চলারপথে রিপোর্ট :
যুক্তিবাদী হতে হলে বিতর্ক শিখনের মাধ্যমে বাস্তববাদী মানুষ হওয়া যাবে। লেখাপড়ার পাশাপাশি বিতর্কসহ বিভিন্ন কারিকুলামে অংশ গ্রহণ করতে হবে। প্রতিষ্ঠার ৩৮ বছর উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু নাট্যম আয়োজিত দুই দিনব্যাপী প্রথম স্কুল ভিত্তিক বিতর্ক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন।
গভঃ মডেল গার্লস হাই স্কুলের সিনিয়র শিক্ষক মোঃ গিয়াস উদ্দিন মৃধার সভাপতিত্বে বিতর্ক প্রশিক্ষণ কর্মশালার প্রথম দিন বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু কল্যাণ পরিষদের সভাপতি মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোঃ খান বিটুর পরিচালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের উপদেষ্টা চিত্রশিল্পী মোঃ আসাদুর রহমান আলমগীর। গভঃ মডেল গার্লস হাই স্কুলের সহায়তায় ও-ই স্কুলের ১৫৫ জন ছাত্রী অংশগ্রহণের মাধ্যমে ১৭ জানুয়ারি শুক্রবার সকাল নয়টায় শুরু হওয়া বিতর্ক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় উচ্চারণ ও পূর্ব প্রস্তুতি বিষয়ক বিতর্ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা পরিচালনা করেন বিতার্কিক তৌহিদুর রহমান আদিল ও আবৃত্তি শিল্পী অমর আহমেদ। সকাল আটটায় শুরু হবে দ্বিতীয় দিনে সারা দিনব্যাপী বিতর্ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা পরিচালনা করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রুয়েট এর বিতার্কিক। বিকাল চারটায় সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক মোঃ সাইফুল ইসলাম।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়াস্থ সকল বে-সরকারি ব্যাংক ব্যবস্থাপকদের সমন্বয়ে গঠিত ব্যাংকার্স ফোরাম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আগামী দুই বছর মেয়াদের জন্য ১১ সদস্য বিশিষ্ট একটি নির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি গঠনকল্পে গত বুধবার বিকেলে সভা অনুষ্ঠিত হয়। ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মেহেদী হাসান চৌধুরী চন্দনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত সকল সদস্যের সম্মতিক্রমে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মেহেদী হাসান চৌধুরী চন্দনকে সভাপতি ও ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক কাজী আবদুল কাইয়ুম খাদেমকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
১১ সদস্য বিশিষ্ট একটি নির্বাহী অন্যান্যরা হলেন, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক আবদুর রফিক মিয়া- সিনিয়র সহ-সভাপতি, ডাচবাংলা ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মোঃ আরিফুল হক- সহ-সভাপতি, ইস্টার্ণ ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ সাইদুর রহমান যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মোঃ শফিকুল ইসলাম-সহ-সাধারণ সম্পাদক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মোঃ জয়নাল আবেদীন মোল্লাকে সাংগঠনিক সম্পাদক ও পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মোঃ হায়দার আলী- কোষাধ্যক্ষ নির্বাচিত হন।
কমিটিতে কার্যকরি সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন এনসিসি ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক এম.ইউ শামসুদ্দিন আহমেদ, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মোঃ আবদুল মোকলেছ ভুঁইয়া ও উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার ব্যবস্থাপক মোঃ সাজিদুর রহমান।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি শিশু পরিবারের (বালিকা) নিবাসীদের জন্য পোশাক বানানোর এক প্রশংসনীয় উদ্যোগ গ্রহণকরেন। এজন্য তিনি ৬০ হাজার টাকা প্রদান করেছিলেন। নিবাসীরা নিজেদের ড্রেস নিজেরাই ব্লক ও সেলাইয়ের কাজ করে নতুন জামা প্রস্তুত করে। ৫ মার্চ রবিবার জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম প্রদত্ত উপহার নিজ হাতে নিবাসীদের মাঝে বিতরণ করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ রুহুল আমীন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ জিয়াইল হক মীর, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট হেলেনা পারভীন, সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবু আবদুল্লাহ মোঃ ওয়ালি উল্লাহ, শিশু পরিবারের উপ তত্ত্বাবধায়ক রওশন আরা প্রমুখ।
উপহার পেয়ে বাবা মা হারা মেয়েরা খুবই খুশি ও আনন্দিত। নিবাসী ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে অশেষ কৃতজ্ঞতা জানানো হয় জেলা প্রশাসক শাহগীর আলম কে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রায় দেড়শ সুবিধাবঞ্চিত পরিবারের মাঝে ঈদসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ৬ এপ্রিল শনিবার বেলা ১১টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ‘সহায়’ নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে এসব ঈদসামগ্রী বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল কুদদূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদপত্র পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজাদা ও সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসেন।
সহায় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. জুয়েল রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনটির সভাপতি মো. আশরাফ উদ্দিন ইমন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, করোনা মহামারিকালে অসহায় মানুষদের সাহায্যের উদ্দেশ্যে একদল তরুণ সহায় সংগঠন গড়ে তুলেছিল। সংগঠনে জড়িতরা নিজেরা চাঁদা দিয়ে সাধ্যমতো অসহায়দের পাশে দাঁড়ায়। এছাড়া প্রতিবছর ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে ঈদসামগ্রী বিতরণ করে থাকে। এই তরুণদের দেখে বিত্তবানদের অনুপ্রাণিত হয়ে অসহায়দের সাহায্যে এগিয়ে আসা উচিত।
পরে আলোচনা শেষে দেড়শ অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত পরিবারের মাঝে ঈদসামগ্রী তুলে দেন অতিথিরা। ঈদ সামগ্রীর মধ্যে ছিল সিদ্ধ চাল, পোলাও চাল, ডাল, তেল, চিনি, পেঁয়াজ, আলু, সেমাই ও কনডেন্সড মিল্ক।
চলারপথে রিপোর্ট :
অনলাইন ডেস্ক :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিভিন্ন সময় মাদকসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ডে ব্যবহারের সময় আইন-শৃংখলা বাহিনীর হাতে জব্দকৃত বিভিন্ন ধরনের প্রায় হাজারো যানবাহন খোলা আকাশের নীচে থাকায় রোদে পুড়ে ও বৃষ্টিতে ভিজে নষ্ট হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর, নবীনগর, কসবা, আখাউড়া, বিজয়নগর, নাসিরনগর, বাঞ্ছারামপুর, হাইওয়ে থানা ও বিআরটিএ অফিস প্রাঙ্গণে এসব যানবাহন পড়ে রয়েছে।
এসব যানবাহনের মধ্যে মোটর সাইকেল, কাভার্ড ভ্যান, পিকআপ, প্রাইভেটকার ও সিএনজি চালিত অটোরিক্সা। জব্দকৃত গাড়ির মধ্যে বিজয়নগর থানায় বিভিন্ন ধরনের ৫০টি, সরাইল থানায় বিভিন্ন ধরনের ৪৭টি, আখাউড়া থানায় রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ১২৩টি যানবাহন, আশুগঞ্জ থানায় রয়েছে জব্দকৃত বিভিন্ন ধরনের ১৮৫টি যানবাহন ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় রয়েছে ১২৫টি যানবাহন। বাকী যানবাহনগুলো রয়েছে জেলার অন্যান্য থানা প্রাঙ্গনে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, জেলার বিভিন্ন থানার পুলিশ, বিজিবি, র্যাব, হাইওয়ে থানার পুলিশসহ টাস্কফোর্সের অভিযানে এসব যানবাহনগুলো জব্দ করা হয়।
আইন-শৃংখলা বাহিনীর হাতে জব্দকৃত এসব যানবাহন বছরের পর বছর থানা প্রাঙ্গনে খোলা আকাশের নীচে থাকায় রোদে পুড়ে ও বৃষ্টিতে ভিজে নষ্ট হচ্ছে। পাশাপাশি চুরি হচ্ছে এসব যানবাহনের মূল্যবান যন্ত্রাংশ। এছাড়াও মাত্রাতিরিক্ত যানবাহন থাকায় থানাগুলোর সৌন্দর্য্য ও পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। এমন অবস্থায় দ্রুত যানবাহনগুলোর মামলা নিষ্পত্তি করে এসব যানবাহন নিলামে বিক্রি করা জরুরি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এ ব্যাপারে জেলা পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনিছুর রহমান চৌধুরী বলেন, মাদকসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ডে ব্যবহারের সময় আইন-শৃংখলা বাহিনীর হাতে জব্দ হয়ে বিভিন্ন যানবাহন জেলার বিভিন্ন থানায় পড়ে আছে। এসব গাড়ি রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে নষ্ট হচ্ছে।
বিভিন্ন গাড়ির মূল্যবান যন্ত্রাংশ চুরি হচ্ছে। এসব গাড়িগুলো বছরের পর বছর থানা প্রাঙ্গনে পড়ে থেকে মাটির সাথে মিশে যাচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা চাই এসব জব্দকৃত যানবাহনের মামলা গুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করা হোক। তিনি বলেন, এসব জব্দকৃত যানবাহনগুলো যদি আদালতের মাধ্যমে নিলামে বিক্রি করা হয় তাহলে সরকার রাজস্ব পাবে।
এ ব্যাপারে জেলা ট্রাক মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান তানিম বলেন, আমি চাই দ্রুত জব্দকৃত যানবাহনের মামলাগুলো নিষ্পত্তি করা হোক। তিনি বলেন, এসব যানবাহন দীর্ঘদিন ধরে থানার সামনে খোলা আকাশের নীচে পড়ে থেকে নষ্ট হচ্ছে। কিছু কিছু যানবাহনের যন্ত্রাংশ চুরিও হচ্ছে। তিনি বলেন, যদি এসব জব্দকৃত গাড়ি নিলামে বিক্রি করা হয় তাহলে সরকার রাজস্ব পাবে।
এ ব্যাপারে সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন জানান, তার থানায় জব্দকৃত বিভিন্ন ধরনের ৪৭টি যানবাহন রয়েছে।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ রাজু আহমেদ জানান, তার থানায় জব্দকৃত বিভিন্ন ধরনের ৫০টি যানবাহন রয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ এমরানুল ইসলাম জানান, তার থানায় জব্দকৃত বিভিন্ন ধরনের ১২৫টি যানবাহন রয়েছে।
এ ব্যাপারে পুলিশ সুপার মোঃ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, বিভিন্ন সময় মামলার আলামত হিসেবে আমরা যে যানবাহনগুলো জব্দ করি সেই যানবাহনগুলো আমাদের বিভিন্ন থানায় রয়েছে। থানার সামনে খোলা আকাশের নীচে থাকায় অযত্নে অবহেলায় যানবাহনগুলো নষ্ট হয়ে যায়।
এতে করে থানাগুলোর পরিবেশও নষ্ট হচ্ছে। যদি মামলা নিষ্পত্তির সময়ে আলামত গুলোও নিষ্পত্তি করা হয় অথবা জব্দকৃত যানবাহনগুলো নিলামে দেয়া হয় তাহলে আমাদের থানার পরিবেশও ভাল থাকবে। অন্যদিকে সরকারও রাজস্ব পাবে।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে আমরা যে গাড়ি গুলো জব্দ করি সেগুলো যত দ্রুত সম্ভব সড়ক নিরাপত্তা যে আইন আছে সে আইনে নিস্পত্তি করে ফেলি। কিন্তু জেলার ৯টি থানাসহ বিআরটিএ প্রাঙ্গনে যে গাড়িগুলো আছে সেগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে মামলা নিস্পত্তির অপেক্ষায়। এ বিষয়টি মহামান্য আদালতের বিষয়। বিষয়টি আমি জেলা জজ এর দৃষ্টিতে আনার চেষ্টা করব।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম খোকন বলেন, যে গাড়ি গুলোর কোনো প্রমানপত্র নেই সেগুলো দ্রুত প্রত্যেক থানাতেই নিলাম দেয়া প্রয়োজন। এই নিলাম বৈধভাবে পরিচালনা করার ক্ষমতা চীফ জুডিশিসালের আছে। আমরা আহবান জানবো দ্রুত সময়ের মধ্যে গাড়িগুলো নিলাম দিয়ে নিলামের টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেয়ার।
চলারপথে রিপোর্ট :
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনে বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। এ ফলাফলে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। তিনি এক লাখ ৫৮ হাজার ৮৭২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। এ নিয়ে চতুর্থ বারের মতো নৌকা প্রতীক নিয়ে এমপি নির্বাচিত হলেন তিনি।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান কেচি প্রতীকে পেয়েছেন ৬৪ হাজার ৩৭ভোট।
৭ জানুয়ারি রবিবার রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান তার কার্যালয়ে এ ফলাফল ঘোষণা করেন। নির্বাচনে মোট ৩৬ দশমিক ৯৭ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এর আগে সকাল ৮টায় শুরু হওয়া ভোট শেষ হয় বিকেল ৪টায়। এরপর শুরু হয় গণনা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে মোট ভোটার ৬ লাখ ২১ হাজার ৫৮৪জন। আসনটির ১৯২ ভোট কেন্দ্রের ১৩৩৯টি ভোটকক্ষে ব্যালটের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ করা হয়।