অনলাইন ডেস্ক :
যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে উত্তরের পাহাড়ি অঞ্চলে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে নতুন একটি দাবানল। এতে এরই মধ্যে প্রায় ২১ বর্গকিলোমিটার এলাকার গাছপালা ও ঝোপঝাড় পুড়ে গেছে। ২২ জানুয়ারি বুধবার লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টির কাস্টেইক লেক এলাকায় এই দাবানলের কারণে হাজারও বাসিন্দাকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে কর্তৃপক্ষ জরুরি আদেশ জারি করেছে।
দমকলকর্মীরা জানান, কাস্টেইক লেক এলাকায় শুরু হওয়া ‘বিশাল আগুন’ স্থানীয় বাসিন্দাদের জীবনের জন্য তাৎক্ষণিক হুমকি তৈরি করেছে। ওই এলাকায় প্রায় ১৮ হাজার ৬০০ মানুষ বসবাস করেন। দ্রুত ছড়িয়ে পড়া আগুন সেখানে গাছপালা ও ঝোপঝাড় ধ্বংস করে দিচ্ছে।
লস অ্যাঞ্জেলস কাউন্টি শেরিফ বিভাগের রবার্ট জেনসেন স্থানীয়দের দ্রুত এলাকা ত্যাগ করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, এর আগে পলিসেডস ও ইটন দাবানলে অনেক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এ ধরনের বিপর্যয় এই এলাকায় আমরা দেখতে চাই না। আপনাকে সরিয়ে নেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়ে থাকে, দয়া করে এখনই চলে যান।
সান্তা আনা নামক শুকনো ও শক্তিশালী বাতাসের কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। দমকলকর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ভূমির পাশাপাশি পানিবাহী উড়োজাহাজ থেকেও কাজ করছেন।
আগুনের সূত্রপাত কীভাবে হলো, তা নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। তবে আবহাওয়াবিদদের মতে, এই সময়ের ‘রেড ফ্ল্যাগ’ পরিস্থিতি, অর্থাৎ শক্তিশালী বাতাস ও কম আর্দ্রতার কারণে দাবানলের ঝুঁকি অত্যন্ত বেশি।
লস অ্যাঞ্জেলেস অঞ্চলের ইটন ও পালিসেডস দাবানল কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ক্যালিফোর্নিয়া বন ও অগ্নি সুরক্ষা বিভাগ জানিয়েছে, ইটন দাবানল ৯১ শতাংশ এবং পালিসেডস দাবানল প্রায় ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। গত ৭ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এই দাবানলে অন্তত ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে, ধ্বংস হয়েছে প্রায় ১৬ হাজার ঘরবাড়ি।
পরিস্থিতি দেখতে যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য অভিষিক্ত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী শুক্রবার লস অ্যাঞ্জেলেস সফর করবেন বলে জানা গেছে।
বেসরকারি আবহাওয়া পূর্বাভাস সংস্থা আকুওয়েদার জানায়, লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানলে অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ ২৫ হাজার কোটি মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
সূত্র: আল-জাজিরা
অনলাইন ডেস্ক :
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারি সফরের সময় তার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের গ্রেফতারি আদেশ কার্যকর করতে ব্যর্থ হয়েছে হাঙ্গেরি। আর সে কারণেই আইসিসি হাঙ্গেরির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক মামলা শুরু করেছে।
গতকাল বুধবার আদালত রোম সংবিধির ৮৭(৭) ধারা চালু করেছে। এই চুক্তি মাধ্যমেই ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করেছিল। এই বিধান আদালতকে অসহযোগী রাষ্ট্রগুলিকে অ্যাসেম্বলি অফ স্টেটস পার্টিস বা জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পাঠানোর অনুমতি দেয়।
৩-৬ এপ্রিল বুদাপেস্টে ইসরায়েলি সরকারের সফরকালে গাজা গণহত্যার অংশ হিসেবে সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের জন্য আদালত কর্তৃক ওয়ান্টেড নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তার করতে হাঙ্গেরির অস্বীকৃতি জানায়। দেশটির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান তাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। তার প্রতিক্রিয়া হিসেবেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আইসিসির গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মেনে চলতে হাঙ্গেরির ব্যর্থতার কারণে এর আগে ট্রাইব্যুনাল রোম সংবিধিতে স্বাক্ষরকারী দেশ হিসেবে তার বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘনের জন্য দেশটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে নিন্দা করতে বাধ্য করেছিল।
বিশিষ্ট মানবাধিকার আইনজীবী এবং জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার ফর হিউম্যান রাইটস-এর নিউইয়র্ক অফিসের সাবেক পরিচালক ক্রেগ মোখিবার, এক্স-এ এক বিবৃতিতে এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি লিখেছেন, পলাতক নেতানিয়াহুর হাঙ্গেরি সফরকালে তাকে গ্রেপ্তারের জন্য আইসিসির অনুরোধে সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানানোর জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) হাঙ্গেরির বিরুদ্ধে ৮৭(৭) ধারার কার্যক্রম শুরু করেছে।
গত নভেম্বরে নেতানিয়াহু এবং তার সামরিক বিষয়ক মন্ত্রী ইয়াভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত। সূত্র: প্রেস টিভি
অনলাইন ডেস্ক :
আফ্রিকার যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ দক্ষিণ সুদানে ছয় বছর ধরে বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীরা অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে কাজ করেছেন। এতে দুই দেশের মধ্যে অত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। এরই নিদর্শন হিসেবে দুই দেশের জাতির পিতার সম্মানে বাংলাদেশ ব্যাটালিয়ন নির্মাণ করেছে ‘সাউথ সুদান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ মনুমেন্ট’।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মনুমেন্ট উদ্বোধন উপলক্ষে গত ১৩ জুন দক্ষিণ সুদানের ওয়াও শহরে ব্যানব্যাট-৬ এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুটেন্ট জেনারেল মেজর জেনারেল নজরুল ইসলাম মনুমেন্টটি উদ্বোধন করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ সুদানের স্থানীয় সরকারের মন্ত্রী ইব্রাহিম সুরুর ইব্রাহিম ও ৫–এলিফ্যান্ট ডিভিশনের চিফ অব অপারেশন মেজর জেনারেল মাকুয়েই কির আকুক। এ ছাড়াও বাংলাদেশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ সুদানে কর্মরত বাংলাদেশের কান্ট্রি সিনিয়র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহ আল মামুন এবং পদাতিক পরিদপ্তরের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুস সামাদ চৌধুরী। অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাই বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের প্রশংসা করেন।
অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে স্থানীয়দের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা, গবাদিপশুর চিকিৎসা, বিদ্যালয়ে বই-খাতা ও স্টেশনারি প্রদান, কৃষকদের কৃষি উপকরণসহ বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজির বীজ সরবরাহ, ছিন্নমূল মানুষদের জামা কাপড় সরবরাহ, যুবক ও শিশুদের খেলাধুলা সামগ্রী দেওয়া হয়। এ সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুটেন্ট জেনারেল বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক কার্যক্রম ঘুরে দেখেন।
পরে অ্যাডজুটেন্ট জেনারেল বিদেশের মাটিতে দেশের সুনাম সমুন্নত রাখতে পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিরলসভাবে কাজ করতে শান্তিরক্ষীদের প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন। দক্ষিণ সুদানে শত প্রতিকূলতার মাঝেও সুনামের সঙ্গে কাজ করে যাওয়ায় সবাইকে তিনি আন্তরিক অভিনন্দন জানান।
অনলাইন ডেস্ক :
জাপানের নাগানো প্রিফেকচারে গুলি ও ছুরিকাঘাতের ঘটনায় দুই পুলিশ সদস্যসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও একজন আহত হয়েছেন। আজ ২৫ মে বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় রাত ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। খবর আলজাজিরার।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, নাগানোর প্রত্যন্ত এক অঞ্চলে গুলি ও ছুরি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে তিনজন নিহত হয়েছেন। হামলাকারী ব্যক্তি একটি ভবনের ভেতরে লুকিয়েছেন।
হামলাকারী একটি ক্যাপ, সানগ্লাস এবং একটি মাস্ক পরা অবস্থায় ছিল বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
নাকানো সিটি পুলিশের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সিএনএনকে জানায়, ঘটনার দিন বিকালে তাদের কাছে খবর আসে নাগানোর একটি প্রত্যন্ত অঞ্চলে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে এক নারী গুরুতর আহত হয়েছেন। এমন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। ঘটনাস্থলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ওই দুর্বৃত্ত পুলিশ সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি করে। এতে দুই পুলিশ সদস্য নিহত হন এবং একজন গুরুতর আহত হন।
স্থানীয় পুলিশ ওই এলাকার লোকজনকে আপাতত বাড়ির ভেতরে থাকার পরামর্শ দিয়েছে।
অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইন অত্যন্ত কঠিন হওয়ায় জাপানে বন্দুক হামলার মতো ঘটনা বিরল। দেশটিতে কেউ অস্ত্র কিনতে চাইলে কঠোর প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে লাইসেন্স পেতে হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের আরজি কর মেডিকেল কলেজের নারী চিকিৎসক মৌমিতাকে ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে ১৭ আগস্ট শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন করছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা।
আজ দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বেচ্ছাসেবক মকবুল আহমেদ মারুফ, শাহ আলম পালোয়ান, মেহেরুন্নেসা মুনিয়া প্রমুখ।
এসময় বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে ছাত্র আন্দোলনের সময় প্রতিবেশী দেশ ভারতের শিক্ষার্থীরা আমাদের আন্দোলনে সমর্থন জুগিয়েছিল। তাই নৈতিক ও মানবিক কারণে আমরা তাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। এ সময় বক্তারা ভারতে নারী চিকিৎসককে হত্যা ও ধর্ষণের সাথে জড়িতদের ফাঁসির দাবি জানান।
অনলাইন ডেস্ক :
লাল-সবুজের পতাকা হাতে বিশ্ব ভ্রমণ করেছেন নাজমুন নাহার। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে তিনি ১৬৭টি দেশ ভ্রমণের রেকর্ড গড়েছেন। সর্বশেষ ক্যারিবীয় অঞ্চলের দেশ সেন্ট লুসিয়া ভ্রমণের মাধ্যমে এই কৃতিত্ব অর্জন করেন নাজমুন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী ফিলিপ জোসেফ পিয়ের এক বিশেষ সাক্ষাতে তাঁকে অভিনন্দন জানিয়ে ‘সুপার ব্রেভ গার্ল’ আখ্যা দেন।
ভ্রমণের নতুন রেকর্ড গড়ার পর নাজমুন নাহারকে নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সেন্ট লুসিয়ার অন্যতম প্রধান পত্রিকা ‘দ্য ভয়েস’। খ্যাতনামা সাংবাদিক মার্বেলা অ্যান্থনির লেখায় তাঁর স্বপ্ন, সংগ্রাম ও বিশ্ব অভিযাত্রার কঠিন চ্যালেঞ্জের কথা উঠে এসেছে। নাজমুন নাহার দেশের সুনাম অক্ষুণ্ন রেখে এভাবেই গৌরবের সঙ্গে বাংলাদেশকে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন বিশ্ববাসীর কাছে।
২০০০ সালে ভারতের ভূপালের পাঁচমারিতে ‘ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল অ্যাডভেঞ্চার প্রোগ্রামে’ অংশগ্রহণের মাধ্যমে তাঁর বিশ্ব ভ্রমণের সূচনা হয়। এর পর থেকে ছুটে বেড়াচ্ছেন বিভিন্ন দেশ। এই ধারাবাহিকতায় ২০১৮ সালের ১ জুন ১০০তম দেশ ভ্রমণের মাইলফলক স্পর্শ করেন জাম্বিয়া ও জিম্বাবুয়ের সীমান্তের ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাতের ওপর। ১৫০তম দেশ ভ্রমণের মাইলফলক সৃষ্টি করেন আফ্রিকার দেশ সাওতমে অ্যান্ড প্রিন্সিপ। ২০২৩ সালের মে মাস থেকে তিনি এবার অভিযাত্রা শুরু করেছেন দক্ষিণ আমেরিকার দেশ সুরিনাম ও গায়ানা থেকে ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের দেশ ত্রিনিদাদ ও টোবাগো, গ্রেনাডা, সেন্ট ভিনসেন্ট এবং গ্রেনাডাইন, বার্বাডোস ও সেন্ট লুসিয়া পর্যন্ত।
২২ বছর ধরে এক দেশ থেকে আরেক দেশে বিভিন্ন জনপদের মাঝে বাংলাদেশের পতাকা তুলে ধরছেন নাজমুন নাহার। এ ছাড়া তিনি পরিবেশ রক্ষা ও বাল্যবিয়ে বন্ধের লক্ষ্যে বিশ্বজুড়ে মানুষের মাঝে সচেতনতা তৈরিতে কাজ করেন। নাজমুন বিভিন্ন দেশে ভ্রমণের সময় শান্তি ও ঐক্যের বার্তা পৌঁছে দেন এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিশু ও তরুণদের উৎসাহিত করেন।
বেশিরভাগ দেশ সড়ক পথে ভ্রমণ করেছেন নাজমুন। ২২ বছরের বিশ্ব অভিযাত্রার মাঝে তিনি বহু প্রতিকূলতার মুখোমুখি হয়েছেন। মৃত্যুমুখে পড়েছেন বহুবার। তবুও একের পর এক দেশ ভ্রমণ করছেন লাল-সবুজ পতাকা হাতে। শিরোনাম হয়েছেন বিশ্ব গণমাধ্যমে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী, রাষ্ট্রপ্রধান, বিখ্যাত ব্যক্তিরা তাঁকে সংবর্ধনা দিয়েছেন।
বাংলাদেশের লক্ষ্মীপুর সদরে জন্ম নেওয়ায় নাজমুন নাহার সুইডেনের লুন্ড ইউনিভার্সিটি থেকে এশিয়ান স্টাডিজ বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। এ ছাড়া তিনি হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড এশিয়া বিষয়ে পড়াশোনা করেন দক্ষিণ কোরিয়ার সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে। নাজমুন নাহারের আশা, বাংলাদেশের পতাকা হাতে বিশ্বের সব দেশে যাবেন।