চলারপথে রিপোর্ট :
আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবগঠিত এডহক কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২২ জানুয়ারি বুধবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের স্কুল প্রাঙ্গণে শিক্ষা পরিবারের আয়োজনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শিক্ষা অফিসার জুলফিকার হোসেন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন সভাপতি ডা. খালেদা আখতার, আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন সভাপতি শুভাশীষ পাল, আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের আজীবন দাতা সদস্য কবি দেওয়ান দিদারুল আলম মারুফ। এ সময় পরিচিত সভায় নবনিযুক্ত সভাপতি মো: রাশেদ কবির আখন্দ, প্রধান শিক্ষক ও সদস্য সচিব মোহাম্মদ আবু জামাল, অভিভাবক প্রতিনিধি মমিনুল হক সরকার, শিক্ষক প্রতিনিধি মনিরুল আলম সরকার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। নবনিযুক্ত সভাপতি রাশেদ কবির আখন্দকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় শিক্ষার্থীরা।
এ সময় বক্তারা বলেন, অভিষেক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা আমাদের পরবর্তী কার্যক্রম নির্ধারণ করবো কিভাবে আমরা আমাদের বিদ্যালয়ের কার্যক্রম ও পড়াশোনার গতিশীলতা বৃদ্ধি করতে পারবো। পড়াশুনার মাধ্যমে একটি জাতিকে এগিয়ে যেতে হয়। পড়াশোনা ছাড়া একটি জাতি এগিয়ে যেতে পারে না। এডহক কমিটি তার কার্যক্রম পরিচালিত করবে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পড়াশুনা ও মানোন্নয়নে।
নবনিযুক্ত সভাপতি রাশেদ কবির আখন্দ বলেন, বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান বজায় রাখার জন্য এবং শিক্ষার পরিবেশ সুন্দরভাবে পরিচালিত করার জন্য আমি নিরলসভাবে কাজ করে যাবো। আমি আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালনের ব্যাপারে বদ্ধপরিকর এবং কমিটির সকলকে নিয়ে সুন্দরভাবে আমার কাজ পরিচালিত করবো ইনশাআল্লাহ। এ সময় শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন তোমাদের কাজ পড়াশুনা করা। তোমরা পড়াশুনায় মনোযোগী হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের নব নির্বাচিত সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন দায়িত্ব গ্রহণ করেছে।
আজ ১৭ আগস্ট শনিবার সকাল ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব হলরুমে এ দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের কার্য নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং সিনিয়র সাংবাদিকরা উপস্থিতি ছিলেন।
ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিম উদ্দিন নব নিবাচিত সভাপতি জাবেদ রহিম বিজনের হাতে ফাইল তুলে বুঝিয়ে দেন।
নবাগত সভাপতি ও ভারপ্রাপ্ত সভাপতি উভয় উভয়কে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। দায়িত্ব গ্রহণ অনুষ্ঠানটি সার্বিক পরিচালনা করেন প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক মো: বাহারুল ইসলাম মোল্লা।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৬ মার্চ ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে ভারতের টাটা মেমোরিয়াল হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন ক্লাবের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন জামি। শূন্য পদে গত ১৬ আগষ্ট শুক্রবার সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত উৎসব মুখর পরিবেশে ভোট গ্রহন হয়। ভোটে মানব জমিনের ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টাফ রিপোর্টার জাবেদ রহিম বিজন বিজয়ী হয়।
প্রেস ক্লাব উপ-নির্বাচনের নির্বাচন কমিশনার, জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার মো: ইকরামুল হক নাহিদ।
নির্বাচন তত্ত্বাবধান করেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সিনিয়র সহকারী কমিশনার মো: ইকবাল হোসেন।
নির্বাচনে জাবেদ রহিম বিজনের প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী ছিলেন স্থানীয় দৈনিক তিতাস কন্ঠের সম্পাদক সৈয়দ মিজানুর রেজা।
নির্বাচনে সদর মডেল থানা পুলিশ ছাড়াও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা আর্মি ক্যাম্প ইনচার্জ সেনাবাহিনীর ৩৩ বীরের ওয়ারেন্ট অফিসার দিদারুল আলমের নেতৃত্বে সেনা সদস্যরা কিছু সময় দায়িত্ব পালন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ৩০ নভেম্বর শনিবার এসোসিয়েশন ফর সোশ্যাল সার্ভিস এন্ড ডেভেলপমেন্ট (এসসাড) এর আয়োজনে এবং বাংলাদেশ ফ্রিডম ফাউন্ডেশন (বিএফএফ) এর সহযোগিতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে “ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর ও আশুগঞ্জ উপজেলার মাধ্যমিক পর্যায়ে বিজ্ঞান শিক্ষার বর্তমান পরিস্থিতি এবং করণীয়” শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মোঃ আবুল বসার মোল্লার সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন সমাজ সেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক আঃ কাইয়ুম।
বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক বিভূতি ভূষণ দেবনাথ, চিনাইর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ডিগ্রি কলেজের উপাধ্যক্ষ একেএম শিবলী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু মিয়া, জেলা সিপিবির সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাজিদুল ইসলাম, জেলা নারী মুক্তি সংসদের সভাপতি ফজিলাতুন নাহার, নাওঘাট মাদরাসার সুপার মোঃ আবুদর রউফ, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মেহেরুন্নেছা মুনিয়া, শাহ আলম পালোয়ান প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আঃ কাইয়ূম বলেন, এই মুহুর্তে সবচেয়ে বড় সংকট বিজ্ঞানে পড়াশোনার পর যোগ্য সম্মানের। দেখা যায় যারা বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করে ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হয় অথবা গবেষণা করে তাদের যথাযোগ্য মর্যাদা প্রদান করা হয়না। প্রত্যন্ত অঞ্চলে তাদের চাকুরি করতে হয়। দেশে সুযোগ সুবিধাও নেই পর্যাপ্ত। হয়তো তাদের বিদেশ পাড়ি দিতে হয়, অথবা প্রশাসনের দিকে ঝুঁকতে হয়। তাই দরকার গবেষণায় বরাদ্দ বাড়ানো এবং বিজ্ঞান চর্চায় উৎসাহিত করা যায় এমন প্রকল্প হাতে নেয়া। এই জায়গা থেকে এসসাডের কার্যক্রম সত্যি প্রশংসার দাবি রাখে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলা সাহিত্যের আধুনিক কবি, বিশিষ্ট সাহিত্যিক, ভাষা সৈনিক, মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনের বীরযোদ্ধা, সাংবাদিক এবং “সোনালী কাবিন” খ্যাত কবি আল মাহমুদের প্রতি দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা রাষ্ট্রীয় অবহেলা ও বৈষম্য দূর করার লক্ষ্যে আজ ২১ সেপ্টেম্বর শনিবার, সকাল ১১ টায় শহরের মৌড়াইলস্থ কবি আল মাহমুদের কবরের উদ্দেশ্যে পদযাত্রা, কবির কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ, প্রতীকী জাতীয় পতাকায় কবর আচ্ছাদন, বিএনসিসি কর্তৃক গার্ড অফ অনার প্রদান এবং দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের বিএনসিসি সদস্যরা গার্ড অফ অনার প্রদান করেন।
কবি আল মাহমুদ গবেষণা কেন্দ্র ও স্মৃতি পরিষদের পক্ষে জানানো হয়, এই কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য হলো, কবি আল মাহমুদের অবদানকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মানিত করা এবং তাঁর সাহিত্য, ভাষা আন্দোলন এবং মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অবদানকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা।
কর্মসূচিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক, সাংবাদিক কবি লেখক এবং সাধারণ জনগণ অংশগ্রহণ করেন। কবি আল মাহমুদ গবেষণা কেন্দ্র ও স্মৃতিপরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত এই কর্মসূচি জাতির সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালনের একটি অংশ হিসেবে বিবেচিত হবে বলে তারা মনে করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ছাত্র জনতার জমায়েতের মাধ্যমে কর্মসূচির সূচনা হয়।
এসময় সংগঠণের সভাপতি সাংবাদিক ও কবি ইব্রাহিম খান সাদাত এর সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশ নেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবিদ রহিম বিজন, কবি মহিবুর রহিম, কবি রাবেয়া জাহান তিন্নি, কবি রুদ্র মোহাম্মদ ইদ্রিস প্রমুখ।
এসময় বক্তারা বলেন, আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই উদ্যোগ দেশের জনগণকে কবি আল মাহমুদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনে অনুপ্রাণিত করবে এবং তাঁর অনন্য সাহিত্য ও সংগ্রামী জীবনের প্রতিফলন নতুন প্রজন্মের মনে গভীরভাবে প্রোথিত করবে।এটি ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে ইতিহাস ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাবোধ এবং দেশের মহান ব্যক্তিত্বদের প্রতি শ্রদ্ধা জাগ্রত করবে।
এসময় বক্তারা কবি আল মাহমুদকে রাষ্ট্রীয় সম্মানায় ভুষিত করণ, বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁর কবর সংরক্ষণ করাসহ বিভিন্ন দাবি তুলে ধরেন এবং তাঁর প্রতি বিগত সরকারের রাষ্ট্রীয় অবহেলার তীব্র সমালোচনা করেন।
প্রসঙ্গত: কবির মহান কীর্তির স্মরণে প্রতি বছর সোনালী কাবিন পদক প্রদানের সিদ্ধান্ত হয় বলে জানিয়েছেন কবি ইব্রাহিম খান সাদাত। উল্লেখ্য, কবি আল মাহমুদ ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের মৌড়াইল গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। ২০১৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে পৌর এলাকার গোকর্ণঘাট তিতাস নদীতে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা মেতে উঠে অষ্টমী গঙ্গা স্নানে।
আজ ২৯ মার্চ বুধবার সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা ভক্ত ও পূনার্থীরা অষ্টমী গঙ্গা স্লান করতে গোকর্ণঘাটের তিতাস নদীর তীরে ভীড় জমায়। প্রতি বছরই চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে এই গঙ্গা স্নান অনুষ্ঠিত হয়।
নদীর পবিত্র জলে গঙ্গা স্নানের মধ্য দিয়ে ভক্তরা পরিবারের মঙ্গল কামনার পাশপাশি দেশ ও জাতির জন্যে বিশেষ প্রার্থনা করেন।
গঙ্গা স্নানে আসা ইতি রানী সাহা বলেন, গঙ্গা স্নানের মধ্য দিয়ে আমি নিজের এবং পরিবারের জন্যে, দেশ ও জাতির কল্যান ও মঙ্গল কামনা করে বিশেষ প্রার্থনা করেছি।
গঙ্গা স্নানে আসা দীপা রানী সাহা বলেন, তিতাস নদীর পবিত্র জলে স্নানের মধ্য দিয়ে মাতৃদেবী গঙ্গা ও ভগবানের কাছে পাপ মুক্তির জন্যে প্রার্থনা করেছি।
গঙ্গা স্নানে অংশ গ্রহন শেষে ইস্কন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সভাপতি প্রবীর দাস ব্রহ্মচারী বলেন, শাস্ত্রে বলা হয়েছে এই গঙ্গা স্লানের মধ্য দিয়ে দেহের পাপ মোচন হয়। যেখানে ভক্তি সহকারে ভক্তরা সমবেত হন, সেখানে ভগবান বিরাজমান থাকেন।
এদিকে এই গঙ্গা স্নানকে কেন্দ্র করে তিতাস নদীর তীর ঘেষে বসেছে লৌকজ মেলা। মেলায় নাগরদোলা, হরেক রকম বাহারী খাবার মুড়ি-চিড়া, মাঠা, তিল্লাই, বাতাসাসহ মাটির তৈরী বাহারী খেলনার দোকানের পাশপাশি হরেক রকমের মনোহরি দোকান সাজিয়ে বসে দোকানীরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ড সামাজিক সম্প্রীতি সংগঠনের উদ্যোগে আজ ৩১ জানুয়ারি বুধবার পাইকপাড়ার স্বর্গীয় ননীগোপাল সাহার বাড়িতে জেলা প্রশাসনের সহায়তায় সহস্রাধিক দরিদ্র ও অসহায় শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।
এতে প্রধান অতিথিছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান।
বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহসভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন ।
সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির প্রধান উপদেষ্টা সোমেশ রঞ্জন রায়ের সভাপতিত্বে বক্তৃতা করেন ৪নং ওয়ার্ড সামাজিক সম্প্রীতি সংগঠনের সভাপতি হাজী আবু জাহিদ ।
কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোনাহর আলী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এডভোকেট লোকমান হোসেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম শেখ, সদর মডেল থানার ওসি আসলাম হোসেন, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদৎ হোসেন শোভন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্যানেল মেয়র মিজান আনসারী, সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির সহসভাপতি গৌড় চন্দ্র সাহা, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, জেলা যুবলীগের ক্রীড়া সম্পাদক মশিউর রহমান লিটন, জেলা শ্রমিকলীগের যুগ্ম সম্পাদক দীপক চন্দ্র পাল, সহ সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির সদস্য ও এলাকার গন্যমাণ্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।