হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
দ্বিতীয়বারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এইই সুবাদে দ্বিতীয় দফা মেলানিয়া ট্রাম্প হয়েছেন আমেরিকান ফার্স্টলেডি। ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে হোয়াইট হাউসে উঠেছেন তিনি। স্বাভাবিকভাবেই তাই মেলানিয়াকে নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ আছে কমবেশি সবার। তাছাড়া ৫৪ বছর বয়সি মেলানিয়ার তারুণ্য ধরে রাখা নিয়েও আলাদাভাবে আগ্রহ আছে অনেকের। মেলানিয়া ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খুব বেশি কথা বলতে না চাইলেও তিনি যে নিজের ফিটনেস ধরে রাখার ব্যাপারে বেশ যত্নবান তাকে দেখলেই বুঝবেন যেকেউ। অথচ, ডোনাল্ড ট্রাম্প তার উল্টো। ফিটনেস নিয়ে তিনি খুব বেশি সচেতন নন।
কীভাবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে থেকেও স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের পথ বেছে নিয়েছেন মেলানিয়া। তার ডায়েট চার্টই বা কেমন। সে সম্পর্কে হেলথ ডাইজেস্ট তাদের এক প্রতিবেদনে জানান, নিজেকে ফিট রাখতে দিনে অন্তত ১১.৫ কাপ পরিমাণ পানি পান করেন মেলানিয়া।
নিবন্ধিত ডায়েটিশিয়ান মিরান্ডা হ্যামার টাইমকে বলেন, ‘আপনার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর নাস্তার বিকল্প নেই। চর্বির ভালো উৎস হল লবণ এবং চিনি-মুক্ত বাদাম, মাখন, চিয়া, তিল, তিল বা শণের বীজ, শণের তেল, নারকেলের মাংস, নারকেল দুধ, বা সম্পূর্ণ – চর্বিযুক্ত জৈব দই।’
২০১২ সালে, মেলানিয়া ট্রাম্প তার প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে জানিয়েছিলেন, প্রতিদিন সকালে, আমার কাছে কয়েকটি উপাদান এবং প্রচুর ভিটামিনসহ একটি নাস্তা থাকে। এটি খুব স্বাস্থ্যকর। তিনি ঠিক কি খান তা সে সময় তিনি জানাননি।
পরবর্তীতে ২০১৩ সালে ফেসবুকে তিনি রেসিপি দিয়েছিলেন। তিনি যেখানে জানান, ‘আমার প্রতিদিনের সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্টের রেসিপির জন্য আপনাদের কাছ থেকে অনেক অনুরোধ পেয়েছি। সমস্ত তাজা এবং জৈব মিশ্রিত করুন যেমন- পালং শাক, সেলারি, গাজর, ব্লুবেরি, আপেল, কমলার রস, লেবুর রস, চর্বিহীন দই, অলিভ অয়েল, শণের বীজ, ওমেগা -৩, ভিটামিন ডি।’
এর বাইরে মেলানিয়া ফলের রস উপভোগ করেন। ২০১২ সালে তিনি জানিয়েছিলেন তিনি স্বাভাবিক জুসের বদলে ওটমিলের জুস খান। এছাড়াও আপেলের জুস নিজের খাবার তালিকায় রাখেন মেলানিয়া। এর বাইরে প্রতিদিন সাত টুকরো ফল খান তিনি। মেলানিয়ার এমন স্বাস্থ্য সচেতনতা স্ত্রীর কাছ থেকে ট্রাম্পেরও শেখা উচিত।
অনলাইন ডেস্ক :
গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পি আজ ২৮ মে জাপানের নাগাসাকি শহরের পিস পার্কে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের পক্ষে বাংলাদেশের নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত একটি শান্তি স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মাঝে জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমদ, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নবীরুল ইসলাম এবং নাগাসাকির মেয়র শিরো সুজুকি উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক একটি পারমাণবিক বোমামুক্ত, শান্তিপূর্ণ বিশ্বের অন্বেষণে জাপানের জনগণকে ও বিশ্বে ‘শান্তির সংস্কৃতি’র বার্তা পৌঁছে দেওয়ার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সরকার নাগাসাকি পিস পার্কে শান্তি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের প্রস্তাব দেয়। তৎপ্রেক্ষিতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি স্মৃতিস্তম্ভটি উদ্বোধন করেন।
স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণে সার্বিক সহযোগিতার জন্য নাগাসাকির মেয়রসহ এ প্রকল্পের সাথে সম্পৃক্ত বাংলাদেশ ও জাপানের সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।
স্থপতি অনিন্দ্য পন্ডিত কর্তৃক নকশাকৃত ৩ মিটার উচু এ স্মৃতিস্তম্ভটি কালো গ্রানাইট ও সাদা মার্বেল পাথর দিয়ে নির্মিত। বাংলাদেশ দূতাবাস টোকিওর সহযোগিতায় স্মৃতিস্তম্ভটি নির্মাণ করেছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন গণপূর্ত অধিদপ্তর।
অনুষ্ঠানের আগে ১৯৪৫ সালে নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা হামলার সময়ের সাথে মিলিয়ে বেলা ১১ টা ২ মিনিটে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন অনুষ্ঠান শেষে গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণের কেন্দ্রস্থলে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। তিনি শান্তি-স্মৃতি (পিস মেমোরিয়াল) জাদুঘর পরিদর্শন করেন ও সেখানে দর্শনার্থী বই-এ মন্তব্য লেখেন।
দুপুরে নাগাসাকির মেয়র সুজুকি বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সম্মানে মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেন। মধ্যাহ্নভোজের বক্তৃতায় রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমেদ অনুষ্ঠানটি সফলভাবে আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতা ও আন্তরিকতার জন্য মেয়র সুজুকিকে ধন্যবাদ জানান।
অনুষ্ঠানে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হামিদুর রহমান খান, বাংলাদেশ দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অফ মিশন শাহ আসিফ রহমান, দূতালয় প্রধান শেখ ফরিদ এবং দ্বিতীয় সচিব (প্রেস) মোঃ ইমরানুল হাসান উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
ইসরায়েলের বিভিন্ন সামরিক-বেসামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে ১৭৫টি রকেট ছুড়েছে লেবাননের ইরান-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। ৭ অক্টোবর রোববার মধ্যরাত থেকে সোমবার মধ্যরাত পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় এসব রকেট ছোড়া হয় বলে জানিয়েছে তুরস্কভিত্তিক বার্তাসংস্থা আনাদোলু এজেন্সি। এ হামলায় এখন পর্যন্ত কোনো ইসরায়েলে হতাহতের কোনো ঘটনাও ঘটেনি।
এদিকে, ইসরায়েলের সম্প্রচার সংবাদমাধ্যম চ্যানেল ১২ জানায়, উত্তর ইসরায়েলের নাহারিয়া, হাইফা, এক্রে এবং ক্রায়ট শহরকে লক্ষ্য করে শতাধিক রকেট ছুড়েছে হিজবুল্লাহ। তবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার আগেই অধিকাংশ রকেট ধ্বংস করতে সক্ষম হয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।
৭ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর চলমান অভিযানের এক বছর পূর্ণ হয়েছে। এদিনই হামাস জানায়, সোমবার তেল আবিবকে লক্ষ্য করে বেশকিছু রকেট ছুড়েছে গোষ্ঠীটি।
ইরানের সমর্থনপুষ্ট হিজবুল্লাহকে ধ্বংস করতে চলতি বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে দক্ষিণ লেবাননে অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী। হিজবুল্লাহর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি ও সামরিক স্থাপনাগুলো রয়েছে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে।
লেবাননে ইসরায়েলি বাহিনীর গত প্রায় ২ সপ্তাহের অভিযানে ১ হাজার ২৫১ জন নিহত, ৩ হাজার ৬১৮ জন আহত এবং ১২ লাখেরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে হিজবুল্লাহর শীর্ষ নেতা হাসান নাসরুল্লাহ ও গোষ্ঠীটির কয়েকজন শীর্ষ কমান্ডারও রয়েছেন।
স্টাফ রিপোর্টার:
এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেমের (ইপিএস) আওতায় আরও ২৬৩ জন বাংলাদেশি কর্মী দক্ষিণ কোরিয়া যাচ্ছেন। এসব কর্মীরা মঙ্গলবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সিউলের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বে। ঢাকার কোরিয়ান দূতাবাস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। দূতাবাসের এক কর্মকর্তা বলেন, মঙ্গলবার ইপিএস সিস্টেমের মাধ্যমে আরও ২৬৩ জন বাংলাদেশি কর্মী দক্ষিণ কোরিয়া যাবেন।
এদিকে, প্রবাসী কল্যাণ বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ এসব কর্মীদের বিমানবন্দরে বিদায় জানাবেন।
ঢাকার কোরিয়া দূতাবাসের তথ্য বলছে, ২০০৮ সাল থেকে এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম বা ইপিএস সিস্টেমের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় কর্মী যাচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় কর্মী পাঠানো সংক্রান্ত চুক্তি হলো ইপিএস। এখন পর্যন্ত ২৭ হাজার ৫৬১ জন কর্মী এই পদ্ধতিতে কোরিয়া গেছে। বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (বোয়েসেল) তথ্য বলছে, ২০১০ সালে বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি ২ হাজার ৬৯১ জন ইপিএসের আওতায় কর্মী নিয়েছিল কোরিয়া। ইপিএসের প্রোগ্রামের আওতায় বাংলাদেশসহ ১৬টি দেশ থেকে অদক্ষ বিদেশী কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে কোরিয়া। করোনা মহামারির কারণে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার ২০২০ সালের মার্চ থেকে ২০২১ সালের নভেম্বর পর্যন্ত বিদেশি ইপিএস কর্মী নেওয়া স্থগিত রেখেছিল। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলে ২০২১ সালের ডিসেম্বর থেকে কোরিয়া সরকার আবার বিদেশি কর্মী নেওয়া শুরু করে।
অনলাইন ডেস্ক :
ইসরায়েলি সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে ৬০টির বেশি রকেট ছুড়েছে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। ১৫ মে বুধবার রাতে চালানো ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে ১৬ মে বৃহস্পতিবার এই হামলা চালায় ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীটি।
এক বিবৃতিতে হিজবুল্লাহ জানিয়েছে, তারা ইসরায়েলি সামরিক অবস্থান লক্ষ্য করে ৬০টির বেশি কাতিউশা রকেট ছুড়েছে।
বুধবার দিবাগত রাতে লেবাননের বেক্কা এলাকায় চালানো ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে এই হামলা চালানো হয়েছে বলে দাবি করেছে গোষ্ঠীটি।
তবে, ইসরায়েলি হামলায় কেউ নিহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি। তবে এএফপি হিজবুল্লাহর একটি সূত্রের বরাতে জানিয়েছে, ইসরায়েলি বোমা গোষ্ঠীটির একটি সামরিক ক্যাম্পে আঘাত হেনেছে।
এদিকে হিজবুল্লাহর হামলায় কী ধরনের ক্ষতি হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি ইসরায়েল।
অনলাইন ডেস্ক :
ঘোষণা অনুযায়ী নতুন একটি ঝকঝকে লাল টেসলা গাড়ি কিনেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে, কেনার সময় তিনি বলেছেন, এই গাড়ি তিনি চালাবেন না। কারণ তার এই গাড়ি চালানোর অনুমতি নেই।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, আমি আমার বন্ধু ইলন মাস্কের কাছ থেকে একটি টেসলা কিনেছি, কিন্তু দুর্ভাগ্য হলো, আমার গাড়ি চালানোর অনুমতি নেই।
সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টদের রাস্তায় গাড়ি চালানোর অনুমতি নেই। নিরাপত্তা জনিত কারণেই এই নিয়ম করা হয়েছে। রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের সুরক্ষার জন্য এই নিয়ম জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিক্রেট সার্ভিস। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ও তাদের পরিবারের দায়িত্বে এই আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিয়োজিত থাকে।
টেসলার সিইও ইলন মাস্ক সম্প্রতি রাজনৈতিকভাবে সমালোচনা এবং আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মঙ্গলবার বলেছেন, তিনি তার কোম্পানির কাছ থেকে একটি টেসলা গাড়ি কিনবেন। এর মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট তার সবচেয়ে শক্তিশালী উপদেষ্টাকে সমর্থনের একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।
মাস্ক গত বছর ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণায় প্রচুর অর্থ ব্যয় করেন এবং ট্রাম্পের এই মেয়াদের প্রশাসনে তিনি একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি হয়ে উঠেছেন। বিশেষ করে ফেডারেল সরকারের ব্যয় সংকোচনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।
রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ইলন মাস্কের প্রতি আস্থা ও সমর্থন প্রদর্শন হিসেবে তিনি একটি নতুন টেসলা কিনছেন। শেয়ার বাজারে টেসলার স্টক মূল্যের পতন হওয়াতে কোম্পানিটি আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।
২০২৩ সালের কনজিউমার অ্যাফেয়ার্সের এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রের ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে প্রায় দুই কোটি ৪৩ লাখ মানুষের। কিন্তু প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বা অন্যান্য সাবেক প্রেসিডেন্টদের এক সময় ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকলে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে তাদের আর গাড়ি চালানোর অনুমতি থাকে না।
সিক্রেট সার্ভিসের উচ্চ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত এজেন্টরা গাড়ি চালান আর প্রেসিডেন্ট বা সাবেক প্রেসিডেন্ট সেই গাড়িতে চলাফেরা করেন। যদিও এই বিষয়ে কোনও আইন নেই, তাদের নিরাপত্তার জন্যই এই ব্যবস্থা।
খুব যদি ইচ্ছে করে চালাতে তাহলে বাড়ির কম্পাউন্ডের ভেতরে চালাতে পারবেন, যেমন চালিয়েছেন, অবসর নেওয়ার পর রোনাল্ড রিগ্যান বা জর্জ ডব্লিউ বুশ তাদের র্যাঞ্চে।
ইতিহাসবিদ এবং টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এইচ.ডব্লিউ. ব্র্যান্ডস ‘সিয়াটল টাইমস’কে বলেছেন, লিন্ডন জনসন সম্ভবত শেষ প্রেসিডেন্ট যিনি প্রধান একটি সড়কে নিজে গাড়ি ড্রাইভ করেছিলেন। সূত্র: ইউএসএ টুডে, দ্য টাইমস, নিউইয়র্ক টাইমস