চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি (বামুক) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার উদ্যোগে ২৭ জানুয়ারি সোমবার দুপুর ১২টায় টিএ রোডস্থ আইএবি মিলনায়তনে জেলা কমিটি পূনর্গঠন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সংগঠনের জেলা ছদর আলহাজ্ব সৈয়দ আনোয়ার আহমদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটির কেন্দ্রীয় অ্যাসি¯ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল আলহাজ্ব মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম।
সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব সৈয়দ আবু ছালেহের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন বামুকের কার্যনির্বাহী সদস্য, অধ্যাপক মাওলানা আবুল কালাম আজাদ ও মাওলানা গাজী নিয়াজুল করিমসহ জেলা ও প্রত্যেক থানা কমিটির সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলবৃন্দ।
সভা শেষ পর্যায়ে প্রধান অতিথি ভোটারদের ভোটের মাধ্যমে বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ২০২৫-২৬ সেশনের ছদর হিসেবে আলহাজ্ব সৈয়দ আনোয়ার আহমদ ও সাধারণ সম্পাদক মাওলানা সৈয়দ আসাদুল করীম এর নাম ঘোষণা করে তাদের শপথ বাক্য পাঠ করান।
চলারপথে রিপোর্ট:
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আবারো ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপিকে মনোনয়ন প্রদান করায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া শুকরিয়া সমাবেশ, মিষ্টি বিতরণ, বিশেষ মোনাজাত ও মিছিল করেছে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
আজ ২৬ নভেম্বর রবিবার বিকাল ৪ টা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন স্থান থেকে শতশত নেতাকর্মী শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে এসে জমায়েত হয়।
কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে নির্বাচনী কার্যালয় থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জননেতা ওবায়দুল কাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপির নাম ঘোষণা করার সাথে সাথে শতশত নেতাকর্মী শ্লোগানে-উচ্ছাসে ফেটে পড়েন।
এসময় পুরো বঙ্গবন্ধু স্কয়ার শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে।
জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক মো. মনির হোসেন এর সঞ্চালনায় এসময় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে এবং এমপি প্রার্থী জননেতা উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে অভিনন্দন জানিয়ে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজি মো. হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজি মো. হেলাল উদ্দিন, বিজ্ঞ পিপি এড. মাহবুবুল আলম খোকন।
মোনাজাত পরিচালনা করেন ওলামা সমন্বয় পরিষদ আহবায়ক ক্বারী মাও.আনিসুর রহমান।
এসময় অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা হাজী তাজ মো. ইয়াছিন, গোলাম মহিউদ্দিন খান খোকন, শেখ মো. মহসিন, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তানজিল আহমেদ, মহসিন মিয়া, সৈয়দ মিজানুর রেজা, স্বপন রায়, মাহমুদুর রহমান জগলু, কাচন মিয়া, সৈয়দ মো. আসলাম, ফারুকুল ইসলাম, খোকন কান্তি আচার্য, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমএ্এইচ মাহবুব আলম, পৌর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক রফিকুৃল ইসলাম, জেলা যুবলীগ সভাপতি এড. শাহানুর ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক এড. সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি এড. লোকমান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান আরিফ, জেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি এড. আবু কাউসার, সিনিয়র সহসভাপতি আলাউদ্দিন আলাল, সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান আশা, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন শোভন, জেলা মৎস্যজীবী লীগ সভাপতি আবদুর রহমান, ওলামা সমন্বয় পরিষদ সদস্য সচিব মাও. আবদুল্লাহ।
মোনাজাত শেষে উপস্থিত নেতাকর্মী সহ পথচারীদের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করা হয়। পরে একটি আনন্দ মিছিল শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে প্রেসক্লাব চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আইয়ুবপুর ইউনিয়নের চর ছয়ানী গ্রামে ঘরে ঢুকে সৌদি আরব প্রবাসী শাহ আলমের স্ত্রী জেকি আক্তার (৩৫), তার দুই পুত্র মাহিন (১৪) ও মহিন (৭) কে কুপিয়ে হত্যা করার ঘটনায় খুনি জহিরুল ইসলাম (২৫)কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় গতকাল মঙ্গলবার রাতে নরসিংদী জেলার মাধবদী উপজেলার একটি বাড়ি থেকে তাকে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেফতারকৃত জহিরুল ইসলাম নিহত জেকি আক্তারের বড় বোন শিল্পী আক্তারের মেয়ের জামাই এবং নরসিংদী জেলার সদর উপজেলার নুরালাপুর ইউনিয়নের আলগিরচর গ্রামের আবদুল খালেকের ছেলে।
আজ ১৮ অক্টোবর বুধবার দুপুরে গ্রেপ্তারকৃত জহিরুল ইসলামকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট, বাঞ্ছারামপুর আদালতের বিজ্ঞ বিচারক স্বাগত সৌমের আদালতে সোপর্দ করা হলে জহিরুল ইসলাম ত্রিপল হত্যাকান্ডে নিজের দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী প্রদান করেন।
বুধবার সন্ধ্যায় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত এক প্রেসবিফ্রিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অবস্) মোঃ সোনাহর আলী শরীফ বিষয়টি সাংবাদিকদেরকে নিশ্চিত করেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে উল্লেখ করা হয়, গত ডিসেম্বর মাসে জহিরুল ইসলাম নিহত জেকি আক্তারের বড় বোন শিল্পী আক্তারের কন্যা আনিকা আক্তারকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলে আসছিলো। দাম্পত্য কলহের জের ধরে আনিকা আক্তার প্রায়ই তার বাবার বাড়ি নরসিংদী জেলার মাধবদী গ্রামে চলে আসতো। বর্তমানেও আনিকা তার বাবার বাড়িতে অবস্থান করছে।
বড় বোন শিল্পী আক্তারের পরিবারে প্রভাব বিস্তার করতো নিহত জেকি আক্তার।
দাম্পত্য কলহ মিটিয়ে দেওয়ার জন্য সোমবার সকাল ৮টার দিকে খালা শ্বাশুড়ি জেকি আক্তারের বাসায় আসে জহিরুল ইসলাম। সেখানে নাস্তা খেয়ে সে চলে যায়। রাত সাড়ে রাত ৮টার দিকে জহিরুল ইসলাম পুনরায় জেকি আক্তারের বাড়িতে যায়। পরে জহিরুল জেকি আক্তারের কাছে তার শাশুড়ি (শিল্পী আক্তার) ও তার স্ত্রীর সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলা শুরু করলে জেকি আক্তারের সাথে তার কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে রাত সাড়ে ১১টার দিকে জহিরুল ইসলাম ঘর থেকে বটি দা নিয়ে জেকি আক্তারকে মাথার পিছন দিকে ও ঘাড়ে কুপিয়ে হত্যা করে। জেকি আক্তারের চিৎকারে ঘুমিয়ে থাকা তার বড় ছেলে মাহিন মাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে জহিরুল তাকেও কোপ দেয়। মাহিন দৌড় দিয়ে নিজ রুমে দরজা বন্ধ করার চেষ্টা ও চিৎকার শুরু করলে জহিরুল সেখানে গিয়ে গামছা দিয়ে মাহিনের মুখ বেঁধে ফেলে পরে তাকে টেনেহিচড়ে মায়ের পাশে এনে তাকেও কুপিয়ে হত্যা করে।
এসময় ছোট ছেলে মহিন ঘুম থেকে উঠে দরজায় দাড়িয়ে থাকলে মহিন তাকে চিনে ফেলতে পারে এইকথা চিন্তা করে মাহিনের শয়নকক্ষ থেকে একটি বাটাল এনে মহিনের দিকে তাকালে মহিন ভয়ে বাথরুমে চলে যায়। পরে জহিরুল বাথরুমে গিয়ে মহিনের কন্ঠনালীতে বাটাল ঢুকিয়ে দেয় ও পরে তার মাথায় বাটাল ঢুকিয়ে তার মৃত্যু নিশ্চিত তার লাশ বাথরুমে ফেলে রাখে। এসময় ঘুমিয়ে থাকা ৭ মাসের ওজিহা তাকে চিনতে পারবেনা ভেবে জহিরুল তাকে খুন করেনি। পরে রাত ১টার দিকে জহিরুল জেকি আক্তারের ঘরের দরজায় তালা দিয়ে বাড়ি থেকে চলে যায়।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) মোঃ জয়নাল আবেদিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) মোঃ সিরাজুল ইসলাম, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আফজাল হোসেন, বাঞ্ছারামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ নূরে আলম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে উল্লেখ করা হয়, ত্রিপল খুনের ঘটনায় নিহত জেকি আক্তারের বাবা আবুল হোসেন বাদী হয়ে মঙ্গলবার রাতে অজ্ঞাতনামা আসামীদের বিরুদ্ধে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
উল্লেখ্য, গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে পুলিশ বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আইয়ুবপুর ইউনিয়নের চর ছয়ানি গ্রামের বাসিন্দা ও সৌদি আরব প্রবাসী শাহ আলমের বাসার দরজা ভেঙ্গে তার স্ত্রী জেকি আক্তার দুই পুত্র মাহিন ও মহিনের লাশ উদ্ধার করে। এ সময় শাহআলমের ৭ মাস বয়সী কন্যা সন্তান ওজিহাকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
এসএমই ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সহযোগিতায় এসএমই উদ্যোক্তাদের অর্থায়নের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে ফিনান্সিয়াল লিটারেসি ও ঋণ ম্যাচমেকিং বিষয়ক এক কর্মশালা আজ ২৭ জুন বৃহস্পতিবার জামে মসজিদ রোডস্থ চেম্বার কার্যালয়ের ফরিদ উদ্দিন আহমেদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সভাপতি ও এফবিসিসিআই-এর পরিচালক আলহাজ্ব আজিজুল হক। এসএমই ফাউন্ডেশনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি ম্যানেজার (ফিনান্স এন্ড ক্রেডিট) ইসএমই ফাউন্ডেশন সাজু বড়ুয়া।
উক্ত কর্মশালায় চেম্বারের পরিচালকমন্ডলী, নাসিব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সভাপতি, স্থানীয় সংশ্লিষ্ট বাজার কমিটির সভাপতি/সেক্রেটারী, নারী উদ্যোক্তা, ব্যাংকের প্রতিনিধি, স্থানীয় সংশ্লিষ্ট এসোসিয়েশনের প্রতিনিধিবৃন্দসহ সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তাগণ অংশ গ্রহণ করেন।
উক্ত কর্মশালায় প্রধান অতিথি বক্তব্যে চেম্বার সভাপতি আলহাজ্ব আজিজুল হক বলেন, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদেরকে সঠিকভাবে সহযোগিতা করার লক্ষ্যে জেলা পর্যায়ে এসএমই ফাউন্ডেশনের অফিস স্থাপন করা প্রয়োজন। ক্ষুদ্র ও মাঝারী উদ্যোক্তাদের ঠিকিয়ে রাখতে হলে কর্পোরেট কোম্পানী সমূহকে ক্ষুদ্র ও মাঝারী পণ্য সামগ্রী উৎপাদনে বিরত থাকতে হবে। বৃহৎ শিল্প উদ্যোক্তারা ইস্পাত শিল্পসহ ভারী রপ্তানী মুখী শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে হবে। তাহলেই ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্পের বিকাশ ঘটবে। বেকার সমস্যা দূরীকরণে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
স্থানীয় সংসদ সদস্য, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, খাদ্য ঘাটতি কাটিয়ে বাংলাদেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে দেশে এখন আর কোন মানুষ অভুক্ত থাকেনা। মানুষ যাতে কোন ধরনের কষ্ট না করে সেজন্য করোনা মাহামারীর সময়েও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘরে ঘরে খাবার পৌছে দিয়েছেন।
তিনি আজ ৭ নভেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে শহরের পশ্চিম পাইকপাড়ায় ৩ কোটি ৮৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রাণী সম্পদ অফিসের নতুন ভবনের নির্মান কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
পরে জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রাণী সম্পদের প্রতি খুবই গুরুত্ব দিয়েছেন।
সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রাণী সম্পদ ও কৃষি বিভাগের কর্মকর্তাদের পদ মর্যাদা দিয়েছেন। আলোচনা সভা শেষে প্রধান অতিথি নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেন।
আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ একরাম উল্লাহ, জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি হেলাল উদ্দিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) মোঃ ইকবাল হোসাইন, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ সেলিম শেখ। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।