অনলাইন ডেস্ক :
সৌদি আরবের মদিনায় শ্রমিকের কাজ করে বাসায় ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারানো কুমিল্লার দেবিদ্বারের যুবক মো. বাছির উদ্দিনের (২৩) মরদেহ প্রায় দেড় মাস পর দেশে এসেছে। মো. বাছির দেবিদ্বার উপজেলার হোসেনপুর গ্রামের মৃত স্বপন আলীর ছেলে।
১৭ জানুয়ারি শুক্রবার রাত ৭টার দিকে উপজেলার জাফরগঞ্জ ইউনিয়নের হোসেনপুর ঈদগাহ মাঠে সামনে জানাযা শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
জানাযায় উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ, কুমিল্লা উত্তর জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মু সাইফুল ইসলাম শহীদ, উপজেলা বিএনপি নেতা মো. আবুল হোসেন লিপুসহ স্থানীয়রা।
বিকালে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাছির উদ্দিনের মরদেহ এসে পৌঁছায়। পরে সন্ধ্যায় মরদেহ বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। তার মৃত্যুতে পরিবার ও এলাকাবাসীর মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
বাছির উদ্দিনের শ্বশুর সিরাজুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বাছির উদ্দিন মারা যাওয়ার পর মরদেহ দেশে ফেরানোর জন্য চেষ্টা করেও ব্যর্থ হই।
পরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহর সহযোগিতায় দেড় মাস পর বাছিরের মরদেহ বাড়িতে আনা হয়।
তিনি আরো বলেন, গত ৫ ডিসেম্বর সৌদি আরবের মদিনায় একটি কোম্পানির কনস্ট্রাকশন কাজ শেষ করে বাসায় ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় বাছির মারা যায়। আমরা প্রতিবেশী এক প্রবাসীর মাধ্যমে খবর জানতে পারি।
বাছিরের মা শাহীনা বেগম বলেন, বাছিরের বাবা দুই বছর আগে মারা যায়।
পরে অনেক ধারদেনা করে বাছিরকে সৌদি আরবে পাঠাই। আমার ছেলে যে ওখানে মারা যাবে কে জানত। আমার পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ছিল বাছির।
জানাযা পূর্ব বক্তব্যে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, বাছিরের পরিবারের প্রায় সাড়ে ৭ লাখ টাকা ঋণ রয়েছে। এই ঋণ পরিশোধের দায়িত্ব আমাদের। আমাদের কিছু সময় দিতে হবে। আমরা এলাকার সবাই মিলে যদি বাছিরের পরিবারের দিকে খেয়াল রাখি, তাহলে এই পরিবারটি স্বাবলম্বী হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আশুগঞ্জে সাধারণ চালের বস্তায় মিনিকেট লিখে প্রতারণা করার দায়ে একটি চাতাল কলকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে পাটের বস্তার পরিবর্তে প্লাস্টিকের বস্তায় চাল মোড়কীকরণ, অস্বাভাবিক চালের মজুদ এবং মিলগেট মূল্য তালিকা সম্বলিত সীল না থাকার অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে।
৬ জানুয়ারি সোমবার দুপুরে এই অভিযান পরিচালনা করেন খাদ্য অধিদপ্তর ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। নিয়মিত তদারকির অংশ হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার একাধিক চাতাল কলে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
জেলা খাদ্য অধিদপ্তরের পরিদর্শক মো. রামিম পাঠান জানান, আশুগঞ্জ উপজেলার সোনারামপুর এলাকায় অবস্থিত সেবা রাইস মিল নামক প্রতিষ্ঠানে অস্বাভাবিক চালের মজুদের পাশাপাশি বিআর-২৮ চালের বস্তায় মিনিকেট লিখে পাটের বদলে প্লাস্টিক বস্তায় মোড়কজাত করতে দেখা যায়। এছাড়া মিলগেট মূল্য তালিকা সম্বলিত সীল না থাকা এবং ক্রয়-বিক্রয়ের ভাউচার সংরক্ষণ না করার বিষয়টিও ধরা পড়ে। এসব অসঙ্গতি ধরা পড়ার পর ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ অনুযায়ী ওই প্রতিষ্ঠানকে নগদ এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। উক্ত প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে সরকারের প্রচলিত আইন মেনে ব্যবসা করার বিষয়ে সতর্ক করা হয়।
অভিযানে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক ইফতেখারুল আলম রিজভীর নেতৃত্বে খাদ্য অধিদপ্তরের পরিদর্শক মো. রামিম পাঠান, কনজুমার্স অ্যাসোসিয়শন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এর সেক্রেটারি শাহীন আলম, ছাত্র প্রতিনিধি সিয়াম আফ্রিদিসহ আশুগঞ্জ থানার পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
কুমিল্লায় সেনাবাহিনীর অভিযানে ছাত্র আন্দোলনে হামলায় ব্যবহার করা দুইটি বিদেশি পিস্তল, গুলি, ম্যাগজিন ও বেশ কিছু দেশীয় অস্ত্রসহ দুইজনকে গ্রেফতার কর হয়৷ ১৩ জানুয়ারি সোমবার মধ্যরাতে কুমিল্লা আদর্শ সদর ক্যাম্প কমান্ডারের নেতৃত্বে নগরীর অশোকতলা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সেনাবাহিনীর একটি দল তাদের আটক করে।
আটক করা হয় কুমিল্লা নগরীর ৬ নং ওয়ার্ডের জাকির ও লিটনকে। সূত্র জানায়, তারা দু’জনই আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক সাথে জড়িত। গ্রেফতার আসামিদের বিরুদ্ধে দুইটি মামলা রয়েছে। উদ্ধার করা অস্ত্রগুলো জুলাই-আগস্টে কুমিল্লায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে ব্যবহার করা হয়।
১৩ জানুয়ারি সকালে কুমিল্লা নগরীর স্টেশন রোডে বিআরটি ট্রেনিং ডিপো অফিসে সেনাবাহিনীর অস্থায়ী ক্যাম্পে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ২৩ বীরের ক্যাপ্টেন সাদমান।
তিনি জানান, রবিবার দিবাগত রাতব্যাপী নগরীর অশোকতলা এলাকায় অভিযান চালিয়ে প্রথমে জাকিরকে আটক করা হয়। তার দেয়া তথ্যে লিটন নামে আরেকজনকে আটক করা হয়।
এ সময় তাদের কাছ থেকে ৭.৬৫ বোরের দুইটি বিদেশি পিস্তল, ১১ রাউন্ড গুলি, ২ টি ম্যাগাজি, চাপাতি ছুরিসহ বেশ কিছু দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এসব অস্ত্র বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে ব্যবহার করা হয়েছিলো ।আটক দুইজনের বিরুদ্ধে আইননানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে কোতয়ালী মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজিবির সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের (৬০ ব্যাটালিয়ন) অভিযানে গত ১ বছরে (২০২৪ সালে) প্রায় একশত পঞ্চাশ কোটি টাকা মূল্যের বিপুল পরিমান মাদক ও বিভিন্ন প্রকার অবৈধ মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় ৮৬ জন আসামীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ ১ জানুয়ারি বুধবার দুপুরে বিজিবির পক্ষ থেকে গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিজিবির সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের (৬০ ব্যাটালিয়ন) অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল এ.এম. জাবের বিন জব্বার, পিএসসি, এসি স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ২০২৪ সালে বিজিবির মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযানে ১শত ৪৬ কোটি ৯৪ লাখ ৮ হাজার ৩১৯ টাকা মূল্যের বিপুল পরিমান ভারতীয় অবৈধ মাদক ও বিভিন্ন প্রকার মালামাল উদ্ধার করা হয়। একই সময় এসব মাদক ও চোরাচালানীর সাথে জড়িত ৮৬ জনকে গ্রেফতার এবং ২০ জন পলাতক আসামীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।
উদ্ধারকৃত মাদকদ্রব্যের মধ্যে রয়েছে হুইস্কি ১০৭৭১ বোতল, বিয়ার ১৭০৮ পিস, ইস্কফ সিরাপ ৩৯১৩ বোতল, গাঁজা ৩৯২০.৯ কেজি, ফেন্সিডিল, ৩৪১৪ বোতল, ইয়াবা ট্যাবলেট- ৪৬,০৬৮ পিস, ভারতীয় বিভিন্ন প্রকার শাড়ি ১৭১৬৬ পিস, গরু ৩৩৩ টি, বিভিন্ন প্রকার মোবাইল ফোন ১৯৪৮ টি, মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে ৪৫০৪০ টি, বাসমতি চাল ৩৭৩১৮.৫ কেজি, চিনি ১০,৯৫,৬৭০.৫ কেজি, নেহা মেহেদী ২১৫৮১৫ পিস, জিরা ১৫৬২ কেজি, বিভিন্ন প্রকার চকলেট ১১৭৯৯৮ পিস, বিভিন্ন প্রকার তালা ১৪,২৩৪ পিস, বিভিন্ন প্রকার বাঁজি-৬৩,৯০,০০৯ পিস, বিপুল পরিমাণ বিভিন্ন প্রকার নিষিদ্ধ ঔষধ সামগ্রী, বিভিন্ন প্রকার কাপড়, কসমেটিক্স সামগ্রী, খাদ্য সামগ্রী, যানবাহনের খুচরা যন্ত্রাংশ, মোটর সাইকেল, সিএনজি, বাংলাদেশী বিভিন্ন প্রকার মাছ ইত্যাদি। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বিজিবির সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের (৬০ বিজিবি) এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
অনলাইন ডেস্ক :
নাটোর সদর উপজেলায় ২০০ বছরের ঐতিহ্যবাহী গাঁওয়ালী শিরনি উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। চাল, ডাল দিয়ে রান্না করা এ শিরনি খেতে হাজারও মানুষের সমাগম ঘটে।
আজ ৬ জানুয়ারি সোমবার ভোর ৬ টা থেকে সদর উপজেলার দিঘাপতিয়া ইউনিয়নের ভাতুরিয়া গ্রামে বিএনপি নেতাদের উদ্যোগে আয়োজিত উৎসবে অংশ নেন ২৬ সমাজের ৪৬০টি পরিবার। অনুষ্ঠানকে ঘিরে দূর-দূরান্ত থেকে গ্রামে আসেন জামাই-মেয়ে-নাতি-নাতনীসহ স্বজনরা।
গাঁওয়ালী শিরনিকে কেন্দ্র করে ভাতুরিয়া গ্রামে করা হয় ভোজের আয়োজন। সেই ২০০ বছর আগে থেকে এখন পর্যন্ত গ্রামবাসী প্রতিবছর দুবার এই উৎসব পালন করেন। প্রতি শীতকালে ঝাল এবং আষাঢ় মাসে মিষ্টি শিরনি করা হয়। উৎসব উদ্বোধন করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য সাবেক মন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার। উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম বাচ্চু, সাবেক সদস্য সচিব রহিম নেওয়াজ, সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ফরহাদ আলী দেওয়ান শাহীন, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।
রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেন, গত সরকারের আমলে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যগুলো হারিয়ে যেতে বসেছিল। উৎসবগুলো ফিরিয়ে আনা হবে। বেশ কয়েক বছর ভাতুরিয়া গ্রামের গাঁওয়ালী শিরনি উৎসব বন্ধ ছিল। এখন থেকে প্রতিবছর এ আয়োজন করা হবে।
স্থানীয়রা জানান, গাঁওয়ালী শিরনি অনুষ্ঠানে দূর-দূরান্ত থেকে জামাই-মেয়ে-নাতি-নাতনিসহ স্বজনরা গ্রামে আসেন। ভোজনের আয়োজন করা হয়। ফজরের নামাজের পর থেকে দিনভর চলে এই আয়োজন। পরিবারের সদস্য ও আগত অতিথিদের সংখ্যা ভেদে ৮ থেকে ১০টি পর্যন্ত ভোজের ভাগ দেন পরিবারপ্রধান। কেউ চাল কেউবা টাকা দিয়ে অংশ নিয়ে থাকেন।
দিঘাপতিয়া পিএন উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম আনোয়ার জানান, একসময় বছরে দুইবার এই উৎসব পালন করা হতো। শীতকালে ঝাল এবং আষাঢ় মাসে মিষ্টি শিরনি হতো। উৎসবকে কেন্দ্র করে গ্রামবাসীর মধ্যে তৈরি হতো ভাতৃত্বের বন্ধন। বসতো হরেক রকমের খাবার ও পণ্যসামগ্রীর মেলা। গাঁওয়ালী এই শিরনি উৎসবে ঈদের মতো আনন্দ হয়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য নাদিম মাহমুদ জানান, দুইশ বছর আগে এই গ্রামে ডায়রিয়া-কলেরা রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। অনেক মানুষ মারা যায়। আতাব্দি ফকির নামে এক আলেমের পরামর্শে শিরনি উৎসব করা হয়। ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন আক্রান্তরা। কিছুদিন পর গবাদি পশুও আক্রান্ত হলে একইভাবে খির শিরনি উৎসব করা হয়।
দিঘাপতিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আবুল কালাম আজাদ বলেন, ভাতুরিয়া গ্রামের দেখাদেখি এখন আশপাশের গ্রামগুলোতেও গাঁওয়ালী শিরনির আয়োজন করা হয়। এবারের উৎসবে অংশ নিয়ে গ্রামবাসীর সাথে কুশল বিনিময় করেছেন সাবেক ভূমি উপমন্ত্রী, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু। তার আগমনে উৎসব আলাদা মাত্রা পেয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে কাঠ রিফাইন কারখানার বয়লার বিস্ফোরণে ২ জন নিহত হয়েছেন। এতে আরো দুইজন আহত হয়েছেন।
আজ ১৪ জানুয়ারি মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার বলুহর বাসস্ট্যান্ডে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- উপজেলার সিঙ্গিয়া গ্রামের ওমর আলীর ছেলে মিল্টন (২৬) ও একই গ্রামের ক্ষিতিশের ছেলে রাম কুমার (৫৫)।
স্থানীয়রা জানান, স্থানীয় মিজানুর রহমানের ডিজাইন কারখানার বয়লারে বিকেলে কাঠে তাপ দেওয়া হচ্ছিল। হঠাৎ বয়লার বিস্ফোরণ হয়ে ঘটনাস্থলেই কারখানার মিস্ত্রি মিল্টন ও রাম কুমার মারা যান। এসময় দুই শ্রমিক আহত হন। তাদের উদ্ধার করে প্রথমে কোটচাঁদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে যশোরে পাঠানো হয়।
কোটচাঁদপুর থানার ওসি কবির হোসেন মাতুব্বর বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বয়লারে অতিরিক্ত তাপ দেয়ার কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে মনে হচ্ছে।