অনলাইন ডেস্ক :
ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও সংগীতশিল্পী জিনাত সানু স্বাগতা। সম্প্রতি একটি টক শোতে জানান, নিজের নিরাপত্তার জন্য সব সময় ব্যাগে একটি ইলেকট্রিক শক মেশিন রাখেন তিনি।
উপস্থাপিকা তাকে প্রশ্ন করেন, এটি কখনো ব্যবহার করেছেন কি না। উত্তরে স্বাগতা জানান, প্রয়োজন হয়নি।
‘নতুন কুঁড়ি’ প্রতিযোগিতায় ছড়াগান বিভাগে দ্বিতীয় হয়েছিলেন। এ ছাড়া ‘মহাকাল’ নামে তিনি একটি ব্যান্ডদল করেন। ‘ভালোবাসি তোমাকে’, ‘মহাকাল’, ‘স্বপ্নচূড়া’সহ কয়েকটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছেন অভিনেত্রী জিনাত সানু স্বাগতা। এ ছাড়া ওয়েব সিরিজ ‘কাইজার’-এ অভিনয় করে জিনাত সানু স্বাগতা আলোচনায় আসেন।
অনলাইন ডেস্ক :
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী প্রয়াত অঞ্জনা রহমানের প্রথম নামাজে জানাযা সম্পন্ন হয়েছে। আজ ৪ জানুয়ারি শনিবার দুপুরে অভিনেত্রীর প্রথম জানাযা সম্পন্ন হয়েছে বিএফডিসিতে। যেখানে তাকে শ্রদ্ধা জানিয়েছে বিনোদন অঙ্গনের ব্যক্তিত্বরা। এর আগে বেলা সোয়া ১১টায় অভিনেত্রীর মরদেহবাহী গাড়িটি প্রবেশ করে চলচ্চিত্রের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন-বিএফডিসির ভেতরে। সেখানে অঞ্জনাকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন পরিচালক ছটকু আহমেদ, নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী, শিল্পী সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্য ও অভিনেতা সনি রহমানসহ চলচ্চিত্র ও অভিনয় জগতের অনেকে।
এ সময় অঞ্জনার ছেলে নিশাত রহমান মনি জানান, বাদ জোহর এফডিসিতে জানাযা শেষে অভিনেত্রীর মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে তেজগাঁওয়ে চ্যানেল আই প্রাঙ্গনে। সেখানে আরেকবার জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে শেষ শয্যায় শায়িত হবেন অঞ্জনা।
এর আগে গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর।
পারিবারিক সূত্র জানায়, গত ২৪ ডিসেম্বর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে অঞ্জনাকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তিনি জ্বরে ভুগছিলেন। ইনফেকশন তার সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ার পর ১ জানুয়ারি বুধবার বিএসএমএমইউ’র আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয় অভিনেত্রীকে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি হাসপাতালটির ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে ছিলেন।
চলচ্চিত্র জগতে আসার আগে ছোটবেলা থেকে অঞ্জনা রহমান একজন নামি নৃত্যশিল্পী ছিলেন। নৃত্যের প্রতি আগ্রহের কারণে তার বাবা মা তাকে নৃত্য শিখতে ভারতে পাঠান। সেখানে তিনি ওস্তাদ বাবুরাজ হীরালালের অধীনে নাচের তালিম নেন এবং কত্থক নৃত্য শিখেন। নৃত্যে তিনি তিনবার জাতীয় পুরস্কারও লাভ করেন।
১৯৭৬ সালে বাবুল চৌধুরীর ‘সেতু’ চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে অভিনয় জীবনে পথচলা শুরু করেন অঞ্জনা। তবে তার মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিত্র শামসুদ্দিন টগর পরিচালিত ‘দস্যু বনহুর’। রহস্য ভিত্তিক এই ছবিতে তার বিপরীতে ছিলেন সোহেল রানা।
১৯৭৮ সালে তিনি আজিজুর রহমান পরিচালিত ‘অশিক্ষিত’ চলচ্চিত্রে নায়ক রাজ রাজ্জাকের বিপরীতে অভিনয় করে নিজের ক্যারিয়ারকে সফলতার পথে এগিয়ে নেন।
দীর্ঘ ক্যারিয়ারে তিনি রাজ্জাক, আলমগীর, জসিম, বুলবুল আহমেদ, জাফর ইকবাল, ওয়াসিম, উজ্জ্বল, ফারুক, ইলিয়াস জাভেদ, মিঠুন চক্রবর্তী (ভারত), ইলিয়াস কাঞ্চন, ফয়সাল (পাকিস্তান), নাদিম (পাকিস্তান), জাভেদ শেখ (পাকিস্তান), ইসমাইল শাহ (পাকিস্তান), শীবশ্রেষ্ঠ (নেপাল), ভুবন কেসিসহ (নেপাল) জনপ্রিয় অভিনেতাদের সঙ্গে জুটি বেঁধে অভিনয় করেছেন।
প্রায় তিন শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন গুণী এই অভিনেত্রী। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রগুলো হলো- সুখের সংসার, যাদু নগর, নেপালী মেয়ে, রাখে আল্লাহ মারে কে, একই রাস্তা, অঙ্কুর, মাধবীলতা, জবরদস্ত, জিদ্দী, আশীর্বাদ, শাহী কানুন, রূপসী বাংলা, বাপের বেটা, মরুর বুকে, প্রমাণ, বিক্রম, আকাশপরি, রাজার রাজা, বিধিলিপি, দিদার, আনারকলি, অগ্নিপুরুষ, টার্গেট, আন, মহারাজ, মানা, আশার প্রদীপ, প্রতিরোধ (বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনা), বেদনা, সোনার পালঙ্ক, চোখের মনি, প্রেমের সমাধি, ঈমানদার, অংশীদার, সুখ, দোযখ ইত্যাদি।
বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, পাকিস্তান, তুরস্ক, নেপাল, থাইল্যান্ড ও শ্রীলংকাসহ বহু দেশে ব্যবসা সফল চলচ্চিত্রে অভিনয় করে আন্তর্জাতিক ভাবে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছেন তিনি।
অভিনয়ে অনবদ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৮১ সালে ‘গাংচিল’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য এবং ১৯৮৬ সালে ‘পরিণীতা’ চলচ্চিত্রের জন্য অঞ্জনা রহমান দুইবার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া মোহনা, পরিণীতা ও রাম রহিম জন চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে তিনবার বাচসাস পুরস্কার লাভ করেন তিনি।
স্পোর্টস ডেস্ক :
এই বিশ্বকাপের শুরু থেকেই দুর্দান্ত ব্যাটিং করলো ভারত। ব্যাটিংয়ে খারাপ দিনটা কি ফাইনালের জন্যই জমা ছিল? অস্ট্রেলিয়া যে ভারতীয় ব্যাটারদের সেভাবে দাঁড়াতেই দিলো না আজ।
ম্যাচে বিরাট কোহলি আর লোকেশ রাহুল লড়াকু ফিফটি করলেন। না হয়, আরও বড় বিপদে পড়তে হতো ভারতকে। শেষ পর্যন্ত পুরো ৫০ ওভার খেললেও ২৪০ রানে গুটিয়ে গেছে ভারতের ইনিংস। ২০২৩ বিশ্বকাপে প্রথমে ব্যাটিং করতে নামা মানেই ভারতের ঝোড়ো সূচনা। ব্যত্যয় ঘটেনি ফাইনালেও। শুরুতে ওপেনার শুভমান গিলের (৭ বলে ৪) উইকেট হারিয়ে ফেললেও ঝোড়ো গতিতে রান তুলেছে ভারত।
রোহিত মারকুটে ভঙ্গিমায় এগিয়ে যাচ্ছিলেন। ছিলেন হাফসেঞ্চুরির দোরগোড়ায়। তবে ৩১ বলে ৪৭ করার পর গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের বলে ট্রাভিস হেডের দুর্দান্ত এক ক্যাচ হয়ে সাজঘরে ফিরতে হয় ভারতীয় অধিনায়ককে। এরপরই ভারতকে চেপে ধরে অস্ট্রেলিয়া।
১০ ওভারে ২ উইকেটে ৮০ রান ছিল। এরপর টানা ১৬ ওভার কোনো বাউন্ডারি পায়নি ভারত। অবশেষে ২৭তম ওভারে এসে সেই বাউন্ডারিখরা কাটান লোকেশ রাহুল।
এর আগে নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে টস জিতে বোলিং বেছে নেন অসি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। পেস বোলিংয়ে কাজ না হওয়ায় তিনি দ্রুতই বোলিংয়ে নিয়ে আসেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে। তিনি এসেই সাফল্য উপহার দেন অস্ট্রেলিয়াকে। নিজের দ্বিতীয় এবং দলের ১০ম ওভারেই দ্বিতীয় উইকেট তুলে নেন ম্যাক্সওয়েল। সাজঘরে ফিরিয়েছেন রোহিত শর্মাকে।
ওভারের চতুর্থ বলে ম্যাক্সওয়েলকে ভালোভাবে খেলতে পারেননি রোহিত। শট খেলতে গেলেন তিনি। কিন্তু বল ব্যাটের কানায় লেগে উঠে যায় অফসাইডে। ট্রাভিস হেড কভার অঞ্চল থেকে পেছনে গিয়ে অসাধারণ একটি ক্যাচ ধরলেন। আউট হয়ে গেলেন রোহিত শর্মা। ৩১ বলে ৪৭ রান করলেন তিনি। দলীয় ৭৬ রানের মাথায় পড়লো দ্বিতীয় উইকেট।
এরপর ব্যাট করতে নামেন শ্রেয়াস আয়ার। আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি। কিন্তু একটি বাউন্ডারি মেরে তিনিও ফিরে গেলেন। প্যাট কামিন্সের বলে ব্যাটের কানায় লাগিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন আয়ার। ৮১ রানের মাথায় পড়ে তৃতীয় উইকেট।
৮১ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর বিরাট কোহলি আর লোকেশ রাহুল খোলসে ঢুকে পড়েন। দলকে এগিয়ে নিতে দাঁতে দাঁত চেপে ক্রিজে পড়ে থাকার চেষ্টা করেন তারা। চতুর্থ উইকেটে ১০৯ বল খেলে তারা ধীরগতিতে যোগ করেন ৬৭ রান।
অবশেষে এই জুটিটি ভেঙে দেন প্যাট কামিন্স। ভারতীয় দলের ব্যাটিং ভরসা বিরাট কোহলি তার দুর্দান্ত ডেলিভারিতে ইনসাইডেজ হয়ে বোল্ড হয়েছেন। ৬৩ বলে ৪ বাউন্ডারিতে কোহলির দায়িত্বশীল ইনিংসটি ছিল ৫৪ রানের।
রবীন্দ্র জাদেজা সুবিধা করতে পারেননি। ২২ বলে ৯ রান করে হ্যাজেলউডের বলে উইকেটরক্ষককে ক্যাচ দেন তিনি। ১৭৮ রানে ৫ উইকেট হারায় ভারত।
সেখান থেকে দলকে টেনে তোলার চেষ্টা করেছেন লোকেশ রাহুল। বেশ ধীরগতিতে ব্যাটিং করেছেন তিনি। অবশেষে ধীরগতির রাহুলকে সাজঘরের পথ দেখান মিচেল স্টার্ক।
৬৬ রান করে উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন রাহুল। ১০৭ বলের ইনিংসে মাত্র একটি বাউন্ডারি হাঁকান তিনি। এরপর মোহাম্মদ শামিকেও (৬) সাজঘরে ফেরান স্টার্ক। ২১১ রানে ৭ উইকেট হারায় ভারত।
অনলাইন ডেস্ক :
তিন ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে ৭ উইকেটের জয় পেল বাংলাদেশ। দাপুটে এই জয়ে সিরিজে ২-১ হোয়াইটওয়াশ এড়াল টাইগাররা।
সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে ১৭ রানে জয় পায় আফগানিস্তান। দ্বিতীয় ম্যাচে রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরানের জোড়া সেঞ্চুরিতে ৩৩১ রান করে আফগানরা।
টার্গেট তাড়া করতে নেমে চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে ১৪২ রানের বড় ব্যবধানে হারে বাংলাদেশ। টাইগারদের হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই ২-০ ব্যবধানে সিরিজ নিশ্চিত করে আফগানরা।
প্রথম দুই ম্যাচে হেরে মঙ্গলার তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে হোয়াইটওয়াশের শঙ্কায় ছিল টাইগাররা। মানরক্ষার ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিংয়ে আফগানদের ১২৬ রানে অলআউট করেন শরিফুল-তাসকিন-তাইজুলরা।
৩০০ বলে ১২৭ রানের মামুলি স্কোর তাড়া করতে নেমে ৩ উইকেট হারিয়ে ১৫৯ বল হাতে রেখেই জয় নিশ্চিত করে বাংলাদেশ।
দলের জয়ে ৬০ বলে তিন চার আর দুটি ছক্কার সাহায্যে অনবদ্য ৫৩ রানের ইনিংস খেলেন অধিনায়ক লিটন দাস। ৩৯ বলে পাঁচ বাউন্ডারির সাহায্যে ৩৯ রান করে ফেরেন সাকিব আল হাসান। ১৯ বলে ২২ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন তাওহিদ হৃদয়। ১১ রানে ফেরেন নাজমুল হোসেন শান্ত। শূন্য রানে আউট হন নাইম শেখ।
আজ ১১ জুলাই মঙ্গলবার চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করে ৪৫.২ ওভারে ১২৬ রানে অলআউট হয় আফগানিস্তান। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৬ রান করেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই।
বাংলাদেশ দলের হয়ে পেসার শরিফুল ইসলাম নেন ৪ উইকেট। ২টি করে উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ ও তাইজুল ইসলাম। একটি করে উইকেট নেন সাকিব আল হাসান ও মেহেদি হাসান মিরাজ।
অনলাইন ডেস্ক :
চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে অবস্থান করছেন লিওনেল মেসি। জাতীয় দলের মিশনে এই আর্জেন্টাইন এশিয়া সফরে অংশ হিসেবে চীনে গেছেন। বেইজিং যাত্রায় মেসির সাথে আছেন আনহেল দি মারিয়া, রদ্রিগো দি পল, লেয়ান্দ্রো পারেদেস, জিওভান্নি লো সেলসো, এনজো ফার্নান্দেজ ও নাহুয়েল মলিনারা।
আজ ১০ জুন শনিবার সকালে বেইজিংয়ে পৌঁছান মেসিরা। তাদের বরণ করে নিয়েছে চীনের আর্জেন্টাইন ভক্তরা।
১৫ জুন বেইজিংয়ের ওয়ার্কার্স স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলবে আর্জেন্টিনা। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টায় ম্যাচ শুরু হবে। এশিয়া ট্যুরে আর্জেন্টিনা নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলবে জাকার্তায়, ১৯ জুন স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়ার বিপক্ষে।
অনলাইন ডেস্ক :
মানিকগঞ্জে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বিশেষ অবদান রাখায় ১৫ গুণী শিল্পীকে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।
আজ ১২ জুলাই শুক্রবার দুপুরের দিকে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে জেলা শিল্পকলা একাডেমি হল রুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সভা শেষে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে ২০১৮, ১৯ ও ২০ সালে বিশেষ অবদান রাখায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে জেলার ১৫ জন গুণী শিল্পীকে এই বিশেষ সম্মাননা, ক্রেস্ট ও নগদ অর্থ দেওয়া হয়।
গুণী শিল্পীরা হলেন- লোক সংস্কৃতিতে সামগ্রিক অবদানের জন্য মো. আবুল বাশার আব্বাসী (২০১৮), কণ্ঠ সংগীতের জন্য বিউটি আক্তার (২০১৮), যাত্রা শিল্পী গোকুল ঘোষ (২০১৮), চারুকলা পরিমল চন্দ্র অধিকারী (২০১৮), নাট্যকলা হরিপদ সূত্রধর (২০১৮), কণ্ঠ সংগীত রতন কুমার সাহা (২০১৯), সৃজনশীল সাংস্কৃতিক সংগঠক আবুল ইসলাম শিকদার (২০১৯), চারুকলায় গোপাল চন্দ্র পাল (২০১৯), যাত্রা শিল্পী তাপস সরকার (২০১৯), যন্ত্র সংগীত মো. তসলিম উদ্দীন (২০১৯) সৃজনশীল সাংস্কৃতিক সংগঠন সাংস্কৃতিক বিপ্লবী সংঘ (২০২০), চারুকলা মো. খোরশিদ আলম (২০২০), কণ্ঠ সংগীত রুমানা ইসলাম (২০২০), যন্ত্র সংগীতে গোবিন্দ চন্দ্র রায় (২০২০) ও লোক সাংস্কৃতিক মো. হাকিম উদ্দীন (২০২০)।
জেলা শিল্পকলা একাডেমির পরিচালক সেলিনা বেগমের সভাপতিত্বে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক তরিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন সরকার, বিশিষ্ট অভিনেত্রী ও পরিচালক অরুনা বিশ্বাসসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।