চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর উপজেলার শ্যামগ্রামে সাঈদ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে প্রায় ৫ শতাধিক অসহায় ও হতদরিদ্র মানুষের মাঝে পঞ্চম বারের মতো ফ্রি চিকিৎসা সেবা ও বিনামূল্যে ওষুধ প্রদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৭ জানুয়ারি শুক্রবার সকালে শ্যামগ্রাম মোহিনী কিশোর স্কুল অ্যান্ড কলেজে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য, সাঈদ ফাউন্ডেশনের কর্ণধার ও নবীনগর মহিলা ডিগ্রি কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি মো. সায়েদুল হক সাঈদ।
আয়োজকরা জানায়, আর্তমানবতা ও নবীনগরবাসীর সেবায় ৬ষ্ঠ বারের মতো বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ঔষধ বিতরণী কর্মসূচি মোঃ সায়েদুল হক সাঈদ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে “ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প” পরিচালনা করা হচ্ছে। ফ্রি চিকিৎসা সেবা নবীনগরের প্রত্যেক জন-সাধারণের নিকট পৌঁছে দিতে এ কার্যক্রম চলমান থাকবে। জাতীয় পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে এই কর্মসূচি পরিচালিত হচ্ছে। শ্যামগ্রাম মোহিনী কিশোর স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. মোস্তাক আহাম্মদ সভায় সভাপতিত্ব করেন।
শ্যামগ্রাম মোহিনী কিশোর স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক ও সাংবাদিক মো. কামরুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএনপির মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক ইমাম হাসান বাতেন, শ্যামগ্রাম ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. বায়েজীদ আহাম্মদ বাবু, বড়াইল উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক মোজাম্মেল হক।
এ সময় যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি আলমগীর হোসেন আলম মেম্বার, ইউনিয়ন বিএনপির দপ্তর সম্পাদক সাইদুল ইসলাম মামুন, শ্রমিকদল সভাপতি নজরুল ইসলাম, মো. কামরুজ্জামান, সিনিয়র শিক্ষক আরমান আলী, রফিকুল ইসলাম, যুবদল নেতা কামাল উদ্দিনসহ স্থানীয় বিএনপি ও সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে মাটি চুরির অপরাধে এসআই জাহাঙ্গীরসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। ওই মামলায় এসআই বাদে ৮ জনকে সমনজারি করেছেন আদালত। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি দায়ের হলে ম্যাজিস্ট্রেট তা আমলে নিয়ে আগামী ২ মে আসামিদের সশরীরে হাজির থাকার নির্দেশ দেন। মামলার বাদী মো. হাসান উদ্দিন আজ ৯ মার্চ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানিয়ে ঘটনার চিত্র তুলে ধরে ন্যায় বিচারের দাবি জানান।
অন্য আসামিরা হলেন, উপজেলার কড়ইবাড়ি গ্রামের সোহেল মিয়া ও সগির মিয়া, জিনদপুর গ্রামের মামুন মিয়া, আল-আমিন, মো. জসিম, জয়নাল মিয়া, নজরুল মিয়া, পৌর সদর কলেজ পাড়ার ক খ ম হযরত আলী।
বাদী অভিযোগ করেন, গত ২৫ ফেব্রুয়ারি নবীনগর-কোম্পানিগঞ্জ সড়কের জিনদপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন বাদীর ভিটেবাড়ি ও নাল শ্রেণির ভূমি থেকে ভেকু মেশিন দিয়ে মাটি কেটে ট্রাক্টর ট্রলির মাধ্যমে রাতেই মাটি চুরি করে নিয়ে যায়। যার আনুমানিক মূল্যে হবে প্রায় ১০ লাখ টাকা। চুরির ঘটনাটি পুলিশকে জানালে এস আই জাহাঙ্গীর আলম সরজমিন গিয়েও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত আসামিদের মধ্যে সোহেল মিয়া বলেন, আমরা মাটি চুরি করি নাই, সরকারি খাল উদ্ধারের মাটি নিলামে কিনে নিয়েছি।
এ ব্যাপারে এস আই জাহাঙ্গীর আলম জানান, ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনি কাউকে পাননি।
এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহান বলেন, সরকারি খাল উদ্ধারের দিন বিধি মোতাবেক খালের অংশের মাটিগুলো সরিয়ে ফেলা হয়েছে। চারদিন পরে মাটি চুরি ঘটনা যখন শুনেছি তখন পুলিশকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২১ ফেব্রুয়ারি নবীনগর-কোম্পানিগঞ্জ সড়কের জিনদপুর-কড়ইবাড়ি স্থানের দুই পাশে দীর্ঘ দিন ধরে অবৈধভাবে ভূমিদুস্যু সিন্ডেকেটের দখলে থাকা সরকারি খাল করে উপজেলা প্রশাসন। মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ লঙ্ঘন করায় সহকারি কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহান এ অভিযান চালান। অভিযানকালে অবৈধ দখলদারদের কাউকে না পেয়ে খালের উপর থাকা অস্থায়ী স্থাপনা উচ্ছেদ করে দুইপাশের খালের মাঝে থাকা মাটি ভেকু দিয়ে সরিয়ে ফেলা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ ৯ জানুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের কনিকাড়া গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলো কনিকাড়া গ্রামের তাজুল ইসলামের মেয়ে সায়মা (১২) ও কসবা উপজেলার কুঠি গ্রামে ইব্রাহিম মিয়ার মেয়ে ইলমা (৬)। সায়মা সম্পর্কে ইলমার খালা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে নিহত সায়মার মা জুহেরা বেগম জানান, দুপুরে ইলমা ও সায়মা বাড়ির পাশে পুকুরে গোসল করতে যায়। এসময় ইলমা পানিতে পড়ে ডুবে যায়। তাকে বাঁচাতে সায়মাও পানিতে লাফ দেয়। তবে সাঁতার না জানার কারণে তারা তীরে আসতে পারেনি। প্রত্যক্ষদর্শীরাও চেষ্টা করে তাদের উদ্ধার করতে পারেননি। পরে তারা দু’জনই পানিতে তলিয়ে গিয়ে মারা যায়।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুব আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সফিকুল ইসলাম বাদল, নবীনগর :
সমাজ থেকে অন্যায় অপরাধ দূর করতে আর হারানো ঐতিহ্য ধরে রাখতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার মনতলা ব্রীজের পাশে আজ ২৪ জানুয়ারি শুক্রবার বিকালে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলার আয়োজন করা হয়েছে।
ঢাক-ঢোলের বাজনায়, গানের তালে তালে যেন এ আনন্দময় উৎসব আয়োজন। ঢাক, ঢোলের তালে তালে চলে লাঠির কসরত। প্রতিপক্ষের লাঠির আঘাত থেকে নিজেকে রক্ষা ও পাল্টা আঘাত করতে ঝাঁপিয়ে পড়েন লাঠিয়ালরা। তাতে উৎসাহ দিচ্ছেন শত শত দর্শক। আবহমান বাংলার ঐতিহ্যবাহী এই আয়োজনকে ঘিরে স্থানীয়দের মাঝে ছিলো উৎসবের আমেজ। লাঠি খেলা দেখতে দূরদূরান্ত থেকে ছুটে এসেছেন দর্শকরা। যুবসমাজের মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন রাখতে পারে কার্যকরী ভূমিকা। নিয়মিত এই ধরনের আয়োজনের দাবি দর্শকদের।
এসময় নবীনগর পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি আবু সাঈদের সভাপতিত্বে ও সোহেল খানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন নবীনগর দ্বাদশ নির্বাচনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল হোসেন তাপস।
উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জালাল উদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন নবীনগর পশ্চিম ইউপি চেয়ারম্যান নূর আজ্জম, রিয়াদস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বকুল হোসাইন, নবীনগর উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বকুল,নবীনগর পৌর যুবদলের আহবায়ক আলী আজম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রদলের সহ সভাপতি ইকবাল হোসেন রাজু,নবীনগর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাজু খান, নবীনগর উপজেলা জিয়া মঞ্চের সদস্য সচিব রুবেল আকরাম,নবীনগর পৌর জিয়া মঞ্চের আহবায়ক আব্দুল্লাহ আল মামুন, নবীনগর উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক আপেল মাহমুদ, নবীনগর পৌর জিয়া মঞ্চের যুগ্ম আহবায়ক সোহেল রানা।
আমন্ত্রিত অতিথিরা বলেন, কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাওয়া এই খেলা আজও টিকিয়ে রেখেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার কুড়িঘর গ্রামের লাঠিয়াল বাহিনী। গ্রামীণ এ ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলাকে টিকিয়ে রাখতে পৃষ্ঠপোষকতা দরকার। তাই নিয়মিত আয়োজনে পৃষ্ঠপোষকতার দাবি জানানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
১০ বছর আগে শাহনূর আলম নামে ব্যবসায়ীকে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ মামলা হিসেবে নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার হাইকোর্টের বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও বিচারপতি সগীর হোসেন লিয়নের বেঞ্চ এ রায় দেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের আগের আদেশ বাতিল করে মামলাটি নেয়ার নির্দেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার আশরাফ রহমান। তিনি বলেন, দীর্ঘ ১০ বছর এ রুলটির শুনানি হয়নি। জুলাই অভ্যুত্থানের পর আমরা বিষয়টি শুনানির জন্য হাইকোর্টে উপস্থাপন করি। এরপর হাইকোর্ট রুল শুনানি শেষে রায়ের দিন ধার্য করেন। বৃহস্পতিবার রুলটি অ্যাবসোলুট করে রায় দিলেন হাইকোর্ট। ফলে শাহনূর আলম হত্যার অভিযোগটি মামলা হিসেবে গ্রহণে বাধা কাটলো।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব-১৪) নয়জন সদস্যের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ২০১৪ সালের ১ জুন একটি নালিশি আবেদন করেন শাহনূরের ভাই মেহেদি হাসান। ওই অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ২০১৪ সালের ২৯ এপ্রিল শাহনূরকে র্যাব-১৪ এর সদস্যরা বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে নির্যাতন করেন। পরে ৬ মে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শাহনূর মারা যান। র্যাবের নির্যাতনে শাহনূরের মৃত্যু হয়েছে।
পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত নির্যাতনে শাহনূরের মৃত্যুর অভিযোগের আবেদনটি মামলা হিসেবে গ্রহণ করে সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেন। কিন্তু এ আদেশের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতে রিভিশন আবেদন করেন অভিযুক্ত এক র্যাব সদস্য।
ওই আবেদনের শুনানি নিয়ে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আদেশ বাতিল করে নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন জেলা ও দায়রা জজ আদালত। তবে এ আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন শাহনূরের ভাই মেহেদি হাসান।
২০১৪ সালের ১৬ জুলাই হাইকোর্টের বিচারপতি শওকত হোসেন ও বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আদেশ সংশোধন করে জেলা দায়রা জজ আদালতের দেওয়া আদেশ কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন। সে রুল ৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার যথাযথ ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি উদ্যোগে ‘দুর্নীতি বিরোধী বিতর্ক ও রচনা প্রতিযোগিতা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩০ মে বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ বিতর্ক ও রচনা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
তিনটি পর্বে বিতর্কের প্রথম রাউন্ডের বিষয় ছিল ‘অভাব নয় সীমাহীন লোভই দুর্নীতির প্রধান কারণ’ এ পর্বে নবীনগর সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়কে হারিয়ে সলিমগঞ্জ আব্দুর রউফ মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয় বিজয় অর্জন করে।
দ্বিতীয় রাউন্ডে বিষয়বস্তু ছিল ‘দুর্নীতিই জাতীয় উন্নয়নের প্রধান কারণ’ এ পর্বে নবীনগর ইচ্ছাময়ী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়কে হারিয়ে শিবপুর ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় বিজয় অর্জন করে।
ফাইনাল রাউন্ডের বিষয়বস্তু ছিল ‘দুর্নীতিবিরোধী মনোভাব সৃষ্টিতে পরিবারের ভূমিকায়ই মূর্খ্য’ এ বিতর্কে সলিমগঞ্জ আব্দুর রউফ মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়কে হারিয়ে শিবপুর ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় চ্যাম্পিয়ন হয়। শ্রেষ্ঠ বক্তা নির্বাচিত হয় চ্যাম্পিয়ন দলের দলনেতা জারিন তাসমিন।
দুর্নীতি দমনের ছাত্রসমাজের ভূমিকা ‘বিষয়ের উপরে রচনা প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করে শিবপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী মাছুমা খন্দকার।
দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে নবীনগর ইচ্ছাময়ী পাইলট উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী সুমাইয়া আক্তার সারা।
তৃতীয় স্থান অর্জন করে নবীনগর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র নওফেল আহাদ।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কার্মকর্তা তানভীর ফরহাদ শামীম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন একাডেমিক সুপার ভাইজার হাসনাত জাহান, জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আরজু, প্রেসক্লাবের সভাপতি শ্যামাপ্রসাদ চক্রবর্তী শামল, দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সহ-সভাপতি আমেনা বেগম।
সভাপতিত্ব করেন নবীনগর দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আবু কামাল খন্দকার। বক্তব্য রাখেন, কমিটির সদস্য মাওলানা আব্দুল মতিন, কমিটির সদস্য আসাদুজ্জামান কল্লোল, শিক্ষক মাদক চক্রবর্তী, শিক্ষক আবু হানিফ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন, দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো: হোসেন শান্তি।
বিচারক প্যানেলে ছিলেন, প্রভাষক শিউলি পারভীন, আশীষ কুমার গুহ, সাম সাম উদ্দিন।
সঞ্চালনায় ছিলেন দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য আব্বাস উদ্দিন হেলাল।