চলারপথে রিপোর্ট :
খাগড়াছড়ি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের আয়োজনে উৎসবমুখর পরিবেশে নবীণবরণ ও বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৩০ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুরে উক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠ প্রাঙ্গণে এ বর্ণিল অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে খাগড়াছড়ি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. ফখরুল ইসলাম’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই ষষ্ঠ শ্রেণীতে নতুন ভর্তিকৃত নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেয়া হয়। পরে আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ ও শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান অতিথি বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার তুলে দেন। এ সময় তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের ভালোভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করা ও স্কুলের নিয়ম কানুন মেনে চলার আহ্বান জানান। স্কুলের যেসব সমস্যা রয়েছে তা ক্রমান্বয়ে সমাধান করা হবে।
উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) রুমানা আক্তার, জেলা শিক্ষা অফিসার মো. রফিকুল ইসলাম, খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোহাম্মদ জহুরুল আলম, খাগড়াছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ, সিনিয়র শিক্ষক রানু চাকমা, চম্পানন চাকমা প্রমুখ।
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বাৎসরিক ‘টেনিস ও স্কোয়াশ প্রতিযোগিতা-২০২৪’ এর সমাপনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে।
আজ ২৮ ডিসেম্বর শনিবার চট্টগ্রামস্থ বানৌজা ঈসাখানে ‘এরিয়া টেনিস ও স্কোয়াশ কমপ্লেক্সে’ এই প্রতিযোগিতা সম্পন্ন হয়। প্রতিযোগিতার সমাপনী দিনে বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিবার কল্যাণ সংঘের প্রেসিডেন্ট নাদিয়া সুলতানা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল এম নাজমুল হাসান।
নৌ ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের তত্ত্বাবধানে ও বানৌজা ঈসা খান এর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ৭ দিনব্যাপী আয়োজিত এ প্রতিযোগিতায় কমান্ডার ঢাকা নৌ অঞ্চল, কমান্ডার চট্টগ্রাম নৌ অঞ্চল, কমান্ডার খুলনা নৌ অঞ্চল, কমান্ডার বিএন ফ্লিট এবং কমডোর সুপারিন্টেডেন্ট ডকইয়ার্ড দলের ৪২ জন পুরুষ ও ১৬ জন মহিলা কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
ফেনীর শহরের গাজুরগাছ পয়েন্টে চাঁদাবাজির সময় হাতেনাতে তিন পুলিশকে আটক করেছেন ছাত্র সমন্বয়করা। ১৯ জানুয়ারি রবিবার রাত ২টায় এ ঘটনা ঘটে। আটক এসআই শুকুর, কনস্টেবল জাহিদ ও নিরবকে ফেনী থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় রাতেই তিনজনকে ক্লোজ করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, প্রতিদিনের মতো ফেনী শহর পুলিশ ফাঁড়ির এসআই শুকুর ও কনস্টেবল জাহিদ রাতে ট্রাক থেকে চাঁদা আদায় করছেন দেখে ছাত্র সমন্বয়করা হাতেনাতে আটক করেন। এ সময় ছাত্র সমন্বয়কদের মধ্যে আজিজুর রহমান, সৌরভ হোসেন ও ইমরান হোসেন উপস্থিত ছিলেন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে তারা পুলিশের সরকারি গাড়ির সিএনজির (গ্যাস) টাকা জোগাড় করতে এ চাঁদাবাজি করছেন বলে স্বীকার করেছেন।
সমন্বয়ক আজিজুর রহমান জানান, বিষয়টি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হলে ফেনী মডেল থানার ওসি মর্ম সিংহ ত্রিপুরা ঘটনাস্থলে এসে তাদের থানায় নিয়ে যান।
পরে তাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে রাতে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়েছে।
ফেনী জেলা পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান চলছে। সত্যতা পাওয়া গেলে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সূত্র : কালেরকণ্ঠ
অনলাইন ডেস্ক :
রাজবাড়ীতে ৬৬টি হারানো মোবাইল উদ্ধার করে প্রকৃত মালিকের কাছে হস্তান্তর করেছে পুলিশ। আজ ৩০ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুরে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে পুলিশ সুপার শামিমা পারভীন এসব মোবাইল হস্তান্তর করেন।
জানা যায়, জেলার পাঁচটি থানার সাধারণ ডায়েরির ভিত্তিতে রাজবাড়ী সদর থানায় ২২টি, গোয়ালন্দ ঘাট থানায় ১৫টি, পাংশা মডেল থানার ১৭টি, কালুখালী থানায় ৯টি ও বালিয়াকান্দি থানায় তিনটি মোবাইল উদ্ধার করা হয়েছে।
মোবাইল হস্তান্তর অনুষ্ঠানে পুলিশ সুপার শামিমা পারভীন বলেন, জেলা পুলিশ আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি প্রান্তিক মানুষের হারানো মোবাইল উদ্ধারে কাজ করছে। সাইবার ক্রাইম মনিটরিং সেল প্রতিনিয়ত মোবাইল ট্র্যাকিং, বিকাশ প্রতারণা ও ফেসবুকে হ্যাকিংসহ নানা সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে কাজ করছে। তারই ধারাবাহিকতায় এসব মোবাইল উদ্ধার করা হয়।
দীর্ঘদিন পর হারানো মোবাইল হাতে পেয়ে অনেকেই আগেবআপ্লুত হয়ে পড়েন। জেলা পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান ফোনের প্রকৃত মালিকবৃন্দ।
মোবাইল হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরীফ আল রাজীবসহ জেলা পুলিশের কর্মকর্তারা।
অনলাইন ডেস্ক :
সিলেটের রিজেন্ট পার্ক অ্যান্ড রিসোর্টে জনতার হাতে ধরা পড়া ১৬ তরুণ-তরুণীকে আটকের পর আটজনকে ১০ লাখ টাকা কাবিন ধার্য্য করে বিয়ে দিলেন এলাকাবাসী। অপ্রাপ্ত বয়স্ক অপর আটজনকে অভিভাবকের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনা ঘটে ১৯ জানুয়ারি রবিবার বিকেলে সিলেটের দক্ষিণ সুরমার সিলাম এলাকায় অবস্থিত রিজেন্ট পার্ক ও রিসোর্টে।
জনতার হাতে আটকের পর তরুণ-তরুণীরা জানায়, তাদের কারো বাড়ি সিলেটের বিশ্বনাথ ও ফেঞ্চুগঞ্জ, সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর এবং মৌলভীবাজারে।
স্থানীয়দের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে রিজেন্ট পার্ক ও রিসোর্টে অসামাজিক কার্যকলাপ চলে আসছিল। রবিবার দুপুরে জনতা রিসোর্টের বিভিন্ন কক্ষ থেকে ১৬ জন তরুণ-তরুণীকে আটক করা হয়। স্থানীয়রা এসময় তাদের অভিভাবকদের খবর দেন। পরে কথিত প্রেমিক প্রেমিকাদের মধ্যে প্রাপ্ত বয়স্ক আটজন ছেলে-মেয়েকে প্রকাশ্যে কাজী ডেকে অভিভাবকদের সম্মতিতে বিয়ে পড়িয়ে দেওয়া হয়। আর অপ্রাপ্ত বয়স্ক আট তরুণ-তরুণীকে অভিভাবকের জিম্মায় দেওয়া হয়। বিয়ে পড়াতে কাবিনে ১০ লাখ টাকা করে ধার্য করেন জনতা। এছাড়া কাজির বিয়ে পড়ানোর টাকাও জনতা চাঁদা তুলে পরিশোধ করেন।
এসময় জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ও কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক তাজরুল ইসলাম তাজুলও উপস্থিত ছিলেন। এসময় তিনি জানান, মালিক পক্ষের ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে যান তিনি।
স্থানীয়রা আরো অভিযোগ করেন, গ্রামের ভেতরে করা রিসোর্টটিতে বিশ্রামাগারে স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী ও প্রেমিক-প্রেমিকাদের অসামাজিক কার্যকলাপ করার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। পার্ক কর্তৃপক্ষ তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা আদায় করেন। এছাড়া এখানে কোনো পর্যটক আসেন না। এ কারণে গ্রামের তরুণ সমাজের ওপরে প্রভাব পড়ছে। এলাকাবাসী এ ঘটনায় অতিষ্ঠ হয়ে রবিবার রিসোর্টের বিভিন্ন কক্ষ থেকে ১৬ জন তরুণ-তরুণীকে ভাড়া করা কক্ষ থেকে অসামাজিক কার্যকলাপরত অবস্থায় আটক করেন। এরপর বিক্ষুব্ধ জনতা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে পার্কটি বন্ধ ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে এসএমপির মোগলাবাজার থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলেও বিক্ষুব্ধ জনতার সামনে অসহায় ছিলেন তারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রিজেন্ট পার্ক ও রিসোর্টটির মালিক সিলেট নগরের কুমারপাড়ার মো. মঞ্জু চৌধুরী। তিনি বলেন, পার্কটি নগরের ঝর্ণারপাড়ের হেলাল উদ্দিনকে চুক্তিতে ১০ বছরের জন্য ভাড়া দেন। ভাড়ার মেয়াদও শেষ হয়েছে। তবে হেলাল উদ্দিন চুক্তিবদ্ধ হলেও নেপথ্যে থেকে প্রবাসী মিসবাহ উদ্দিন রুপন পরিচালনা করেন। এদিন ঘটনার পর পুলিশের তরফ থেকে রিসোর্টের মালিক মো. মঞ্জু চৌধুরীকে তলব করা হলে রাতে তিনি ভাড়ার বিভিন্ন কাগজাদি নিয়ে থানায় গিয়ে দেখা করেন।
সিলেট মেট্টোপলিটন পুলিশের মোগলাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, পুলিশ ভাঙচুরের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায়। ওই সময় জনতা ১৬ তরুণ-তরুণীকে আটক করে অভিভাবকদের খবর দেন। তাদের সম্মতিতে আটজনকে বিয়ে দেওয়া হয়। অপর আটজনকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এ ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া যেত। কিন্তু জনতার রোষানলে পুলিশ কোনো কিছু করতে পারেনি।
সিলেটের অতিরিক্ত উপ কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, পুলিশ ভাঙচুরের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলেও সেখানে ১৬ জন তরুণ-তরুণীকে আটকের বিষয়টি জানতে পারে। পরে এলাকাবাসীর সিদ্ধান্তক্রমে অভিভাবকদের খবর দিয়ে বিয়ের আয়োজন করা হয়। যদিও বিষয়টি থানায় নিয়ে আইনি প্রক্রিয়ায় করা যেত। এরপরও জোরপূর্বক কেউ কিছু করার অভিযোগ করলে পুলিশ খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেবে।
অনলাইন ডেস্ক :
ফুচকা খাওয়ার কথা বলে মায়ের কাছ থেকে ৩০ টাকা নিয়ে একটি বাঁশি কিনে দুই দিন ধরে নিজের স্কুলের সামনের সড়কে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছে ৭ বছরের শিশু আরাফ মাহিন। ট্রাফিক পুলিশের অবর্তমানে সড়কে যাতে কোনো বিশৃঙ্খলা না হয় সেজন্য বাগেরহাট শহরের পুলিশ লাইন স্কুলের প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী আরাফের এই প্রচেষ্টা।
৯ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকালে শহরের পুরাতন পুলিশ লাইন্সের সামনে গিয়ে দেখা যায়, হাতে বাঁশি নিয়ে রিকশা, মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকক চালকদের সুশৃঙ্খলভাবে সড়কে চলাচলের আহ্বান করছেন আরাফ। আরাফের হাতে থাকা একটি দিকনির্দেশক লাঠি দিয়ে তিনি যানবাহনগুলোকে সারিবদ্ধ ভাবে যাওয়ার জন্য নির্দেশ দিচ্ছেন। সড়কের চলাচলরত যানবাহনগুলো তার নির্দেশ পালন করছেন। আরাফের এমন উদ্যোগে খুশি হয়েছেন তার মা লাইলি আঞ্জুমানসহ পথচারীরা।
আরাফের মা লাইলি আঞ্জুমান বলেন, আরাফের উদ্যোগে আমি খুব খুশি হয়েছি। ফুচকা খাওয়ার জন্য ৩০ টাকা নিয়েছিল, পরে জানলাম সে বাঁশি কিনে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছে। ওকে যখন নিতে আসছি তখন আমাকে বলে, আম্মু আমাকে একটা ঘণ্টা ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করতে দাও, চার ঘণ্টা বই পড়বো। ওর কথার পরে আর বাড়ি ফেরানোর চেষ্টা করিনি। বৃহস্পতিবার থেকে ও কাজ করছে, আমি দূর থেকে ওর সঙ্গে আছি। আরাফকে সব ধরনের সহযোগিতা করে যাচ্ছি আমি।
প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী আরাফ বলে, এই জায়গায় সব সময় পুলিশ আঙ্কেলরা ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করতেন। কিন্তু কয়েকদিন পুলিশরা দায়িত্ব পালন করছেন না। তাই মাঝে মাঝেই বিশৃঙ্খলা হচ্ছে। এজন্য শৃঙ্খলা ফেরাতে আমি নিজে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছি। অটো ও রিকশা চালক আঙ্কেলরাও আমার কথা শুনছেন, খুবই ভাল লাগছে। এছাড়া বড় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সড়কের ময়লা পরিস্কার করতেও দেখা যায় শিশু আরাফকে।
শিশু আরাফ বাগেরহাট শহরের সরুই এলাকার ইমরুল হাসানের ছেলে। সে শহরের পুলিশ লাইন্স স্কুলে প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
এদিকে মঙ্গলবার সকাল থেকে বাগেরহাট শহরের কেন্দ্রীয় বাসস্ট্যান্ড, ট্রাফিক মোড়, দশানী, সাধনার মোড়, শালতলা ও ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালের সামনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বিএনসিসি সরকারি পিসি কলেজ ও সরকারি মহিলা কলেজ ইউনিটের সদস্য, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনসহ বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের কর্মীরা ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করেন।