চলারপথে রিপোর্ট :
জামাই পিঠা, বউ পিঠা, মালপোয়া, হৃদয়হরণ, কলাপিঠা, লবঙ্গ লতিকা, জামদানি, জুড়ি, ঝিনুক, নারকেলের ভাজা পুলি, সেদ্ধপুলি, দুধপুলি, ছিটাপিঠা, ফুলঝুড়ি, পাকান পিঠা, মাসকলাই, দুধচিতই, পাটিসাপটা, মুখ চাহনি, পানতোয়া, সন্দেশ-নেভিকুলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রসমালাইসহ বাহারি জাতের শতাধিক পিঠা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনাইটেড কলেজে জেলার ঐতিহ্যবাহী পিঠা নিয়ে কলেজ প্রাঙ্গণে হাজির হন একাদশ-দ্বাদশ শিক্ষার্থীরা।
আজ ২০ জানুয়ারি সোমবার এই কলেজে পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়। এই উৎসবে নানা জাতের পিঠার মাধ্যমে বাংলার ঐতিহ্যকে ফুটিয়ে তুলেছেন শিক্ষার্থীরা। সোমবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত কলেজ প্রাঙ্গণে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এ পিঠা উৎসবের আয়োজন করে। বেলা ১১টার দিকে কলেজ প্রাঙ্গণে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ইবনে আইন মারুফ পিঠা উৎসবের আয়োজন করেন।
এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কলেজের উদ্যোক্তা ও পরিচালক হারুন অর রশিদ ও শাহীন মৃধা, পরিচালক ও প্রভাষক সিরাজুল ইসলাম, প্রভাষক শাহাদৎ হোসেনসহ কলেজের সকল শিক্ষক।
কলেজের একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির মানবিক, ব্যবসা শাখা ও বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছয়টি স্টল বসান। এসব স্টলে তাঁরা বাংলাদেশের বিভিন্ন ঐতিহ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাহারি জাতের পিঠা নিয়ে হাজির হন। এসব স্টলে শতাধিক প্রকারের পিঠা শোভা পেয়েছে। বেলা ১১টার দিকে সরেজমিনে কলেজ প্রাঙ্গণে গিয়ে নবীন শিক্ষার্থীদের বর্ণিল সাজে উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে। বিভিন্ন স্টলে ছিল নানা ধরনের পিঠা। ব্যবসায় শাখা বিভাগের একটি স্টলে গিয়ে ব্যতিক্রমী কিছু পিঠা চোখে পড়ে।
শিক্ষার্থীরা মালপোয়া, হৃদয়হরণ, কলাপিঠা, লবঙ্গ লতিকা, জামদানি, জুড়ি, ঝিনুক, নারকেলের ভাজা পুলি, সেদ্ধপুলি, দুধপুলি, ছিটাপিঠা, ফুলঝুড়ি, পাকান পিঠা, মাসকলাই, দুধচিতই, পাটিসাপটা, মুখ চাহনিসহ শতাধিক জাতের পিঠা নিয়ে হাজির হয়েছেন।
মানবিক বিভাগের একটি স্টলে জামাই পিঠা, বউ পিঠাসহ নানান জাতের পিঠা চোখে পড়ে। মানবিক বিভাগের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী খাদিজা আক্তার ও জেরিন আক্তার বলেন, শিক্ষার্থীরা দিনটিকে উৎসবের রং দিয়েছে। তারা দেশের ঐতিহ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে পিঠা তৈরি করেছেন। আমরা আজ সবাই মিলের বাংলার ঐতিহ্যকে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনাইটেড কলেজের উদ্যোক্তা ও পরিচালক হারুন অর রশিদ ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ইবনে আইন মারুফ বলেন, একসময় বাংলার ঘরে ঘরে শীত এলে পিঠা বানানোর ধুম পড়ে যেত। কিন্তু এই ঐতিহ্য অনেকটাই হারিয়ে যাচ্ছে। নতুন প্রজন্মের কাছে গ্রামবাংলার এই চিরন্তন ঐতিহ্য তুলে ধরতে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। প্রতি বছর আমরা এই উৎসবের আয়োজন করে থাকি।
পিঠা উৎসবের স্টলগুলোতে পাপড়ি, ঝিনুক, পাকন, রেশমি, ত্রিভুজ, ঝিলমিল, ডিম সুন্দরী, হৃদয়হরণ, বেণি, চন্দ্রপুলি, চিংড়ি পিঠাও প্রদর্শন করা হয়। বেলা পৌনে ১টার দিকে কলেজের শিক্ষক, অভিভাবক ও কলেজের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রবল বৃষ্টিতে শহরে বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। গত রবিবার থেকে আজ ৮ আগস্ট মঙ্গলবার পর্যন্ত টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে বিভিন্ন মহল্লার রাস্তা-ঘাট।
কোথাও কোথাও বৃষ্টির পানি রাস্তা উপচে বিভিন্ন দোকান-পাট ও বাড়ি-ঘরে ঢুকে পড়েছে। এতে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছে শহরবাসী।
স্থানীয়রা জানায়, শহরের ড্রেনেজ ব্যবস্থা একেবারেই ভেঙে পড়েছে। শহরের অধিকাংশ ড্রেনগুলো ময়লায় আটকে আছে। দিনের পর দিন পার হলেও পৌর কর্তৃপক্ষ এসব ড্রেন পরিষ্কার করার তেমন কোনো উদ্যোগ নেয় না। সে কারণে সামান্য বৃষ্টি হলেই শহরের বিভিন্ন রাস্তায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। শুধু তাই নয় মাঝে মধ্যে পৌরসভার কিছু কর্মীদের ড্রেনগুলোকে নামমাত্র পরিষ্কার করতে দেখা যায়। এছাড়াও বিভিন্ন মহল্লায় থাকা খাল, নালা এবং পুকুর প্রভাবশালীরা দখলে নিয়ে ভরাট করে ইমারত নির্মাণ করেছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, শহরের হালদারপাড়া, অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনের রাস্তা, লোকনাথ উদ্যানের (টেংকের পাড়) সামনের রাস্তা, পাইকপাড়া রামকানাই হাই একাডেমির সামনের রাস্তা, মেড্ডা সিও অফিসের মোড়, মেড্ডা পোদ্দার বাড়ির সামনের রাস্তা, মেড্ডা আরামবাগ, নোয়াপাড়া, কাউতলী থেকে মৌড়াইল জেলা পরিষদের সামনের রাস্তা, কালাইশ্রীপাড়ার রাস্তা, কালীবাড়ি মোড় থেকে পৈরতলা বাসস্ট্যান্ড, কুমারশীল মোড়, ফুলবাড়িয়ার রাস্তাসহ একাধিক এলাকায় রাস্তা প্লাবিত হয়েছে। শহরের বেশিরভাগ জায়গায় হাঁটু পানি, আবার কোথাও কোথাও গোড়ালি পর্যন্ত পানি। আবার কোথাও কোথাও বাড়ি ঘরেও পানি ঢুকে পড়েছে। এতে ওই সব এলাকার শিক্ষার্থীসহ বাসিন্দারা চরম দুর্ভোগে পড়েছে।
শহরবাসীর অভিযোগ পৌরসভার পক্ষ থেকে নিয়মিত ড্রেনগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন না করায় সামান্য বৃষ্টি হলেই শহরে ব্যাপক জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
তবে, পৌর কর্তৃপক্ষের দাবি মানুষের সচেতনতার অভাবে শহরে বৃষ্টি হলে রাস্তায় পানি জমে। তাদের দাবি পর্যাপ্ত ডাস্টবিন থাকা সত্ত্বেও শহরের বিভিন্ন মহল্লার কিছু কিছু মানুষ তাদের বাসা বাড়ির বর্জ্য ডাস্টবিনে না ফেলে ড্রেনে ফেলে দেওয়ায় ড্রেনগুলো বন্ধ হয়ে যায়। যার দরুন শহরে বৃষ্টি হলেই রাস্তায় পানি জমে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল কুদদুস বলেন, ফুলবাড়িয়া এলাকায় একটি ক্যানেল তৈরি করা হয়েছিল সেটি দিয়ে পানি টাউন খালে নেমে যেত। ফোরলেন কাজের সময় সেই ক্যানেলটি বন্ধ করে দিয়েছে তাই কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। জলাবদ্ধতা নিরসনে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে লোক পাঠানো হয়েছে। দ্রুতই পানি নেমে যাবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সূর্যমুখী কিন্ডারগার্টেন এন্ড গার্লস হাই স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরুষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান আজ ১৮ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সকাল ৯ টায় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়। ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন ও বিজয়ীদের মাঝে পুরুষ্কার বিতরণ করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক ও বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মো. সাইফুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত মো. ইশতিয়াক ভুঁইয়া, জেলা শিক্ষা অফিসার মো. জুলফিকার হোসেন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. শামসুর রহমান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক দৈনিক ফ্রনটিয়ার পত্রিকার সম্পাদক আব্দুল মালেক প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সালমা বারী। সবশেষে অতিথিবৃন্দ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন এবং বিভিন্ন ইভেন্টে বিজয়ীদের মাঝে পুরুষ্কার বিতরণ করেন।
অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের শিক্ষক-অভিভাবক-শিক্ষার্থীরা অংশগ্রগন করেন এবং পুরো অনুষ্ঠান উৎসবে রূপ নেয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাহিত্য একাডেমির ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। একাডেমির উপদেষ্টা কবি আসাদ চৌধুরীর স্মরণে এ সভার আয়োজন করা হয়। দিনব্যাপী এ আয়োজন সংগঠনের নবীন-প্রবীণদের এক মিলনমেলায় পরিণত হয়।
১৭ ফেব্রুয়ারি শনিবার শহরের গভ. মডেল গার্লস হাই স্কুল মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সাহিত্য একাডেমির পরিচালক অ্যাডভোকেট আবু তাহের-এর সভাপতিত্বে ও কবি জয়দুল হোসেনের পরিচালনায় শুরুতে সংগঠনের সদস্যদের পরিচিতি, বিগত বছরের কার্যতালিকা পাঠ করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক নূরুল আমিন।
অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আ. কুদ্দূছ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের চেয়ারম্যান ও সহযোগী অধ্যাপক ড. শামসুদ্দিন সৌরভ, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহবায়ক আবদুন নূর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো: বাহারুল ইসলাম মোল্লা, প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক দীপক চৌধুরী বাপ্পী, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সদস্য সচিব ফয়েজুল কবীর, জেলা খেলাঘরের সাধারণ সম্পাদক নীহার রঞ্জন সরকার, আবরনি নির্বাহী পরিচালক হাবিবুর রহমান পারভেজ, তরী আহবায়ক শামীম আহমেদ।
এছাড়া সাহিত্য একাডেমির উপদেষ্টা ডা. আহমদ আল মামুন ও কবি মুজিবুল বারী, পরিচালক মণ্ডলীর সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আসরারুননবী মোবারক, একেএম শিবলী, পরিমল ভৌমিক, ফারুক আহমেদ ভূইয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার কর্মকর্তা মো. রিফাত আমিন ও সংগঠনের সদস্য জিয়াউদ্দিন ঠাকুর।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আবরনি আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্রের উদ্যোগে বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, শিক্ষাবিদ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, প্রয়াত অধ্যাপক এ.কে.এম হারুনুর রশিদের ১৯ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আজ ৮ নভেম্বর শুক্রবার বেলা ১১ টায় স্থানীয় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে সংগঠনের উপদেষ্টা সাংবাদিক আবদুন নূরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত স্মরন সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মনবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর অমৃত লাল সাহা।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল-আমীন শাহীন, সাবেক সহ-সভাপতি ইব্রাহিম খান সাদাত ও পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের সাবেক জেলা আঞ্চলিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ সানা উল্লাহ।
বক্তব্য রাখেন সুর সম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, কবি আবদুল মান্নান সরকার, জেলা নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত, অনুশীলন সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডঃ মোঃ নাসির মিয়া, সাহিত্য একাডেমির সাধারণ সম্পাদক নূরুল আমীন আশরাফ।
সংগঠনের সদস্য ফাহিম মুনতাসিরের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের পরিচালক ও প্রশিক্ষক শারমিন সুলতানা।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সোনালী সকালের সাধারণ সম্পাদক সানিউর রহমান সানি।
আলোচনা সভা শেষে অধ্যাপক এ.কে.এম হারুনুর রশীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত পরিচালনা করেন সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক সাংবাদিক হাবিবুর রহমান পারভেজ।
চলারপথে রিপোর্ট :
একশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ তিন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার গভীর রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়নের বিজেশ্বর গ্রাম থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন বিজেশ্বর গ্রামের মোঃ আহাদ (২৮), একই গ্রামের নাঈম ওরফে কালু (২০) ও ইফতেখার মিয়া ওরফে রবিন-(২২)।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদেরকে কাছ থেকে ১০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ রবিবার দুপুরে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে আদালতে প্রেরণ করা হয়।