহায্য করে। আঙুলে ক্যাস্টর অয়েল মাখিয়ে ভ্রুতে মাসাজ করুন। এরপর ৩০ মিনিট রেখে দিন। পরে কুসুম গরম পানি ও ক্লিনজারের সাহায্যে ধুয়ে নিন।
* ল্যাভেন্ডার তেলও খুব উপকারী। নিয়মিত ব্যবহার করলে ভ্রুর লোম পড়া বন্ধ হবে। ভ্রু ঘনও হবে। এছাড়া ডায়েটে রাখুন পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রোটিন, ভিটামিন এ, ই এবং কে, আয়রন, জিঙ্ক, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম। সবুজ শাকসবজি, ফল খেতে হবে বেশি করে। বেশি চিনি দেয়া খাবার খাওয়া চলবে না। অতিরিক্ত ভাজাভুজি খাওয়াও ছাড়তে হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
ডায়েট ও জিম আরই ওজন কমানোর একমাত্র রাস্তা নয়। শরীরচর্চা এবং নিয়ম মেনে খাবার খেলেও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। প্রতিদিন নিয়ম করে হাঁটাচলা করলেও ওজন কমানো সম্ভব। প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস গরম পানি খালি পেটে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। গরম পানি শরীরের যাবতীয় দূষিত পদার্থ বের করে দিতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে এবং হজম শক্তিতেও দারুণ সাহায্য করে।
অস্ট্রেলিয়ার পুষ্টিবিদ রাইজ উইথ টিগান জানান জিমে না গিয়ে কোনও কড়া ডায়েট না করেই ১৯ কেজি ওজন কমিয়েছেন। কীভাবে এই অসাধ্য সাধন করলেন? নিজের ইনস্টাগ্রামে তিনি সেই সিক্রেট ভাগ করে নিয়েছেন পুষ্টিবিদ।
ওজন কমানোর ৫ টিপস জেনে রাখুন
ক্যালোরি কমানো: নিজের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে টিগান জানিয়েছেন, তিনি দিনে ৫০০ কম ক্যালোরি গ্রহণ করেন। যা তার নিজের শরীরের দৈনন্দিন চাহিদার থেকেও কম। সেই জন্যও ডায়েটেও বদল এনেছেন তিনি।
বাড়িতেই শরীরচর্চা: মেদ ঝরাতে একটু ওয়ার্ক আউট করতেই হবে। তবে তার জন্য অন্য কোথাও যাওয়ার প্রয়োজন নেই। এমনকি শরীর না দিলে প্রতিদিন করতে হবে না। টিগান জানিয়েছেন তিনি সপ্তাহে ৩ থেকে ৫ বার ৩০ মিনিটের জন্য কঠিন শরীর চর্চা করেন।
নিজের যত্ন নিন: রোগা হবেন নিজের শরীর, মন সম্পর্কে সচেতন হবেন না, যত্নশীল হবেন না তা কখনও হয় নাকি। টিগান জানান, মানসিক চাপ কমাতে, প্রতিদিন যোগা, শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যয়াম করা এবং ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা প্রতিদিন ঘুমোনো নিশ্চিত করতেই হবে।
হাঁটা বাড়ান: মেদ ঝরাতে হাঁটার কোনও বিকল্প নেই। তবে একদিনে অনেকটা হাঁটা যায় না। তাই ধীরে ধীরে সেই পরিমাণটা বাড়ান। প্রথমে ৫০০০ পা তারপর ১০,০০০ পা এইভাবে নিয়মিত একটু করে নিজের ক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করুন।
নিজের দিকে মনোনিবেশ করুন: টিগান জানিয়েছেন, তিনি ওজন কমানোর প্রতিজ্ঞা করার পরে আর অন্যরা কী করছেন সেই দিকে নজর দেননি। এমনকি বাকিরা শুকিয়ে যাচ্ছে তিনি হচ্ছেন না সেই ভাবনাও ভাবেননি। কেবল নিজের জীবন, নিয়মের দিকেই মন দিয়েছিলেন। তার পরামর্শ নিজেরাও বাকিরাও তাই করুন, নিজের ওপর ভরসা রাখুন, আর নিয়ম মেনে চলুন, সাফল্য আসবে।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রতিদিন এর ব্যস্ত জীবনযাত্রার কারণে ইদানীং অনেকেই ভুগছেন পিঠের ব্যথায়। কিন্তু জানেন কি–ঘরোয়া উপায়ে সহজেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি মিলতে পারে?
সারা দিন চেয়ারে বসে কাজকর্ম করতে গিয়ে আমাদের শরীরে জেঁকে বসে নানা রোগব্যাধি। পেশিতে টান ধরা, হাত-পায়ের যন্ত্রণা, হাড়ের বিভিন্ন রোগ–এসব তো আছেই; কিন্তু দিনের একটা বড় সময় চেয়ারে বসে থাকতে থাকতে পিঠেও শুরু হয় ভীষণ যন্ত্রণা।
দিনের বেশির ভাগ সময় অফিসে কাজ করেন কম্পিউটার বা ল্যাপটপে মুখ গুঁজে। রয়েছে বাড়ির হাজার কাজ। ফলে রাতে যখন বিছানায় গিয়ে বালিশে মাথা ঠেকান, সেই মুহূর্ত থেকে শুরু হয়ে যায় নানা অঙ্গে ব্যথা। বিশেষ করে পিঠের ব্যথা। ঠিকমতো ঘুমানো যায় না। বিভিন্ন বয়সের মানুষজন এ সমস্যায় এখন নিয়মিত ভুগছেন।
ব্যথা-বেদনা হলেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ‘পেইন কিলার’ বা ব্যথার ওষুধ কিনে খেয়ে থাকেন অনেকেই। কিন্তু এভাবে নিজের মর্জিমতো ওষুধ ক্রমাগত খেলে শরীরে নানা রকমের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তার বদলে উপায় থাকলে ব্যথা উপশমের জন্য নানা প্রাকৃতিক উপাদান বা পদ্ধতির আশ্রয় নেওয়া যেতে পারে। এমন একটি প্রাকৃতিক উপাদানের মধ্যে রয়েছে একটি মসলা, যা নিয়মিত খেলে কমতে পারে পিঠের ব্যথা।
একটি মসলায় মিলতে পারে এ সমস্যার সমাধান। নিয়ম করে তা খেতে হবে। তাহলেই আর সারা দিন ঘাড় নিচু করে কাজ করলেও কষ্ট হবে না।
কোন মসলায় কমে ব্যথা?
দারুচিনিতে রয়েছে নানা ধরনের উপকারী উপাদান। তাতে ফাইবার, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, জিঙ্ক সব রয়েছে। থাকে নানা ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও। সব কটি উপাদান মিলে শরীরের বিভিন্ন অংশে তৈরি হওয়া ক্ষত ঠিক করে। কমতে শুরু করে সব ধরনের ব্যথা।
কীভাবে খাবেন?
সাধারণত বাঙালি বহু রান্নায় দারুচিনি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিন্তু তা নিয়মিত খাওয়া হয়ে ওঠে না। নিয়ম করে দারুচিনি খেতে হলে চায়ে মিশিয়ে খেতে পারেন। তাতে খানিকটা আরাম মিলবে। রোজ সকালে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস আর দারুচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে চা খান। ক্রমেই কমতে থাকবে ব্যথার সমস্যা।