অনলাইন ডেস্ক :
ছুরিকাহত সাইফ আলি খানের অস্ত্রোপচার শেষ হয়েছে। মুম্বাইয়ের লীলাবতী হাসপাতাল সূত্রে ভারতের সংবাদমাধ্যম জানায়, প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে চলা এই অস্ত্রোপচারে ইতিমধ্যেই চিকিৎসকেরা অভিনেতার শরীর থেকে ছুরির ফলা বের করে এনেছেন। কসমেটিক সার্জারি করা হয়েছে তার ক্ষত অংশে।
জানা গেছে, সাইফের শরীর থেকে প্রায় ২-৩ ইঞ্চির একটি ধারালো বস্তু বের করা হয়েছে। চিকিৎসকরা মনে করছেন ওটা ছুরির ভাঙা অংশ। লীলাবতী হাসপাতালের পক্ষ থেকে আগেই জানানো হয়, ছয়টি ক্ষত রয়েছে অভিনেতার শরীরে। এর মধ্যে দুইটি ক্ষত বেশ গভীর। সাইফ শিরদাঁড়ার কাছেও আঘাত পেয়েছেন বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
আরও পড়ুন
বলিউড থেকে নার্গিস ফাখরি যে কারণে দুরে সরে যান
অন্যদিকে, মধ্যরাতে সাইফের বাড়িতে ঢুকে হামলা এবং ডাকাতির চেষ্টার ঘটনায় তিন সন্দেহভাজনকে আজ ১৬ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে মুম্বাই পুলিশ গ্রেফতার করেছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, বুধবার রাত ২টা নাগাদ সাইফের বাড়িতে হামলা করে এক অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি। ডাকাতির উদ্দেশেই এই হামলা বলে প্রাথমিকভাবে জানায় পুলিশ। ওই দুর্বৃত্ত সাইফকে ছুরি দিয়ে কুপিয়েছে। তার পরেই জখম অভিনেতাকে ভর্তি করা হয় মুম্বাইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে। তবে যে ব্যক্তি সাইফকে ছুরিবিদ্ধ করেন, তিনিই ধরা পড়েছেন কি না, তা স্পষ্ট নয়। জানা গেয়েছে, আটক তিনজনই অভিনেতার বাড়িতে কাজ করেন।
মুম্বাই পুলিশের ডেপুটি কমিশনার (ডিসি) দীক্ষিত গেদাম বলেন, একজন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি সাইফ আলি খানের বাড়িতে ঢোকেন। তার পর অভিনেতার সাথে ওই ব্যক্তির হাতাহাতি হয়। আহত অভিনেতার চিকিৎসা চলছে। চলছে ঘটনার তদন্ত।
আরও পড়ুন
শীগ্রই ‘কালনী এক্সপ্রেস’ ট্রেন যাত্রাবিরতি করবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বুধবার রাত ২টা নাগাদ সাইফের বাড়িতে ঢোকে অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা। ডাকাতির উদ্দেশেই এই অনুপ্রবেশ বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ। ওই দুর্বৃত্ত সাইফকে ছুরি দিয়ে কোপায়। তার পরই জখম অভিনেতাকে ভর্তি করা হয় মুম্বইয়ের ওই হাসপাতালে।
মুম্বাইয়ের বান্দ্রায় সৎগুরু শরণ বিল্ডিং নামের একটি বাড়িতে থাকেন সাইফ। সেখানে তার সঙ্গে থাকেন অভিনেতার স্ত্রী বলিউড অভিনেত্রী করিনা কাপুর খান। সাইফদের সঙ্গে থাকেন তার দুই শিশুসন্তান, আট বছরের তৈমুর এবং চার বছরের জেহ। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, দুর্বৃত্তরা যখন ওই বাড়িতে ঢোকে, সেই সময় বাড়ির সবাই গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। শব্দ পেয়ে সবাই উঠে পড়লে ওই দুর্বৃত্ত সেখান থেকে বেরিয়ে যায়।
অনলাইন ডেস্ক :
ত্রিদেশীয় সিরিজে টানা তিন ম্যাচ জিতে ফাইনাল আগেই নিশ্চিত করেছিল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ক্রিকেট দল। কিন্তু ফাইনালে প্রতিপক্ষ কে সেটা অজানা ছিল। সেটিও পেয়ে গেছে স্বাগতিকরা। আজ পাকিস্তানকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশ।
তাতে কোনো ম্যাচ না জেতায় টুর্ণামেন্ট থেকে ছিটকে গেছে পাকিস্তান। আর একটি ম্যাচ জিতে ফাইনালে পৌঁছে গেছে শ্রীলঙ্কার মেয়েরা। শুক্রবার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে মুখোমুখি হবে এ দুই দল।
আজ ৩১ জানুয়ারি কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাকিস্তানের ইনিংস থামে ৯৬ রানে।
ব্যাটিংয়ে শুরুটা ভালো হয়নি পাকিস্তানের। ১৫ রানে প্রথম উইকেট হারানোর পর দলের হাল ধরেন সামিয়া আফসার ও আরিশা আনসারি। দুজনে যোগ করেন ৭৪ রান। ৫৮ বলে ৪৮ করেন সামিয়া।
দলীয় ৮৯ রানের মাথায় রান আউট হন এই ব্যাটার। ৪১ বল খেলা আরিশা ২৬ রানে ফেরেন রাবেয়া খাতুনের বলে জান্নাতুলের হাতে ক্যাচ দিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে ২ উইকেট নেন রাবেয়া। পাকিস্তানের বাকি তিন ব্যাটারই হয়েছেন রান আউট। রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশেরও।
এর পরও অধিনায়ক সুমাইয়া আক্তারের ৩৮ এবং আফিয়া আসিমার ১৬ রানে ভর করে ১৮ বল ও ৪ উইকেট হাতে রেখে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় স্বাগতিকরা।
চলারপথে ডেস্ক :
কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে উচ্ছ্বাসে মেতেছে রুশকন্যারা। অনূর্ধ্ব-১৭ সাফে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে আসরের অতিথি দলটি। ভারতকে ২-০ গোলে হারিয়েছে তারা।
আজ ২৮ মার্চ মঙ্গলবার নেপালের বিপক্ষে ১-১ গোলের সমতা করেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৭ নারী দল। দিনের প্রথম ম্যাচে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা ওই সমতা করায় চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আশা শেষ হয়।
রাউন্ড রবিন লিগভিত্তিক চার দলের টুর্ণামেন্টে চ্যাম্পিয়ন রাশিয়া চার ম্যাচেই জিতেছে। রানার্সআপ বাংলাদেশ দুই জয়, এক ড্র এবং এক হারে সাত পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় এবং ছয় পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় হয়েছে ভারত।
আন্তর্জাতিক ফুটবলে নির্বাসিত রাশিয়া। সেজন্য তাদের সাফে অংশগ্রহণ। টুর্ণামেন্টটি হয়েছে উয়েফার অর্থায়নে। বাংলাদেশে সাফের অতিথি হয়ে এসে বাজিমাত করেছে তারা।
সাফের বয়সভিত্তিক আসরে বাংলাদেশের মেয়েরা কর্তৃত্ব করে খেলে। সাফে নারীদের মূল আসরেও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। কিন্তু ইউরোপিয়ান ফুটবলের সঙ্গে পরিচিত রাশিয়ার মেয়েদের বিপক্ষে নিজেদের ম্যাচে ৩-০ গোলে হারে গোলাম রাব্বানি ছোটনের দল। যে কারণে রানার্স আপে শেষ করতে হয়েছে তাদের।
চলারপথে রিপোর্ট :
আধুনিকতার স্পর্শ আর সভ্যতার ক্রমবিকাশে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাগুলো আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। প্রযুক্তির দাপটে অস্তিত্ব হারিয়েছে অধিকাংশ খেলা। একটা সময় গ্রামগঞ্জ থেকে শুরু করে শহর পর্যন্ত শিশু ও যুবকরা পড়ালেখার পাশাপাশি বিভিন্ন খেলাধুলায় অভ্যস্থ ছিল। আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা অবসরে দলবেঁধে খেলতো নানা প্রকারের খেলা। এসব খেলা বাড়ির উঠান থেকে শুরু করে রাস্তার আনাচে-কানাচে, খোলা মাঠে কম পরিসরেই খেলা যেত।
কিন্তু বর্তমান সময়ে মাঠ, বিল-ঝিল হারিয়ে যাওয়া, আধুনিক সভ্যতার ছোঁয়া ও প্রযুক্তির বিকাশে মহাকালের ইতিহাস থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে জনপ্রিয় এসব গ্রামীণ খেলাধুলা। এখানকার দিনে শহরের শিশুরা ঘরের কোণে বসে বিভিন্ন ডিভাইস নিয়ে পড়ে থাকে। যার কারণে তাদের মেধার বিকাশও সঠিকভাবে হয় না।
গ্রামবাংলার এক সময়ের জনপ্রিয় খেলাগুলোর মধ্যে ছিল: হা-ডু-ডু, কাবাডি, ঘুড়ি খেলা, দাঁড়িয়াবান্ধা, ডাংগুলি, গোল্লাছুট, কুস্তি, গোশত চুরি, কুতকুত, চোর-পুলিশ, হাড়িভাঙা, ইচিং বিচিং, ওপেন টু বায়োস্কোপ, কড়ি খেলা, সাপ খেলা, কানামাছি, লাঠি খেলা, ষাড়ের লড়াই, বউ-ছি, বলী খেলা, টোপাভাতি, নোনতা খেলা, নৌকা বাইচ, লুডু খেলা, রুমাল চুড়ি, পুতুল বৌ, ফুল টোক্কা, বাঘ ছাগল, বরফ পানি, মার্বেল, মোরগ লড়াই, লাটিম, লুডু, ষোল গুটি, এক্কা দোক্কা, সাত পাতা, বটি বটি, দাপ্পা, রস-কস, চারগুটি, চেয়ার সিটিংসহ আরো হাজারো প্রকার খেলা। বাংলাদেশসহ ভারত উপমহাদেশের জনপ্রিয় এসব গ্রামীণ খেলাধুলা আজ প্রায় বিলুপ্ত।
গ্রামীণ এসব খেলাধুলা হলো বিনোদনমূলক, স্বাস্থ্য সচেতনমূলক ও প্রতিভা বিকাশের অন্যতম। যা আমাদের আদি ক্রীড়া সংস্কৃতি। এসব খেলাধুলা এক সময় আমাদের গ্রামীণ সংস্কৃতির ঐতিহ্য বহন করতো। বর্তমানে গ্রামীণ খেলাগুলো বিলুপ্ত হতে হতে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়াই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বর্তমান প্রযুক্তির সুবিধা ও এর ব্যবহারে এগিয়ে যাচ্ছে গোটা বিশ্ব। তখন কেন পিছিয়ে থাকবে আমাদের প্রাণের খেলাগুলো? আমাদের সবার একটু চেষ্টাই পারে নতুন প্রজন্মকে এসব খেলার সঙ্গে পরিচিত করাতে। যা আমাদের ইতিহাস আর শিকড়কে টিকিয়ে রাখতে শক্তিশালী একটা মাধ্যম। সরকারি বা ব্যক্তি উদ্যোগে এসব খেলার প্রতিযোগিতার আয়োজন করা যায়। স্কুলে শিশুদের এসব খেলার সঙ্গে পরিচয় করানোর সুযোগ আছে। চাইলেই বর্তমান প্রজন্মের শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমানো যায় এসব খেলাধুলায় যুক্ত করে।
অতীতের সময়ে প্রতিবছর সব স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসাগুলোতে নানা ধরনের খেলাধুলার আয়োজন করা হতো। বর্তমানে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব কোনো খেলার মাঠও নেই। ফলে শিক্ষার্থীদের শারীরিক বিকাশ ঘটছে না। এ অবস্থা চলতে থাকলে হয়ত অচিরেই গ্রামীণ খেলাধুলা আমাদের সংস্কৃতি থেকে হারিয়ে যাবে। পরিণত হবে রূপকথার গল্পে।
এখন, মাদকের ভয়াল গ্রাস থেকে প্রজন্মকে রক্ষা ও গ্রামীণ খেলাকে বাঁচাতে এদেশের সচেতন ব্যক্তিদের এগিয়ে এসে সোচ্চার ভূমিকা পালন করতে হবে। এরসঙ্গে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগ বৃদ্ধির মাধ্যমেই কেবল অতীত ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনা সম্ভব।
অনলাইন ডেস্ক :
চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে অবস্থান করছেন লিওনেল মেসি। জাতীয় দলের মিশনে এই আর্জেন্টাইন এশিয়া সফরে অংশ হিসেবে চীনে গেছেন। বেইজিং যাত্রায় মেসির সাথে আছেন আনহেল দি মারিয়া, রদ্রিগো দি পল, লেয়ান্দ্রো পারেদেস, জিওভান্নি লো সেলসো, এনজো ফার্নান্দেজ ও নাহুয়েল মলিনারা।
আজ ১০ জুন শনিবার সকালে বেইজিংয়ে পৌঁছান মেসিরা। তাদের বরণ করে নিয়েছে চীনের আর্জেন্টাইন ভক্তরা।
১৫ জুন বেইজিংয়ের ওয়ার্কার্স স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলবে আর্জেন্টিনা। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টায় ম্যাচ শুরু হবে। এশিয়া ট্যুরে আর্জেন্টিনা নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলবে জাকার্তায়, ১৯ জুন স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়ার বিপক্ষে।
চলারপথে রিপোর্ট :
চলতি পথে সড়কের ধারে হঠাৎ দৃষ্টি আটকে যায় পথিকের। থমকে দাঁড়িয়ে দেখেন জাতীয় পতাকার আদলে সাজানো হয়েছে ধানক্ষেত। আগ্রহ নিয়ে তারা এ সৌন্দর্য উপভোগ করেন।
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার রুপনারায়ণকুড়া ইউনিয়নের দেবিপুর গ্রামের সৌখিন কৃষক রনজিৎ সাহার ধান ক্ষেতে এমন চিত্রের দেখা মেলে।
চলতি বোরো মৌসুমে নিজের প্রায় ৬০ শতাংশ জমিতে সবুজ ও বেগুনি রঙের ধানের চারা দিয়ে তৈরি করেছেন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার প্রতিকৃতি। পার্থক্য শুধু লালের জায়গায় বেগুনি বৃত্ত। নতুন জাতের এ ধানের নাম ‘পার্পল লিফ রাইস’।
কৃষক রনজিৎ সাহা বলেন, প্রথমে সুতা দিয়ে মেপে জমিতে জাতীয় পতাকার গঠন তৈরি করি। এরপর সে অনুযায়ী রোপণ করি দুই জাতের ধানের চারা। দেশ ও পতাকার প্রতি ভালোবাসা প্রকাশে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতেই আমার এই আয়োজন।
পথচারী আলমগীর হোসেন বলেন সবুজ-বেগুনিতে এতো সুন্দর ধানের জমি আর দেখিনি। লোক মুখে শুনে জমি দেখতে এখানে আসা। যিনি এই জাতীয় ধান আবাদ করেছেন তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই।
পথচারী সিরাজুল ইসলাম রুবেল বলেন, ফসলের মাঠে সবুজ-বেগুনিতে জাতীয় পতাকা দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে। কাকলী আক্তার বলেন, ধানক্ষেতের চারপাশে সবুজ রঙের ধান আর মাঝখানে বেগুনি রঙের ধান রোপণ করায় দেশের জাতীয় পতাকার আদল হয়েছে। দেখতে খুবই সুন্দর দেখাচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আলমগীর কবীর বলেন, একজন কৃষক দেশের প্রতি ভালবাসার নিদর্শন হিসেবে তার জমিতে জাতীয় পতাকার প্রতিকৃতি ধান ক্ষেতে ফুটিয়ে তুলেছেন। কাজটি সত্যিই প্রশংসার দাবিদার জানিয়ে তিনি বলেন, গত কয়েক বছর ধরে এ উপজেলায় বেগুনি রঙের ধানের আবাদ শুরু হয়। সৌন্দর্য ও পুষ্টিগুণে ভরপুর এ ধানের নাম পার্পল লিফ রাইস। এ ধানের গাছের পাতা ও কাণ্ডের রঙ বেগুনি। তাই এটি রঙিন ধান হিসাবে পরিচিত।