চলারপথে রিপোর্ট :
কসবায় ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় এক স্কুলশিক্ষক ও তার পরিবারের সদস্যদেরকে পিটিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল ২৬ জানুয়ারি রবিবার রাতে উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের গোপীনাথপুর নতুন বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত শিক্ষক জসীম উদ্দিন পার্শ্ববর্তী আখাউড়া উপজেলার খরমপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।
কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামের মোঃ মতিউর রহমানের ছেলে তিনি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, স্কুল শিক্ষক জসিম উদ্দিনের কাছে পার্শ্ববর্তী আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ গ্রামের কয়েকজন স্কুল ছাত্রী প্রাইভেট পড়তে আসতো। স্কুলছাত্রীদেরকে রাস্তায় প্রায়ই উত্ত্যক্ত করত কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর নতুন বাজার এলাকার রাকিব মিয়া (২৫) শাকিব মিয়া (২২) নাইম মিয়া (২২) নামে তিন জন যুবক।
শিক্ষক জসীম উদ্দিন ওই তিন যুবককে ইভটিজিং করতে নিষেধ করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে রবিবার রাতে তাদের বাড়ির পাশে রাস্তায় একা পেয়ে শিক্ষক জসীম উদ্দিনকে কুপিয়ে জখম করেন তারা। পরে স্কুল শিক্ষকের আহতের কথা শুনে তার বাবা এবং ভাই আসলে তাদেরকেও কুপিয়ে আহত করেন। স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছেন।
শিক্ষকের পিতা মতিউর রহমানের অবস্থা আশঙ্কা জনক হওয়ায় তাকে চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
আহত শিক্ষক জসিম উদ্দিন বলেন, তার কাছে প্রাইভেট পড়তে আসা-যাওয়ার পথে তিনজন যুবক প্রায়ই উত্ত্যক্ত করে। এ ঘটনার প্রতিবাদ করায় তারা তাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করেছে। খবর শুনে তার বাবা ও ভাইয়েরা উদ্ধার করতে গেলে তাদেরকেও মারধোর করেছে।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল কাদের বলেন, সংঘর্ষে দুই পক্ষেরই বেশ কয়েকজন লোক আহত হয়েছে। এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
কসবায় আগামীকাল রবিবার অনুষ্ঠিত হবে স্থগিত হওয়া কুটি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন। ১১টি কেন্দ্রে শুধুমাত্র চেয়ারম্যান পদে অনুষ্ঠিত হবে এই নির্বাচন। আজ ২৫ মে শনিবার নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা নির্বাচনি সরঞ্জামাদি নিয়ে কেন্দ্রে পৌঁছে গেছেন।
নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সকল ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা। ১১টি কেন্দ্রকেই অধিক ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে কাজ করছে নির্বাচন কমিশন। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করতে ছয়জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটসহ দায়িত্ব পালন করবেন তিন শতাধিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকজন।
প্রসঙ্গত, গত ২৮ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার কুটি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে চেয়ারম্যান পদে ৯ জন, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ১৩ জন এবং সাধারণ সদস্য পদে ৩৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছিল। বিপত্তি বাধে ইউসুফ আহম্মেদ নামে এক চেয়ারম্যান প্রার্থীর ব্যালট পেপারে প্রতীক ভুল ছাপা নিয়ে। তিনি ভোটকেন্দ্রে গিয়ে তার প্রতীক ভুল ছাপা দেখতে পেয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও কসবা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে একটি লিখিত অভিযোগ করেন। তিনি অভিযোগে উল্লেখ করেন তাকে প্রতীক দেওয়া হয়েছে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। কিন্তু ব্যালটে ছাপা হয়েছে প্যাডেল রিকশা প্রতীক।
অভিযোগের ভিত্তিতে দুপুর আড়াইটার দিকে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কুটি ইউনিয়ন পরিষদের শুধুমাত্র চেয়ারম্যান পদের নির্বাচন স্থগিত করা হয়। সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ও সাধারণ সদস্য পদের নির্বাচন স্থগিত করা হয়নি। ওই দুই পদের নির্বাচন সম্পন্ন হয়। এতে নয়জন ইউপি সদস্য এবং তিনজন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য নির্বাচিত হয়।
গত ৭ মে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত এক আদেশে কসবার কুটি ইউপি চেয়ারম্যান পদের স্থগিতকৃত নির্বাচনের পরবর্তী তারিখ ঘোষণা করেন।
চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন-মো. নজরুল ইসলাম, মো. মোস্তাক আহাম্মদ, মো. ফারুক ইসলাম, মো. শরীফ সরকার, ইউসুফ আহমাদ, মো, সানু মিয়া, মো. শাহজাহান ভূইয়া, মো. আফতাব উদ্দিন নাছির ও মো. জাকির হোসেন।
কসবা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, শুধুমাত্র চেয়ারম্যান পদের স্থগিত হওয়া নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ১১টি কেন্দ্রের মধ্যে প্রত্যেকটিই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে আমরা কাজ করছি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ছয়জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, তিন শতাধিক পুলিশ, বিজিবি, র্যাব ও আনসার সদস্যরা নিয়োজিত থাকবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইনমন্ত্রী অ্যাড. আনিসুল হক এম.পি বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ হচ্ছে জনগণের সেবা করা, জনগণের পাশে থাকা, জনগণের দুঃখ-কষ্ট বুঝা। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ জনগণের পাশে থাকবে। কোনো ষড়যন্ত্র বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে জনগণের কাছ থেকে আলাদা করতে পারবে না। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র করে তাদের প্রতিহত করতে হবে।
আজ ২৪ জুন সোমবার দুপুরে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কসবা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত কেক কাটা, আলোচনা সভা ও দোয়ার অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জাতির পিতা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি। আওয়ামী লীগের অনেক কর্মী মুক্তিযুদ্ধে প্রাণ দিয়েছেন। তারা সেদিন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশকে স্বাধীন করতে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। আমরা তাদের রক্তদানকে বৃথা যেতে দেব না। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে কেউ ধূলিসাৎ করতে চাইলে শক্ত হাতে প্রতিরোধ করা হবে। আমাদের প্রতিরোধের ভাষা হবে জনগণের উপকার করা, জনগণের পাশে থাকা। প্রতিরোধের ভাষা হবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তাদের কথা বলা। এটাই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, এটাই আজকের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আদর্শ। আমি সেই আদর্শে উদ্বুদ্ধ হওয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।
আনিসুল হক বলেন, ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশদের কাছ থেকে ইন্ডিয়া ও পাকিস্তান নামের দুটি রাষ্ট্রের জন্ম হয়। আশা করা হয়েছিল পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান সমান মর্যাদা পাবে। দুঃখজনক হলেও সত্য পাকিস্তান স্বাধীন হওয়ার পর আমরা দেখেছি যেই স্বপ্ন নিয়ে পাকিস্তান স্বাধীন হয়েছিল সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে পশ্চিম পাকিস্তানের নেতারা মোটেও ইচ্ছুক ছিলেন না।
অনুষ্ঠানে দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের কর্মীরা বঙ্গবন্ধুর রক্ত বুকে ধারণ করে বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বে এগিয়ে গেছে। ১৯৮১ সালে দেশে আসার পর জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধভাবে আওয়ামী লীগের কর্মীরা গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করেছে।
আইনমন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় থাকাকালীন যখন বাংলাদেশের ভাগ্য উন্নয়নের কোনো চেষ্টা করা হয় নাই এবং বরঞ্চ একটা ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে পরিচিত করার সকল চেষ্টা চলছে, তখনো শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই আওয়ামী লীগ কর্মীরাই তাদের সব শক্তি দিয়ে আওয়ামী লীগকে ২০০৮ সালে নির্বাচনে জয়ী করেছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করেছে। আজকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এটা আমাদের জন্য বিরাট আনন্দের দিন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও কসবা পৌরসভার মেয়র মো. গোলাম হাক্কানী।
এ সময় কসবা পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও নবনির্বাচিত উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মো. শফিকুল ইসলাম ও পৌর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক রুস্তম খাঁর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি ছাইদুর রহমান স্বপন, সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া, সহ-সভাপতি কাজী মো. আজহারুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন ভূঁইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম সোহাগ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সাঈদা সুলতানা সুপ্রিয়া, কসবা পৌরসভার সাবেক মেয়র এমরান উদ্দিন, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. মনির হোসেন, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফারহানা ছিদ্দিকা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ সদস্য রুমানুল ফেরদৌস, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শহীদুল্লাহ, উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক আফজাল হোসেন প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইনমন্ত্রী অ্যাড: আনিসুল হক বলেছেন, নৌকা মার্কায় ভোট দিলেই বাংলাদেশের উন্নয়ন হয়। অন্য কোনো মার্কায় ভোট দিলে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক অবনতি হয়।
২৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা মহিলা কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত এক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
কসবা উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও কসবা পৌরসভা আওয়ামী লীগের ১২ শতাধিক নিবন্ধিত নারী-পুরুষ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) নির্বাচনী এলাকার সংসদ সদস্য ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এবারও এ আসন থেকে নির্বাচন করার জন্য দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এ আসন থেকে মনোনয়ন নিয়েছেন আওয়ামী লীগের আরও ছয়জন। এরা হলেন সাবেক সংসদ সদস্য আইনজীবী শাহ আলম, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ কমিটির শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সদস্য এ কে এম বদিউল আলম, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শ্যামল কুমার রায়, ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নারায়ন সাহা মনি, জেলা যুবলীগের সদস্য তসলিমুর রেজা ও কসবা যুবলীগের সাবেক নেতা লুৎফুর রহমান।
কর্মশালায় প্রশিক্ষক ছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. স্বপন চন্দ্র মজুমদার, সহযোগী অধ্যাপক জিল্লুর রহমান, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা আঞ্চলিক সমন্বয়ক আবদুল্লাহ আল নোমান ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সম্বয়কারী সুজন দত্ত।
চলারপথে ডেস্ক :
কসবায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মোঃ রানা নামে এক ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ সময় তার কাছ থেকে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
গতকাল সোমবার ভোরে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের উপজেলার খাড়েরা ইউনিয়নের মনকসাই গুচ্ছগ্রাম এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত রানা মিয়া উপজেলার মনকশাইর গ্রামের মোঃ চুন্নু মিয়ার ছেলে।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিউদ্দিন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তার সহযোগীরা পালিয়ে যায়। রানার কাছ থেকে ২ টি রামদা, ১ টি লোহার চকিু, ১টি লোহার তৈরি কোরাবাড়ী (পিন তোলার যন্ত্র) উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন বিআরডিবি অফিস চত্বরে ৬৫৪ ফ্যামিলি কাডধারীর মাঝে আজ ২ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার ন্যায্যমূল্যে টিসিবির চাল, ডাল ও তৈল বিক্রি করা হয়।
কসবা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও কসবা পৌর প্রশাসক মুহাম্মদ শাহরিয়ার মুক্তার এর নির্দেশে ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে টিসিবির ডিলার মেসার্স মামুন স্টোর এর মাধ্যমে উপকারভোগী প্রতি কাডধারীর মাঝে প্রতি কেজি ৬০ টাকা দরে ২ কেজি মসুর ডাল এবং প্রতি কেজি ৩০ টাকা দরে ৫ কেজি চাল নির্ধারিত ২৭০ টাকা মূল্যে বিক্রি করা হয়।
টিসিবির পণ্য বিক্রি অনুষ্ঠানে ট্যাগ অফিসার সহকারী উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ রাসেল, পৌরসভার কর্মচারীগণ সহ পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।