অনলাইন ডেস্ক :
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অনলাইন বদলির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে ২০ জানুয়ারি সোমবার। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপপ্রধান তথ্য অফিসার মো. জাহাঙ্গীর আলম খান এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, ২০ জানুয়ারি সোমবার থেকে দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকগণের অন্ত: উপজেলা/থানা (একই উপজেলা/থানার ভিতর) অনলাইন বদলির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
প্রতিবছর ১ জানুয়ারি থেকে বদলি কার্যক্রম শুরু হলেও এবার তার কিছু দিন পিছিয়ে যায়। বদলি কার্যক্রম চলবে মার্চ পর্যন্ত।
অনলাইন ডেস্ক :
এসএসসিতে এক বা দুই বিষয়ে অকৃতকার্য হলেও একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা। তবে পরের দুই বছরের মধ্যে তাকে পাবলিক মূল্যায়নে অংশ নিয়ে বিষয়গুলোতে উত্তীর্ণ হতে হবে। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) তৈরি করা ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২২-এর মূল্যায়ন কৌশল ও বাস্তবায়ন নির্দেশনা’ সংক্রান্ত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২৮ মে মঙ্গলবার কারিকুলাম ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রিভিশন কোর কমিটিতে প্রতিবেদনটি পাস হয়েছে। তবে জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটির সভায় এটি চূড়ান্ত হবে। গত বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম, চলতি বছর দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হয়। ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম, ২০২৬ সালে একাদশ এবং ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণিতে এ শিক্ষাক্রম চালু হবে। নতুন শিক্ষাক্রমে দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে ২০২৬ সালে হবে এসএসসি পরীক্ষা। এরপর শিক্ষার্থীরা একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবে। প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, একাদশে ভর্তি হয়েও মান উন্নয়নের জন্য এক বা একাধিক অথবা সব বিষয়ে পুনরায় পাবলিক মূল্যায়নে (এসএসসি) অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকছে। অনন্য, অর্জনমুখী, অগ্রগামী, সক্রিয়, অনুসন্ধানী, বিকাশমান ও প্রারম্ভিক-এই ৭টি সূচকের ভিত্তিতে প্রকাশ করা হবে শিক্ষার্থীর রিপোর্ট কার্ড। এতে সব বিষয়ে পারদর্শিতা বা সর্বোচ্চ সূচক অনন্য, আর সর্বনিম্ন সূচক হলো প্রারম্ভিক। প্রসঙ্গত, বর্তমানে একজন শিক্ষার্থী এসএসসিতে এক বা দুই বিষয়ে ফেল করলে তার শুধু ওই দুই বিষয়ে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায় না।
অনলাইন ডেস্ক :
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক বলেছেন, এই দেশে সন্ত্রাসীদের জন্য জায়গা হবে না। অপরাধী ধরতে কারও রক্তচক্ষুকে ভয় পাই না। জামিনে কারামুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমামুল হাসান ওরফে পিচ্চি হেলাল ও আরেক শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমনকে দ্রুতই আইনের আওতায় আনা হবে।
আরও পড়ুন
এইচএমপি ভাইরাস ঠেকাতে যেসব সতর্কতা মানার পরামর্শ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
১৪ জানুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টু রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন তিনি একথা বলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যাতে স্বাভাবিক থাকে সেজন্য আমরা বিশেষ নজর দিচ্ছি। কোনো সন্ত্রাসী আইনের আওতা থেকে রক্ষা পাবে না। সে পিচ্চি হেলাল হোক আর ইমন হোক। তাদের আইনের আওতায় আনতে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে, অবশ্যই তারা গ্রেফতার হবেন।
আরও পড়ুন
সবার আগে আওয়ামী লীগের বিচার হতে হবে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সম্প্রতি এই দুই শীর্ষ সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে হত্যা ও ছিনতাইয়ের অভিযোগে মামলা হয়েছে। সর্বশেষ ইমনের বিরুদ্ধে এলিফেন্ট রোডে মাল্টিপ্লানের দুই ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে আহতের ঘটনায় এক নম্বর আসামি করা হয়।
রেজাউল করিম বলেন, কোনো চাঁদাবাজ, ছিনতাইকারীদের ঠিকানা এই দেশে হবে না। পুলিশ তাদের কঠোর হস্তে দমন করবে। রাজধানীসহ বিভিন্ন জায়গা গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা থেকে ২৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। এ সময় বন্দুক, বিদেশি পিস্তল, ম্যাগাজিন ও গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। ভরা মৌসুমে কোনো কারণ ছাড়াই চালের দাম বাড়ানো তারই একটি প্রকৃত উদাহরণ। বর্তমান পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও ছিনতাইকরীরাও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে।
আরও পড়ুন
ব্যয় বৃদ্ধির চাপে ব্যবসা গোটাতে চান উদ্যোক্তারা
ডিবিপ্রধান বলেন, কোনো অপরাধীকে আইনের আওতায় আনতে আমি ব্যক্তিগতভাবে রক্তচক্ষুকে ভয় পাই না। যতদিন কাজ করবো ততদিন দেশ ও জনগণের সেবা করেই থাকবো। অন্যায়ের কাছে কোনোদিন মাথা নত করিনি, ভবিষ্যতেও করবো না।
অনলাইন ডেস্ক :
গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পি আজ ২৮ মে জাপানের নাগাসাকি শহরের পিস পার্কে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের পক্ষে বাংলাদেশের নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত একটি শান্তি স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মাঝে জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমদ, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নবীরুল ইসলাম এবং নাগাসাকির মেয়র শিরো সুজুকি উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক একটি পারমাণবিক বোমামুক্ত, শান্তিপূর্ণ বিশ্বের অন্বেষণে জাপানের জনগণকে ও বিশ্বে ‘শান্তির সংস্কৃতি’র বার্তা পৌঁছে দেওয়ার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সরকার নাগাসাকি পিস পার্কে শান্তি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের প্রস্তাব দেয়। তৎপ্রেক্ষিতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি স্মৃতিস্তম্ভটি উদ্বোধন করেন।
স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণে সার্বিক সহযোগিতার জন্য নাগাসাকির মেয়রসহ এ প্রকল্পের সাথে সম্পৃক্ত বাংলাদেশ ও জাপানের সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।
স্থপতি অনিন্দ্য পন্ডিত কর্তৃক নকশাকৃত ৩ মিটার উচু এ স্মৃতিস্তম্ভটি কালো গ্রানাইট ও সাদা মার্বেল পাথর দিয়ে নির্মিত। বাংলাদেশ দূতাবাস টোকিওর সহযোগিতায় স্মৃতিস্তম্ভটি নির্মাণ করেছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন গণপূর্ত অধিদপ্তর।
অনুষ্ঠানের আগে ১৯৪৫ সালে নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা হামলার সময়ের সাথে মিলিয়ে বেলা ১১ টা ২ মিনিটে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন অনুষ্ঠান শেষে গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণের কেন্দ্রস্থলে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। তিনি শান্তি-স্মৃতি (পিস মেমোরিয়াল) জাদুঘর পরিদর্শন করেন ও সেখানে দর্শনার্থী বই-এ মন্তব্য লেখেন।
দুপুরে নাগাসাকির মেয়র সুজুকি বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সম্মানে মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেন। মধ্যাহ্নভোজের বক্তৃতায় রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমেদ অনুষ্ঠানটি সফলভাবে আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতা ও আন্তরিকতার জন্য মেয়র সুজুকিকে ধন্যবাদ জানান।
অনুষ্ঠানে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হামিদুর রহমান খান, বাংলাদেশ দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অফ মিশন শাহ আসিফ রহমান, দূতালয় প্রধান শেখ ফরিদ এবং দ্বিতীয় সচিব (প্রেস) মোঃ ইমরানুল হাসান উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে দেশ এগিয়ে গেছে। এখন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হবে।
বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী ওয়াদা ছিল ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার। এ পথে আমরা অনেকদূর এগিয়েছি। এখন গ্রামে বসেও ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল মিলছে।
আজ ১৭ জুন শনিবার সকালে চাঁদপুর শহরের পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজ মিলনায়তনে জেলার নিম্ন মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহের প্রধান শিক্ষকদের সঙ্গে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ: আমাদের করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘আগামীর বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ’। এই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে শিক্ষকরা বড় ধরনের ভূমিকা রাখতে পারেন। শিক্ষকদের প্রচেষ্টার মাধ্যমেই শিক্ষার্থীরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে অবদান রাখতে পারবে। দক্ষ ও প্রশিক্ষিত জনবলের বিকল্প নেই। তাই সামনের দিনে প্রযুক্তিগত শিক্ষার ওপর এবং আমাদের প্রশিক্ষিত জনগোষ্ঠী গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে এবং সে অনুযায়ী কাজ করতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও নীতি-আদর্শ ধরে রেখে কাজ করেছি। এরই ফলস্বরূপ দেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ ঘটেছে। এ ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।
জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নে শেখ হাসিনার অবিচল নেতৃত্বে সবাইকে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে দীপু মনি বলেন, বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
এসময় তিনি শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশের চারটি স্তম্ভের মূল হচ্ছে স্মার্ট নাগরিক। স্মার্ট নাগরিক না হলে স্মার্ট অর্থনীতি হবে না, স্মার্ট সরকার হবে না, স্মার্ট সমাজ হবে না। আর সেই স্মার্ট নাগরিক তৈরি করবেন আপনারা, যারা মানুষ গড়ার কারিগর। শিক্ষাই হচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার মূল হাতিয়ার। আর শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর।
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ জামাল নাছেরের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান, জেলা পুলিশ সুপার মো. মিলন মাহমুদ, চাঁদপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক অসিত বরণ দাস, চাঁদপুর সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. মাসুদুর রহমান, জেলা শিক্ষা অফিসার প্রাণকৃষ্ণ দেবনাথ।
সভার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক অধ্যাপক মো. আজহারুল ইসলাম। আলোচনায় অংশ নেন পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ রতন কুমার মজুমদার।
অনলাইন ডেস্ক :
কুমিল্লায় তরুণী দিয়ে ফাঁদ পাতা হতো। প্রেমের অভিনয় করে নিয়ে যেতো কোনো বাসায়। শারীরিক সম্পর্কের ছবি তুলে রাখা হতো। সেই ছবি দেখিয়ে খালি স্ট্যাম্পে সই রাখা হতো। ভুয়া পুলিশ ও সাংবাদিক সেজে ভয় দেখানো হতো। এভাবে কুমিল্লা শহরতলীর এক ব্যক্তির কাছ থেকে প্রায় ৩০ লাখ টাকা আদায় করেছে একটি চক্র।
আজ ৪ মে শনিবার জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে পুলিশ সুপার আবদুল মান্নান এসব তথ্য জানান।
তিনি জানান, ভুয়া পুলিশ ও সাংবাদিক সেজে এক নারী সদস্যকে দিয়ে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে প্রবাসীর বাবার নিকট থেকে ২৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়। এই অভিযোগে ডিবি পুলিশ অভিযান চালিয়ে চক্রের ৭ সদস্যকে গ্রেফতার করে।
তারা হচ্ছেন-কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার সুবর্ণপুর গ্রামের ভুয়া ডিবি পুলিশ সৈয়দ আয়াতুল্লাহ (৩৭), বালুতোপা গ্রামের কবির হোসেন (২৮), একই গ্রামের ভুয়া ডিবি সদস্য ইমরান হোসেন (৪০), বরুড়া উপজেলার শ্রীপুর গ্রামের ভুয়া সাংবাদিক মোজাম্মেল হক (৩৬), গালিমপুর গ্রামের আবদুর রহিম (৪২), লাকসামের বিজরা গ্রামের শাখাওয়াত হোসেন (২৮) ও চান্দিনার কেশরা গ্রামের তাসনুবা আক্তার (২৩)।
পুলিশ সুপার জানান, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বাদী হয়ে কুমিল্লা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে অভিযোগ দায়ের করেন। পরে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের অভিযানে শুক্রবার রাতে প্রতারণার সঙ্গে জড়িত সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীর স্বাক্ষরিত সাতটি অলিখিত স্ট্যাম্প, তার স্বাক্ষরিত সাতটি খালি ব্যাংক চেক উদ্ধার করে পুলিশ।
প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মংনে থোয়াই মারমা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) নাজমুল হাসান রাফি, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ রাজেশ বড়ুয়া।